যশোরের মনিরামপুরে তৃতীয় ধাপে ভূমিহীনদের জন্য ৮২টি ঘর উদ্বোধন হয়েছে ৩ মাস আগে। গত ২১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মনিরামপুরের ঘরগুলো উদ্বোধন করেন। এরপর দীর্ঘ সময় পার হলেও আজও ভূমিহীনরা তাঁদের ঘরে উঠতে পারেননি।
ঘর নির্মাণকাজ সমাপ্ত, জমি রেজিস্ট্রেশন ও বিদ্যুৎ সংযোগের কাজ শেষ না হওয়ায় বরাদ্দ পাওয়া ঘর মালিকেরা নতুন ঘরে উঠতে পারছেন না। তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে দ্রুত সময়ের মধ্যে ভূমিহীনরা ঘরে উঠতে পারবেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন ও ভূমি দপ্তরের তথ্য মতে, মনিরামপুরে তৃতীয় ধাপে ৮২টা ঘর নির্মিত হয়েছে। তার মধ্যে হেলাঞ্চি ৪২ টি, হরিহরনগরে ৭ টি, পারখাজুরায় ৬ টি, শ্যামকুড়ে ১৪ টি, মাছনায় ১১টি ও নেহালপুরে ২টি ঘর রয়েছে। প্রতি ঘর তৈরিতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। তিন ধাপে এ পর্যন্ত মনিরামপুরে ভূমিহীনদের জন্য ৩৯৯টি ঘর নির্মিত হয়েছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার হেলাঞ্চি বাজারের অদূরে পাকা রাস্তার দু-পাশে ভূমিহীনদের জন্য সাদা রং ও রঙিন টিনের ৪২টি ঘর নির্মিত হয়েছে। নির্মাণকাজ সম্পন্ন হলেও খালি পড়ে আছে ঘরগুলো। কোনো ঘরেই ওঠেননি ভূমিহীনরা। একই অবস্থা অন্য এলাকার ঘরগুলোতেও। ঘর প্রস্তুত, জমি রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন ও বিদ্যুৎ সংযোগ না লাগায় ভূমিহীনদের ঘরে উঠতে দেরি হচ্ছে বলে জানা গেছে।
হেলাঞ্চি অঞ্চলে নির্মিত ঘরের মধ্যে একটি ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন পূর্ণিমা রানী। তিনি বলেন, ‘বাপের বাড়ি থাকি। স্বামী ভ্যান চালায়। সরকার আমারে একটা ঘর দেছে। ২-৩ মাস আগে উপজেলায় আমাগের ডাকিল। তখন প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের একটা প্লেট দেছে। এখনো ঘর বুঝে পাই নাই। কবে নতুন ঘরে উঠতি পারব জানিনে।’
খেদাপাড়া ইউপির চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম জিন্নাহ বলেন, ‘হেলাঞ্চির ঘরগুলোর এখনো জমি রেজিস্ট্রেশন হয়নি। দলিল না হলে কেউ ঘরে উঠতে পারবে না।
এদিকে শ্যামকুড় এলাকার ১৪টি ঘরের মধ্যে কয়েকটি ঘরে লোকজন উঠেছেন। তবে বিদ্যুৎ সংযোগ না লাগায় ঘরের বাসিন্দারা কষ্টে আছেন।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন দপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী গোলাম সরোয়ার বলেন, তৃতীয় ধাপে উপজেলায় ৮২টি ঘর এসেছিল। সবগুলো ঘরের কাজ শেষ। আবার নতুন করে ৫০টি ঘরের কাজ শুরু হবে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আলী হাসান বলেন, তৃতীয় ধাপের ঘরগুলোর মধ্যে ২৮ টির দলিলের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে বাকিগুলোর নিবন্ধনের কাজ শেষ হবে।
যশোর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-২ মনিরামপুর সদর দপ্তরের সহকারী ব্যবস্থাপক মোকসেদুল মমিন বলেন, ‘৮২টি ঘরে মিটার স্থাপন বাদে বাকি কাজ শেষ হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন থেকে বরাদ্দের একটি তালিকা আমাদের দেওয়ার কথা। সেটা এখনো হাতে পাইনি। তালিকা না পেলে কার নামে মিটার বরাদ্দ হবে সেটা নির্ধারণ করা যাচ্ছে না।’
মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কবীর হোসেন বলেন, ‘ভূমিহীনদের ঘরের কাজে আমরা তাড়াহুড়া করি না। উদ্বোধন হয়ে যাওয়ার পর ধীরস্থিরভাবে কাজ করা হয়। তৃতীয় ধাপের ঘরে কিছু কাজ বাকি ছিল। মালিকানা সংক্রান্ত বিষয় থাকে।’
ইউএনও বলেন, ‘এখন আর কোনো সমস্যা নাই। দ্রুত সবগুলো ঘরে লোকজন উঠে যাবে।’
যশোরের মনিরামপুরে তৃতীয় ধাপে ভূমিহীনদের জন্য ৮২টি ঘর উদ্বোধন হয়েছে ৩ মাস আগে। গত ২১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মনিরামপুরের ঘরগুলো উদ্বোধন করেন। এরপর দীর্ঘ সময় পার হলেও আজও ভূমিহীনরা তাঁদের ঘরে উঠতে পারেননি।
ঘর নির্মাণকাজ সমাপ্ত, জমি রেজিস্ট্রেশন ও বিদ্যুৎ সংযোগের কাজ শেষ না হওয়ায় বরাদ্দ পাওয়া ঘর মালিকেরা নতুন ঘরে উঠতে পারছেন না। তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে দ্রুত সময়ের মধ্যে ভূমিহীনরা ঘরে উঠতে পারবেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন ও ভূমি দপ্তরের তথ্য মতে, মনিরামপুরে তৃতীয় ধাপে ৮২টা ঘর নির্মিত হয়েছে। তার মধ্যে হেলাঞ্চি ৪২ টি, হরিহরনগরে ৭ টি, পারখাজুরায় ৬ টি, শ্যামকুড়ে ১৪ টি, মাছনায় ১১টি ও নেহালপুরে ২টি ঘর রয়েছে। প্রতি ঘর তৈরিতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। তিন ধাপে এ পর্যন্ত মনিরামপুরে ভূমিহীনদের জন্য ৩৯৯টি ঘর নির্মিত হয়েছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার হেলাঞ্চি বাজারের অদূরে পাকা রাস্তার দু-পাশে ভূমিহীনদের জন্য সাদা রং ও রঙিন টিনের ৪২টি ঘর নির্মিত হয়েছে। নির্মাণকাজ সম্পন্ন হলেও খালি পড়ে আছে ঘরগুলো। কোনো ঘরেই ওঠেননি ভূমিহীনরা। একই অবস্থা অন্য এলাকার ঘরগুলোতেও। ঘর প্রস্তুত, জমি রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন ও বিদ্যুৎ সংযোগ না লাগায় ভূমিহীনদের ঘরে উঠতে দেরি হচ্ছে বলে জানা গেছে।
হেলাঞ্চি অঞ্চলে নির্মিত ঘরের মধ্যে একটি ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন পূর্ণিমা রানী। তিনি বলেন, ‘বাপের বাড়ি থাকি। স্বামী ভ্যান চালায়। সরকার আমারে একটা ঘর দেছে। ২-৩ মাস আগে উপজেলায় আমাগের ডাকিল। তখন প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের একটা প্লেট দেছে। এখনো ঘর বুঝে পাই নাই। কবে নতুন ঘরে উঠতি পারব জানিনে।’
খেদাপাড়া ইউপির চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম জিন্নাহ বলেন, ‘হেলাঞ্চির ঘরগুলোর এখনো জমি রেজিস্ট্রেশন হয়নি। দলিল না হলে কেউ ঘরে উঠতে পারবে না।
এদিকে শ্যামকুড় এলাকার ১৪টি ঘরের মধ্যে কয়েকটি ঘরে লোকজন উঠেছেন। তবে বিদ্যুৎ সংযোগ না লাগায় ঘরের বাসিন্দারা কষ্টে আছেন।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন দপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী গোলাম সরোয়ার বলেন, তৃতীয় ধাপে উপজেলায় ৮২টি ঘর এসেছিল। সবগুলো ঘরের কাজ শেষ। আবার নতুন করে ৫০টি ঘরের কাজ শুরু হবে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আলী হাসান বলেন, তৃতীয় ধাপের ঘরগুলোর মধ্যে ২৮ টির দলিলের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে বাকিগুলোর নিবন্ধনের কাজ শেষ হবে।
যশোর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-২ মনিরামপুর সদর দপ্তরের সহকারী ব্যবস্থাপক মোকসেদুল মমিন বলেন, ‘৮২টি ঘরে মিটার স্থাপন বাদে বাকি কাজ শেষ হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন থেকে বরাদ্দের একটি তালিকা আমাদের দেওয়ার কথা। সেটা এখনো হাতে পাইনি। তালিকা না পেলে কার নামে মিটার বরাদ্দ হবে সেটা নির্ধারণ করা যাচ্ছে না।’
মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কবীর হোসেন বলেন, ‘ভূমিহীনদের ঘরের কাজে আমরা তাড়াহুড়া করি না। উদ্বোধন হয়ে যাওয়ার পর ধীরস্থিরভাবে কাজ করা হয়। তৃতীয় ধাপের ঘরে কিছু কাজ বাকি ছিল। মালিকানা সংক্রান্ত বিষয় থাকে।’
ইউএনও বলেন, ‘এখন আর কোনো সমস্যা নাই। দ্রুত সবগুলো ঘরে লোকজন উঠে যাবে।’
যশোরের মনিরামপুরে তৃতীয় ধাপে ভূমিহীনদের জন্য ৮২টি ঘর উদ্বোধন হয়েছে ৩ মাস আগে। গত ২১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মনিরামপুরের ঘরগুলো উদ্বোধন করেন। এরপর দীর্ঘ সময় পার হলেও আজও ভূমিহীনরা তাঁদের ঘরে উঠতে পারেননি।
ঘর নির্মাণকাজ সমাপ্ত, জমি রেজিস্ট্রেশন ও বিদ্যুৎ সংযোগের কাজ শেষ না হওয়ায় বরাদ্দ পাওয়া ঘর মালিকেরা নতুন ঘরে উঠতে পারছেন না। তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে দ্রুত সময়ের মধ্যে ভূমিহীনরা ঘরে উঠতে পারবেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন ও ভূমি দপ্তরের তথ্য মতে, মনিরামপুরে তৃতীয় ধাপে ৮২টা ঘর নির্মিত হয়েছে। তার মধ্যে হেলাঞ্চি ৪২ টি, হরিহরনগরে ৭ টি, পারখাজুরায় ৬ টি, শ্যামকুড়ে ১৪ টি, মাছনায় ১১টি ও নেহালপুরে ২টি ঘর রয়েছে। প্রতি ঘর তৈরিতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। তিন ধাপে এ পর্যন্ত মনিরামপুরে ভূমিহীনদের জন্য ৩৯৯টি ঘর নির্মিত হয়েছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার হেলাঞ্চি বাজারের অদূরে পাকা রাস্তার দু-পাশে ভূমিহীনদের জন্য সাদা রং ও রঙিন টিনের ৪২টি ঘর নির্মিত হয়েছে। নির্মাণকাজ সম্পন্ন হলেও খালি পড়ে আছে ঘরগুলো। কোনো ঘরেই ওঠেননি ভূমিহীনরা। একই অবস্থা অন্য এলাকার ঘরগুলোতেও। ঘর প্রস্তুত, জমি রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন ও বিদ্যুৎ সংযোগ না লাগায় ভূমিহীনদের ঘরে উঠতে দেরি হচ্ছে বলে জানা গেছে।
হেলাঞ্চি অঞ্চলে নির্মিত ঘরের মধ্যে একটি ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন পূর্ণিমা রানী। তিনি বলেন, ‘বাপের বাড়ি থাকি। স্বামী ভ্যান চালায়। সরকার আমারে একটা ঘর দেছে। ২-৩ মাস আগে উপজেলায় আমাগের ডাকিল। তখন প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের একটা প্লেট দেছে। এখনো ঘর বুঝে পাই নাই। কবে নতুন ঘরে উঠতি পারব জানিনে।’
খেদাপাড়া ইউপির চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম জিন্নাহ বলেন, ‘হেলাঞ্চির ঘরগুলোর এখনো জমি রেজিস্ট্রেশন হয়নি। দলিল না হলে কেউ ঘরে উঠতে পারবে না।
এদিকে শ্যামকুড় এলাকার ১৪টি ঘরের মধ্যে কয়েকটি ঘরে লোকজন উঠেছেন। তবে বিদ্যুৎ সংযোগ না লাগায় ঘরের বাসিন্দারা কষ্টে আছেন।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন দপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী গোলাম সরোয়ার বলেন, তৃতীয় ধাপে উপজেলায় ৮২টি ঘর এসেছিল। সবগুলো ঘরের কাজ শেষ। আবার নতুন করে ৫০টি ঘরের কাজ শুরু হবে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আলী হাসান বলেন, তৃতীয় ধাপের ঘরগুলোর মধ্যে ২৮ টির দলিলের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে বাকিগুলোর নিবন্ধনের কাজ শেষ হবে।
যশোর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-২ মনিরামপুর সদর দপ্তরের সহকারী ব্যবস্থাপক মোকসেদুল মমিন বলেন, ‘৮২টি ঘরে মিটার স্থাপন বাদে বাকি কাজ শেষ হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন থেকে বরাদ্দের একটি তালিকা আমাদের দেওয়ার কথা। সেটা এখনো হাতে পাইনি। তালিকা না পেলে কার নামে মিটার বরাদ্দ হবে সেটা নির্ধারণ করা যাচ্ছে না।’
মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কবীর হোসেন বলেন, ‘ভূমিহীনদের ঘরের কাজে আমরা তাড়াহুড়া করি না। উদ্বোধন হয়ে যাওয়ার পর ধীরস্থিরভাবে কাজ করা হয়। তৃতীয় ধাপের ঘরে কিছু কাজ বাকি ছিল। মালিকানা সংক্রান্ত বিষয় থাকে।’
ইউএনও বলেন, ‘এখন আর কোনো সমস্যা নাই। দ্রুত সবগুলো ঘরে লোকজন উঠে যাবে।’
যশোরের মনিরামপুরে তৃতীয় ধাপে ভূমিহীনদের জন্য ৮২টি ঘর উদ্বোধন হয়েছে ৩ মাস আগে। গত ২১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মনিরামপুরের ঘরগুলো উদ্বোধন করেন। এরপর দীর্ঘ সময় পার হলেও আজও ভূমিহীনরা তাঁদের ঘরে উঠতে পারেননি।
ঘর নির্মাণকাজ সমাপ্ত, জমি রেজিস্ট্রেশন ও বিদ্যুৎ সংযোগের কাজ শেষ না হওয়ায় বরাদ্দ পাওয়া ঘর মালিকেরা নতুন ঘরে উঠতে পারছেন না। তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে দ্রুত সময়ের মধ্যে ভূমিহীনরা ঘরে উঠতে পারবেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন ও ভূমি দপ্তরের তথ্য মতে, মনিরামপুরে তৃতীয় ধাপে ৮২টা ঘর নির্মিত হয়েছে। তার মধ্যে হেলাঞ্চি ৪২ টি, হরিহরনগরে ৭ টি, পারখাজুরায় ৬ টি, শ্যামকুড়ে ১৪ টি, মাছনায় ১১টি ও নেহালপুরে ২টি ঘর রয়েছে। প্রতি ঘর তৈরিতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। তিন ধাপে এ পর্যন্ত মনিরামপুরে ভূমিহীনদের জন্য ৩৯৯টি ঘর নির্মিত হয়েছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার হেলাঞ্চি বাজারের অদূরে পাকা রাস্তার দু-পাশে ভূমিহীনদের জন্য সাদা রং ও রঙিন টিনের ৪২টি ঘর নির্মিত হয়েছে। নির্মাণকাজ সম্পন্ন হলেও খালি পড়ে আছে ঘরগুলো। কোনো ঘরেই ওঠেননি ভূমিহীনরা। একই অবস্থা অন্য এলাকার ঘরগুলোতেও। ঘর প্রস্তুত, জমি রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন ও বিদ্যুৎ সংযোগ না লাগায় ভূমিহীনদের ঘরে উঠতে দেরি হচ্ছে বলে জানা গেছে।
হেলাঞ্চি অঞ্চলে নির্মিত ঘরের মধ্যে একটি ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন পূর্ণিমা রানী। তিনি বলেন, ‘বাপের বাড়ি থাকি। স্বামী ভ্যান চালায়। সরকার আমারে একটা ঘর দেছে। ২-৩ মাস আগে উপজেলায় আমাগের ডাকিল। তখন প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের একটা প্লেট দেছে। এখনো ঘর বুঝে পাই নাই। কবে নতুন ঘরে উঠতি পারব জানিনে।’
খেদাপাড়া ইউপির চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম জিন্নাহ বলেন, ‘হেলাঞ্চির ঘরগুলোর এখনো জমি রেজিস্ট্রেশন হয়নি। দলিল না হলে কেউ ঘরে উঠতে পারবে না।
এদিকে শ্যামকুড় এলাকার ১৪টি ঘরের মধ্যে কয়েকটি ঘরে লোকজন উঠেছেন। তবে বিদ্যুৎ সংযোগ না লাগায় ঘরের বাসিন্দারা কষ্টে আছেন।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন দপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী গোলাম সরোয়ার বলেন, তৃতীয় ধাপে উপজেলায় ৮২টি ঘর এসেছিল। সবগুলো ঘরের কাজ শেষ। আবার নতুন করে ৫০টি ঘরের কাজ শুরু হবে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আলী হাসান বলেন, তৃতীয় ধাপের ঘরগুলোর মধ্যে ২৮ টির দলিলের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে বাকিগুলোর নিবন্ধনের কাজ শেষ হবে।
যশোর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-২ মনিরামপুর সদর দপ্তরের সহকারী ব্যবস্থাপক মোকসেদুল মমিন বলেন, ‘৮২টি ঘরে মিটার স্থাপন বাদে বাকি কাজ শেষ হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন থেকে বরাদ্দের একটি তালিকা আমাদের দেওয়ার কথা। সেটা এখনো হাতে পাইনি। তালিকা না পেলে কার নামে মিটার বরাদ্দ হবে সেটা নির্ধারণ করা যাচ্ছে না।’
মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কবীর হোসেন বলেন, ‘ভূমিহীনদের ঘরের কাজে আমরা তাড়াহুড়া করি না। উদ্বোধন হয়ে যাওয়ার পর ধীরস্থিরভাবে কাজ করা হয়। তৃতীয় ধাপের ঘরে কিছু কাজ বাকি ছিল। মালিকানা সংক্রান্ত বিষয় থাকে।’
ইউএনও বলেন, ‘এখন আর কোনো সমস্যা নাই। দ্রুত সবগুলো ঘরে লোকজন উঠে যাবে।’
সিরাজগঞ্জ শহরে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে হোসেনপুর ও লালসাবাড়ি এলাকার দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে সিরাজগঞ্জ সদরের পৌর এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়। পরে যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং সংঘর্ষে জড়িত সন্দেহে সাতজনকে আটক করে সদর থানার পুলিশের
১৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামে একটি বালু বিক্রয় কেন্দ্রে চাঁদা না পেয়ে প্রতিষ্ঠানটির এক্সকাভেটরসহ মালপত্র লুটের অভিযোগ উঠেছে দক্ষিণ জেলা বিএনপির এক নেতাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। গত সোমবার নগর পুলিশের সহকারী কমিশনারের কাছে এক ব্যবসায়ী অভিযোগটি করেন।
৭ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে ওয়াসার পাম্পঘর থেকে বৈদ্যুতিক তার চুরির ঘটনা বেড়েই চলেছে। এতে পানি সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় তীব্র ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরবাসী। চুরি ঠেকাতে পুলিশের টহল বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়ে গত সোমবার রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) কমিশনারকে চিঠি দেয় ওয়াসা। তারপর ওই রাতেই কাজলা ও খোজাপুর গোরস্তানসংলগ্ন...
৭ ঘণ্টা আগেনওগাঁর মান্দা উপজেলায় দুটি ভুয়া প্রকল্পের নামে বার্ষিক উন্নয়ন তহবিল (এডিবি) থেকে ৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা প্রকৌশলী আবু সায়েদের বিরুদ্ধে। প্রকল্পের কাগজপত্রে কাজ সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এসব প্রকল্পের কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি।
৭ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জ শহরে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে হোসেনপুর ও লালসাবাড়ি এলাকার দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে সিরাজগঞ্জ সদরের পৌর এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়।
পরে যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং সংঘর্ষে জড়িত সন্দেহে সাতজনকে আটক করে সদর থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার একটি ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামের তরুণদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এর জেরে মঙ্গলবার রাতে দুই পক্ষের প্রায় ২ হাজার মানুষ ইটপাটকেল নিক্ষেপ, লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়।
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ সদর থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) আল আমিন বুধবার সকালে বলেন, মঙ্গলবার রাতে সেনাবাহিনী সাতজনকে আটক করে থানায় হস্তান্তর করেছে। তবে তিনি আটক ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় জানাতে পারেননি।
সিরাজগঞ্জ শহরে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে হোসেনপুর ও লালসাবাড়ি এলাকার দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে সিরাজগঞ্জ সদরের পৌর এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়।
পরে যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং সংঘর্ষে জড়িত সন্দেহে সাতজনকে আটক করে সদর থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার একটি ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামের তরুণদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এর জেরে মঙ্গলবার রাতে দুই পক্ষের প্রায় ২ হাজার মানুষ ইটপাটকেল নিক্ষেপ, লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়।
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ সদর থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) আল আমিন বুধবার সকালে বলেন, মঙ্গলবার রাতে সেনাবাহিনী সাতজনকে আটক করে থানায় হস্তান্তর করেছে। তবে তিনি আটক ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় জানাতে পারেননি।
যশোরের মনিরামপুরে তৃতীয় ধাপে ভূমিহীনদের জন্য ৮২টি ঘর উদ্বোধন হয়েছে ৩ মাস আগে। গত ২১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মনিরামপুরের ঘরগুলো উদ্বোধন করেন। এরপর দীর্ঘ সময় পার হলেও আজও ভূমিহীনরা তাঁদের ঘরে উঠতে পারেননি।
২৬ অক্টোবর ২০২২চট্টগ্রামে একটি বালু বিক্রয় কেন্দ্রে চাঁদা না পেয়ে প্রতিষ্ঠানটির এক্সকাভেটরসহ মালপত্র লুটের অভিযোগ উঠেছে দক্ষিণ জেলা বিএনপির এক নেতাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। গত সোমবার নগর পুলিশের সহকারী কমিশনারের কাছে এক ব্যবসায়ী অভিযোগটি করেন।
৭ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে ওয়াসার পাম্পঘর থেকে বৈদ্যুতিক তার চুরির ঘটনা বেড়েই চলেছে। এতে পানি সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় তীব্র ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরবাসী। চুরি ঠেকাতে পুলিশের টহল বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়ে গত সোমবার রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) কমিশনারকে চিঠি দেয় ওয়াসা। তারপর ওই রাতেই কাজলা ও খোজাপুর গোরস্তানসংলগ্ন...
৭ ঘণ্টা আগেনওগাঁর মান্দা উপজেলায় দুটি ভুয়া প্রকল্পের নামে বার্ষিক উন্নয়ন তহবিল (এডিবি) থেকে ৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা প্রকৌশলী আবু সায়েদের বিরুদ্ধে। প্রকল্পের কাগজপত্রে কাজ সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এসব প্রকল্পের কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে একটি বালু বিক্রয় কেন্দ্রে চাঁদা না পেয়ে প্রতিষ্ঠানটির এক্সকাভেটরসহ মালপত্র লুটের অভিযোগ উঠেছে দক্ষিণ জেলা বিএনপির এক নেতাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। গত সোমবার নগর পুলিশের সহকারী কমিশনারের কাছে এক ব্যবসায়ী অভিযোগটি করেন।
মোজাহের হোসেন মিঞা নামের ওই ব্যবসায়ী নিজেকে মেসার্স কর্ণফুলী এন্টারপ্রাইজ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান দাবি করেস। অভিযোগে তিনি নিজের নিরাপত্তা চেয়ে ও অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন করেন। অভিযোগে সুনির্দিষ্টভাবে চারজনের নাম উল্লেখ করেন। তাঁরা হলেন এস এম ফারুক, শাখাওয়াত হোসেন মিশু, গাজী ফোরকান ও মো. জাহাঙ্গীর।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তাদের মধ্যে এস এম ফারুকের প্রকৃত নাম হচ্ছে মোহাম্মদ ফারুক হোসেন। যিনি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদ্য গঠিত আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। এ ছাড়া শাখাওয়াত হোসেন মিশু কর্ণফুলী উপজেলা ছাত্রদলের একজন আহ্বায়ক পদপ্রার্থী। বাকি দুজন আনোয়ারা ও কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির লোক।
জানতে চাইলে নগর পুলিশের কর্ণফুলী জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) জামাল উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকালই (সোমবার) মাত্র অভিযোগটা হাতে পেয়েছি। আমরা তদন্ত করে দেখছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অভিযোগে ওই ব্যবসায়ী উল্লেখ করেন, গত ১৬ সেপ্টেম্বর কয়েকজন ব্যক্তি কর্ণফুলী থানার কৈয়গ্রাম সেতু রোডে মেসার্স কর্ণফুলী এন্টারপ্রাইজের বালু বিক্রয় কেন্দ্রে এসে ৩০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। এ সময় তাঁকে ভয়ভীতি ও প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। পরে তাঁদের কথামতো সময়মতো চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় বালু বিক্রয় কেন্দ্রের বিদ্যুৎ-সংযোগ ও সিসি ক্যামেরার লাইন বিচ্ছিন্ন করে দেন চাঁদা দাবিকারীরা। ২০ সেপ্টেম্বর এ ঘটনায় কর্ণফুলী থানায় একটি অভিযোগ করা হয়। এ কথা জানতে পেরে ওই ব্যক্তিরা ২৬ সেপ্টেম্বর আবার বালু বিক্রয় কেন্দ্রে এসে কর্ণফুলী এন্টারপ্রাইজের ২৫ লাখ টাকার মূল্যের ১টি এক্সকাভেটর ও ড্রেজার মেশিনের বিভিন্ন যন্ত্রাংশসহ ৩৫ লাখ টাকার মালপত্র লুট করে নিয়ে যায়।
মোজাহের হোসেন অভিযোগ করেন, গত শনিবার রাতে আবার ৫০-৬০ জন লোক এসে কর্ণফুলী কৈয়গ্রামের খালে রাখা খননযন্ত্রে স্টাফদের মারধর করে, পরে সেখানে থাকা খননযন্ত্রটি লুট করে নিয়ে যায়। তাৎক্ষণিক বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবহিত করলে থানার সহায়তায় খননযন্ত্র পাশের উপজেলা আনোয়ারার উপকূলে পাওয়া যায়। সেখানে পুলিশ পরে স্থানীয় ও নগর পুলিশের সিটিজেন ফোরামের সদস্য আলমগীর নামের একজনের জিম্মায় যন্ত্রটি রাখা হয়। কিন্তু এখনো প্রতিষ্ঠান খননযন্ত্র বুঝে পায়নি।
ব্যবসায়ী মোজাহের হোসেন মিঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খননযন্ত্র আনোয়ারা উপকূলে উদ্ধারের খবরে রোববার তা নিতে গেলে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা বাধা দেন। এ সময় তাঁরা হত্যার হুমকি দেন। পরে ভয়ে খননযন্ত্র না নিয়ে আমরা চলে আসি। ঘটনার বিষয় থানা-পুলিশের পাশাপাশি নৌ পুলিশকে অবহিত করি, তাঁরা আইনগত ব্যবস্থা নেবেন বলে আশ্বস্ত করলেও অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে এখনো কোনো ব্যবস্থা বা প্রতিষ্ঠানের লুট হওয়া মালপত্র আমরা ফেরত পাইনি।’
অভিযোগের বিষয়ে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মোহাম্মদ ফারুক হোসেন বলেন, ‘যেদিন খননযন্ত্র নিয়ে যাওয়া হয়, সেদিন আমি নিজেই পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করেছিলাম। আমি কেন খননযন্ত্র লুটের সঙ্গে জড়াব।’ এমন অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এখানে মূলত মালিকানা নিয়ে সমস্যা। সেখানে আমি একজন মধ্যস্থতাকারী হিসেবে থেকে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে আসছি। উল্টো আমার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করা হচ্ছে। আর যিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁকে আমি চিনি না।’
বিএনপির নেতার এ বক্তব্য প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী মোজাহের হোসেন মিঞা বলেন, ‘ওনারা যখন ৩০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিল। আমরা চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করি। পরে তাঁরা চাঁদা না পেয়ে প্রতিষ্ঠানের মালিকানা দেওয়ার দাবি করেন। এভাবে কারও প্রতিষ্ঠানের কি মালিকানা দাবি করা যায়। প্রতিষ্ঠানটির স্বত্ব সব নথিপত্র তো আমার কাছেই আছে।’
কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ শরীফ বলেন, এ বিষয়টি বর্তমানে সহকারী কমিশনার কার্যালয় তদন্ত করছে। তাঁদের নির্দেশনা পেলে পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সিটিজেন ফোরামের সদস্য মো. আলমগীর বলেন, ‘খননযন্ত্র এখন আমার জিম্মায় আছে। যখন মালিকের জিম্মায় দিতে যাই, তখন সেখানে কয়েকজন আমাদের বাধা দেওয়ায় চলে আসি।’
চট্টগ্রামে একটি বালু বিক্রয় কেন্দ্রে চাঁদা না পেয়ে প্রতিষ্ঠানটির এক্সকাভেটরসহ মালপত্র লুটের অভিযোগ উঠেছে দক্ষিণ জেলা বিএনপির এক নেতাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। গত সোমবার নগর পুলিশের সহকারী কমিশনারের কাছে এক ব্যবসায়ী অভিযোগটি করেন।
মোজাহের হোসেন মিঞা নামের ওই ব্যবসায়ী নিজেকে মেসার্স কর্ণফুলী এন্টারপ্রাইজ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান দাবি করেস। অভিযোগে তিনি নিজের নিরাপত্তা চেয়ে ও অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন করেন। অভিযোগে সুনির্দিষ্টভাবে চারজনের নাম উল্লেখ করেন। তাঁরা হলেন এস এম ফারুক, শাখাওয়াত হোসেন মিশু, গাজী ফোরকান ও মো. জাহাঙ্গীর।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তাদের মধ্যে এস এম ফারুকের প্রকৃত নাম হচ্ছে মোহাম্মদ ফারুক হোসেন। যিনি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদ্য গঠিত আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। এ ছাড়া শাখাওয়াত হোসেন মিশু কর্ণফুলী উপজেলা ছাত্রদলের একজন আহ্বায়ক পদপ্রার্থী। বাকি দুজন আনোয়ারা ও কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির লোক।
জানতে চাইলে নগর পুলিশের কর্ণফুলী জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) জামাল উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকালই (সোমবার) মাত্র অভিযোগটা হাতে পেয়েছি। আমরা তদন্ত করে দেখছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অভিযোগে ওই ব্যবসায়ী উল্লেখ করেন, গত ১৬ সেপ্টেম্বর কয়েকজন ব্যক্তি কর্ণফুলী থানার কৈয়গ্রাম সেতু রোডে মেসার্স কর্ণফুলী এন্টারপ্রাইজের বালু বিক্রয় কেন্দ্রে এসে ৩০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। এ সময় তাঁকে ভয়ভীতি ও প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। পরে তাঁদের কথামতো সময়মতো চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় বালু বিক্রয় কেন্দ্রের বিদ্যুৎ-সংযোগ ও সিসি ক্যামেরার লাইন বিচ্ছিন্ন করে দেন চাঁদা দাবিকারীরা। ২০ সেপ্টেম্বর এ ঘটনায় কর্ণফুলী থানায় একটি অভিযোগ করা হয়। এ কথা জানতে পেরে ওই ব্যক্তিরা ২৬ সেপ্টেম্বর আবার বালু বিক্রয় কেন্দ্রে এসে কর্ণফুলী এন্টারপ্রাইজের ২৫ লাখ টাকার মূল্যের ১টি এক্সকাভেটর ও ড্রেজার মেশিনের বিভিন্ন যন্ত্রাংশসহ ৩৫ লাখ টাকার মালপত্র লুট করে নিয়ে যায়।
মোজাহের হোসেন অভিযোগ করেন, গত শনিবার রাতে আবার ৫০-৬০ জন লোক এসে কর্ণফুলী কৈয়গ্রামের খালে রাখা খননযন্ত্রে স্টাফদের মারধর করে, পরে সেখানে থাকা খননযন্ত্রটি লুট করে নিয়ে যায়। তাৎক্ষণিক বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবহিত করলে থানার সহায়তায় খননযন্ত্র পাশের উপজেলা আনোয়ারার উপকূলে পাওয়া যায়। সেখানে পুলিশ পরে স্থানীয় ও নগর পুলিশের সিটিজেন ফোরামের সদস্য আলমগীর নামের একজনের জিম্মায় যন্ত্রটি রাখা হয়। কিন্তু এখনো প্রতিষ্ঠান খননযন্ত্র বুঝে পায়নি।
ব্যবসায়ী মোজাহের হোসেন মিঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খননযন্ত্র আনোয়ারা উপকূলে উদ্ধারের খবরে রোববার তা নিতে গেলে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা বাধা দেন। এ সময় তাঁরা হত্যার হুমকি দেন। পরে ভয়ে খননযন্ত্র না নিয়ে আমরা চলে আসি। ঘটনার বিষয় থানা-পুলিশের পাশাপাশি নৌ পুলিশকে অবহিত করি, তাঁরা আইনগত ব্যবস্থা নেবেন বলে আশ্বস্ত করলেও অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে এখনো কোনো ব্যবস্থা বা প্রতিষ্ঠানের লুট হওয়া মালপত্র আমরা ফেরত পাইনি।’
অভিযোগের বিষয়ে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মোহাম্মদ ফারুক হোসেন বলেন, ‘যেদিন খননযন্ত্র নিয়ে যাওয়া হয়, সেদিন আমি নিজেই পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করেছিলাম। আমি কেন খননযন্ত্র লুটের সঙ্গে জড়াব।’ এমন অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এখানে মূলত মালিকানা নিয়ে সমস্যা। সেখানে আমি একজন মধ্যস্থতাকারী হিসেবে থেকে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে আসছি। উল্টো আমার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করা হচ্ছে। আর যিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁকে আমি চিনি না।’
বিএনপির নেতার এ বক্তব্য প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী মোজাহের হোসেন মিঞা বলেন, ‘ওনারা যখন ৩০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিল। আমরা চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করি। পরে তাঁরা চাঁদা না পেয়ে প্রতিষ্ঠানের মালিকানা দেওয়ার দাবি করেন। এভাবে কারও প্রতিষ্ঠানের কি মালিকানা দাবি করা যায়। প্রতিষ্ঠানটির স্বত্ব সব নথিপত্র তো আমার কাছেই আছে।’
কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ শরীফ বলেন, এ বিষয়টি বর্তমানে সহকারী কমিশনার কার্যালয় তদন্ত করছে। তাঁদের নির্দেশনা পেলে পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সিটিজেন ফোরামের সদস্য মো. আলমগীর বলেন, ‘খননযন্ত্র এখন আমার জিম্মায় আছে। যখন মালিকের জিম্মায় দিতে যাই, তখন সেখানে কয়েকজন আমাদের বাধা দেওয়ায় চলে আসি।’
যশোরের মনিরামপুরে তৃতীয় ধাপে ভূমিহীনদের জন্য ৮২টি ঘর উদ্বোধন হয়েছে ৩ মাস আগে। গত ২১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মনিরামপুরের ঘরগুলো উদ্বোধন করেন। এরপর দীর্ঘ সময় পার হলেও আজও ভূমিহীনরা তাঁদের ঘরে উঠতে পারেননি।
২৬ অক্টোবর ২০২২সিরাজগঞ্জ শহরে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে হোসেনপুর ও লালসাবাড়ি এলাকার দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে সিরাজগঞ্জ সদরের পৌর এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়। পরে যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং সংঘর্ষে জড়িত সন্দেহে সাতজনকে আটক করে সদর থানার পুলিশের
১৯ মিনিট আগেরাজশাহীতে ওয়াসার পাম্পঘর থেকে বৈদ্যুতিক তার চুরির ঘটনা বেড়েই চলেছে। এতে পানি সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় তীব্র ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরবাসী। চুরি ঠেকাতে পুলিশের টহল বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়ে গত সোমবার রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) কমিশনারকে চিঠি দেয় ওয়াসা। তারপর ওই রাতেই কাজলা ও খোজাপুর গোরস্তানসংলগ্ন...
৭ ঘণ্টা আগেনওগাঁর মান্দা উপজেলায় দুটি ভুয়া প্রকল্পের নামে বার্ষিক উন্নয়ন তহবিল (এডিবি) থেকে ৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা প্রকৌশলী আবু সায়েদের বিরুদ্ধে। প্রকল্পের কাগজপত্রে কাজ সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এসব প্রকল্পের কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি।
৭ ঘণ্টা আগেরিমন রহমান, রাজশাহী
রাজশাহীতে ওয়াসার পাম্পঘর থেকে বৈদ্যুতিক তার চুরির ঘটনা বেড়েই চলেছে। এতে পানি সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় তীব্র ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরবাসী। চুরি ঠেকাতে পুলিশের টহল বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়ে গত সোমবার রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) কমিশনারকে চিঠি দেয় ওয়াসা। তারপর ওই রাতেই কাজলা ও খোজাপুর গোরস্তানসংলগ্ন পাম্পঘরে চুরির ঘটনা ঘটে।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের ৩০টি ওয়ার্ডে ওয়াসার ১২৩টি পাম্পঘর রয়েছে। কিন্তু বৈদ্যুতিক তার চুরি যাওয়ায় পাম্প বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। হঠাৎ পানি সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দুর্ভোগে পড়ছেন এলাকাবাসী। গত কয়েক মাসে শারীরিক শিক্ষা কলেজ, বিসিক, বুধপাড়া বাইপাস, দায়রাপাক মোড় ও খলিল সরকারের মোড়ের পাম্পঘরে তার চুরি হয়েছে।
রাজশাহী ওয়াসার উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (অর্থ ও প্রশাসন) তৌহিদুর রহমান বলেন, ‘রাতে পাম্প চলে না। এ জন্য অপারেটররা সেখানে থাকেন না। আর আমাদের কোনো নৈশপ্রহরীও নেই। ফলে রাতে চুরির ঘটনা ঘটছে। আমরা সংশ্লিষ্ট থানায় অভিযোগ দিচ্ছি।’
গতকাল মঙ্গলবার ওয়াসা কার্যালয়ে এসেছিলেন খলিল সরকারের মোড়ের পাম্পঘরের চালক মো. চাঁদ। তিনি জানান, গত রোববার রাতে তাঁর পাম্পঘর থেকে তার চুরি হয়। নতুন তার না লাগানো পর্যন্ত পাম্প বন্ধ ছিল।
ওয়াসার কর্মকর্তারা বলছেন, এমনিতেই তাদের জনবল সংকট। ফলে রাতে পাম্পঘরে চালক থাকেন না। এ সুযোগে চুরি হচ্ছে। গতকাল দুপুরে খোজাপুর এলাকার বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘রাতে তার চুরির পর থেকেই পাম্প বন্ধ। পাম্পও চালু হয়নি। এলাকায় পানি সরবরাহ নেই। এটা পুরো এলাকার মানুষের জন্য দুর্ভোগ।’
আরএমপির মুখপত্র গাজিউর রহমান বলেন, ‘পাম্পগুলো অরক্ষিত থাকে। এই সম্পদ ওয়াসার। তাই এটি রক্ষার পরিকল্পনাও তাদের থাকা দরকার। তবে আমরা চুরির যেসব অভিযোগ পেয়েছি, সেগুলোর তদন্ত চলছে। চোর চক্রকে ধরার চেষ্টা চলছে। ওয়াসা যে ঠিকানাসহ তালিকা দিয়েছে, সেসব এলাকায় ইতিমধ্যে পুলিশের রাত্রীকালীন টহল বাড়ানো হয়েছে।’
রাজশাহীতে ওয়াসার পাম্পঘর থেকে বৈদ্যুতিক তার চুরির ঘটনা বেড়েই চলেছে। এতে পানি সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় তীব্র ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরবাসী। চুরি ঠেকাতে পুলিশের টহল বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়ে গত সোমবার রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) কমিশনারকে চিঠি দেয় ওয়াসা। তারপর ওই রাতেই কাজলা ও খোজাপুর গোরস্তানসংলগ্ন পাম্পঘরে চুরির ঘটনা ঘটে।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের ৩০টি ওয়ার্ডে ওয়াসার ১২৩টি পাম্পঘর রয়েছে। কিন্তু বৈদ্যুতিক তার চুরি যাওয়ায় পাম্প বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। হঠাৎ পানি সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দুর্ভোগে পড়ছেন এলাকাবাসী। গত কয়েক মাসে শারীরিক শিক্ষা কলেজ, বিসিক, বুধপাড়া বাইপাস, দায়রাপাক মোড় ও খলিল সরকারের মোড়ের পাম্পঘরে তার চুরি হয়েছে।
রাজশাহী ওয়াসার উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (অর্থ ও প্রশাসন) তৌহিদুর রহমান বলেন, ‘রাতে পাম্প চলে না। এ জন্য অপারেটররা সেখানে থাকেন না। আর আমাদের কোনো নৈশপ্রহরীও নেই। ফলে রাতে চুরির ঘটনা ঘটছে। আমরা সংশ্লিষ্ট থানায় অভিযোগ দিচ্ছি।’
গতকাল মঙ্গলবার ওয়াসা কার্যালয়ে এসেছিলেন খলিল সরকারের মোড়ের পাম্পঘরের চালক মো. চাঁদ। তিনি জানান, গত রোববার রাতে তাঁর পাম্পঘর থেকে তার চুরি হয়। নতুন তার না লাগানো পর্যন্ত পাম্প বন্ধ ছিল।
ওয়াসার কর্মকর্তারা বলছেন, এমনিতেই তাদের জনবল সংকট। ফলে রাতে পাম্পঘরে চালক থাকেন না। এ সুযোগে চুরি হচ্ছে। গতকাল দুপুরে খোজাপুর এলাকার বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘রাতে তার চুরির পর থেকেই পাম্প বন্ধ। পাম্পও চালু হয়নি। এলাকায় পানি সরবরাহ নেই। এটা পুরো এলাকার মানুষের জন্য দুর্ভোগ।’
আরএমপির মুখপত্র গাজিউর রহমান বলেন, ‘পাম্পগুলো অরক্ষিত থাকে। এই সম্পদ ওয়াসার। তাই এটি রক্ষার পরিকল্পনাও তাদের থাকা দরকার। তবে আমরা চুরির যেসব অভিযোগ পেয়েছি, সেগুলোর তদন্ত চলছে। চোর চক্রকে ধরার চেষ্টা চলছে। ওয়াসা যে ঠিকানাসহ তালিকা দিয়েছে, সেসব এলাকায় ইতিমধ্যে পুলিশের রাত্রীকালীন টহল বাড়ানো হয়েছে।’
যশোরের মনিরামপুরে তৃতীয় ধাপে ভূমিহীনদের জন্য ৮২টি ঘর উদ্বোধন হয়েছে ৩ মাস আগে। গত ২১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মনিরামপুরের ঘরগুলো উদ্বোধন করেন। এরপর দীর্ঘ সময় পার হলেও আজও ভূমিহীনরা তাঁদের ঘরে উঠতে পারেননি।
২৬ অক্টোবর ২০২২সিরাজগঞ্জ শহরে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে হোসেনপুর ও লালসাবাড়ি এলাকার দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে সিরাজগঞ্জ সদরের পৌর এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়। পরে যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং সংঘর্ষে জড়িত সন্দেহে সাতজনকে আটক করে সদর থানার পুলিশের
১৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামে একটি বালু বিক্রয় কেন্দ্রে চাঁদা না পেয়ে প্রতিষ্ঠানটির এক্সকাভেটরসহ মালপত্র লুটের অভিযোগ উঠেছে দক্ষিণ জেলা বিএনপির এক নেতাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। গত সোমবার নগর পুলিশের সহকারী কমিশনারের কাছে এক ব্যবসায়ী অভিযোগটি করেন।
৭ ঘণ্টা আগেনওগাঁর মান্দা উপজেলায় দুটি ভুয়া প্রকল্পের নামে বার্ষিক উন্নয়ন তহবিল (এডিবি) থেকে ৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা প্রকৌশলী আবু সায়েদের বিরুদ্ধে। প্রকল্পের কাগজপত্রে কাজ সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এসব প্রকল্পের কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি।
৭ ঘণ্টা আগেমো. জিল্লুর রহমান, মান্দা (নওগাঁ)
নওগাঁর মান্দা উপজেলায় দুটি ভুয়া প্রকল্পের নামে বার্ষিক উন্নয়ন তহবিল (এডিবি) থেকে ৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা প্রকৌশলী আবু সায়েদের বিরুদ্ধে। প্রকল্পের কাগজপত্রে কাজ সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এসব প্রকল্পের কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি।
জানা গেছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এডিবির আওতায় প্রসাদপুর বাজারের গোলচত্বর সংস্কারের জন্য ৫ লাখ এবং পাঁজরভাঙা বাজারে নতুন গোলচত্বর নির্মাণের জন্য ৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেখানো হয়েছে। উপজেলা এলজিইডি অফিসের তালিকায় প্রকল্প দুটি যথাক্রমে ৩৪ ও ১৪৫ নম্বরে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
তবে সরেজমিনে দেখা গেছে, সংশ্লিষ্ট দুই স্থানে কোনো ধরনের উন্নয়নকাজ হয়নি। জানতে চাইলে পাঁজরভাঙা বাজারের বাসিন্দা আল আমিন বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, ‘এখানে কোনো গোলচত্বরই নেই। নির্মাণ তো দূরের কথা, কাজের কোনো চিহ্নই নেই।’
উপজেলা প্রকৌশল বিভাগ জানিয়েছে, প্রসাদপুর গোলচত্বরের কাজ টেন্ডারের মাধ্যমে এবং পাঁজরভাঙা গোলচত্বর নির্মাণ আরএফকিউ পদ্ধতিতে দেখানো হয়েছে। তবে প্রকল্পটি কে বাস্তবায়ন করেছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট কোনো জবাব দিতে পারেননি এলজিইডি কর্মকর্তারা।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা প্রকৌশলী আবু সায়েদ বলেন, ‘টেন্ডারের পর রেজল্যুশনের মাধ্যমে কাজ পরিবর্তন করা হয়েছে। বর্তমানে আমি ঢাকায় প্রশিক্ষণে আছি। সাক্ষাতে বিস্তারিত জানানো হবে বলে ফোনের সংযোগবিচ্ছিন্ন করে দেন তিনি।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আখতার জাহান সাথী বলেন, ‘প্রকল্প তালিকায় অন্তর্ভুক্ত থাকলে কাজটি বাস্তবায়ন হওয়ার কথা। বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
নওগাঁর মান্দা উপজেলায় দুটি ভুয়া প্রকল্পের নামে বার্ষিক উন্নয়ন তহবিল (এডিবি) থেকে ৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা প্রকৌশলী আবু সায়েদের বিরুদ্ধে। প্রকল্পের কাগজপত্রে কাজ সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এসব প্রকল্পের কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি।
জানা গেছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এডিবির আওতায় প্রসাদপুর বাজারের গোলচত্বর সংস্কারের জন্য ৫ লাখ এবং পাঁজরভাঙা বাজারে নতুন গোলচত্বর নির্মাণের জন্য ৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেখানো হয়েছে। উপজেলা এলজিইডি অফিসের তালিকায় প্রকল্প দুটি যথাক্রমে ৩৪ ও ১৪৫ নম্বরে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
তবে সরেজমিনে দেখা গেছে, সংশ্লিষ্ট দুই স্থানে কোনো ধরনের উন্নয়নকাজ হয়নি। জানতে চাইলে পাঁজরভাঙা বাজারের বাসিন্দা আল আমিন বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, ‘এখানে কোনো গোলচত্বরই নেই। নির্মাণ তো দূরের কথা, কাজের কোনো চিহ্নই নেই।’
উপজেলা প্রকৌশল বিভাগ জানিয়েছে, প্রসাদপুর গোলচত্বরের কাজ টেন্ডারের মাধ্যমে এবং পাঁজরভাঙা গোলচত্বর নির্মাণ আরএফকিউ পদ্ধতিতে দেখানো হয়েছে। তবে প্রকল্পটি কে বাস্তবায়ন করেছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট কোনো জবাব দিতে পারেননি এলজিইডি কর্মকর্তারা।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা প্রকৌশলী আবু সায়েদ বলেন, ‘টেন্ডারের পর রেজল্যুশনের মাধ্যমে কাজ পরিবর্তন করা হয়েছে। বর্তমানে আমি ঢাকায় প্রশিক্ষণে আছি। সাক্ষাতে বিস্তারিত জানানো হবে বলে ফোনের সংযোগবিচ্ছিন্ন করে দেন তিনি।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আখতার জাহান সাথী বলেন, ‘প্রকল্প তালিকায় অন্তর্ভুক্ত থাকলে কাজটি বাস্তবায়ন হওয়ার কথা। বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
যশোরের মনিরামপুরে তৃতীয় ধাপে ভূমিহীনদের জন্য ৮২টি ঘর উদ্বোধন হয়েছে ৩ মাস আগে। গত ২১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মনিরামপুরের ঘরগুলো উদ্বোধন করেন। এরপর দীর্ঘ সময় পার হলেও আজও ভূমিহীনরা তাঁদের ঘরে উঠতে পারেননি।
২৬ অক্টোবর ২০২২সিরাজগঞ্জ শহরে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে হোসেনপুর ও লালসাবাড়ি এলাকার দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে সিরাজগঞ্জ সদরের পৌর এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়। পরে যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং সংঘর্ষে জড়িত সন্দেহে সাতজনকে আটক করে সদর থানার পুলিশের
১৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামে একটি বালু বিক্রয় কেন্দ্রে চাঁদা না পেয়ে প্রতিষ্ঠানটির এক্সকাভেটরসহ মালপত্র লুটের অভিযোগ উঠেছে দক্ষিণ জেলা বিএনপির এক নেতাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। গত সোমবার নগর পুলিশের সহকারী কমিশনারের কাছে এক ব্যবসায়ী অভিযোগটি করেন।
৭ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে ওয়াসার পাম্পঘর থেকে বৈদ্যুতিক তার চুরির ঘটনা বেড়েই চলেছে। এতে পানি সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় তীব্র ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরবাসী। চুরি ঠেকাতে পুলিশের টহল বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়ে গত সোমবার রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) কমিশনারকে চিঠি দেয় ওয়াসা। তারপর ওই রাতেই কাজলা ও খোজাপুর গোরস্তানসংলগ্ন...
৭ ঘণ্টা আগে