যশোর প্রতিনিধি
যশোর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন তৌহিদ চাকলাদার ফন্টু। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারের চাচাতো ভাই। এই জয়ের মধ্য দিয়ে সদরের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন পর শক্ত অবস্থান ফিরে পেতে যাচ্ছেন শাহীন। অন্যদিকে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী স্থানীয় সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের সমর্থিত প্রার্থী ভোটে হেরে যাওয়ায় রাজনীতিতে তাঁর অবস্থান কিছুটা নড়বড়ে হয়েছে বলে মনে করছেন রাজনীতিসংশ্লিষ্টরা।
যশোর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে দুটি ধারা চলছে। একটি ধারা নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন শাহীন। অন্যটি নিয়ন্ত্রণ করেন নাবিল। উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তাঁরা মুখোমুখি হন এবং পৃথকভাবে দুটি প্যানেল ঘোষণা করেন। গত বুধবারের নির্বাচনে শাহীনের অনুসারী চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান এবং নাবিলের অনুসারী মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জয়ী হন।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জানান, মূলত সদর আসনে দলীয় মনোনয়ন আর আধিপত্য ঘিরেই শাহীন ও নাবিলের দ্বন্দ্ব। এখানে টানা তিন মেয়াদে সংসদ সদস্য হয়েছেন নাবিল। অন্যদিকে শাহীন টানা তিনবার উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন।কিন্তু শাহীন ২০২০ সালে সদর ছেড়ে কেশবপুরে উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তখন সদরের রাজনীতিতে তাঁর ভাটা পড়ে।
সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েও কেশবপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। সদর আর কেশবপুরে ক্ষমতার কর্তৃত্ব হারিয়ে রাজনীতিতে অস্তিত্ব হারাতে বসেন শাহীন। এমন পরিস্থিতিতে সদরের রাজনীতিতে আধিপত্য বিস্তার করতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নজর দেন তিনি। চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী করেন চাচাতো ভাই তৌহিদকে।
অন্যদিকে নাবিল সদরে তাঁর অবস্থান ধরে রাখতে নিজের অনুসারী সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বিপুলকে সমর্থন দেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে প্রার্থী হন নাবিলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত মোস্তফা ফরিদ আহমেদ চৌধুরী ও ফাতেমা আনোয়ার। একাধিক প্রার্থী থাকায় বিভক্ত হয়ে পড়েন নেতা-কর্মীরা। যার ফল হিসেবে ভোটে নাবিলের প্রার্থী বিপুল ভোটে পরাজিত হন।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা জানান, শাহীনের ভাই বিজয়ী হওয়ায় তিনি নতুন করে ভিত গড়ছেন। অনুসারীরা আবারও তাঁর ডেরায় ফিরছেন। অন্যদিকে বিভক্তিতে জড়ানো নাবিল অনুসারী বেশ কিছু জ্যেষ্ঠ নেতা-কর্মী তাঁকে এড়িয়ে চলছেন।
এ বিষয়ে কথা হলে নাবিলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, নির্বাচনে হেরে নাবিল আহমেদের রাজনীতি অনেকটা হালকা হয়ে গেছে, এটা সত্যি। তবে রাজনীতিতে শেষ বলে কিছু নেই। জয়-পরাজয় থাকবেই। রাজনীতিতে নেতা-কর্মীরা যাওয়া-আসার মধ্যে থাকেন। এটাও রাজনীতির কৌশল। তবে এটার কোনো প্রভাব পড়বে না।
অন্যদিকে শাহীন বলেন, ‘পদ-পদবি না থাকলেও তৌহিদ চাকলাদার দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতি করে। তৃণমূলের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সে প্রার্থী হয়েছিল। এখানে আমার আধিপত্য কোনো বিষয় নয়। জনগণ চেয়েছে বলেই সে নির্বাচিত হয়েছে।’
যশোর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন তৌহিদ চাকলাদার ফন্টু। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারের চাচাতো ভাই। এই জয়ের মধ্য দিয়ে সদরের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন পর শক্ত অবস্থান ফিরে পেতে যাচ্ছেন শাহীন। অন্যদিকে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী স্থানীয় সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের সমর্থিত প্রার্থী ভোটে হেরে যাওয়ায় রাজনীতিতে তাঁর অবস্থান কিছুটা নড়বড়ে হয়েছে বলে মনে করছেন রাজনীতিসংশ্লিষ্টরা।
যশোর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে দুটি ধারা চলছে। একটি ধারা নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন শাহীন। অন্যটি নিয়ন্ত্রণ করেন নাবিল। উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তাঁরা মুখোমুখি হন এবং পৃথকভাবে দুটি প্যানেল ঘোষণা করেন। গত বুধবারের নির্বাচনে শাহীনের অনুসারী চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান এবং নাবিলের অনুসারী মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জয়ী হন।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জানান, মূলত সদর আসনে দলীয় মনোনয়ন আর আধিপত্য ঘিরেই শাহীন ও নাবিলের দ্বন্দ্ব। এখানে টানা তিন মেয়াদে সংসদ সদস্য হয়েছেন নাবিল। অন্যদিকে শাহীন টানা তিনবার উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন।কিন্তু শাহীন ২০২০ সালে সদর ছেড়ে কেশবপুরে উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তখন সদরের রাজনীতিতে তাঁর ভাটা পড়ে।
সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েও কেশবপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। সদর আর কেশবপুরে ক্ষমতার কর্তৃত্ব হারিয়ে রাজনীতিতে অস্তিত্ব হারাতে বসেন শাহীন। এমন পরিস্থিতিতে সদরের রাজনীতিতে আধিপত্য বিস্তার করতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নজর দেন তিনি। চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী করেন চাচাতো ভাই তৌহিদকে।
অন্যদিকে নাবিল সদরে তাঁর অবস্থান ধরে রাখতে নিজের অনুসারী সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বিপুলকে সমর্থন দেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে প্রার্থী হন নাবিলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত মোস্তফা ফরিদ আহমেদ চৌধুরী ও ফাতেমা আনোয়ার। একাধিক প্রার্থী থাকায় বিভক্ত হয়ে পড়েন নেতা-কর্মীরা। যার ফল হিসেবে ভোটে নাবিলের প্রার্থী বিপুল ভোটে পরাজিত হন।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা জানান, শাহীনের ভাই বিজয়ী হওয়ায় তিনি নতুন করে ভিত গড়ছেন। অনুসারীরা আবারও তাঁর ডেরায় ফিরছেন। অন্যদিকে বিভক্তিতে জড়ানো নাবিল অনুসারী বেশ কিছু জ্যেষ্ঠ নেতা-কর্মী তাঁকে এড়িয়ে চলছেন।
এ বিষয়ে কথা হলে নাবিলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, নির্বাচনে হেরে নাবিল আহমেদের রাজনীতি অনেকটা হালকা হয়ে গেছে, এটা সত্যি। তবে রাজনীতিতে শেষ বলে কিছু নেই। জয়-পরাজয় থাকবেই। রাজনীতিতে নেতা-কর্মীরা যাওয়া-আসার মধ্যে থাকেন। এটাও রাজনীতির কৌশল। তবে এটার কোনো প্রভাব পড়বে না।
অন্যদিকে শাহীন বলেন, ‘পদ-পদবি না থাকলেও তৌহিদ চাকলাদার দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতি করে। তৃণমূলের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সে প্রার্থী হয়েছিল। এখানে আমার আধিপত্য কোনো বিষয় নয়। জনগণ চেয়েছে বলেই সে নির্বাচিত হয়েছে।’
যশোর প্রতিনিধি
যশোর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন তৌহিদ চাকলাদার ফন্টু। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারের চাচাতো ভাই। এই জয়ের মধ্য দিয়ে সদরের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন পর শক্ত অবস্থান ফিরে পেতে যাচ্ছেন শাহীন। অন্যদিকে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী স্থানীয় সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের সমর্থিত প্রার্থী ভোটে হেরে যাওয়ায় রাজনীতিতে তাঁর অবস্থান কিছুটা নড়বড়ে হয়েছে বলে মনে করছেন রাজনীতিসংশ্লিষ্টরা।
যশোর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে দুটি ধারা চলছে। একটি ধারা নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন শাহীন। অন্যটি নিয়ন্ত্রণ করেন নাবিল। উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তাঁরা মুখোমুখি হন এবং পৃথকভাবে দুটি প্যানেল ঘোষণা করেন। গত বুধবারের নির্বাচনে শাহীনের অনুসারী চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান এবং নাবিলের অনুসারী মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জয়ী হন।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জানান, মূলত সদর আসনে দলীয় মনোনয়ন আর আধিপত্য ঘিরেই শাহীন ও নাবিলের দ্বন্দ্ব। এখানে টানা তিন মেয়াদে সংসদ সদস্য হয়েছেন নাবিল। অন্যদিকে শাহীন টানা তিনবার উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন।কিন্তু শাহীন ২০২০ সালে সদর ছেড়ে কেশবপুরে উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তখন সদরের রাজনীতিতে তাঁর ভাটা পড়ে।
সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েও কেশবপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। সদর আর কেশবপুরে ক্ষমতার কর্তৃত্ব হারিয়ে রাজনীতিতে অস্তিত্ব হারাতে বসেন শাহীন। এমন পরিস্থিতিতে সদরের রাজনীতিতে আধিপত্য বিস্তার করতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নজর দেন তিনি। চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী করেন চাচাতো ভাই তৌহিদকে।
অন্যদিকে নাবিল সদরে তাঁর অবস্থান ধরে রাখতে নিজের অনুসারী সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বিপুলকে সমর্থন দেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে প্রার্থী হন নাবিলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত মোস্তফা ফরিদ আহমেদ চৌধুরী ও ফাতেমা আনোয়ার। একাধিক প্রার্থী থাকায় বিভক্ত হয়ে পড়েন নেতা-কর্মীরা। যার ফল হিসেবে ভোটে নাবিলের প্রার্থী বিপুল ভোটে পরাজিত হন।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা জানান, শাহীনের ভাই বিজয়ী হওয়ায় তিনি নতুন করে ভিত গড়ছেন। অনুসারীরা আবারও তাঁর ডেরায় ফিরছেন। অন্যদিকে বিভক্তিতে জড়ানো নাবিল অনুসারী বেশ কিছু জ্যেষ্ঠ নেতা-কর্মী তাঁকে এড়িয়ে চলছেন।
এ বিষয়ে কথা হলে নাবিলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, নির্বাচনে হেরে নাবিল আহমেদের রাজনীতি অনেকটা হালকা হয়ে গেছে, এটা সত্যি। তবে রাজনীতিতে শেষ বলে কিছু নেই। জয়-পরাজয় থাকবেই। রাজনীতিতে নেতা-কর্মীরা যাওয়া-আসার মধ্যে থাকেন। এটাও রাজনীতির কৌশল। তবে এটার কোনো প্রভাব পড়বে না।
অন্যদিকে শাহীন বলেন, ‘পদ-পদবি না থাকলেও তৌহিদ চাকলাদার দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতি করে। তৃণমূলের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সে প্রার্থী হয়েছিল। এখানে আমার আধিপত্য কোনো বিষয় নয়। জনগণ চেয়েছে বলেই সে নির্বাচিত হয়েছে।’
যশোর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন তৌহিদ চাকলাদার ফন্টু। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারের চাচাতো ভাই। এই জয়ের মধ্য দিয়ে সদরের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন পর শক্ত অবস্থান ফিরে পেতে যাচ্ছেন শাহীন। অন্যদিকে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী স্থানীয় সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের সমর্থিত প্রার্থী ভোটে হেরে যাওয়ায় রাজনীতিতে তাঁর অবস্থান কিছুটা নড়বড়ে হয়েছে বলে মনে করছেন রাজনীতিসংশ্লিষ্টরা।
যশোর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে দুটি ধারা চলছে। একটি ধারা নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন শাহীন। অন্যটি নিয়ন্ত্রণ করেন নাবিল। উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তাঁরা মুখোমুখি হন এবং পৃথকভাবে দুটি প্যানেল ঘোষণা করেন। গত বুধবারের নির্বাচনে শাহীনের অনুসারী চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান এবং নাবিলের অনুসারী মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জয়ী হন।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জানান, মূলত সদর আসনে দলীয় মনোনয়ন আর আধিপত্য ঘিরেই শাহীন ও নাবিলের দ্বন্দ্ব। এখানে টানা তিন মেয়াদে সংসদ সদস্য হয়েছেন নাবিল। অন্যদিকে শাহীন টানা তিনবার উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন।কিন্তু শাহীন ২০২০ সালে সদর ছেড়ে কেশবপুরে উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তখন সদরের রাজনীতিতে তাঁর ভাটা পড়ে।
সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েও কেশবপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। সদর আর কেশবপুরে ক্ষমতার কর্তৃত্ব হারিয়ে রাজনীতিতে অস্তিত্ব হারাতে বসেন শাহীন। এমন পরিস্থিতিতে সদরের রাজনীতিতে আধিপত্য বিস্তার করতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নজর দেন তিনি। চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী করেন চাচাতো ভাই তৌহিদকে।
অন্যদিকে নাবিল সদরে তাঁর অবস্থান ধরে রাখতে নিজের অনুসারী সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বিপুলকে সমর্থন দেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে প্রার্থী হন নাবিলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত মোস্তফা ফরিদ আহমেদ চৌধুরী ও ফাতেমা আনোয়ার। একাধিক প্রার্থী থাকায় বিভক্ত হয়ে পড়েন নেতা-কর্মীরা। যার ফল হিসেবে ভোটে নাবিলের প্রার্থী বিপুল ভোটে পরাজিত হন।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা জানান, শাহীনের ভাই বিজয়ী হওয়ায় তিনি নতুন করে ভিত গড়ছেন। অনুসারীরা আবারও তাঁর ডেরায় ফিরছেন। অন্যদিকে বিভক্তিতে জড়ানো নাবিল অনুসারী বেশ কিছু জ্যেষ্ঠ নেতা-কর্মী তাঁকে এড়িয়ে চলছেন।
এ বিষয়ে কথা হলে নাবিলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, নির্বাচনে হেরে নাবিল আহমেদের রাজনীতি অনেকটা হালকা হয়ে গেছে, এটা সত্যি। তবে রাজনীতিতে শেষ বলে কিছু নেই। জয়-পরাজয় থাকবেই। রাজনীতিতে নেতা-কর্মীরা যাওয়া-আসার মধ্যে থাকেন। এটাও রাজনীতির কৌশল। তবে এটার কোনো প্রভাব পড়বে না।
অন্যদিকে শাহীন বলেন, ‘পদ-পদবি না থাকলেও তৌহিদ চাকলাদার দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতি করে। তৃণমূলের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সে প্রার্থী হয়েছিল। এখানে আমার আধিপত্য কোনো বিষয় নয়। জনগণ চেয়েছে বলেই সে নির্বাচিত হয়েছে।’
কক্সবাজারের টেকনাফে বিশেষ অভিযান চালিয়ে অপহৃত এক স্কুলছাত্রকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ১৬ এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ কাউছার সিকদার।
৫ মিনিট আগেপুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) পূর্বপরিকল্পিতভাবে এসপি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ আটকের অভিযোগে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার ও ওসির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
২৪ মিনিট আগেরাজশাহীর পবায় ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে ভরণপোষণ না দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন এক বাবা। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার মামলাটি পবা থানায় রেকর্ড হয়।
৩১ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদের সেই বিতর্কিত ইউপি সদস্য মো. সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একটি মারামারির মামলায় আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বলদিয়া ইউনিয়নের রাজবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগ মৃধা বলদিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান।
৪০ মিনিট আগেটেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফে বিশেষ অভিযান চালিয়ে অপহৃত এক স্কুলছাত্রকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ১৬ এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ কাউছার সিকদার।
তিনি জানান, ২১ অক্টোবর দুপুরে রিয়াজ উদ্দিন শখের বশে তার বাবার অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়। পরে অজ্ঞাতপরিচয় একদল অপহরণকারী তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় এবং পরিবারের কাছে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।
আজ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নয়াপাড়া রেজিস্টার্ড রোহিঙ্গা ক্যাম্পসংলগ্ন গহিন পাহাড়ে একদল সশস্ত্র ডাকাতের অবস্থানের খবর পায় পুলিশ। এপিবিএন ও জেলা পুলিশের যৌথ একটি দল সেখানে অভিযান চালালে অপহরণকারীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ভিকটিমকে ফেলে পালিয়ে যায়।
অভিযান শেষে নিরাপদে উদ্ধার করা হয় শিশুটিকে। পরে তাকে নয়াপাড়া এপিবিএন ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয় এবং পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ সময় তার ব্যবহৃত অটোরিকশাটিও উদ্ধার করা হয়।
১৬ এপিবিএনের অধিনায়ক মোহাম্মদ কাউছার সিকদার বলেন, ‘অপহরণের মতো জঘন্য অপরাধের বিরুদ্ধে এপিবিএন সব সময় কঠোর অবস্থানে রয়েছে। জনগণের জানমাল রক্ষায় আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
কক্সবাজারের টেকনাফে বিশেষ অভিযান চালিয়ে অপহৃত এক স্কুলছাত্রকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ১৬ এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ কাউছার সিকদার।
তিনি জানান, ২১ অক্টোবর দুপুরে রিয়াজ উদ্দিন শখের বশে তার বাবার অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়। পরে অজ্ঞাতপরিচয় একদল অপহরণকারী তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় এবং পরিবারের কাছে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।
আজ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নয়াপাড়া রেজিস্টার্ড রোহিঙ্গা ক্যাম্পসংলগ্ন গহিন পাহাড়ে একদল সশস্ত্র ডাকাতের অবস্থানের খবর পায় পুলিশ। এপিবিএন ও জেলা পুলিশের যৌথ একটি দল সেখানে অভিযান চালালে অপহরণকারীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ভিকটিমকে ফেলে পালিয়ে যায়।
অভিযান শেষে নিরাপদে উদ্ধার করা হয় শিশুটিকে। পরে তাকে নয়াপাড়া এপিবিএন ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয় এবং পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ সময় তার ব্যবহৃত অটোরিকশাটিও উদ্ধার করা হয়।
১৬ এপিবিএনের অধিনায়ক মোহাম্মদ কাউছার সিকদার বলেন, ‘অপহরণের মতো জঘন্য অপরাধের বিরুদ্ধে এপিবিএন সব সময় কঠোর অবস্থানে রয়েছে। জনগণের জানমাল রক্ষায় আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
যশোর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন তৌহিদ চাকলাদার ফন্টু। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারের চাচাতো ভাই।
০৮ জুন ২০২৪পুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) পূর্বপরিকল্পিতভাবে এসপি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ আটকের অভিযোগে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার ও ওসির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
২৪ মিনিট আগেরাজশাহীর পবায় ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে ভরণপোষণ না দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন এক বাবা। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার মামলাটি পবা থানায় রেকর্ড হয়।
৩১ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদের সেই বিতর্কিত ইউপি সদস্য মো. সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একটি মারামারির মামলায় আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বলদিয়া ইউনিয়নের রাজবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগ মৃধা বলদিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান।
৪০ মিনিট আগেগাইবান্ধা প্রতিনিধি
পুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) এসপি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ আটকের অভিযোগে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাদীপক্ষের আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, আমলি আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
মামলায় নামীয় তিনজন ও অজ্ঞাতনামা দু-তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। এর আগে গতকাল বুধবার বিকেলে গাইবান্ধা সদর আমলি আদালতে ভুক্তভোগী এসআই মনিরুজ্জামানের স্ত্রী কাজলী খাতুন বাদী হয়ে এ মামলা করেন। আসামিরা হলেন গাইবান্ধা পুলিশ সুপার (এসপি) নিশাত এ্যঞ্জেলা, গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর ইসলাম তালুকদার ও লালমনিরহাট জেলার তারেকুজ্জামান তুহিন (২৩) নামের এক ব্যক্তি। তারেকুজ্জামান পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারি-ইসলামপুর এলাকার মৃত আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে ও ভুক্তভোগী এসআই মনিরুজ্জামানের বোনের সাবেক স্বামীর মামাতো ভাই।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, বাদীর স্বামী এসআই মনিরুজ্জামান তখন গাইবান্ধা সদর থানায় কর্মরত ছিলেন। মনিরুজ্জামানের আত্মীয় আসামি তারেকুজ্জামান তুহিন পারিবারিক পূর্বশক্রতার জেরে ফেসবুকে ছাত্রলীগ ট্যাগ দিয়ে ছবি প্রকাশ করাকে কেন্দ্র করে এসআই মনিরুজ্জামানের বিরুদ্ধে গাইবান্ধা এসপি কার্যালয়ে একটি মৌখিক অভিযোগ দেন। সেই অভিযোগে চলতি বছরের ২৫ মার্চ পুলিশ সুপার ও ওসি এসআই মনিরুজ্জামানকে এসপি কার্যালয়ে ডেকে নেন। মনিরুজ্জামান এসপি কার্যালয়ে প্রবেশ করা মাত্রই গাইবান্ধার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ধ্রুব জ্যোর্তিময় গোপ মনিরুজ্জামানের কাছ থেকে তাঁর মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ ও ১৩ হাজার টাকা জোরপূর্বক কেড়ে নেন। পরে মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ যাচাই-বাছাই শেষে ডিভাইসগুলো সদর থানার ওসির কাছে আটক রাখেন। এ সময় বিষয়টি বাইরে প্রকাশ করলে চাকরির ক্ষতি হবে বলে ভয় দেখানো হয় মনিরুজ্জামানকে। একপর্যায়ে উদ্দেশ্যমূলকভাবে মনিরুজ্জামানকে গাইবান্ধা থেকে রাজশাহী রেঞ্জে বদলি করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাইবান্ধা সদর থানার ওসি শাহিনুর তালুকদার বলেন, ‘সদর থানার এসআই মনিরুজ্জামানের স্ত্রী কাজলী খাতুন তারেকুজ্জামান তুহিন নামের এক আত্মীয়ের নামে সামাজিক মাধ্যমে ভুয়া তথ্য ছড়ান। গাইবান্ধা এসপি অফিসে এসে তুহিন বিষয়টি জানালে মনিরুজ্জামানের মোবাইল ও ল্যাপটপটি চেক করা হয়। পরে তাঁকে ফেরত দেওয়া হয়। মামলা করার বিষয়টি শুনেছি।’
গাইবান্ধা পুলিশ সুপার (এসপি) নিশাত এ্যঞ্জেলার সরকারি ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
পুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) এসপি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ আটকের অভিযোগে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাদীপক্ষের আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, আমলি আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
মামলায় নামীয় তিনজন ও অজ্ঞাতনামা দু-তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। এর আগে গতকাল বুধবার বিকেলে গাইবান্ধা সদর আমলি আদালতে ভুক্তভোগী এসআই মনিরুজ্জামানের স্ত্রী কাজলী খাতুন বাদী হয়ে এ মামলা করেন। আসামিরা হলেন গাইবান্ধা পুলিশ সুপার (এসপি) নিশাত এ্যঞ্জেলা, গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর ইসলাম তালুকদার ও লালমনিরহাট জেলার তারেকুজ্জামান তুহিন (২৩) নামের এক ব্যক্তি। তারেকুজ্জামান পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারি-ইসলামপুর এলাকার মৃত আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে ও ভুক্তভোগী এসআই মনিরুজ্জামানের বোনের সাবেক স্বামীর মামাতো ভাই।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, বাদীর স্বামী এসআই মনিরুজ্জামান তখন গাইবান্ধা সদর থানায় কর্মরত ছিলেন। মনিরুজ্জামানের আত্মীয় আসামি তারেকুজ্জামান তুহিন পারিবারিক পূর্বশক্রতার জেরে ফেসবুকে ছাত্রলীগ ট্যাগ দিয়ে ছবি প্রকাশ করাকে কেন্দ্র করে এসআই মনিরুজ্জামানের বিরুদ্ধে গাইবান্ধা এসপি কার্যালয়ে একটি মৌখিক অভিযোগ দেন। সেই অভিযোগে চলতি বছরের ২৫ মার্চ পুলিশ সুপার ও ওসি এসআই মনিরুজ্জামানকে এসপি কার্যালয়ে ডেকে নেন। মনিরুজ্জামান এসপি কার্যালয়ে প্রবেশ করা মাত্রই গাইবান্ধার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ধ্রুব জ্যোর্তিময় গোপ মনিরুজ্জামানের কাছ থেকে তাঁর মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ ও ১৩ হাজার টাকা জোরপূর্বক কেড়ে নেন। পরে মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ যাচাই-বাছাই শেষে ডিভাইসগুলো সদর থানার ওসির কাছে আটক রাখেন। এ সময় বিষয়টি বাইরে প্রকাশ করলে চাকরির ক্ষতি হবে বলে ভয় দেখানো হয় মনিরুজ্জামানকে। একপর্যায়ে উদ্দেশ্যমূলকভাবে মনিরুজ্জামানকে গাইবান্ধা থেকে রাজশাহী রেঞ্জে বদলি করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাইবান্ধা সদর থানার ওসি শাহিনুর তালুকদার বলেন, ‘সদর থানার এসআই মনিরুজ্জামানের স্ত্রী কাজলী খাতুন তারেকুজ্জামান তুহিন নামের এক আত্মীয়ের নামে সামাজিক মাধ্যমে ভুয়া তথ্য ছড়ান। গাইবান্ধা এসপি অফিসে এসে তুহিন বিষয়টি জানালে মনিরুজ্জামানের মোবাইল ও ল্যাপটপটি চেক করা হয়। পরে তাঁকে ফেরত দেওয়া হয়। মামলা করার বিষয়টি শুনেছি।’
গাইবান্ধা পুলিশ সুপার (এসপি) নিশাত এ্যঞ্জেলার সরকারি ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
যশোর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন তৌহিদ চাকলাদার ফন্টু। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারের চাচাতো ভাই।
০৮ জুন ২০২৪কক্সবাজারের টেকনাফে বিশেষ অভিযান চালিয়ে অপহৃত এক স্কুলছাত্রকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ১৬ এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ কাউছার সিকদার।
৫ মিনিট আগেরাজশাহীর পবায় ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে ভরণপোষণ না দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন এক বাবা। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার মামলাটি পবা থানায় রেকর্ড হয়।
৩১ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদের সেই বিতর্কিত ইউপি সদস্য মো. সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একটি মারামারির মামলায় আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বলদিয়া ইউনিয়নের রাজবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগ মৃধা বলদিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান।
৪০ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীর পবায় ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে ভরণপোষণ না দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন এক বাবা। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার মামলাটি পবা থানায় রেকর্ড হয়।
মামলার বাদী আমির হোসেন সরকারের (৭০) বাড়ি পবা উপজেলার নওহাটা কলেজ মোড় এলাকায়। মামলায় ছেলে বোরহান উদ্দিন (৪৫) এবং পুত্রবধূ আয়েশা বেগম আশাকে (৩৬) আসামি করেছেন তিনি।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, আমির হোসেন সরকার ছেলে বোরহান উদ্দিনের নামে বাড়িসহ ছয় শতক জমি কিনেছিলেন। ২০০০ সালে বোরহান সৌদি আরবে চলে যান। বিদেশে থাকা অবস্থায় বোরহান জমিটি তাঁর বাবাকে আমমোক্তার (পাওয়ার অব অ্যাটর্নি) নিযুক্ত করেন। সম্প্রতি দেশে ফিরে স্ত্রীকে নিয়ে আলাদা সংসার করছেন বোরহান। এখন মা-বাবাকে ওই বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করে সেখানে নতুন করে বাড়ি করার চেষ্টা করছেন।
আমির হোসেন খানের অভিযোগ, ছেলে তাঁর দেখভাল করেন না। কোনো টাকাপয়সাও দেন না। সম্প্রতি রাজশাহীর পবা থানার আমলি আদালতে গিয়ে ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে পিতা-মাতার ভরণপোষণ আইন-২০১৩ অনুযায়ী মামলার আবেদন করেন আমির হোসেন। ৫ অক্টোবর আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুজ্জামান সরকার অভিযোগটি সাত দিনের মধ্যে মামলা হিসেবে রেকর্ড করার জন্য পবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দেন। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ এ মামলা রেকর্ড হয়।
আমির হোসেন সরকার বলেন, ‘সহায়-সম্বল বিক্রি করে ছেলেকে বিদেশে পাঠিয়েছিলাম। বাড়িটাও কিনেছিলাম ছেলের নামে। সে সৌদি আরবে ২৫ বছর থেকে অনেক টাকাপয়সা রোজগার করেছে। এই বয়সে নানা অসুস্থতা আর অভাব-অনটনে জীবন যাপন করলেও ছেলে খোঁজ নেয়নি। ছেলের বউ আমাদের কোনো টাকাপয়সা দিতে দেয় না। ছেলে দেশে ফিরে আমাকে বাড়ি থেকে বের করে নতুন করে বাড়ি করার পরিকল্পনা করে। এ বাড়িতে আমার দুই মেয়ে, এক ছেলে ও স্ত্রীকে নিয়ে থাকি। সে আমাদের বের করে এখানে বাড়ি করতে চায়। এতে রাজি না হলে সে আমাকে ও আমার স্ত্রীকে মারধর করে। গলা চেপে ধরে হত্যার চেষ্টা করে। প্রতিবেশীরা আমাদের উদ্ধার করে।’
অভিযোগের বিষয়ে বোরহান উদ্দিন বলেন, ‘আমি বিদেশ কাজ করেছি ২৫ বছর। আশপাশে ইনকোয়ারি করলে আসল বিষয়টা বুঝতে পারবেন। আমার ভাইবোন—সবার পেছনে খাটতে খাটতে শেষ। দেশে আসার পরে আমি দেড় বছর ধরে বেকার। ভরণপোষণ দেব কোথা থেকে?’ মামলার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমার আরও দুইটা ভাই আছে। সব দায়দায়িত্ব কি আমার একার, না অন্যদেরও আছে?’
পবা থানার ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা মামলাটি তদন্ত করছি। আমার জানামতে, পবা থানায় এ ধরনের মামলা এবারই প্রথম হলো। তদন্ত করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের শাহমখদুম জোনের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘বৃদ্ধ পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের অবহেলা আইনগতভাবে দণ্ডনীয় অপরাধ। ২০১৩ সালে সরকার “পিতা-মাতার ভরণপোষণ আইন” প্রণয়ন করে। এই আইনে প্রত্যেক সন্তানকে তার পিতা-মাতার ভরণপোষণের দায়িত্ব নিতে বাধ্য করা হয়েছে। কোনো সন্তান এই দায়িত্ব পালন না করলে এক লাখ টাকা জরিমানা বা অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ডের বিধান আছে। অনেক বৃদ্ধ পিতা-মাতা পারিবারিক চাপে পড়ে নীরবে কষ্ট সহ্য করেন। মামলা করতে সাহস পান না। এই মামলা হয়তো অন্যদেরও সচেতন করবে।’
রাজশাহীর পবায় ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে ভরণপোষণ না দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন এক বাবা। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার মামলাটি পবা থানায় রেকর্ড হয়।
মামলার বাদী আমির হোসেন সরকারের (৭০) বাড়ি পবা উপজেলার নওহাটা কলেজ মোড় এলাকায়। মামলায় ছেলে বোরহান উদ্দিন (৪৫) এবং পুত্রবধূ আয়েশা বেগম আশাকে (৩৬) আসামি করেছেন তিনি।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, আমির হোসেন সরকার ছেলে বোরহান উদ্দিনের নামে বাড়িসহ ছয় শতক জমি কিনেছিলেন। ২০০০ সালে বোরহান সৌদি আরবে চলে যান। বিদেশে থাকা অবস্থায় বোরহান জমিটি তাঁর বাবাকে আমমোক্তার (পাওয়ার অব অ্যাটর্নি) নিযুক্ত করেন। সম্প্রতি দেশে ফিরে স্ত্রীকে নিয়ে আলাদা সংসার করছেন বোরহান। এখন মা-বাবাকে ওই বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করে সেখানে নতুন করে বাড়ি করার চেষ্টা করছেন।
আমির হোসেন খানের অভিযোগ, ছেলে তাঁর দেখভাল করেন না। কোনো টাকাপয়সাও দেন না। সম্প্রতি রাজশাহীর পবা থানার আমলি আদালতে গিয়ে ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে পিতা-মাতার ভরণপোষণ আইন-২০১৩ অনুযায়ী মামলার আবেদন করেন আমির হোসেন। ৫ অক্টোবর আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুজ্জামান সরকার অভিযোগটি সাত দিনের মধ্যে মামলা হিসেবে রেকর্ড করার জন্য পবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দেন। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ এ মামলা রেকর্ড হয়।
আমির হোসেন সরকার বলেন, ‘সহায়-সম্বল বিক্রি করে ছেলেকে বিদেশে পাঠিয়েছিলাম। বাড়িটাও কিনেছিলাম ছেলের নামে। সে সৌদি আরবে ২৫ বছর থেকে অনেক টাকাপয়সা রোজগার করেছে। এই বয়সে নানা অসুস্থতা আর অভাব-অনটনে জীবন যাপন করলেও ছেলে খোঁজ নেয়নি। ছেলের বউ আমাদের কোনো টাকাপয়সা দিতে দেয় না। ছেলে দেশে ফিরে আমাকে বাড়ি থেকে বের করে নতুন করে বাড়ি করার পরিকল্পনা করে। এ বাড়িতে আমার দুই মেয়ে, এক ছেলে ও স্ত্রীকে নিয়ে থাকি। সে আমাদের বের করে এখানে বাড়ি করতে চায়। এতে রাজি না হলে সে আমাকে ও আমার স্ত্রীকে মারধর করে। গলা চেপে ধরে হত্যার চেষ্টা করে। প্রতিবেশীরা আমাদের উদ্ধার করে।’
অভিযোগের বিষয়ে বোরহান উদ্দিন বলেন, ‘আমি বিদেশ কাজ করেছি ২৫ বছর। আশপাশে ইনকোয়ারি করলে আসল বিষয়টা বুঝতে পারবেন। আমার ভাইবোন—সবার পেছনে খাটতে খাটতে শেষ। দেশে আসার পরে আমি দেড় বছর ধরে বেকার। ভরণপোষণ দেব কোথা থেকে?’ মামলার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমার আরও দুইটা ভাই আছে। সব দায়দায়িত্ব কি আমার একার, না অন্যদেরও আছে?’
পবা থানার ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা মামলাটি তদন্ত করছি। আমার জানামতে, পবা থানায় এ ধরনের মামলা এবারই প্রথম হলো। তদন্ত করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের শাহমখদুম জোনের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘বৃদ্ধ পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের অবহেলা আইনগতভাবে দণ্ডনীয় অপরাধ। ২০১৩ সালে সরকার “পিতা-মাতার ভরণপোষণ আইন” প্রণয়ন করে। এই আইনে প্রত্যেক সন্তানকে তার পিতা-মাতার ভরণপোষণের দায়িত্ব নিতে বাধ্য করা হয়েছে। কোনো সন্তান এই দায়িত্ব পালন না করলে এক লাখ টাকা জরিমানা বা অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ডের বিধান আছে। অনেক বৃদ্ধ পিতা-মাতা পারিবারিক চাপে পড়ে নীরবে কষ্ট সহ্য করেন। মামলা করতে সাহস পান না। এই মামলা হয়তো অন্যদেরও সচেতন করবে।’
যশোর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন তৌহিদ চাকলাদার ফন্টু। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারের চাচাতো ভাই।
০৮ জুন ২০২৪কক্সবাজারের টেকনাফে বিশেষ অভিযান চালিয়ে অপহৃত এক স্কুলছাত্রকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ১৬ এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ কাউছার সিকদার।
৫ মিনিট আগেপুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) পূর্বপরিকল্পিতভাবে এসপি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ আটকের অভিযোগে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার ও ওসির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
২৪ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদের সেই বিতর্কিত ইউপি সদস্য মো. সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একটি মারামারির মামলায় আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বলদিয়া ইউনিয়নের রাজবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগ মৃধা বলদিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান।
৪০ মিনিট আগেনেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
পিরোজপুরের নেছারাবাদের সেই বিতর্কিত ইউপি সদস্য মো. সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একটি মারামারির মামলায় আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বলদিয়া ইউনিয়নের রাজবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগ মৃধা বলদিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান।
প্রসঙ্গত, গতকাল বুধবার (২২ অক্টোবর) স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় সোহাগ মৃধা বলেছিলেন, ‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে হত্যার চেষ্টাও করা হয়েছিল। তবে শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী থেকে আমি কাজ করে যাচ্ছি।’
আগের সংবাদ:
সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বনি আমিন জানান, একটি মারামারির মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা একসময় বিএনপি পরিচয়ে এলাকায় প্রভাব বিস্তার করতেন। পরে আওয়ামী লীগ আমলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রকাশ্যে প্রশংসামূলক বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় আসেন। এরপর আওয়ামী লীগ পরিচয়ে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হন। সম্প্রতি আবার বিতর্কিত বক্তব্য দিয়ে নতুন করে আলোচনা আসেন।
সোহাগের চাচা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘সোহাগ মৃধা খুবই খারাপ মানুষ। সম্পত্তির ওয়ারিশ বঞ্চিত করতে আমাকে ও তার ছোট ভাইকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছে। নিজের ঘরে আগুন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করে হয়রানি করছে। এমনকি মামলা থেকে রেহাই পেতে ৫০ হাজার টাকা দিলেও নিস্তার পাইনি।’
ওসি বলেন, সোহাগ মৃধার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। বর্তমানে মারামারির মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পিরোজপুরের নেছারাবাদের সেই বিতর্কিত ইউপি সদস্য মো. সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একটি মারামারির মামলায় আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বলদিয়া ইউনিয়নের রাজবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগ মৃধা বলদিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান।
প্রসঙ্গত, গতকাল বুধবার (২২ অক্টোবর) স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় সোহাগ মৃধা বলেছিলেন, ‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে হত্যার চেষ্টাও করা হয়েছিল। তবে শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী থেকে আমি কাজ করে যাচ্ছি।’
আগের সংবাদ:
সোহাগ মৃধাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বনি আমিন জানান, একটি মারামারির মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা একসময় বিএনপি পরিচয়ে এলাকায় প্রভাব বিস্তার করতেন। পরে আওয়ামী লীগ আমলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রকাশ্যে প্রশংসামূলক বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় আসেন। এরপর আওয়ামী লীগ পরিচয়ে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হন। সম্প্রতি আবার বিতর্কিত বক্তব্য দিয়ে নতুন করে আলোচনা আসেন।
সোহাগের চাচা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘সোহাগ মৃধা খুবই খারাপ মানুষ। সম্পত্তির ওয়ারিশ বঞ্চিত করতে আমাকে ও তার ছোট ভাইকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছে। নিজের ঘরে আগুন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করে হয়রানি করছে। এমনকি মামলা থেকে রেহাই পেতে ৫০ হাজার টাকা দিলেও নিস্তার পাইনি।’
ওসি বলেন, সোহাগ মৃধার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। বর্তমানে মারামারির মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
যশোর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন তৌহিদ চাকলাদার ফন্টু। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারের চাচাতো ভাই।
০৮ জুন ২০২৪কক্সবাজারের টেকনাফে বিশেষ অভিযান চালিয়ে অপহৃত এক স্কুলছাত্রকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ১৬ এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ কাউছার সিকদার।
৫ মিনিট আগেপুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) পূর্বপরিকল্পিতভাবে এসপি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ আটকের অভিযোগে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার ও ওসির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
২৪ মিনিট আগেরাজশাহীর পবায় ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে ভরণপোষণ না দেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছেন এক বাবা। আদালতের আদেশ পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার মামলাটি পবা থানায় রেকর্ড হয়।
৩১ মিনিট আগে