কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে শাহজামাল খান নামের এক কৃষকের দেড় বিঘা জমির ইরি কচু আগাছানাশক প্রয়োগ করে নষ্ট করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। শাহজামালের অভিযোগ, চাচা বাবু খানের সঙ্গে বিরোধের জেরে তামিমা তৈয়ব্যা খান নামের এক নারী তাঁর জমির ফসল নষ্ট করেছেন। এ ঘটনায় আজ সোমবার থানায় জিডি করেছেন তিনি।
ভুক্তভোগী কৃষক শাহজামাল খান জানান, কোটচাঁদপুর-সাবদারপুর সড়কের পাশের কুশকুড়ির মাঠে দুই বিঘা জমিতে ইরি কচু চাষ করেছেন তিনি। গত ২৬ জুন তামিমা খানের নির্দেশে ওই জমিতে বিষ প্রয়োগ করা হয়। এতে অন্তত দেড় বিঘার ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। এতে তাঁর ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
শাহজামাল বলেন, ‘আমি বাবু খান ও তাঁর ভাতিজি তামিমার কাছ থেকে দুই বিঘা জমি কিনে ভোগদখল করে আসছি। বর্তমানে ওই জমিতে আমি ইরি কচুর চাষ করেছি। তামিমা তাদের পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে লেবার দিয়ে আমার কচুর জমিতে বিষ প্রয়োগ করেন। এতে আমার দেড় বিঘা জমিতে থাকা কচুগাছ পুড়ে গেছে। ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৫ লাখ টাকার। বিষয়টি নিয়ে আজ থানায় জিডি করেছি।’
তাঁদের সঙ্গে কোনো শত্রুতা আছে কি না এমন প্রশ্নে শাহজামাল বলেন, ‘না, তাঁদের সঙ্গে আমার কোনো শত্রুতা নেই। তাঁরা তাঁদের পারিবারিক দ্বন্দ্ব আমার ওপর প্রয়োগ করছেন।’ প্রত্যক্ষদর্শী আব্দুস ছামাদ বলেন, ‘ওই দিন আমি জমিতে কাজ করছিলাম। হঠাৎ স্প্রে মেশিন নিয়ে দু-তিনজন পুরুষ ও একজন নারী আসেন। এরপর তাঁরা কচুর জমিতে স্প্রে করতে থাকেন। তবে আমি তাঁদের নাম-পরিচয় জানি না।’
এদিকে এসব অভিযোগের ব্যাপারে তামিমা বলেন, ‘বাবু খান আমার চাচা। চাচা আমাদের কাছ থেকে ওই জমি লিজ নিয়েছিল। জানতে পারি, তিনি তাঁর অংশের জমি বিক্রি করেছেন মনিরুল ইসলাম খানের কাছে। আর দখল দিয়েছেন আমাদের অংশের জমি। বর্তমান জমির মালিকানা দাবিদারদের বলেছি জমিটি ছেড়ে দিতে। এরপরও তারা জমি ছেড়ে না দিয়ে একের পর এক চাষ করেই যাচ্ছেন। এ কারণে কচুখেতে বিষ প্রয়োগ করা হয়েছে। আর আমি শাহজামাল খানকে চিনি না। ওনার সঙ্গে আমার কোনো লেনদেনও নেই। আমি মনিরুল ইসলাম খানকে চিনি।’
কোটচাঁদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন মাতুব্বর বলেন, ভুক্তভোগী থানায় জিডি করেছেন। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে শাহজামাল খান নামের এক কৃষকের দেড় বিঘা জমির ইরি কচু আগাছানাশক প্রয়োগ করে নষ্ট করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। শাহজামালের অভিযোগ, চাচা বাবু খানের সঙ্গে বিরোধের জেরে তামিমা তৈয়ব্যা খান নামের এক নারী তাঁর জমির ফসল নষ্ট করেছেন। এ ঘটনায় আজ সোমবার থানায় জিডি করেছেন তিনি।
ভুক্তভোগী কৃষক শাহজামাল খান জানান, কোটচাঁদপুর-সাবদারপুর সড়কের পাশের কুশকুড়ির মাঠে দুই বিঘা জমিতে ইরি কচু চাষ করেছেন তিনি। গত ২৬ জুন তামিমা খানের নির্দেশে ওই জমিতে বিষ প্রয়োগ করা হয়। এতে অন্তত দেড় বিঘার ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। এতে তাঁর ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
শাহজামাল বলেন, ‘আমি বাবু খান ও তাঁর ভাতিজি তামিমার কাছ থেকে দুই বিঘা জমি কিনে ভোগদখল করে আসছি। বর্তমানে ওই জমিতে আমি ইরি কচুর চাষ করেছি। তামিমা তাদের পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে লেবার দিয়ে আমার কচুর জমিতে বিষ প্রয়োগ করেন। এতে আমার দেড় বিঘা জমিতে থাকা কচুগাছ পুড়ে গেছে। ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৫ লাখ টাকার। বিষয়টি নিয়ে আজ থানায় জিডি করেছি।’
তাঁদের সঙ্গে কোনো শত্রুতা আছে কি না এমন প্রশ্নে শাহজামাল বলেন, ‘না, তাঁদের সঙ্গে আমার কোনো শত্রুতা নেই। তাঁরা তাঁদের পারিবারিক দ্বন্দ্ব আমার ওপর প্রয়োগ করছেন।’ প্রত্যক্ষদর্শী আব্দুস ছামাদ বলেন, ‘ওই দিন আমি জমিতে কাজ করছিলাম। হঠাৎ স্প্রে মেশিন নিয়ে দু-তিনজন পুরুষ ও একজন নারী আসেন। এরপর তাঁরা কচুর জমিতে স্প্রে করতে থাকেন। তবে আমি তাঁদের নাম-পরিচয় জানি না।’
এদিকে এসব অভিযোগের ব্যাপারে তামিমা বলেন, ‘বাবু খান আমার চাচা। চাচা আমাদের কাছ থেকে ওই জমি লিজ নিয়েছিল। জানতে পারি, তিনি তাঁর অংশের জমি বিক্রি করেছেন মনিরুল ইসলাম খানের কাছে। আর দখল দিয়েছেন আমাদের অংশের জমি। বর্তমান জমির মালিকানা দাবিদারদের বলেছি জমিটি ছেড়ে দিতে। এরপরও তারা জমি ছেড়ে না দিয়ে একের পর এক চাষ করেই যাচ্ছেন। এ কারণে কচুখেতে বিষ প্রয়োগ করা হয়েছে। আর আমি শাহজামাল খানকে চিনি না। ওনার সঙ্গে আমার কোনো লেনদেনও নেই। আমি মনিরুল ইসলাম খানকে চিনি।’
কোটচাঁদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন মাতুব্বর বলেন, ভুক্তভোগী থানায় জিডি করেছেন। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
২ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৩ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৪ ঘণ্টা আগে