শৈলকুপা (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
শুষ্ক মৌসুমে নিচে নেমে গেছে ঝিনাইদহের শৈলকুপার ভূগর্ভস্থ পানি। এতে সুপেয় পানি সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। উপজেলায় ৬ হাজার ৫০টির বেশি নলকূপ থাকলেও ৪ হাজারের বেশি অকেজো হওয়ার উপক্রম। এসব নলকূপ দিয়ে উঠছে না পানি। এমন অবস্থায় ১০ হাজারেরও বেশি পরিবার সুপেয় পানির সংকটে রয়েছে।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ভেদে পানির স্তর ২৮ থেকে ৩০ ফুট থাকলেও বর্তমান স্তর আরও নিচে নেমে গেছে। সরকারিভাবে উপজেলায় ৫০০-র বেশি সাবমার্সিবল পানির পাম্প আছে। পানির সংকট কাটাতে কেউ কেউ বাড়িতে নতুন করে সাবমার্সিবল পাম্প বসিয়ে পানি তোলার চেষ্টা করছেন।
উপজেলার পৌর এলাকার আউশিয়া, মাঠপাড়া, হাসনাভিটা, বালিয়াডাঙ্গা, চতুড়া, ঝাউদিয়া, সারুটিয়া ইউনিয়নের নাদপাড়া, ভাটবাড়ী, কাতলাগাড়ি, নবগ্রাম, চরবাখরবা, কাচেরকোল ইউনিয়নের কচুয়াসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে টিউবওয়েলে পানি না ওঠায় পুকুরের পানি দিয়েই চলছে দৈনন্দিন কার্যক্রম।
যেসব বাড়ির টিউবওয়েলে পানি মিলছে, সেখানে আবার নারীদের দীর্ঘ সারি। সামর্থ্যবান অনেকে আবার টিউবওয়েলে পানি না পেয়ে সাবমার্সিবল পাম্পের মাধ্যমে পানি তোলার ব্যবস্থা করেছেন। কিন্তু সেখানেও দেখা গেছে লম্বা লাইন।
কয়েকটি বাড়িতে দেখা যায়, নলকূপ থেকে পানি ওঠানোর জন্য নতুন করে মাটি খোঁড়ার কাজ চলছে। কিছু কিছু এলাকায় ভ্যাটিক্যালযুক্ত নলকূপে সামান্য কিছু টিউবওয়েলে পানি উঠলেও হাজারেরও বেশি টিউবওয়েলে একেবারেই পানি উঠছে না। ফলে সুপেয় পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে এলাকায়।
পৌর এলাকার চতুড়া গ্রামের বাসিন্দা আ. রহিম বলেন, ‘পানি ছাড়া জীবন বাঁচবে কীভাবে? অল্প আয়ের মানুষের সুপেয় পানি কিনে খাওয়া সম্ভব না। আমরা হাজার হাজার মানুষ পানি সংকটে পড়েছি। এ সমস্যার স্থায়ী সমাধানে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে।’
উপজেলার আবাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হেলাল বিশ্বাস বলেন, ‘আমার নিজের বাড়ির টিউবওয়েলে পানি উঠছে না। আমার ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে টিউবওয়েলে পানি না ওঠায় হাজারো মানুষ তীব্র পানি সংকটে পড়েছে।’
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মো. আসিফ আলম পানিসংকটের বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, পানির স্তর শুষ্ক মৌসুমে নিচে নামার কারণে ব্যক্তিগতভাবে স্থাপিত নলকূপে পানি পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে পানির সংকট দেখা দিয়েছে। জরুরি ভিত্তিতে স্পেশাল প্রকল্প নিয়ে পানি সমস্যার সমাধান করতে হবে। পানি সরবরাহ অথবা নলকূপ স্থাপনে কারিগরি সহায়তার প্রয়োজন হলে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল কার্যালয় দেবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজিয়া আক্তার চৌধুরী বলেন, ‘পানির সংকটের কথা শুনেছি। এ সমস্যার সমাধানের জন্য উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল কার্যালয় সহায়তা করবে।’
শুষ্ক মৌসুমে নিচে নেমে গেছে ঝিনাইদহের শৈলকুপার ভূগর্ভস্থ পানি। এতে সুপেয় পানি সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। উপজেলায় ৬ হাজার ৫০টির বেশি নলকূপ থাকলেও ৪ হাজারের বেশি অকেজো হওয়ার উপক্রম। এসব নলকূপ দিয়ে উঠছে না পানি। এমন অবস্থায় ১০ হাজারেরও বেশি পরিবার সুপেয় পানির সংকটে রয়েছে।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ভেদে পানির স্তর ২৮ থেকে ৩০ ফুট থাকলেও বর্তমান স্তর আরও নিচে নেমে গেছে। সরকারিভাবে উপজেলায় ৫০০-র বেশি সাবমার্সিবল পানির পাম্প আছে। পানির সংকট কাটাতে কেউ কেউ বাড়িতে নতুন করে সাবমার্সিবল পাম্প বসিয়ে পানি তোলার চেষ্টা করছেন।
উপজেলার পৌর এলাকার আউশিয়া, মাঠপাড়া, হাসনাভিটা, বালিয়াডাঙ্গা, চতুড়া, ঝাউদিয়া, সারুটিয়া ইউনিয়নের নাদপাড়া, ভাটবাড়ী, কাতলাগাড়ি, নবগ্রাম, চরবাখরবা, কাচেরকোল ইউনিয়নের কচুয়াসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে টিউবওয়েলে পানি না ওঠায় পুকুরের পানি দিয়েই চলছে দৈনন্দিন কার্যক্রম।
যেসব বাড়ির টিউবওয়েলে পানি মিলছে, সেখানে আবার নারীদের দীর্ঘ সারি। সামর্থ্যবান অনেকে আবার টিউবওয়েলে পানি না পেয়ে সাবমার্সিবল পাম্পের মাধ্যমে পানি তোলার ব্যবস্থা করেছেন। কিন্তু সেখানেও দেখা গেছে লম্বা লাইন।
কয়েকটি বাড়িতে দেখা যায়, নলকূপ থেকে পানি ওঠানোর জন্য নতুন করে মাটি খোঁড়ার কাজ চলছে। কিছু কিছু এলাকায় ভ্যাটিক্যালযুক্ত নলকূপে সামান্য কিছু টিউবওয়েলে পানি উঠলেও হাজারেরও বেশি টিউবওয়েলে একেবারেই পানি উঠছে না। ফলে সুপেয় পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে এলাকায়।
পৌর এলাকার চতুড়া গ্রামের বাসিন্দা আ. রহিম বলেন, ‘পানি ছাড়া জীবন বাঁচবে কীভাবে? অল্প আয়ের মানুষের সুপেয় পানি কিনে খাওয়া সম্ভব না। আমরা হাজার হাজার মানুষ পানি সংকটে পড়েছি। এ সমস্যার স্থায়ী সমাধানে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে।’
উপজেলার আবাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হেলাল বিশ্বাস বলেন, ‘আমার নিজের বাড়ির টিউবওয়েলে পানি উঠছে না। আমার ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে টিউবওয়েলে পানি না ওঠায় হাজারো মানুষ তীব্র পানি সংকটে পড়েছে।’
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মো. আসিফ আলম পানিসংকটের বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, পানির স্তর শুষ্ক মৌসুমে নিচে নামার কারণে ব্যক্তিগতভাবে স্থাপিত নলকূপে পানি পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে পানির সংকট দেখা দিয়েছে। জরুরি ভিত্তিতে স্পেশাল প্রকল্প নিয়ে পানি সমস্যার সমাধান করতে হবে। পানি সরবরাহ অথবা নলকূপ স্থাপনে কারিগরি সহায়তার প্রয়োজন হলে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল কার্যালয় দেবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজিয়া আক্তার চৌধুরী বলেন, ‘পানির সংকটের কথা শুনেছি। এ সমস্যার সমাধানের জন্য উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল কার্যালয় সহায়তা করবে।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৩ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৪ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৫ ঘণ্টা আগে