দেওয়ানগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে বড়ভাই ‘মারধর’ করায় সুলতানা আক্তার মীম (১৮) নামের এক তরুণী ‘আত্নহত্যা’ করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। আজ বুধবার উপজেলার সীমান্তবর্তী ডাংধরা ইউনিয়নের বিন্দুরচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের বড় ভাই মামুনকে আটক করেছে দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানা–পুলিশ। নিহত সুলতানা আক্তার মীম বিন্দুরচর গ্রামের আবু সাঈদ ও মমতাজ বেগমের মেয়ে।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় ৭ মাস পূর্বে উপজেলার ডাংধরা ইউনিয়নের পূর্ব বিন্দুরচর গ্রামের আবু সাঈদ আলীর মেয়ে সুলতানা আক্তার মিম পালিয়ে বিয়ে করে ওই ইউনিয়নের বেপারীপাড়ার এক ছেলেকে। পারিবারিকভাবে সে বিয়ে মেনে না নেওয়ায় বিয়ের দুই মাস পরে দুপক্ষের সম্মতিতে তাঁদের মধ্যে তালাক হয়। কিন্ত সুলতানা আক্তার মিম তালাকের পরেও তাঁর সাবেক স্বামীর সঙ্গে লুকিয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলত।
বিষয়টি পরিবার জানতে পেরে তাঁকে মোবাইল ফোনে কথা বলতে নিষেধ করে। কিন্ত সুলতানা আক্তার মিম পরিবারের নিষেধ অমান্য করে কথা বলতে থাকেন। এর একপর্যায়ে বুধবার বড়ভাই মামুন তাঁকে মোবাইলে কথা বলতে দেখে মারধর করেন। এতে অভিমান করে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেন মীম।
নিহত সুলতানা আক্তার মিমের মা মমতাজ বেগম বিমলা আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘বড়ভাই মামুন শাসন করায় মেয়েটা অভিমানে আড়ালে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্নহত্যা করেছে।’
এ ব্যাপারে দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শ্যামল চন্দ্র ধর আজকের পত্রিকাকে জানান, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের বড় ভাইকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে বড়ভাই ‘মারধর’ করায় সুলতানা আক্তার মীম (১৮) নামের এক তরুণী ‘আত্নহত্যা’ করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। আজ বুধবার উপজেলার সীমান্তবর্তী ডাংধরা ইউনিয়নের বিন্দুরচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের বড় ভাই মামুনকে আটক করেছে দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানা–পুলিশ। নিহত সুলতানা আক্তার মীম বিন্দুরচর গ্রামের আবু সাঈদ ও মমতাজ বেগমের মেয়ে।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় ৭ মাস পূর্বে উপজেলার ডাংধরা ইউনিয়নের পূর্ব বিন্দুরচর গ্রামের আবু সাঈদ আলীর মেয়ে সুলতানা আক্তার মিম পালিয়ে বিয়ে করে ওই ইউনিয়নের বেপারীপাড়ার এক ছেলেকে। পারিবারিকভাবে সে বিয়ে মেনে না নেওয়ায় বিয়ের দুই মাস পরে দুপক্ষের সম্মতিতে তাঁদের মধ্যে তালাক হয়। কিন্ত সুলতানা আক্তার মিম তালাকের পরেও তাঁর সাবেক স্বামীর সঙ্গে লুকিয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলত।
বিষয়টি পরিবার জানতে পেরে তাঁকে মোবাইল ফোনে কথা বলতে নিষেধ করে। কিন্ত সুলতানা আক্তার মিম পরিবারের নিষেধ অমান্য করে কথা বলতে থাকেন। এর একপর্যায়ে বুধবার বড়ভাই মামুন তাঁকে মোবাইলে কথা বলতে দেখে মারধর করেন। এতে অভিমান করে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেন মীম।
নিহত সুলতানা আক্তার মিমের মা মমতাজ বেগম বিমলা আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘বড়ভাই মামুন শাসন করায় মেয়েটা অভিমানে আড়ালে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্নহত্যা করেছে।’
এ ব্যাপারে দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শ্যামল চন্দ্র ধর আজকের পত্রিকাকে জানান, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের বড় ভাইকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদামে অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে শুধু বিষাক্ত গ্যাসে নয়, আগুনে পুড়ে যাওয়ার কারণেও তাঁদের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
১ ঘণ্টা আগেফারহানা জাহাঙ্গীরনগর বিশবিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর বাড়ি মেহেরপুর শহরের পেয়াদাপাড়ায়। নিহত শিক্ষার্থীর স্বামী রাইহানুল ইসলাম জানান, আজ সকাল ৯টার দিকে শহরের পেয়াদাপাড়া থেকে স্ত্রী ফারহানাকে নিয়ে মোটরসাইকেলে শ্বশুরবাড়ি রামদাসপুর গ্রামে যাচ্ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেমাত্র ১৫ দিনের চাকরি। সংসারের হাল ধরতে চাওয়া তরুণী নারগিস আক্তারের স্বপ্ন পুড়ে ছাই হয়ে গেল! পোড়া শরীর এতটাই বিকৃত যে মুখ দেখে কেউ চিনতে পারেননি। কিন্তু বাবা কখনো সন্তানকে চিনতে ভুল করেন না! পায়ের নূপুর দেখে মেয়ের লাশ শনাক্ত করলেন মো. ওয়ালিউল্লাহ।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে একটি রাসায়নিক গুদামে লাগা ভয়াবহ আগুনে পুড়ে অন্তত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। টিনশেড দোতলা গুদামটিতে আগুন লাগার পর তা বিস্ফোরিত হয়ে পাশের একটি চারতলা ভবনে ছড়িয়ে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে