কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
নোটিশ পাওয়ার ১১ দিন পার হলেও এখনো অপসারণ করা হয়নি কোটচাঁদপুরে সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের জমির ওপর নির্মিত অবৈধ স্থাপনা। অচিরেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ঝিনাইদহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে জীবননগর-কালিগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের কোটচাঁদপুর অংশে সওজের জমি দখল করে সেখানে গড়ে তোলা হয়েছে দোকানপাট, আমবাজার, হোটেল, স মিল, রাইস মিলসহ একাধিক স্থাপনা। এসব স্থাপনায় নেওয়া হয়েছে অগ্রিম লাখ লাখ টাকা, প্রতি মাসে আদায় করা হচ্ছে মোটা অঙ্কের ভাড়া।
বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর ১৪ মে (বুধবার) ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান সওজের ঝিনাইদহ কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান, সহকারী প্রকৌশলী আহসান উল কবির, কার্যসহকারী মাসুদ রানা ও সার্ভেয়ার সোহেল রানা। এ সময় আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ছিলেন কোটচাঁদপুর থানার পিএসআই হাসান, স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মী এবং আমবাজারের একাংশ দোকানি।
পরিদর্শন শেষে অবৈধ স্থাপনার মালিকদের সাত দিনের নোটিশ দিয়ে বলা হয়, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিজ খরচে স্থাপনা সরিয়ে নিতে হবে। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে নির্ধারিত সময় পার হলেও এখনো সরিয়ে নেওয়া হয়নি একটিও অবৈধ স্থাপনা। এতে হতাশা প্রকাশ করেছেন স্থানীয় সচেতন নাগরিক ও ব্যবসায়ীরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, নোটিশ পাওয়ার পর থেকেই দখলদারেরা বলছেন, সব ম্যানেজ হয়ে গেছে, কিছু হবে না। এখন নাকি স্থাপনা রাখার জন্য তদবিরও শুরু করেছেন তারা।
বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে ঝিনাইদহ সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান বলেন, ‘আপনারা জানেন, জেলার অনেক জায়গায় আমরা উচ্ছেদ অভিযান চালাচ্ছি। কোটচাঁদপুরেও অভিযান চালানো হবে। ওরা যদি স্বেচ্ছায় সরিয়ে নেয়, ভালো। না হলে অচিরেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নোটিশ পাওয়ার ১১ দিন পার হলেও এখনো অপসারণ করা হয়নি কোটচাঁদপুরে সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের জমির ওপর নির্মিত অবৈধ স্থাপনা। অচিরেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ঝিনাইদহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে জীবননগর-কালিগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের কোটচাঁদপুর অংশে সওজের জমি দখল করে সেখানে গড়ে তোলা হয়েছে দোকানপাট, আমবাজার, হোটেল, স মিল, রাইস মিলসহ একাধিক স্থাপনা। এসব স্থাপনায় নেওয়া হয়েছে অগ্রিম লাখ লাখ টাকা, প্রতি মাসে আদায় করা হচ্ছে মোটা অঙ্কের ভাড়া।
বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর ১৪ মে (বুধবার) ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান সওজের ঝিনাইদহ কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান, সহকারী প্রকৌশলী আহসান উল কবির, কার্যসহকারী মাসুদ রানা ও সার্ভেয়ার সোহেল রানা। এ সময় আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ছিলেন কোটচাঁদপুর থানার পিএসআই হাসান, স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মী এবং আমবাজারের একাংশ দোকানি।
পরিদর্শন শেষে অবৈধ স্থাপনার মালিকদের সাত দিনের নোটিশ দিয়ে বলা হয়, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিজ খরচে স্থাপনা সরিয়ে নিতে হবে। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে নির্ধারিত সময় পার হলেও এখনো সরিয়ে নেওয়া হয়নি একটিও অবৈধ স্থাপনা। এতে হতাশা প্রকাশ করেছেন স্থানীয় সচেতন নাগরিক ও ব্যবসায়ীরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, নোটিশ পাওয়ার পর থেকেই দখলদারেরা বলছেন, সব ম্যানেজ হয়ে গেছে, কিছু হবে না। এখন নাকি স্থাপনা রাখার জন্য তদবিরও শুরু করেছেন তারা।
বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে ঝিনাইদহ সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান বলেন, ‘আপনারা জানেন, জেলার অনেক জায়গায় আমরা উচ্ছেদ অভিযান চালাচ্ছি। কোটচাঁদপুরেও অভিযান চালানো হবে। ওরা যদি স্বেচ্ছায় সরিয়ে নেয়, ভালো। না হলে অচিরেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
২ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৩ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৪ ঘণ্টা আগে