কৃষক দল নেতা হত্যা
যশোর প্রতিনিধি
যশোরের অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের বিল বোকড়ের ২৫০ বিঘার একটি ঘের ইজারার চুক্তি করতে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পিল্টু বিশ্বাসের বাড়িতে যান নওয়াপাড়া পৌর কৃষক দলের সভাপতি তরিকুল ইসলাম। বাড়িটি ডহর মশিয়াহাটী গ্রামের বাড়েদাপাড়ায়। মোটরসাইকেলে করে সেখানে যাওয়ার পথে তরিকুলের সঙ্গে ছিলেন দীর্ঘদিনের বিশ্বস্ত সঙ্গী সুমন। পথে তাঁরা স্থানীয় দোকান থেকে দুই কেজি মিষ্টিও নেন।
পিল্টুর বাড়িতে প্রবেশ করতেই তরিকুল ও সুমনকে বারান্দায় চেয়ারে বসতে দেওয়া হয়। এরপর পিল্টু ও তরিকুল ইজারার চুক্তি সই করেন। তখন মিষ্টিমুখ করার প্রস্তুতি চলছিল। এমন সময় উপস্থিত হন ছয় তরুণ। তাঁদের মধ্যে একজন অন্যদের উদ্দেশে বলেন, ‘তোদের কী জন্য এখানে এনেছি?’ এ কথা শুনে কেউ কোমর থেকে বের করেন পিস্তল, কেউবা চাপাতি, রামদা, ছোড়া ও চায়নিজ কুড়াল। কিছু বলার আগেই একজন তরিকুলকে জাপটে ধরে মাথায় তাক করেন পিস্তল। এরপর টানতে টানতে নিয়ে যান পিল্টুর ঘরের ভেতরে।
এ ঘটনার মধ্যে দুর্বৃত্তদের চোখ এড়িয়ে সুমন পালিয়ে যান এবং পাশের বাড়িতে আশ্রয় নেন। ততক্ষণে পিল্টুর ঘরে তরিকুলের মাথা, পেট ও ডান কনুইয়ের ওপর তিনটি গুলি করা হয়। সেই সঙ্গে মাথা থেকে পা পর্যন্ত ধারালো অস্ত্রের ৩৫টি কোপ দিয়ে জখম করা হয়। ছয়জনে মিলিয়ে ৫-৬ মিনিটের মধ্যে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে হেঁটেই সুজাতপুরের দিকে চলে যান।
সুমন সাংবাদিকদের কাছে ঘটনার এমন বর্ণনা দিয়েছেন। তিনি জানান, পাশের বাড়ি থেকে গুলির শব্দ পেয়ে তিনি তরিকুলের বড় ভাই রফিকুল ইসলাম টুলুকে ফোন দেন। পরে পিল্টুর বাড়িতে এসে দেখেন, রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন তরিকুল। সেখান থেকে তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পাল্টা হামলা: স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, নিজের ঘরে এমন হত্যাকাণ্ডের পর পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আত্মগোপনে চলে যান পিল্টু। এদিকে তরিকুলের হত্যার খবর ছড়িয়ে পড়লে তাঁর সমর্থকেরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। তাঁরা প্রথমে পিল্টুর বাড়িতে আগুন দেন। এরপর প্রতিবেশী ১৩ পরিবারের ১৮টি ঘরে আগুন দেওয়া হয়। আগুন দেওয়ার আগে বাড়ির সদস্যদের মারধর ও লুটপাট করা হয়। সদস্যরা পালিয়ে আশ্রয় নেন পাশের বিলে। সেখান থেকে দেখতে পান বাড়িঘরে আগুন জ্বলছে। এ ছাড়া উপজেলার সুন্দলী বাজারে দুটি দোকানে অগ্নিসংযোগ ও চারটি দোকান ভাঙচুর করা হয়। এ সময় আহত হন অন্তত ১০ জন।
গ্রামের কয়েকজন জানান, বাড়েদাপাড়ায় বৃহস্পতিবার বিকেলে মহিতোষ বিশ্বাসের বাড়িতে চলছিল মতুয়া সম্প্রদায়ের নামযজ্ঞের তোড়জোড়। আশপাশের গ্রাম থেকে অনেকে এসেছিলেন এতে অংশ নিতে। গ্রামে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। এর মধ্যে এই খুনের ঘটনা ঘটলেও প্রথমে কেউ কিছু বুঝতে পারেনি।
স্থানীয় গৃহবধূ পবিত্রা বিশ্বাস বলেন, ‘হঠাৎ একদল মানুষ বাড়ির মধ্যে ঢুকে শুরু করে তাণ্ডব। খাবারের ডেকচি উল্টে দিয়ে মারধর শুরু করে। তারপর আগুন দেওয়া হয়। তখন সবাই পালাতে থাকেন। এ সময় জানা যায়, মহিতোষ বিশ্বাসের বাড়ির পেছনে পিল্টু বিশ্বাসের বাড়িতে তরিকুল খুন হয়েছেন। দীর্ঘ সময় ধরে এই তাণ্ডব চলেছে।’
আরেক গৃহবধূ পান্না বিশ্বাস বলেন, ‘ঘরে টিভি, ফ্রিজ, সোনাদানা, পাসপোর্ট, ওষুধের প্রেসক্রিপশন, নগদ দেড় লাখ টাকা ছিল। এখন আর কিচ্ছু নেই। শুধু বাড়ির ছয়টি মানুষ বেঁচে আছি। পরনের কাপড়ডা ছাড়া আর কিচ্ছু নেই। রান্না করে যে খাব, রান্না করার জিনিসপত্রও পুড়ে গেছে।’
হত্যার পেছনে কারণ: স্থানীয় একটি বিলের বেশির ভাগ জমি ডহর মশিয়াহাটী গ্রামবাসীর। সেখানে ঘেরের জমির ইজারার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর মালিক তা ছেড়ে দিয়েছেন। এই জমি ইজারা নিয়ে তরিকুল মাছ চাষ করতে চেয়েছিলেন। অন্য আরেক ব্যক্তিও ইজারা নিতে চাইলে দুজনের মধ্যে বিরোধ হয়। মূলত ৫ আগস্টের পর এই ঘেরকে কেন্দ্র করে তরিকুলের প্রতিপক্ষ তৈরি হয়। পিল্টু মূলত তরিকুলকে ঘেরটি নিয়ে দিতে মধ্যস্থতাকারী ছিলেন। সেই ব্যক্তির লোকজন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তরিকুলকে পিল্টুর বাড়িতে ডেকে নিয়ে যায়।
নিহত ব্যক্তির ভাই নওয়াপাড়া পৌর বিএনপির সহসভাপতি এবং সাবেক পৌর কাউন্সিলর জাকির বলেন, ‘ভাইকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। ঘের লিজ দেওয়ার নামে ডেকে নিয়ে তাকে খুন করা হয়েছে।’
মামলা: তরিকুল হত্যার চার দিন পর সোমবার রাতে নিহত ব্যক্তির বড় ভাই রফিকুল বাদী হয়ে যুবদলের দুই নেতাসহ ১১ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করেন। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা ২০-২৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ ঘটনায় ডহর মশিয়াহাটী গ্রামের সাগর বিশ্বাস এবং সদর উপজেলার রামনগরের ফিরোজ খানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মামলার অন্য ৯ আসামি হলেন পিল্টু বিশ্বাস, মশিয়াহাটীর দিনেশ, দুর্জয়, অজিত, পল্লব, গজো ওরফে পবন বিশ্বাস, অতীত মণ্ডল, অভয়নগরের আকরাম আক্তার কোরাইশি পাপ্পু ও মাসুদ পারভেজ সাথী।
এ ছাড়া বাড়েদাপাড়ায় হিন্দুদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় থানায় আরও একটি মামলা হয়েছে। ডহর মশিয়াহাটী গ্রামের সুশান্ত বিশ্বাসের স্ত্রী কল্পনা বিশ্বাস বাদী হয়ে একই দিন মামলাটি করেন বলে পুলিশ জানিয়েছে। মামলায় অজ্ঞাতনামা ১০০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
অভয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল আলিম বলেন, ‘তরিকুল ইসলাম হত্যায় মামলা হয়েছে। মামলায় দুজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ডহর মশিয়াহাটী গ্রামের বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আরও একটি মামলা হয়েছে। তবে এ মামলায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।’
যশোরের অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের বিল বোকড়ের ২৫০ বিঘার একটি ঘের ইজারার চুক্তি করতে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পিল্টু বিশ্বাসের বাড়িতে যান নওয়াপাড়া পৌর কৃষক দলের সভাপতি তরিকুল ইসলাম। বাড়িটি ডহর মশিয়াহাটী গ্রামের বাড়েদাপাড়ায়। মোটরসাইকেলে করে সেখানে যাওয়ার পথে তরিকুলের সঙ্গে ছিলেন দীর্ঘদিনের বিশ্বস্ত সঙ্গী সুমন। পথে তাঁরা স্থানীয় দোকান থেকে দুই কেজি মিষ্টিও নেন।
পিল্টুর বাড়িতে প্রবেশ করতেই তরিকুল ও সুমনকে বারান্দায় চেয়ারে বসতে দেওয়া হয়। এরপর পিল্টু ও তরিকুল ইজারার চুক্তি সই করেন। তখন মিষ্টিমুখ করার প্রস্তুতি চলছিল। এমন সময় উপস্থিত হন ছয় তরুণ। তাঁদের মধ্যে একজন অন্যদের উদ্দেশে বলেন, ‘তোদের কী জন্য এখানে এনেছি?’ এ কথা শুনে কেউ কোমর থেকে বের করেন পিস্তল, কেউবা চাপাতি, রামদা, ছোড়া ও চায়নিজ কুড়াল। কিছু বলার আগেই একজন তরিকুলকে জাপটে ধরে মাথায় তাক করেন পিস্তল। এরপর টানতে টানতে নিয়ে যান পিল্টুর ঘরের ভেতরে।
এ ঘটনার মধ্যে দুর্বৃত্তদের চোখ এড়িয়ে সুমন পালিয়ে যান এবং পাশের বাড়িতে আশ্রয় নেন। ততক্ষণে পিল্টুর ঘরে তরিকুলের মাথা, পেট ও ডান কনুইয়ের ওপর তিনটি গুলি করা হয়। সেই সঙ্গে মাথা থেকে পা পর্যন্ত ধারালো অস্ত্রের ৩৫টি কোপ দিয়ে জখম করা হয়। ছয়জনে মিলিয়ে ৫-৬ মিনিটের মধ্যে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে হেঁটেই সুজাতপুরের দিকে চলে যান।
সুমন সাংবাদিকদের কাছে ঘটনার এমন বর্ণনা দিয়েছেন। তিনি জানান, পাশের বাড়ি থেকে গুলির শব্দ পেয়ে তিনি তরিকুলের বড় ভাই রফিকুল ইসলাম টুলুকে ফোন দেন। পরে পিল্টুর বাড়িতে এসে দেখেন, রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন তরিকুল। সেখান থেকে তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পাল্টা হামলা: স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, নিজের ঘরে এমন হত্যাকাণ্ডের পর পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আত্মগোপনে চলে যান পিল্টু। এদিকে তরিকুলের হত্যার খবর ছড়িয়ে পড়লে তাঁর সমর্থকেরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। তাঁরা প্রথমে পিল্টুর বাড়িতে আগুন দেন। এরপর প্রতিবেশী ১৩ পরিবারের ১৮টি ঘরে আগুন দেওয়া হয়। আগুন দেওয়ার আগে বাড়ির সদস্যদের মারধর ও লুটপাট করা হয়। সদস্যরা পালিয়ে আশ্রয় নেন পাশের বিলে। সেখান থেকে দেখতে পান বাড়িঘরে আগুন জ্বলছে। এ ছাড়া উপজেলার সুন্দলী বাজারে দুটি দোকানে অগ্নিসংযোগ ও চারটি দোকান ভাঙচুর করা হয়। এ সময় আহত হন অন্তত ১০ জন।
গ্রামের কয়েকজন জানান, বাড়েদাপাড়ায় বৃহস্পতিবার বিকেলে মহিতোষ বিশ্বাসের বাড়িতে চলছিল মতুয়া সম্প্রদায়ের নামযজ্ঞের তোড়জোড়। আশপাশের গ্রাম থেকে অনেকে এসেছিলেন এতে অংশ নিতে। গ্রামে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। এর মধ্যে এই খুনের ঘটনা ঘটলেও প্রথমে কেউ কিছু বুঝতে পারেনি।
স্থানীয় গৃহবধূ পবিত্রা বিশ্বাস বলেন, ‘হঠাৎ একদল মানুষ বাড়ির মধ্যে ঢুকে শুরু করে তাণ্ডব। খাবারের ডেকচি উল্টে দিয়ে মারধর শুরু করে। তারপর আগুন দেওয়া হয়। তখন সবাই পালাতে থাকেন। এ সময় জানা যায়, মহিতোষ বিশ্বাসের বাড়ির পেছনে পিল্টু বিশ্বাসের বাড়িতে তরিকুল খুন হয়েছেন। দীর্ঘ সময় ধরে এই তাণ্ডব চলেছে।’
আরেক গৃহবধূ পান্না বিশ্বাস বলেন, ‘ঘরে টিভি, ফ্রিজ, সোনাদানা, পাসপোর্ট, ওষুধের প্রেসক্রিপশন, নগদ দেড় লাখ টাকা ছিল। এখন আর কিচ্ছু নেই। শুধু বাড়ির ছয়টি মানুষ বেঁচে আছি। পরনের কাপড়ডা ছাড়া আর কিচ্ছু নেই। রান্না করে যে খাব, রান্না করার জিনিসপত্রও পুড়ে গেছে।’
হত্যার পেছনে কারণ: স্থানীয় একটি বিলের বেশির ভাগ জমি ডহর মশিয়াহাটী গ্রামবাসীর। সেখানে ঘেরের জমির ইজারার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর মালিক তা ছেড়ে দিয়েছেন। এই জমি ইজারা নিয়ে তরিকুল মাছ চাষ করতে চেয়েছিলেন। অন্য আরেক ব্যক্তিও ইজারা নিতে চাইলে দুজনের মধ্যে বিরোধ হয়। মূলত ৫ আগস্টের পর এই ঘেরকে কেন্দ্র করে তরিকুলের প্রতিপক্ষ তৈরি হয়। পিল্টু মূলত তরিকুলকে ঘেরটি নিয়ে দিতে মধ্যস্থতাকারী ছিলেন। সেই ব্যক্তির লোকজন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তরিকুলকে পিল্টুর বাড়িতে ডেকে নিয়ে যায়।
নিহত ব্যক্তির ভাই নওয়াপাড়া পৌর বিএনপির সহসভাপতি এবং সাবেক পৌর কাউন্সিলর জাকির বলেন, ‘ভাইকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। ঘের লিজ দেওয়ার নামে ডেকে নিয়ে তাকে খুন করা হয়েছে।’
মামলা: তরিকুল হত্যার চার দিন পর সোমবার রাতে নিহত ব্যক্তির বড় ভাই রফিকুল বাদী হয়ে যুবদলের দুই নেতাসহ ১১ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করেন। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা ২০-২৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ ঘটনায় ডহর মশিয়াহাটী গ্রামের সাগর বিশ্বাস এবং সদর উপজেলার রামনগরের ফিরোজ খানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মামলার অন্য ৯ আসামি হলেন পিল্টু বিশ্বাস, মশিয়াহাটীর দিনেশ, দুর্জয়, অজিত, পল্লব, গজো ওরফে পবন বিশ্বাস, অতীত মণ্ডল, অভয়নগরের আকরাম আক্তার কোরাইশি পাপ্পু ও মাসুদ পারভেজ সাথী।
এ ছাড়া বাড়েদাপাড়ায় হিন্দুদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় থানায় আরও একটি মামলা হয়েছে। ডহর মশিয়াহাটী গ্রামের সুশান্ত বিশ্বাসের স্ত্রী কল্পনা বিশ্বাস বাদী হয়ে একই দিন মামলাটি করেন বলে পুলিশ জানিয়েছে। মামলায় অজ্ঞাতনামা ১০০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
অভয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল আলিম বলেন, ‘তরিকুল ইসলাম হত্যায় মামলা হয়েছে। মামলায় দুজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ডহর মশিয়াহাটী গ্রামের বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আরও একটি মামলা হয়েছে। তবে এ মামলায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।’
চাকরি স্থায়ী করাসহ সাত দফা দাবিতে রাজশাহীতে বিক্ষোভ-সমাবেশ করেছেন সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের রাজশাহী কার্যালয়ের অস্থায়ী কর্মচারীরা। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় নগরের লক্ষ্মীপুর এলাকায় সড়ক ভবনের ফটকের সামনে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়।
২৯ মিনিট আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা ৫ শতাংশ বাড়ি ভাতা প্রত্যাখ্যান করে প্রত্যাশিত দাবি আদায়ে থালা হাতে ভুখা মিছিল করেছেন। আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এমপিও শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রত্যাশিত দাবি আদায় বাস্তবায়ন কমিটির আয়োজনে এ ভুখা মিছিল বের করা হয়।
৩৯ মিনিট আগেখুলনা জেলা কারাগারের অভ্যন্তরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় তিন হাজতিকে ঢাকার হাইসিকিউরিটি কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার সকালে পুলিশ পাহারায় প্রিজন ভ্যানে তাদের তিনজনকে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় যারা জড়িত রয়েছে, তাদের তালিকা পরবর্তী সময়ে ঢাকায় পাঠানো হবে বলে কারা সূত
১ ঘণ্টা আগেবিদেশ যেতে না পেরে ক্ষোভে মাইক ভাড়া করে এলাকাবাসীকে গালাগাল করেছেন কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার এক যুবক। পরে সেই ভিডিও নিজের ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করলে মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে