ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
জুমার নামাজ শেষে ঝিনাইদহ পৌর কবরস্থানে একমাত্র মেয়ের কবর জিয়ারত করতে এসেছেন রেজাউল করিম। কবরস্থানে এসে এই বাবা দেখেন, তাঁর মেয়ের কবরটি পানিতে ডুবে গেছে। এ দৃশ্য দেখে নিজেকে আর সামলে রাখতে পারলেন না। কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
ঝিনাইদহ পৌর কবরস্থানে অল্প বৃষ্টিতেই জমে যায় পানি, সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। এতে কবরগুলো ডুবে যায় পানিতে। কবরস্থানে নেই কোনো কার্যকর পানি নিষ্কাশনব্যবস্থা। এতে ভোগান্তি ও কষ্ট অনুভব করেন কবর জিয়ারতে আসা রেজাউল করিমের মতো মৃতদের স্বজনেরা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে কবরস্থানের পানি নিষ্কাশনব্যবস্থার উন্নয়নে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। বর্ষা মৌসুমে এ সমস্যা আরও প্রকট হয়ে ওঠে।
আজ শুক্রবার ঝিনাইদহ পৌর কবরস্থানে গিয়ে দেখা যায়, পৌর কবরস্থানটির চারপাশ দেয়াল দিয়ে ঘেরা। কবরস্থানের প্রায় সব কবরই পানির নিচে তলিয়ে গেছে। কোথায় কার কবর, বোঝার কোনো উপায় নেই। কবরস্থানের পাশ দিয়ে ছোট একটি ড্রেন ময়লা-আবর্জনায় ভরা। পানি বের হওয়ার নেই কোনো উপায়। জুমার নামাজ শেষে অনেকে কবর জিয়ারত করতে এসে সব কবর পানির নিচে দেখে ব্যথিত হন। তাঁরা বলেছেন, এখন কেউ যদি মারা যায়, তাহলে এই পৌর কবরস্থানে তাকে কীভাবে দাফন করবে তার পরিবারের লোকজন।
জুমার নামাজ শেষে মেয়ের কবর জিয়ারত করতে আসা পাগলাকানাই মোড় এলাকার বাসিন্দা রেজাউল করিম বলেন, ড্রেনের পানি ওভারফ্লো হয়ে কবরস্থানে ঢুকছে। এই ড্রেনের সঙ্গে মানুষের বাসাবাড়ির গোসলখানা, রান্নাঘর এমনকি কেউ সেপটিক ট্যাংকের লাইন জুড়ে দিয়েছেন। সেই পানি ড্রেন দিয়ে বের হয়। সেই পানিতেই কবরস্থান ডুবে রয়েছে কয়েক সপ্তাহ। এটা দেখার কেউ নেই।
একাধিক স্বজনহারা মানুষ জানান, তাঁরা জিয়ারত করতে এসে অনেক সময় পানির কারণে কবর খুঁজে পান না। পানি ও কাদায় মিশে যাওয়া কবরগুলোর অবস্থা করুণ। কবরস্থানের পরিবেশ রক্ষা ও সম্মান অটুট রাখতে দ্রুত নিষ্কাশনব্যবস্থা উন্নত করার দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ পৌর প্রশাসক রথীন্দ্র নাথ রায় বলেন, ‘কবরস্থানে পানি বেঁধে থাকার তো কথা না। পানি সরে যাওয়ার কথা। তারপরও আপনি বললেন, আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি। পানি জমে থাকলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
জুমার নামাজ শেষে ঝিনাইদহ পৌর কবরস্থানে একমাত্র মেয়ের কবর জিয়ারত করতে এসেছেন রেজাউল করিম। কবরস্থানে এসে এই বাবা দেখেন, তাঁর মেয়ের কবরটি পানিতে ডুবে গেছে। এ দৃশ্য দেখে নিজেকে আর সামলে রাখতে পারলেন না। কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
ঝিনাইদহ পৌর কবরস্থানে অল্প বৃষ্টিতেই জমে যায় পানি, সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। এতে কবরগুলো ডুবে যায় পানিতে। কবরস্থানে নেই কোনো কার্যকর পানি নিষ্কাশনব্যবস্থা। এতে ভোগান্তি ও কষ্ট অনুভব করেন কবর জিয়ারতে আসা রেজাউল করিমের মতো মৃতদের স্বজনেরা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে কবরস্থানের পানি নিষ্কাশনব্যবস্থার উন্নয়নে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। বর্ষা মৌসুমে এ সমস্যা আরও প্রকট হয়ে ওঠে।
আজ শুক্রবার ঝিনাইদহ পৌর কবরস্থানে গিয়ে দেখা যায়, পৌর কবরস্থানটির চারপাশ দেয়াল দিয়ে ঘেরা। কবরস্থানের প্রায় সব কবরই পানির নিচে তলিয়ে গেছে। কোথায় কার কবর, বোঝার কোনো উপায় নেই। কবরস্থানের পাশ দিয়ে ছোট একটি ড্রেন ময়লা-আবর্জনায় ভরা। পানি বের হওয়ার নেই কোনো উপায়। জুমার নামাজ শেষে অনেকে কবর জিয়ারত করতে এসে সব কবর পানির নিচে দেখে ব্যথিত হন। তাঁরা বলেছেন, এখন কেউ যদি মারা যায়, তাহলে এই পৌর কবরস্থানে তাকে কীভাবে দাফন করবে তার পরিবারের লোকজন।
জুমার নামাজ শেষে মেয়ের কবর জিয়ারত করতে আসা পাগলাকানাই মোড় এলাকার বাসিন্দা রেজাউল করিম বলেন, ড্রেনের পানি ওভারফ্লো হয়ে কবরস্থানে ঢুকছে। এই ড্রেনের সঙ্গে মানুষের বাসাবাড়ির গোসলখানা, রান্নাঘর এমনকি কেউ সেপটিক ট্যাংকের লাইন জুড়ে দিয়েছেন। সেই পানি ড্রেন দিয়ে বের হয়। সেই পানিতেই কবরস্থান ডুবে রয়েছে কয়েক সপ্তাহ। এটা দেখার কেউ নেই।
একাধিক স্বজনহারা মানুষ জানান, তাঁরা জিয়ারত করতে এসে অনেক সময় পানির কারণে কবর খুঁজে পান না। পানি ও কাদায় মিশে যাওয়া কবরগুলোর অবস্থা করুণ। কবরস্থানের পরিবেশ রক্ষা ও সম্মান অটুট রাখতে দ্রুত নিষ্কাশনব্যবস্থা উন্নত করার দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ পৌর প্রশাসক রথীন্দ্র নাথ রায় বলেন, ‘কবরস্থানে পানি বেঁধে থাকার তো কথা না। পানি সরে যাওয়ার কথা। তারপরও আপনি বললেন, আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি। পানি জমে থাকলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৯ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৩৯ মিনিট আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
২ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
২ ঘণ্টা আগে