বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
মাত্র চার দিনের ব্যবধানে যশোরের শার্শায় আবারও ভ্যান ছিনতাইয়ের পর চালককে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। নিখোঁজের তিন দিনের মাথায় মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সকালে শার্শার কাজিরবেড় গ্রামের একটি বসতবাড়ি থেকে আব্দুল্লা (২৫) নামের এক ভ্যানচালকের বাক্সবন্দী অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহত আব্দুল্লা শার্শা ইউনিয়নের গাতিপাড়া গ্রামের ইউনুচ আলীর ছেলে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার না হলেও সন্দেহভাজন তিনজনকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে স্থানীয় জনতা।
এলাকাবাসী ও নিহত ব্যক্তির পরিবার সূত্রে জানা যায়, ১০ অক্টোবর আব্দুল্লা প্রতিদিনের মতো ভ্যান নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। রাতে তিনি বাড়ি না ফেরায় পরিবারের সদস্যরা আত্মীয়স্বজনের কাছে খোঁজখবর শেষে ১১ অক্টোবর শার্শা থানায় নিখোঁজের একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ অনুসন্ধান শুরু করে এবং শার্শার বসতপুর গ্রামের প্রবাসী সুমনের বাড়িতে তল্লাশি চালায়। পরে তালাবদ্ধ একটি ঘরের কাঠের বাক্স থেকে ভ্যানচালক আব্দুল্লার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।
এদিকে মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে স্বজন ও শত শত গ্রামবাসী ভিড় জমায়। এ সময় স্থানীয় বাসিন্দারা সন্দেহজনকভাবে প্রবাসী সুমনের বড় ভাই, ইজিবাইকচালক রফিকুল এবং তাঁর স্ত্রী-সন্তানকে অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
নিহত আব্দুল্লার স্ত্রী ফেরদৌসি কান্নাজড়িত কণ্ঠে জানান, ছেলে-মেয়েদের জন্য যাওয়ার আগে তিনি মিষ্টি নিয়ে ফেরার কথা বলেছিলেন। তিনি বলেন, ‘আর ফিরল না। দুই সন্তানকে নিয়ে অসহায় হয়ে গেলাম। আমি স্বামী হত্যার বিচার চাই।’
প্রতিবেশী রহমত জানান, ১০ অক্টোবর পাশের গ্রামের মাসুম বিল্লাহ নামে আরও এক ভ্যানচালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। ভ্যান ছিনতাইয়ের পর তাঁকেও হত্যা করা হয়েছিল। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বিচারহীনতার কারণে এমন হত্যার ঘটনা বাড়ছে।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল আলীম বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। তবে অভিযুক্তদের শনাক্ত করে দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মাত্র চার দিনের ব্যবধানে যশোরের শার্শায় আবারও ভ্যান ছিনতাইয়ের পর চালককে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। নিখোঁজের তিন দিনের মাথায় মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সকালে শার্শার কাজিরবেড় গ্রামের একটি বসতবাড়ি থেকে আব্দুল্লা (২৫) নামের এক ভ্যানচালকের বাক্সবন্দী অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহত আব্দুল্লা শার্শা ইউনিয়নের গাতিপাড়া গ্রামের ইউনুচ আলীর ছেলে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার না হলেও সন্দেহভাজন তিনজনকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে স্থানীয় জনতা।
এলাকাবাসী ও নিহত ব্যক্তির পরিবার সূত্রে জানা যায়, ১০ অক্টোবর আব্দুল্লা প্রতিদিনের মতো ভ্যান নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। রাতে তিনি বাড়ি না ফেরায় পরিবারের সদস্যরা আত্মীয়স্বজনের কাছে খোঁজখবর শেষে ১১ অক্টোবর শার্শা থানায় নিখোঁজের একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ অনুসন্ধান শুরু করে এবং শার্শার বসতপুর গ্রামের প্রবাসী সুমনের বাড়িতে তল্লাশি চালায়। পরে তালাবদ্ধ একটি ঘরের কাঠের বাক্স থেকে ভ্যানচালক আব্দুল্লার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।
এদিকে মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে স্বজন ও শত শত গ্রামবাসী ভিড় জমায়। এ সময় স্থানীয় বাসিন্দারা সন্দেহজনকভাবে প্রবাসী সুমনের বড় ভাই, ইজিবাইকচালক রফিকুল এবং তাঁর স্ত্রী-সন্তানকে অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
নিহত আব্দুল্লার স্ত্রী ফেরদৌসি কান্নাজড়িত কণ্ঠে জানান, ছেলে-মেয়েদের জন্য যাওয়ার আগে তিনি মিষ্টি নিয়ে ফেরার কথা বলেছিলেন। তিনি বলেন, ‘আর ফিরল না। দুই সন্তানকে নিয়ে অসহায় হয়ে গেলাম। আমি স্বামী হত্যার বিচার চাই।’
প্রতিবেশী রহমত জানান, ১০ অক্টোবর পাশের গ্রামের মাসুম বিল্লাহ নামে আরও এক ভ্যানচালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। ভ্যান ছিনতাইয়ের পর তাঁকেও হত্যা করা হয়েছিল। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বিচারহীনতার কারণে এমন হত্যার ঘটনা বাড়ছে।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল আলীম বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। তবে অভিযুক্তদের শনাক্ত করে দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৭ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৭ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
৭ ঘণ্টা আগে