প্রতিনিধি, শার্শা (যশোর)
দেশে করোনা পরিস্থিতি অবনতিতে চিকিৎসা খাতে জরুরি অক্সিজেনের চাহিদার বাড়ায় বেনাপোল বন্দরের রেল ও স্থল পথে বেড়েছে ভারত থেকে অক্সিজেন আমদানি। আমদানি করা অক্সিজেন দ্রুত আনানোর জন্য কাস্টমস ও বন্দরের পক্ষ থেকে স্পেশাল টিম গঠন করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাত পৌনে ৯টায় লিনডে বাংলাদেশ নাম এক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারত থেকে রেলপথে আরও ২০০ মেট্রিক টন তরল অক্সিজেন আমদানি করেছেন। এ নিয়ে ৭ম চালানে প্রতিষ্ঠানটি রেলপথে মোট ১৪১৬ মেট্রিকটন অক্সিজেন আমদানি করল। আমদানি করা অক্সিজেন বেনাপোল থেকে নেওয়া হবে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমে সদানন্দপুর স্টেশনে। পরে দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে তা সরবরাহ করা হবে।
এদিকে রেল পথের পাশাপাশি প্রতিদিন স্থল পথে আমদানি হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন। বুধবার রাতে দুজন আমদানিকারক ভারত থেকে ৯৮ মেট্রিকটন অক্সিজেন আমদানি করেন।
বেনাপোল বন্দরের ৩১ নম্বর ট্রান্সশিপমেন্ট ইয়ার্ডের ট্রাফিক পরিদর্শক পলাশ জানান, মাঝে ভারতে করোনা পরিস্থিতি মহামারি আকার ধারণ করায় চিকিৎসা খাতে বাড়ে অক্সিজেন সংকট। এতে গত ২১ এপ্রিল ভারত সরকার বাংলাদেশে অক্সিজেন রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। পরবর্তীতে তাদের দেশে সংক্রমণ ও মৃত্যু কমে আসায় গত ২১ জুন থেকে তারা আবারও অক্সিজেন রপ্তানি শুরু করে বাংলাদেশে। গত এক মাস ১৯ দিনে স্থলপথে ৪৭১৫ মেট্রিকটন অক্সিজেন আমদানি হয়েছে।
বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৫ জন অক্সিজেন আমদানি কারক, লিনডে বাংলাদেশ, এক্সপেট্রা অক্সিজেন, পিউর অক্সিজেন, বেঙ্গল অক্সিজেন ও ইসলাম অক্সিজেন আমদানি করে থাকেন। এর মধ্যে লিনডে বাংলাদেশ ও এক্সপেট্রা অক্সিজেন নামে দুই আমদানিকারক ৮০ শতাংশ অক্সিজেন আমদানি করেন।
বেনাপোল রেল স্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান জানান, গত ২৪ জুলাই থেকে রেলে অক্সিজেন আমদানি শুরু হয়। এপর্যন্ত ৭ম চালানে লিনডে বাংলাদেশ নামে একটি আমদানি কারক ১৪১৬ মেট্রিকটন অক্সিজেন আমদানি করেছেন।
বেনাপোল কাস্টমসের অতিরিক্ত কমিশনার ড. নেয়ামুল ইসলাম ও বন্দরের সহকারী পরিচালক আতিকুল ইসলাম জানান, বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি করা অক্সিজেন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে দ্রুত খালাস দেওয়া হচ্ছে।
জানা যায়, ভারতে পাঁচ মাস আগে প্রতিদিন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৪ লাখের ওপর। মৃত্যুর সংখ্যা দিনে ৪ হাজার। কিন্তু বর্তমানে তাদের সতর্কতা মূলক নানান পদক্ষেপে আক্রান্তের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে দিনে ৩০ হাজারের নিচে। মৃত্যুর সংখ্যা ৪০০ জনের নিচে। করোনা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রণে আসায় তারা অক্সিজেন রপ্তানি বাড়িয়েছে বাংলাদেশে। তবে ভারতে নিয়ন্ত্রণে আসলেও দেশে সংক্রমণ ও মৃত্যু প্রতিদিন বাড়ছে। গত বুধবার দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১০৪২০ জন। তাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২৩৭ জনের।
দেশে করোনা পরিস্থিতি অবনতিতে চিকিৎসা খাতে জরুরি অক্সিজেনের চাহিদার বাড়ায় বেনাপোল বন্দরের রেল ও স্থল পথে বেড়েছে ভারত থেকে অক্সিজেন আমদানি। আমদানি করা অক্সিজেন দ্রুত আনানোর জন্য কাস্টমস ও বন্দরের পক্ষ থেকে স্পেশাল টিম গঠন করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাত পৌনে ৯টায় লিনডে বাংলাদেশ নাম এক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারত থেকে রেলপথে আরও ২০০ মেট্রিক টন তরল অক্সিজেন আমদানি করেছেন। এ নিয়ে ৭ম চালানে প্রতিষ্ঠানটি রেলপথে মোট ১৪১৬ মেট্রিকটন অক্সিজেন আমদানি করল। আমদানি করা অক্সিজেন বেনাপোল থেকে নেওয়া হবে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমে সদানন্দপুর স্টেশনে। পরে দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে তা সরবরাহ করা হবে।
এদিকে রেল পথের পাশাপাশি প্রতিদিন স্থল পথে আমদানি হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন। বুধবার রাতে দুজন আমদানিকারক ভারত থেকে ৯৮ মেট্রিকটন অক্সিজেন আমদানি করেন।
বেনাপোল বন্দরের ৩১ নম্বর ট্রান্সশিপমেন্ট ইয়ার্ডের ট্রাফিক পরিদর্শক পলাশ জানান, মাঝে ভারতে করোনা পরিস্থিতি মহামারি আকার ধারণ করায় চিকিৎসা খাতে বাড়ে অক্সিজেন সংকট। এতে গত ২১ এপ্রিল ভারত সরকার বাংলাদেশে অক্সিজেন রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। পরবর্তীতে তাদের দেশে সংক্রমণ ও মৃত্যু কমে আসায় গত ২১ জুন থেকে তারা আবারও অক্সিজেন রপ্তানি শুরু করে বাংলাদেশে। গত এক মাস ১৯ দিনে স্থলপথে ৪৭১৫ মেট্রিকটন অক্সিজেন আমদানি হয়েছে।
বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৫ জন অক্সিজেন আমদানি কারক, লিনডে বাংলাদেশ, এক্সপেট্রা অক্সিজেন, পিউর অক্সিজেন, বেঙ্গল অক্সিজেন ও ইসলাম অক্সিজেন আমদানি করে থাকেন। এর মধ্যে লিনডে বাংলাদেশ ও এক্সপেট্রা অক্সিজেন নামে দুই আমদানিকারক ৮০ শতাংশ অক্সিজেন আমদানি করেন।
বেনাপোল রেল স্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান জানান, গত ২৪ জুলাই থেকে রেলে অক্সিজেন আমদানি শুরু হয়। এপর্যন্ত ৭ম চালানে লিনডে বাংলাদেশ নামে একটি আমদানি কারক ১৪১৬ মেট্রিকটন অক্সিজেন আমদানি করেছেন।
বেনাপোল কাস্টমসের অতিরিক্ত কমিশনার ড. নেয়ামুল ইসলাম ও বন্দরের সহকারী পরিচালক আতিকুল ইসলাম জানান, বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি করা অক্সিজেন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে দ্রুত খালাস দেওয়া হচ্ছে।
জানা যায়, ভারতে পাঁচ মাস আগে প্রতিদিন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৪ লাখের ওপর। মৃত্যুর সংখ্যা দিনে ৪ হাজার। কিন্তু বর্তমানে তাদের সতর্কতা মূলক নানান পদক্ষেপে আক্রান্তের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে দিনে ৩০ হাজারের নিচে। মৃত্যুর সংখ্যা ৪০০ জনের নিচে। করোনা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রণে আসায় তারা অক্সিজেন রপ্তানি বাড়িয়েছে বাংলাদেশে। তবে ভারতে নিয়ন্ত্রণে আসলেও দেশে সংক্রমণ ও মৃত্যু প্রতিদিন বাড়ছে। গত বুধবার দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১০৪২০ জন। তাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২৩৭ জনের।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বইলর ইউনিয়নের বাঁশকুড়ি গ্রামে মা-বাবা হত্যার মর্মান্তিক ঘটনায় গ্রামজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। এই ঘটনার পর থেকে ঘাতক ছেলে রিয়াদ হোসেন রাজুর ৯ মাসের শিশুকন্যা সিদরাতুল মুনতাহা রাইসা ও তার মা এখন চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে দেশের জনগণ ‘দাঁড়িপাল্লায় নীরবে ভোট দিয়ে’ এক নীরব বিপ্লব ঘটাবে। সম্প্রতি চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের নিরঙ্কুশ বিজয় সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনটি আসনে জমে উঠেছে রাজনৈতিক তৎপরতা। জেলার সর্বত্র এখন বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থীদের প্রচার, গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক চলছে। তবে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল, বিভক্ত নেতৃত্ব ও একাধিক প্রার্থীর কারণে মাঠে তাদের অবস্থান দুর্বল।
৬ ঘণ্টা আগেহঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের শিক্ষাঙ্গন। প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্তর পর্যন্ত আলাদা ইস্যু ঘিরে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। তৈরি হচ্ছে প্রশাসনিক জটিলতাও। শঙ্কা দেখা দিচ্ছে সেশনজটসহ নানা সংকটের।
৬ ঘণ্টা আগে