গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধনসম্পদের দেবী লক্ষ্মীপূজা আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিবছরের মতো এবারও পূর্ণিমা তিথিতে ঘরে ঘরে হবে লক্ষ্মী দেবীর আরাধনা। এ উৎসবকে কেন্দ্র করে গোপালগঞ্জ শহরের খাটরা সর্বজনীন কালীবাড়িসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে বসেছে লক্ষ্মী প্রতিমা ও পূজার উপকরণ বিক্রির বিশেষ হাট।
পূজা সামনে রেখে জেলার হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা এখন প্রতিমা কিনতে ব্যস্ত। জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে মূর্তি নির্মাতারা এ হাটে লক্ষ্মী প্রতিমা এনে বিক্রি করছেন। আজ বিকেল পর্যন্ত এ বেচাকেনা চলবে।
এ হাটে ছোট আকারের প্রতিমা ১০০ থেকে ৮০০ টাকা এবং বড় প্রতিমা ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতারা সাধ্য ও পছন্দ অনুযায়ী প্রতিমা কিনছেন।
মূর্তি ছাড়াও হাটে পূজার নানা উপাচার পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—সোলার ফুলের মালা, কলাগাছ দিয়ে তৈরি নৌকা, নলডুগলিগাছের লতা, হলুদগাছ, ধানের শিষ, পদ্ম ফুলসহ বিভিন্ন সামগ্রী। এক হাটে প্রতিমা ও সব উপকরণ কিনতে পারায় পূজারিদের সুবিধা হচ্ছে।
প্রতিমা কিনতে আসা গোপাল বিশ্বাস বলেন, ‘গত বছরের তুলনায় এ বছর প্রতিমার দাম কিছুটা বেশি। তবে এখনো সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। পূজার অনুষঙ্গ, যেমন—কলাগাছ ৫০ টাকা এবং একটি নৌকা ৩০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। তবুও সাধ্যের মধ্যে প্রতিমাসহ প্রয়োজনীয় সবকিছু এখান থেকে কিনতে পারছি।’
শহরের বাসিন্দা মলয় সরকার ও সোমা সরকার বলেন, ‘লক্ষ্মী দেবী আমাদের ধনসম্পদের দেবী। পছন্দমতো প্রতিমা কিনেছি। গত বছরের তুলনায় এ বছর প্রতিমার দাম অনেক বেশি হলেও, মায়ের আশীর্বাদ পেতে তো পূজা করতেই হবে।’
খাটরা সর্বজনীন কালীবাড়িতে প্রতিমা বিক্রি করতে আসা রমেশ পাল ও সুনীল পাল বলেন, ‘মাটি থেকে শুরু করে রং ও অন্যান্য উপকরণের দাম বেড়েছে। তাই প্রতিমা তৈরিতে খরচ বেশি হওয়ায় দামও একটু বাড়াতে হয়েছে। ছোট প্রতিমাগুলো আমরা ১০০ থেকে ৮০০ টাকা এবং বড় প্রতিমা ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করছি। ক্রেতা সমাগম ভালো হওয়ায় মোটামুটি লাভ হচ্ছে।’
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধনসম্পদের দেবী লক্ষ্মীপূজা আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিবছরের মতো এবারও পূর্ণিমা তিথিতে ঘরে ঘরে হবে লক্ষ্মী দেবীর আরাধনা। এ উৎসবকে কেন্দ্র করে গোপালগঞ্জ শহরের খাটরা সর্বজনীন কালীবাড়িসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে বসেছে লক্ষ্মী প্রতিমা ও পূজার উপকরণ বিক্রির বিশেষ হাট।
পূজা সামনে রেখে জেলার হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা এখন প্রতিমা কিনতে ব্যস্ত। জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে মূর্তি নির্মাতারা এ হাটে লক্ষ্মী প্রতিমা এনে বিক্রি করছেন। আজ বিকেল পর্যন্ত এ বেচাকেনা চলবে।
এ হাটে ছোট আকারের প্রতিমা ১০০ থেকে ৮০০ টাকা এবং বড় প্রতিমা ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতারা সাধ্য ও পছন্দ অনুযায়ী প্রতিমা কিনছেন।
মূর্তি ছাড়াও হাটে পূজার নানা উপাচার পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—সোলার ফুলের মালা, কলাগাছ দিয়ে তৈরি নৌকা, নলডুগলিগাছের লতা, হলুদগাছ, ধানের শিষ, পদ্ম ফুলসহ বিভিন্ন সামগ্রী। এক হাটে প্রতিমা ও সব উপকরণ কিনতে পারায় পূজারিদের সুবিধা হচ্ছে।
প্রতিমা কিনতে আসা গোপাল বিশ্বাস বলেন, ‘গত বছরের তুলনায় এ বছর প্রতিমার দাম কিছুটা বেশি। তবে এখনো সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। পূজার অনুষঙ্গ, যেমন—কলাগাছ ৫০ টাকা এবং একটি নৌকা ৩০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। তবুও সাধ্যের মধ্যে প্রতিমাসহ প্রয়োজনীয় সবকিছু এখান থেকে কিনতে পারছি।’
শহরের বাসিন্দা মলয় সরকার ও সোমা সরকার বলেন, ‘লক্ষ্মী দেবী আমাদের ধনসম্পদের দেবী। পছন্দমতো প্রতিমা কিনেছি। গত বছরের তুলনায় এ বছর প্রতিমার দাম অনেক বেশি হলেও, মায়ের আশীর্বাদ পেতে তো পূজা করতেই হবে।’
খাটরা সর্বজনীন কালীবাড়িতে প্রতিমা বিক্রি করতে আসা রমেশ পাল ও সুনীল পাল বলেন, ‘মাটি থেকে শুরু করে রং ও অন্যান্য উপকরণের দাম বেড়েছে। তাই প্রতিমা তৈরিতে খরচ বেশি হওয়ায় দামও একটু বাড়াতে হয়েছে। ছোট প্রতিমাগুলো আমরা ১০০ থেকে ৮০০ টাকা এবং বড় প্রতিমা ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করছি। ক্রেতা সমাগম ভালো হওয়ায় মোটামুটি লাভ হচ্ছে।’
মাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
১ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
২ ঘণ্টা আগেনৌপথে ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে মোরেলগঞ্জ পর্যন্ত যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল প্যাডেলচালিত স্টিমার। ঐতিহ্যবাহী এ জলযানের চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তিন বছর আগে। এবার সেই ঐতিহ্য ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে