ঝালকাঠি প্রতিনিধি

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন রুমে জমে থাকা গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। জেলা প্রশাসক গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিন এ কথা বলেছেন।
রুহুল আমিন আরও বলেন, তদন্তে কয়েকটি কারণ উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণ ঘটে থাকতে পারে বলে কয়েকজন বিশেষজ্ঞের মতামতে উঠে এসেছে। তবে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজটির ফিটনেসসহ কাগজপত্র ঠিক পাওয়া গেছে।
এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজ ও পানি মিশ্রিত তেল অপসারণে কাজ করছে জেলা প্রশাসনের আট সদস্যের কমিটি। ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বিস্ফোরণের ঘটনায় জেলা প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি তাদের প্রতিবেদন প্রস্তুত করে জেলা প্রশাসক ফারাহ গুল নিঝুমের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। তবে ওই তদন্ত প্রতিবেদনের বিস্তারিত গণমাধ্যমকে জানাননি জেলা প্রশাসক।
চট্টগ্রাম থেকে জ্বালানি নিয়ে আসা জাহাজটি কয়েক দিন নোঙর করে রাখার ফলে ভেতরে গ্যাসের সৃষ্টি হতে পারে। এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজ, পানি ও ফোম মিশ্রিত তেল অপসারণের জন্য কাজ শুরু করেছে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে গঠিত আট সদস্যের কমিটি।
জাহাজটিতে এখনো ৩ লাখ ৮৬ হাজার ২৪৯ লিটার পেট্রল ও ২৮ হাজার ৪৫৬ লিটার ডিজেল রয়েছে বলে দাবি করছে কর্তৃপক্ষ। তবে দ্বিতীয় দফায় বিস্ফোরণের পর সারা রাত তেল থেকে আগুন জ্বলার কারণে তেল পুড়ে গেছে। এখন আর কী পরিমাণ তেল এখনো রয়েছে তা জানাতে পারেনি পদ্মা অয়েল কোম্পানি ও সাগর নন্দিনী জাহাজ কর্তৃপক্ষ।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মামুন শিবলী বলেন, তেল মিশ্রিত পানি পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। জাহাজটি যাতে ডুবে না যায়, এ জন্য ড্রেজার দিয়ে পেছনের অংশ থেকে সেচ দেওয়া হচ্ছে। তবে তেলের চেম্বারগুলোর ওপরের অংশ ফাটা থাকলেও নিচের অংশ অক্ষত রয়েছে। নন্দিনী-৪ জাহাজের তেল অপসারণের জন্য নন্দিনী-১ আনা হয়েছে এবং সাগর নন্দিনী-৪-এর দুর্ঘটনা এড়াতে বিস্ফোরক টিম কাজ করছে। তা ছাড়া ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখতে পানি ছিটানো হয়েছে।
ঝালকাঠি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক মো. ফিরোজ কুতুবী বলেন, ট্যাংকারটিতে থাকা অবশিষ্ট তেল অপসারণে ঝুঁকি রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও নির্দেশনা ছাড়া তা এখনই অপসারণ করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে ট্যাংকারটিতে পানি উঠে যাতে ডুবে না যেতে পারে, সে ব্যাপারে তৎপরতা রয়েছে।
এ বিষয়ে পদ্মা অয়েল কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদুর রহমান বলেন, কয়েকটি জাহাজে তেল অপসারণ করা হয়েছে। কী পরিমাণ তেল এখনো আছে, তা বলা যাচ্ছে না। পানি মিশ্রিত তেল পরীক্ষা করে জানা যাবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও তদন্ত কমিটির প্রধান মো. রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সুগন্ধা নদীতে সাগর নন্দিনী-২ তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন রুমে জমে থাকা গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। তবে জাহাজটির ফিটনেসসহ কাগজপত্র ঠিক পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক বিস্তারিত জানাবেন।
আরও পড়ুন:

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন রুমে জমে থাকা গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। জেলা প্রশাসক গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিন এ কথা বলেছেন।
রুহুল আমিন আরও বলেন, তদন্তে কয়েকটি কারণ উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণ ঘটে থাকতে পারে বলে কয়েকজন বিশেষজ্ঞের মতামতে উঠে এসেছে। তবে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজটির ফিটনেসসহ কাগজপত্র ঠিক পাওয়া গেছে।
এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজ ও পানি মিশ্রিত তেল অপসারণে কাজ করছে জেলা প্রশাসনের আট সদস্যের কমিটি। ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বিস্ফোরণের ঘটনায় জেলা প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি তাদের প্রতিবেদন প্রস্তুত করে জেলা প্রশাসক ফারাহ গুল নিঝুমের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। তবে ওই তদন্ত প্রতিবেদনের বিস্তারিত গণমাধ্যমকে জানাননি জেলা প্রশাসক।
চট্টগ্রাম থেকে জ্বালানি নিয়ে আসা জাহাজটি কয়েক দিন নোঙর করে রাখার ফলে ভেতরে গ্যাসের সৃষ্টি হতে পারে। এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজ, পানি ও ফোম মিশ্রিত তেল অপসারণের জন্য কাজ শুরু করেছে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে গঠিত আট সদস্যের কমিটি।
জাহাজটিতে এখনো ৩ লাখ ৮৬ হাজার ২৪৯ লিটার পেট্রল ও ২৮ হাজার ৪৫৬ লিটার ডিজেল রয়েছে বলে দাবি করছে কর্তৃপক্ষ। তবে দ্বিতীয় দফায় বিস্ফোরণের পর সারা রাত তেল থেকে আগুন জ্বলার কারণে তেল পুড়ে গেছে। এখন আর কী পরিমাণ তেল এখনো রয়েছে তা জানাতে পারেনি পদ্মা অয়েল কোম্পানি ও সাগর নন্দিনী জাহাজ কর্তৃপক্ষ।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মামুন শিবলী বলেন, তেল মিশ্রিত পানি পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। জাহাজটি যাতে ডুবে না যায়, এ জন্য ড্রেজার দিয়ে পেছনের অংশ থেকে সেচ দেওয়া হচ্ছে। তবে তেলের চেম্বারগুলোর ওপরের অংশ ফাটা থাকলেও নিচের অংশ অক্ষত রয়েছে। নন্দিনী-৪ জাহাজের তেল অপসারণের জন্য নন্দিনী-১ আনা হয়েছে এবং সাগর নন্দিনী-৪-এর দুর্ঘটনা এড়াতে বিস্ফোরক টিম কাজ করছে। তা ছাড়া ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখতে পানি ছিটানো হয়েছে।
ঝালকাঠি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক মো. ফিরোজ কুতুবী বলেন, ট্যাংকারটিতে থাকা অবশিষ্ট তেল অপসারণে ঝুঁকি রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও নির্দেশনা ছাড়া তা এখনই অপসারণ করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে ট্যাংকারটিতে পানি উঠে যাতে ডুবে না যেতে পারে, সে ব্যাপারে তৎপরতা রয়েছে।
এ বিষয়ে পদ্মা অয়েল কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদুর রহমান বলেন, কয়েকটি জাহাজে তেল অপসারণ করা হয়েছে। কী পরিমাণ তেল এখনো আছে, তা বলা যাচ্ছে না। পানি মিশ্রিত তেল পরীক্ষা করে জানা যাবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও তদন্ত কমিটির প্রধান মো. রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সুগন্ধা নদীতে সাগর নন্দিনী-২ তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন রুমে জমে থাকা গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। তবে জাহাজটির ফিটনেসসহ কাগজপত্র ঠিক পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক বিস্তারিত জানাবেন।
আরও পড়ুন:
ঝালকাঠি প্রতিনিধি

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন রুমে জমে থাকা গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। জেলা প্রশাসক গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিন এ কথা বলেছেন।
রুহুল আমিন আরও বলেন, তদন্তে কয়েকটি কারণ উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণ ঘটে থাকতে পারে বলে কয়েকজন বিশেষজ্ঞের মতামতে উঠে এসেছে। তবে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজটির ফিটনেসসহ কাগজপত্র ঠিক পাওয়া গেছে।
এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজ ও পানি মিশ্রিত তেল অপসারণে কাজ করছে জেলা প্রশাসনের আট সদস্যের কমিটি। ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বিস্ফোরণের ঘটনায় জেলা প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি তাদের প্রতিবেদন প্রস্তুত করে জেলা প্রশাসক ফারাহ গুল নিঝুমের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। তবে ওই তদন্ত প্রতিবেদনের বিস্তারিত গণমাধ্যমকে জানাননি জেলা প্রশাসক।
চট্টগ্রাম থেকে জ্বালানি নিয়ে আসা জাহাজটি কয়েক দিন নোঙর করে রাখার ফলে ভেতরে গ্যাসের সৃষ্টি হতে পারে। এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজ, পানি ও ফোম মিশ্রিত তেল অপসারণের জন্য কাজ শুরু করেছে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে গঠিত আট সদস্যের কমিটি।
জাহাজটিতে এখনো ৩ লাখ ৮৬ হাজার ২৪৯ লিটার পেট্রল ও ২৮ হাজার ৪৫৬ লিটার ডিজেল রয়েছে বলে দাবি করছে কর্তৃপক্ষ। তবে দ্বিতীয় দফায় বিস্ফোরণের পর সারা রাত তেল থেকে আগুন জ্বলার কারণে তেল পুড়ে গেছে। এখন আর কী পরিমাণ তেল এখনো রয়েছে তা জানাতে পারেনি পদ্মা অয়েল কোম্পানি ও সাগর নন্দিনী জাহাজ কর্তৃপক্ষ।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মামুন শিবলী বলেন, তেল মিশ্রিত পানি পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। জাহাজটি যাতে ডুবে না যায়, এ জন্য ড্রেজার দিয়ে পেছনের অংশ থেকে সেচ দেওয়া হচ্ছে। তবে তেলের চেম্বারগুলোর ওপরের অংশ ফাটা থাকলেও নিচের অংশ অক্ষত রয়েছে। নন্দিনী-৪ জাহাজের তেল অপসারণের জন্য নন্দিনী-১ আনা হয়েছে এবং সাগর নন্দিনী-৪-এর দুর্ঘটনা এড়াতে বিস্ফোরক টিম কাজ করছে। তা ছাড়া ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখতে পানি ছিটানো হয়েছে।
ঝালকাঠি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক মো. ফিরোজ কুতুবী বলেন, ট্যাংকারটিতে থাকা অবশিষ্ট তেল অপসারণে ঝুঁকি রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও নির্দেশনা ছাড়া তা এখনই অপসারণ করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে ট্যাংকারটিতে পানি উঠে যাতে ডুবে না যেতে পারে, সে ব্যাপারে তৎপরতা রয়েছে।
এ বিষয়ে পদ্মা অয়েল কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদুর রহমান বলেন, কয়েকটি জাহাজে তেল অপসারণ করা হয়েছে। কী পরিমাণ তেল এখনো আছে, তা বলা যাচ্ছে না। পানি মিশ্রিত তেল পরীক্ষা করে জানা যাবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও তদন্ত কমিটির প্রধান মো. রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সুগন্ধা নদীতে সাগর নন্দিনী-২ তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন রুমে জমে থাকা গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। তবে জাহাজটির ফিটনেসসহ কাগজপত্র ঠিক পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক বিস্তারিত জানাবেন।
আরও পড়ুন:

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন রুমে জমে থাকা গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। জেলা প্রশাসক গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিন এ কথা বলেছেন।
রুহুল আমিন আরও বলেন, তদন্তে কয়েকটি কারণ উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণ ঘটে থাকতে পারে বলে কয়েকজন বিশেষজ্ঞের মতামতে উঠে এসেছে। তবে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজটির ফিটনেসসহ কাগজপত্র ঠিক পাওয়া গেছে।
এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজ ও পানি মিশ্রিত তেল অপসারণে কাজ করছে জেলা প্রশাসনের আট সদস্যের কমিটি। ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বিস্ফোরণের ঘটনায় জেলা প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি তাদের প্রতিবেদন প্রস্তুত করে জেলা প্রশাসক ফারাহ গুল নিঝুমের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। তবে ওই তদন্ত প্রতিবেদনের বিস্তারিত গণমাধ্যমকে জানাননি জেলা প্রশাসক।
চট্টগ্রাম থেকে জ্বালানি নিয়ে আসা জাহাজটি কয়েক দিন নোঙর করে রাখার ফলে ভেতরে গ্যাসের সৃষ্টি হতে পারে। এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজ, পানি ও ফোম মিশ্রিত তেল অপসারণের জন্য কাজ শুরু করেছে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে গঠিত আট সদস্যের কমিটি।
জাহাজটিতে এখনো ৩ লাখ ৮৬ হাজার ২৪৯ লিটার পেট্রল ও ২৮ হাজার ৪৫৬ লিটার ডিজেল রয়েছে বলে দাবি করছে কর্তৃপক্ষ। তবে দ্বিতীয় দফায় বিস্ফোরণের পর সারা রাত তেল থেকে আগুন জ্বলার কারণে তেল পুড়ে গেছে। এখন আর কী পরিমাণ তেল এখনো রয়েছে তা জানাতে পারেনি পদ্মা অয়েল কোম্পানি ও সাগর নন্দিনী জাহাজ কর্তৃপক্ষ।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মামুন শিবলী বলেন, তেল মিশ্রিত পানি পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। জাহাজটি যাতে ডুবে না যায়, এ জন্য ড্রেজার দিয়ে পেছনের অংশ থেকে সেচ দেওয়া হচ্ছে। তবে তেলের চেম্বারগুলোর ওপরের অংশ ফাটা থাকলেও নিচের অংশ অক্ষত রয়েছে। নন্দিনী-৪ জাহাজের তেল অপসারণের জন্য নন্দিনী-১ আনা হয়েছে এবং সাগর নন্দিনী-৪-এর দুর্ঘটনা এড়াতে বিস্ফোরক টিম কাজ করছে। তা ছাড়া ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখতে পানি ছিটানো হয়েছে।
ঝালকাঠি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক মো. ফিরোজ কুতুবী বলেন, ট্যাংকারটিতে থাকা অবশিষ্ট তেল অপসারণে ঝুঁকি রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও নির্দেশনা ছাড়া তা এখনই অপসারণ করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে ট্যাংকারটিতে পানি উঠে যাতে ডুবে না যেতে পারে, সে ব্যাপারে তৎপরতা রয়েছে।
এ বিষয়ে পদ্মা অয়েল কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদুর রহমান বলেন, কয়েকটি জাহাজে তেল অপসারণ করা হয়েছে। কী পরিমাণ তেল এখনো আছে, তা বলা যাচ্ছে না। পানি মিশ্রিত তেল পরীক্ষা করে জানা যাবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও তদন্ত কমিটির প্রধান মো. রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সুগন্ধা নদীতে সাগর নন্দিনী-২ তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন রুমে জমে থাকা গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। তবে জাহাজটির ফিটনেসসহ কাগজপত্র ঠিক পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক বিস্তারিত জানাবেন।
আরও পড়ুন:

রাজধানীর উপকণ্ঠে কেরানীগঞ্জের বাবুবাজার সংলগ্ন এলাকায় একটি বহুতল ভবনের নিচতলায় ভয়াবহ আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের মোট ১২টি ইউনিট বর্তমানে কাজ করছে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মিডিয়া সেল সূত্রে জানা যায়, আজ শনিবার ভোর ৫টা ৩৭ মিনিটে অগ্নিকাণ্ডের খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
৩ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জের আদালতপাড়ায় পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনের সড়কে এই ঘটনা ঘটে। এতে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
৫ মিনিট আগে
বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কবাই ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মোল্লার বাজার সংলগ্ন মরণ সাহার বাড়িতে চেতনানাশক স্প্রে করে পরিবারের সবাইকে অচেতন করে মালপত্র লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ঘরের মালিক মরণ সাহার মা অঞ্জলি রানী সাহা (৯০) মারা গেছেন। গুরুতর অবস্থায় অচেতন মরণ সাহা
১ ঘণ্টা আগে
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নের কালাচানপাড়ায় একটি রাখাইন পরিবারের প্রায় ৪০ একর জমি জবরদখল হয়েছে। গত ১৫ বছরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা, সরকারি কর্মকর্তাসহ প্রভাবশালীরা জালিয়াতির মাধ্যমে অধিকাংশ জমি দখলে নিয়ে বিক্রি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানীর উপকণ্ঠে কেরানীগঞ্জের বাবুবাজার সংলগ্ন এলাকায় একটি বহুতল ভবনের নিচতলায় ভয়াবহ আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের মোট ১২টি ইউনিট বর্তমানে কাজ করছে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মিডিয়া সেল সূত্রে জানা যায়, আজ শনিবার ভোর ৫টা ৩৭ মিনিটে অগ্নিকাণ্ডের খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া বিভাগের পরিদর্শক আনোয়ারুল ইসলাম এক বার্তায় জানান, ১২ তলা বিশিষ্ট ‘জমেলো টাওয়ার’ নামে ওই ভবনের নিচতলায় আগুন লেগেছে। খবর পেয়ে কেরানীগঞ্জ, সদরঘাট ও সিদ্দিক বাজার ফায়ার স্টেশনের মোট আটটি ইউনিট আগুন নেভাতে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
সকাল ৭টা ১০ মিনিটের দিকে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া বিভাগের জ্যেষ্ঠ স্টাফ অফিসার শাহজাহান শিকদার নিশ্চিত করেন, আগুনের তীব্রতা বাড়ায় বর্তমানে ১২টি ইউনিট সম্মিলিতভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ করছে।
কেরানীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের কর্তব্যরত কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন, ভবনটি ৯ তলা। নিচতলায় মূলত কাপড়ের এবং তারের গোডাউন ছিল। গোডাউনের দাহ্য বস্তুর কারণেই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস। এছাড়া, এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসার পরই ক্ষয়ক্ষতি এবং ঘটনার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে বলে ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

রাজধানীর উপকণ্ঠে কেরানীগঞ্জের বাবুবাজার সংলগ্ন এলাকায় একটি বহুতল ভবনের নিচতলায় ভয়াবহ আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের মোট ১২টি ইউনিট বর্তমানে কাজ করছে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মিডিয়া সেল সূত্রে জানা যায়, আজ শনিবার ভোর ৫টা ৩৭ মিনিটে অগ্নিকাণ্ডের খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া বিভাগের পরিদর্শক আনোয়ারুল ইসলাম এক বার্তায় জানান, ১২ তলা বিশিষ্ট ‘জমেলো টাওয়ার’ নামে ওই ভবনের নিচতলায় আগুন লেগেছে। খবর পেয়ে কেরানীগঞ্জ, সদরঘাট ও সিদ্দিক বাজার ফায়ার স্টেশনের মোট আটটি ইউনিট আগুন নেভাতে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
সকাল ৭টা ১০ মিনিটের দিকে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া বিভাগের জ্যেষ্ঠ স্টাফ অফিসার শাহজাহান শিকদার নিশ্চিত করেন, আগুনের তীব্রতা বাড়ায় বর্তমানে ১২টি ইউনিট সম্মিলিতভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ করছে।
কেরানীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের কর্তব্যরত কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন, ভবনটি ৯ তলা। নিচতলায় মূলত কাপড়ের এবং তারের গোডাউন ছিল। গোডাউনের দাহ্য বস্তুর কারণেই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস। এছাড়া, এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসার পরই ক্ষয়ক্ষতি এবং ঘটনার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে বলে ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন রুমে জমে থাকা গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। জেলা প্রশাসক গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিন এ কথা বলেছেন।
০৬ জুলাই ২০২৩
গোপালগঞ্জের আদালতপাড়ায় পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনের সড়কে এই ঘটনা ঘটে। এতে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
৫ মিনিট আগে
বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কবাই ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মোল্লার বাজার সংলগ্ন মরণ সাহার বাড়িতে চেতনানাশক স্প্রে করে পরিবারের সবাইকে অচেতন করে মালপত্র লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ঘরের মালিক মরণ সাহার মা অঞ্জলি রানী সাহা (৯০) মারা গেছেন। গুরুতর অবস্থায় অচেতন মরণ সাহা
১ ঘণ্টা আগে
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নের কালাচানপাড়ায় একটি রাখাইন পরিবারের প্রায় ৪০ একর জমি জবরদখল হয়েছে। গত ১৫ বছরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা, সরকারি কর্মকর্তাসহ প্রভাবশালীরা জালিয়াতির মাধ্যমে অধিকাংশ জমি দখলে নিয়ে বিক্রি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের আদালতপাড়ায় পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনের সড়কে এই ঘটনা ঘটে। এতে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
পুলিশ জানায়, শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনে তিন রাস্তার মোড়ে পরপর দুটি হাতে তৈরি ককটেল নিক্ষেপ করে দ্রুত পালিয়ে যায়। ককটেল বিস্ফোরণে বিকট শব্দ হলেও এতে কেউ হতাহত হয়নি কিংবা কোনো ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটেনি।
খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আলামত সংগ্রহ করে। ঘটনাস্থল ও আশপাশের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনা করে ককটেল নিক্ষেপকারীদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক মো. আরিফ-উজ-জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এই ঘটনায় আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে। প্রয়োজনে অভিযান চালানো হবে। পাশাপাশি সেনাসদস্যদের টহলও বাড়ানো হয়েছে। সার্বিক নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

গোপালগঞ্জের আদালতপাড়ায় পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনের সড়কে এই ঘটনা ঘটে। এতে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
পুলিশ জানায়, শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনে তিন রাস্তার মোড়ে পরপর দুটি হাতে তৈরি ককটেল নিক্ষেপ করে দ্রুত পালিয়ে যায়। ককটেল বিস্ফোরণে বিকট শব্দ হলেও এতে কেউ হতাহত হয়নি কিংবা কোনো ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটেনি।
খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আলামত সংগ্রহ করে। ঘটনাস্থল ও আশপাশের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনা করে ককটেল নিক্ষেপকারীদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক মো. আরিফ-উজ-জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এই ঘটনায় আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে। প্রয়োজনে অভিযান চালানো হবে। পাশাপাশি সেনাসদস্যদের টহলও বাড়ানো হয়েছে। সার্বিক নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন রুমে জমে থাকা গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। জেলা প্রশাসক গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিন এ কথা বলেছেন।
০৬ জুলাই ২০২৩
রাজধানীর উপকণ্ঠে কেরানীগঞ্জের বাবুবাজার সংলগ্ন এলাকায় একটি বহুতল ভবনের নিচতলায় ভয়াবহ আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের মোট ১২টি ইউনিট বর্তমানে কাজ করছে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মিডিয়া সেল সূত্রে জানা যায়, আজ শনিবার ভোর ৫টা ৩৭ মিনিটে অগ্নিকাণ্ডের খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
৩ মিনিট আগে
বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কবাই ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মোল্লার বাজার সংলগ্ন মরণ সাহার বাড়িতে চেতনানাশক স্প্রে করে পরিবারের সবাইকে অচেতন করে মালপত্র লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ঘরের মালিক মরণ সাহার মা অঞ্জলি রানী সাহা (৯০) মারা গেছেন। গুরুতর অবস্থায় অচেতন মরণ সাহা
১ ঘণ্টা আগে
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নের কালাচানপাড়ায় একটি রাখাইন পরিবারের প্রায় ৪০ একর জমি জবরদখল হয়েছে। গত ১৫ বছরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা, সরকারি কর্মকর্তাসহ প্রভাবশালীরা জালিয়াতির মাধ্যমে অধিকাংশ জমি দখলে নিয়ে বিক্রি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কবাই ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মোল্লার বাজার-সংলগ্ন মরণ সাহার বাড়িতে চেতনানাশক স্প্রে করে পরিবারের সবাইকে অচেতন করে মালপত্র লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ঘরের মালিক মরণ সাহার মা অঞ্জলি রানী সাহা (৯০) মারা গেছেন। গুরুতর অবস্থায় অচেতন মরণ সাহাকে (৫৫) বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে এবং তাঁর স্ত্রী সন্ধ্যা রানী সাহাকে (৪৮) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মোল্লার বাজার-সংলগ্ন ওই ঘরে বসবাস করেন প্রশান্ত কুমার ওরফে মরণ সাহা, তাঁর মা অঞ্জলি সাহা এবং স্ত্রী সন্ধ্যা রানী। প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে তাঁরা খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। দুপুর পর্যন্ত তাঁদের কাউকে বাইরে দেখা না যাওয়ায় এবং ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ অবস্থায় দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা ডাকাডাকি করেন। কোনো সাড়া না পেয়ে একপর্যায়ে তাঁরা দরজা ভেঙে ঘরের ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় ঘরের মেঝেতে তিনজনকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁদের মধ্যে অঞ্জলি সাহাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। এ সময় ঘরের মালপত্র এলোমেলো অবস্থায় পড়ে ছিল।
স্থানীয় লোকজন দ্রুত তাঁদের উদ্ধার করে বাকেরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক প্রশান্ত সাহাকে শেবাচিম হাসপাতালে পাঠান। সন্ধ্যা রানীকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
বাকেরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, মরণ সাহার স্ত্রী সন্ধ্যা রানীর অবস্থা অনেকটা ভালো। তবে মরণ সাহা বেশি অসুস্থ ও অজ্ঞান থাকায় তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে বাকেরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম সোহেল রানা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জানান, কারা কীভাবে ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিশ্চিত নয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, চেতনানাশক ওষুধ দিয়ে চুরির ঘটনা ঘটিয়েছে। দুষ্কৃতকারীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য কাজ চলছে এবং ঘটনাটি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে।

বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কবাই ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মোল্লার বাজার-সংলগ্ন মরণ সাহার বাড়িতে চেতনানাশক স্প্রে করে পরিবারের সবাইকে অচেতন করে মালপত্র লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ঘরের মালিক মরণ সাহার মা অঞ্জলি রানী সাহা (৯০) মারা গেছেন। গুরুতর অবস্থায় অচেতন মরণ সাহাকে (৫৫) বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে এবং তাঁর স্ত্রী সন্ধ্যা রানী সাহাকে (৪৮) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মোল্লার বাজার-সংলগ্ন ওই ঘরে বসবাস করেন প্রশান্ত কুমার ওরফে মরণ সাহা, তাঁর মা অঞ্জলি সাহা এবং স্ত্রী সন্ধ্যা রানী। প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে তাঁরা খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। দুপুর পর্যন্ত তাঁদের কাউকে বাইরে দেখা না যাওয়ায় এবং ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ অবস্থায় দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা ডাকাডাকি করেন। কোনো সাড়া না পেয়ে একপর্যায়ে তাঁরা দরজা ভেঙে ঘরের ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় ঘরের মেঝেতে তিনজনকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁদের মধ্যে অঞ্জলি সাহাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। এ সময় ঘরের মালপত্র এলোমেলো অবস্থায় পড়ে ছিল।
স্থানীয় লোকজন দ্রুত তাঁদের উদ্ধার করে বাকেরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক প্রশান্ত সাহাকে শেবাচিম হাসপাতালে পাঠান। সন্ধ্যা রানীকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
বাকেরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, মরণ সাহার স্ত্রী সন্ধ্যা রানীর অবস্থা অনেকটা ভালো। তবে মরণ সাহা বেশি অসুস্থ ও অজ্ঞান থাকায় তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে বাকেরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম সোহেল রানা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জানান, কারা কীভাবে ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিশ্চিত নয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, চেতনানাশক ওষুধ দিয়ে চুরির ঘটনা ঘটিয়েছে। দুষ্কৃতকারীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য কাজ চলছে এবং ঘটনাটি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে।

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন রুমে জমে থাকা গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। জেলা প্রশাসক গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিন এ কথা বলেছেন।
০৬ জুলাই ২০২৩
রাজধানীর উপকণ্ঠে কেরানীগঞ্জের বাবুবাজার সংলগ্ন এলাকায় একটি বহুতল ভবনের নিচতলায় ভয়াবহ আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের মোট ১২টি ইউনিট বর্তমানে কাজ করছে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মিডিয়া সেল সূত্রে জানা যায়, আজ শনিবার ভোর ৫টা ৩৭ মিনিটে অগ্নিকাণ্ডের খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
৩ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জের আদালতপাড়ায় পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনের সড়কে এই ঘটনা ঘটে। এতে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
৫ মিনিট আগে
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নের কালাচানপাড়ায় একটি রাখাইন পরিবারের প্রায় ৪০ একর জমি জবরদখল হয়েছে। গত ১৫ বছরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা, সরকারি কর্মকর্তাসহ প্রভাবশালীরা জালিয়াতির মাধ্যমে অধিকাংশ জমি দখলে নিয়ে বিক্রি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেমীর মহিবুল্লাহ, পটুয়াখালী

পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নের কালাচানপাড়ায় একটি রাখাইন পরিবারের প্রায় ৪০ একর জমি জবরদখল হয়েছে। গত ১৫ বছরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা, সরকারি কর্মকর্তাসহ প্রভাবশালীরা জালিয়াতির মাধ্যমে অধিকাংশ জমি দখলে নিয়ে বিক্রি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত ২৩ নভেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. খাদেম উল কায়েস ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে ওই জমির ১৫৫ শতাংশ দখলের লিখিত অভিযোগ করা হয়। প্রধান বিচারপতি, আইন উপদেষ্টা, আইনসচিবসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে অভিযোগ পাঠিয়ে প্রতিকার চেয়েছেন জমির মালিক লাচাউ রাখাইন।
লাচাউ রাখাইনের স্বজনেরা জানান, লাচাউয়ের স্বামী অংশাচিং রাখাইন এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থায় (এফএও) কর্মকর্তা হিসেবে বহু বছর কর্মরত ছিলেন। ১৯৮৮ সালে তিনি চাকরিসূত্রে বদলি হন অস্ট্রেলিয়ায়। তারপর থেকে তিনি পরিবার নিয়ে সেখানে বসবাস শুরু করেন। লাচাউ রাখাইন ও তাঁর দুই ছেলে পরে সেখানকার নাগরিকত্বও পান। যদিও তাঁরা প্রতিবছর কলাপাড়ার কালাচানপাড়ায় নিজেদের বাড়িতে আসতেন। ২০১০ সালে অস্ট্রেলিয়ায় অংশাচিং অসুস্থ হয়ে পড়ায় সে বছর তাঁদের আর দেশে আসা সম্ভব হয়নি। দুই ছেলে সেখানকার সরকারি চাকরিতে থাকায় তাঁরাও দেশে ফিরতে পারেননি। এভাবেই কেটে যায় এক যুগ।
লাচাউয়ের স্বজনদের অভিযোগ, ২০২২ সালের জানুয়ারিতে লাচাউ রাখাইন দেশে এসে জানতে পারেন, তিনি ও তাঁর দুই ছেলের নামে ভুয়া আমমোক্তারনামা তৈরি করে একাধিক নকল খতিয়ান, জাল দলিল এবং ভুয়া উত্তরাধিকার সনদ বানানো হয়েছে। এসব নথির ভিত্তিতে তাঁদের জমি আত্মসাৎ করা হয়। আর এ দখলে নেতৃত্ব দিয়েছেন কুয়াকাটা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং ওই ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বারেক মোল্লা, তাঁর ভাই ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি হোসেন মোল্লাসহ অনেক নেতা। যাঁরা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর থেকে পলাতক। এ ছাড়া রয়েছেন আইন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব খাদেম উল কায়েস, তাঁর ভাই মাওলানা হারুন ও বেয়াই ইউসুফ মুসল্লিসহ কয়েকজন।
এই চক্রের বিভিন্ন সদস্যের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মামলা করায় লাচাউদের বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে।
সম্প্রতি দেশে এসেছিলেন লাচাউ রাখাইন ও তাঁর বড় ছেলে উয়েন চিং রাখাইনের স্ত্রী খেনমা ম্যা। লাচাউ রাখাইন (৮৬) বলেন, ‘আমি জমি উদ্ধার করতে গেলে আমাকে হুমকি-ধমকি দেয়; যাতে আমরা এলাকায় না যেতে পারি। এই অন্যায়ের সঙ্গে যারা জড়িত, আমি তাদের সবার বিচার চাই বাংলাদেশ সরকারের কাছে।’
অভিযোগে যা আছে
অতিরিক্ত সচিব খাদেম উল কায়েসের বিরুদ্ধে দেওয়া অভিযোগের বিবরণ অনুযায়ী, কলাপাড়ার আলীপুর মৌজার ৬৩ নম্বর বিএস খতিয়ানের ৪২০৪, ৫, ৬, ১১, ১২, ৭৪ ও ৪৪৪২, ৪৩৮৭ এবং ৪৬১০ নম্বর দাগের ৮.০৬ একর ভূমির মালিক লাচাউ রাখাইন ও তাঁর পরিবার। তবে তাঁরা অস্ট্রেলিয়ায় থাকাকালে লাচাউ রাখাইন ও তাঁর দুই ছেলে উয়েন চিং ও ম্যাওয়েন চিংয়ের নামে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ও অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনের সিল ও সই জাল করে ২০০০ সালের ৮ আগস্ট ক্ষমতাপত্র তৈরি করা হয়। ওই আমমোক্তারনামা মূলে জাল-জালিয়াতি, প্রতারণা ও দুর্নীতির মাধ্যমে খাদেম উল কায়েস তাঁর স্ত্রী মোসা. আইরিন জেসমিন ও বেয়াই মো. ইউসুফ মুসল্লির নামে ২০১০ সালের ১১ এপ্রিল কবলা দলিল তৈরি করে ১৫৫ শতাংশ জমি দখল করেন।
ওই আমমোক্তারনামার বিরুদ্ধে ২০২৪ সালের ১৬ জুন জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের প্রথম আদালতে লাচাউ বাদী হয়ে মামলা করেন। বিচারক মামলাটি পটুয়াখালী সদর থানাকে এজাহার হিসেবে গ্রহণ ও সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, আমমোক্তারনামার বৈধতা যাচাইয়ে সিআইডি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে তথ্য চাইলে ২০২৫ সালের ২৪ এপ্রিল রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টর (আরডিসি) মো. তানজিল কবির স্বাক্ষরিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, ক্যানবেরায় অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন বা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ‘৪৩০ নম্বর আমমোক্তারনামা’ সম্পর্কে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ২৭ এপ্রিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও আদালতকে এই আমমোক্তারনামা-সংক্রান্ত কোনো তথ্য না পাওয়ার কথা জানায়।
অনুসন্ধানে জানা যায়, কুয়াকাটা পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি বারেক মোল্লা আলীপুর মৌজার ১০৪২ এসএ খতিয়ান এবং ৩০৫ নম্বর বিএস খতিয়ানের জমি জাল কাগজ তৈরি করে কিছু দখল করেছেন। অন্যদিকে তাঁর ভাই এলাকার যুবলীগের সাবেক সভাপতি হোসেন মোল্লা একই ১০৪২ এসএ খতিয়ান ও ১৭৬১ নম্বর বিএস খতিয়ানের ২১৯ দাগ থেকে ১৮ শতাংশ, ৪৭৪ নম্বর খতিয়ান, ১০৮৬ ও ১০৮৮ খতিয়ান থেকে ৮.৫০ শতাংশ এবং ৬২ নম্বর খতিয়ানের ৪২০৬ দাগ থেকে ১২ শতাংশ জমি দখল করে বিভিন্ন স্থানে বসতবাড়ি ও মার্কেট নির্মাণ করেছেন। অভিযোগ রয়েছে, তাঁরা ৪৩০টি ভুয়া আমমোক্তারনামা নোটারি করে এসব জমি নিজেদের দখলে নেন।
এ বিষয়ে হোসেন মোল্লা মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা মিথ্যা কথা, ভুল কথা। আমরা অংশাচির কাছ থেকে দলিল নিয়েছি, তিনি আমাদের কাছে বিক্রি করেছেন, বসাইয়াও দিয়েছেন। ২০১০ সালের পর কিছু জমি দখল হয়েছে, সেটা তো আমরা করিনি।’
জানতে চাইলে বারেক মোল্লা মোবাইল ফোনে এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘দলিল ছাড়া আমার জমি নাই ১ শতাংশও। আমার জমি তাদের থেকে নিলে অল্প নেওয়া থাকতে পারে। কিন্তু আমার জমি অন্য মানুষের থেকে নেওয়া, মংচোবার থেকে নেওয়া। এ ছাড়া তাদের অনেক জমি আছে, তারা দলিল দেয় নাই। কিন্তু মানুষ দখল করে আছে। দলিল দেছে, আর না দেছে, সব অংশাচি বাবুর ডায়েরিতে লেখা আছে। সে যদি আসে এবং একদিন বসে কোটি কোটি টাকার জমি বের হয়ে যাবে।’
সরেজমিন চিত্র
সম্প্রতি এক বিকেলে আলীপুরের থ্রি পয়েন্টের পশ্চিম পাশে গিয়ে লাচাউয়ের অভিযোগে উল্লেখ করা দাগের ২১ শতাংশ জমির ওপর একটি মার্কেট দেখা যায়। সেখানে রয়েছে ৮টি দোকান এবং পেছনে নির্মিত হয়েছে ৫টি বসতঘর। এলাকাবাসীর ভাষ্য, এই মার্কেটটি ‘খাদেম উল কায়েস জজের মার্কেট’ নামে পরিচিত। এর আশপাশে অধিকাংশ জমি ইউসুফ মুসল্লি বিভিন্নজনের কাছ থেকে টাকা নিয়ে দখল বুঝিয়ে দিয়েছেন।
এ সময় কথা হয় ওই মার্কেটের ঝালাইয়ের দোকানদার মো. কালামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমরা যতটুকু জানি, এটা জজ (খাদেম উল) সাহেবের জমি, তাঁর বউয়ের নামে। এখানে ৮টি দোকান ও ৫টির মতো ঘর আছে। এসবের ভাড়া তাঁর ভাই হারুন মাওলানা উঠান।’
এ সময় ওই এলাকার বাসিন্দা টাইলস দোকানের মালিক ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘ইউসুফ মুসল্লির সঙ্গে যুদ্ধ করে আমার আসতে হয়েছে, সে আমার থেকে ১০ লাখ টাকা নিয়েছে, বলেছে এ জমি সব তাঁর। স্ট্যাম্প আছে। সে এখানে অনেকের কাছ থেকে নিয়েছে। এখনো বলে জমি তাঁর।’ ইসমাইল আরও বলেন, ‘ইউসুফ মুসল্লি বহুত টাকা খাইছে। ১ কোটি টাকার মতো নেছে। উনি (খাদেম উল সাহেব) ওনার (ইউসুফ মুসল্লি) সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় এসে ঠ্যাক (সমর্থন) দিতেন।’
অতিরিক্ত সচিব যা বলেন
অভিযোগের বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব খাদেম উল কায়েস মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আইন, নিয়ম সবার জন্য সমান। সেখানে যদি কোনো ঝামেলা থাকে সেটা কোর্ট দেখবে, অথরিটি দেখবে। কিন্তু কথা হলো, জমি তো সবাই কিনতে পারবে, আল্লাহ যদি সামর্থ্য দেয় আপনি কিনতে পারবেন, আমি ১ ইঞ্চি পারব। আইন আছে, সাবরেজিস্ট্রি অফিস আছে। কেউ যদি কারও প্রতি অন্যায় করে দেখার মতো এজেন্সিও আছে।’
ইউসুফ মুসল্লি ও মাওলানা হারুনের বিষয়ে জানতে চাইলে খাদেম উল কায়েস বলেন, ‘আমার বেয়াই বলে কথা না, আইনে যার জন্য যেটা প্রযোজ্য, তার জন্য সেটাই হবে। ইউসুফ মুসল্লির জবাব সে দেবে। আমার ভাই কিছু করলে তাঁর সাথে কথা বলেন, তাঁরা কী বলে শোনেন। নিয়মের বাইরে গেলে আমরা কেউ কিছু করতে পারব না, সাপোর্ট করি না, করবও না।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে ইউসুফ মুসল্লি ও মাওলানা হারুনের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল দিলেও তাঁরা রিসিভ করেননি।

পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নের কালাচানপাড়ায় একটি রাখাইন পরিবারের প্রায় ৪০ একর জমি জবরদখল হয়েছে। গত ১৫ বছরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা, সরকারি কর্মকর্তাসহ প্রভাবশালীরা জালিয়াতির মাধ্যমে অধিকাংশ জমি দখলে নিয়ে বিক্রি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত ২৩ নভেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. খাদেম উল কায়েস ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে ওই জমির ১৫৫ শতাংশ দখলের লিখিত অভিযোগ করা হয়। প্রধান বিচারপতি, আইন উপদেষ্টা, আইনসচিবসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে অভিযোগ পাঠিয়ে প্রতিকার চেয়েছেন জমির মালিক লাচাউ রাখাইন।
লাচাউ রাখাইনের স্বজনেরা জানান, লাচাউয়ের স্বামী অংশাচিং রাখাইন এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থায় (এফএও) কর্মকর্তা হিসেবে বহু বছর কর্মরত ছিলেন। ১৯৮৮ সালে তিনি চাকরিসূত্রে বদলি হন অস্ট্রেলিয়ায়। তারপর থেকে তিনি পরিবার নিয়ে সেখানে বসবাস শুরু করেন। লাচাউ রাখাইন ও তাঁর দুই ছেলে পরে সেখানকার নাগরিকত্বও পান। যদিও তাঁরা প্রতিবছর কলাপাড়ার কালাচানপাড়ায় নিজেদের বাড়িতে আসতেন। ২০১০ সালে অস্ট্রেলিয়ায় অংশাচিং অসুস্থ হয়ে পড়ায় সে বছর তাঁদের আর দেশে আসা সম্ভব হয়নি। দুই ছেলে সেখানকার সরকারি চাকরিতে থাকায় তাঁরাও দেশে ফিরতে পারেননি। এভাবেই কেটে যায় এক যুগ।
লাচাউয়ের স্বজনদের অভিযোগ, ২০২২ সালের জানুয়ারিতে লাচাউ রাখাইন দেশে এসে জানতে পারেন, তিনি ও তাঁর দুই ছেলের নামে ভুয়া আমমোক্তারনামা তৈরি করে একাধিক নকল খতিয়ান, জাল দলিল এবং ভুয়া উত্তরাধিকার সনদ বানানো হয়েছে। এসব নথির ভিত্তিতে তাঁদের জমি আত্মসাৎ করা হয়। আর এ দখলে নেতৃত্ব দিয়েছেন কুয়াকাটা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং ওই ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বারেক মোল্লা, তাঁর ভাই ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি হোসেন মোল্লাসহ অনেক নেতা। যাঁরা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর থেকে পলাতক। এ ছাড়া রয়েছেন আইন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব খাদেম উল কায়েস, তাঁর ভাই মাওলানা হারুন ও বেয়াই ইউসুফ মুসল্লিসহ কয়েকজন।
এই চক্রের বিভিন্ন সদস্যের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মামলা করায় লাচাউদের বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে।
সম্প্রতি দেশে এসেছিলেন লাচাউ রাখাইন ও তাঁর বড় ছেলে উয়েন চিং রাখাইনের স্ত্রী খেনমা ম্যা। লাচাউ রাখাইন (৮৬) বলেন, ‘আমি জমি উদ্ধার করতে গেলে আমাকে হুমকি-ধমকি দেয়; যাতে আমরা এলাকায় না যেতে পারি। এই অন্যায়ের সঙ্গে যারা জড়িত, আমি তাদের সবার বিচার চাই বাংলাদেশ সরকারের কাছে।’
অভিযোগে যা আছে
অতিরিক্ত সচিব খাদেম উল কায়েসের বিরুদ্ধে দেওয়া অভিযোগের বিবরণ অনুযায়ী, কলাপাড়ার আলীপুর মৌজার ৬৩ নম্বর বিএস খতিয়ানের ৪২০৪, ৫, ৬, ১১, ১২, ৭৪ ও ৪৪৪২, ৪৩৮৭ এবং ৪৬১০ নম্বর দাগের ৮.০৬ একর ভূমির মালিক লাচাউ রাখাইন ও তাঁর পরিবার। তবে তাঁরা অস্ট্রেলিয়ায় থাকাকালে লাচাউ রাখাইন ও তাঁর দুই ছেলে উয়েন চিং ও ম্যাওয়েন চিংয়ের নামে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ও অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনের সিল ও সই জাল করে ২০০০ সালের ৮ আগস্ট ক্ষমতাপত্র তৈরি করা হয়। ওই আমমোক্তারনামা মূলে জাল-জালিয়াতি, প্রতারণা ও দুর্নীতির মাধ্যমে খাদেম উল কায়েস তাঁর স্ত্রী মোসা. আইরিন জেসমিন ও বেয়াই মো. ইউসুফ মুসল্লির নামে ২০১০ সালের ১১ এপ্রিল কবলা দলিল তৈরি করে ১৫৫ শতাংশ জমি দখল করেন।
ওই আমমোক্তারনামার বিরুদ্ধে ২০২৪ সালের ১৬ জুন জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের প্রথম আদালতে লাচাউ বাদী হয়ে মামলা করেন। বিচারক মামলাটি পটুয়াখালী সদর থানাকে এজাহার হিসেবে গ্রহণ ও সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, আমমোক্তারনামার বৈধতা যাচাইয়ে সিআইডি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে তথ্য চাইলে ২০২৫ সালের ২৪ এপ্রিল রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টর (আরডিসি) মো. তানজিল কবির স্বাক্ষরিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, ক্যানবেরায় অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন বা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ‘৪৩০ নম্বর আমমোক্তারনামা’ সম্পর্কে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ২৭ এপ্রিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও আদালতকে এই আমমোক্তারনামা-সংক্রান্ত কোনো তথ্য না পাওয়ার কথা জানায়।
অনুসন্ধানে জানা যায়, কুয়াকাটা পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি বারেক মোল্লা আলীপুর মৌজার ১০৪২ এসএ খতিয়ান এবং ৩০৫ নম্বর বিএস খতিয়ানের জমি জাল কাগজ তৈরি করে কিছু দখল করেছেন। অন্যদিকে তাঁর ভাই এলাকার যুবলীগের সাবেক সভাপতি হোসেন মোল্লা একই ১০৪২ এসএ খতিয়ান ও ১৭৬১ নম্বর বিএস খতিয়ানের ২১৯ দাগ থেকে ১৮ শতাংশ, ৪৭৪ নম্বর খতিয়ান, ১০৮৬ ও ১০৮৮ খতিয়ান থেকে ৮.৫০ শতাংশ এবং ৬২ নম্বর খতিয়ানের ৪২০৬ দাগ থেকে ১২ শতাংশ জমি দখল করে বিভিন্ন স্থানে বসতবাড়ি ও মার্কেট নির্মাণ করেছেন। অভিযোগ রয়েছে, তাঁরা ৪৩০টি ভুয়া আমমোক্তারনামা নোটারি করে এসব জমি নিজেদের দখলে নেন।
এ বিষয়ে হোসেন মোল্লা মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা মিথ্যা কথা, ভুল কথা। আমরা অংশাচির কাছ থেকে দলিল নিয়েছি, তিনি আমাদের কাছে বিক্রি করেছেন, বসাইয়াও দিয়েছেন। ২০১০ সালের পর কিছু জমি দখল হয়েছে, সেটা তো আমরা করিনি।’
জানতে চাইলে বারেক মোল্লা মোবাইল ফোনে এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘দলিল ছাড়া আমার জমি নাই ১ শতাংশও। আমার জমি তাদের থেকে নিলে অল্প নেওয়া থাকতে পারে। কিন্তু আমার জমি অন্য মানুষের থেকে নেওয়া, মংচোবার থেকে নেওয়া। এ ছাড়া তাদের অনেক জমি আছে, তারা দলিল দেয় নাই। কিন্তু মানুষ দখল করে আছে। দলিল দেছে, আর না দেছে, সব অংশাচি বাবুর ডায়েরিতে লেখা আছে। সে যদি আসে এবং একদিন বসে কোটি কোটি টাকার জমি বের হয়ে যাবে।’
সরেজমিন চিত্র
সম্প্রতি এক বিকেলে আলীপুরের থ্রি পয়েন্টের পশ্চিম পাশে গিয়ে লাচাউয়ের অভিযোগে উল্লেখ করা দাগের ২১ শতাংশ জমির ওপর একটি মার্কেট দেখা যায়। সেখানে রয়েছে ৮টি দোকান এবং পেছনে নির্মিত হয়েছে ৫টি বসতঘর। এলাকাবাসীর ভাষ্য, এই মার্কেটটি ‘খাদেম উল কায়েস জজের মার্কেট’ নামে পরিচিত। এর আশপাশে অধিকাংশ জমি ইউসুফ মুসল্লি বিভিন্নজনের কাছ থেকে টাকা নিয়ে দখল বুঝিয়ে দিয়েছেন।
এ সময় কথা হয় ওই মার্কেটের ঝালাইয়ের দোকানদার মো. কালামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমরা যতটুকু জানি, এটা জজ (খাদেম উল) সাহেবের জমি, তাঁর বউয়ের নামে। এখানে ৮টি দোকান ও ৫টির মতো ঘর আছে। এসবের ভাড়া তাঁর ভাই হারুন মাওলানা উঠান।’
এ সময় ওই এলাকার বাসিন্দা টাইলস দোকানের মালিক ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘ইউসুফ মুসল্লির সঙ্গে যুদ্ধ করে আমার আসতে হয়েছে, সে আমার থেকে ১০ লাখ টাকা নিয়েছে, বলেছে এ জমি সব তাঁর। স্ট্যাম্প আছে। সে এখানে অনেকের কাছ থেকে নিয়েছে। এখনো বলে জমি তাঁর।’ ইসমাইল আরও বলেন, ‘ইউসুফ মুসল্লি বহুত টাকা খাইছে। ১ কোটি টাকার মতো নেছে। উনি (খাদেম উল সাহেব) ওনার (ইউসুফ মুসল্লি) সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় এসে ঠ্যাক (সমর্থন) দিতেন।’
অতিরিক্ত সচিব যা বলেন
অভিযোগের বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব খাদেম উল কায়েস মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আইন, নিয়ম সবার জন্য সমান। সেখানে যদি কোনো ঝামেলা থাকে সেটা কোর্ট দেখবে, অথরিটি দেখবে। কিন্তু কথা হলো, জমি তো সবাই কিনতে পারবে, আল্লাহ যদি সামর্থ্য দেয় আপনি কিনতে পারবেন, আমি ১ ইঞ্চি পারব। আইন আছে, সাবরেজিস্ট্রি অফিস আছে। কেউ যদি কারও প্রতি অন্যায় করে দেখার মতো এজেন্সিও আছে।’
ইউসুফ মুসল্লি ও মাওলানা হারুনের বিষয়ে জানতে চাইলে খাদেম উল কায়েস বলেন, ‘আমার বেয়াই বলে কথা না, আইনে যার জন্য যেটা প্রযোজ্য, তার জন্য সেটাই হবে। ইউসুফ মুসল্লির জবাব সে দেবে। আমার ভাই কিছু করলে তাঁর সাথে কথা বলেন, তাঁরা কী বলে শোনেন। নিয়মের বাইরে গেলে আমরা কেউ কিছু করতে পারব না, সাপোর্ট করি না, করবও না।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে ইউসুফ মুসল্লি ও মাওলানা হারুনের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল দিলেও তাঁরা রিসিভ করেননি।

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন রুমে জমে থাকা গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। জেলা প্রশাসক গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিন এ কথা বলেছেন।
০৬ জুলাই ২০২৩
রাজধানীর উপকণ্ঠে কেরানীগঞ্জের বাবুবাজার সংলগ্ন এলাকায় একটি বহুতল ভবনের নিচতলায় ভয়াবহ আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের মোট ১২টি ইউনিট বর্তমানে কাজ করছে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মিডিয়া সেল সূত্রে জানা যায়, আজ শনিবার ভোর ৫টা ৩৭ মিনিটে অগ্নিকাণ্ডের খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
৩ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জের আদালতপাড়ায় পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনের সড়কে এই ঘটনা ঘটে। এতে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
৫ মিনিট আগে
বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কবাই ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মোল্লার বাজার সংলগ্ন মরণ সাহার বাড়িতে চেতনানাশক স্প্রে করে পরিবারের সবাইকে অচেতন করে মালপত্র লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ঘরের মালিক মরণ সাহার মা অঞ্জলি রানী সাহা (৯০) মারা গেছেন। গুরুতর অবস্থায় অচেতন মরণ সাহা
১ ঘণ্টা আগে