টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় গণগ্রেপ্তার বন্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টাকে খোলা চিঠি দিয়েছেন হাবিবুর রহমান হাবিব নামের এক আইনজীবী। আজ শনিবার গোপালগঞ্জ জজকোর্টের এই আইনজীবী তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বরাবর এ খোলা চিঠি পোস্ট করেন।
জেলার সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে উল্লেখ করে খোলা চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘গোপালগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের মানচিত্রের একটি অংশ। গোপালগঞ্জ জেলার সর্বসাধারণ মানুষ স্বাধীন সার্বভৌমত্বের দেশ আমাদের এই প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশের নাগরিক। ১৯৫২, ৫৪, ৫৮, ৬৬, ৭৯, ৭০-এর শোষণ-নির্যাতন আর বঞ্চনা উপেক্ষা করে বাংলাদেশের মানুষ দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে পশ্চিম পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী থেকে নিজেদের বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন সার্বভৌমত্ব দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
‘সেই রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের সর্বাধিনায়ক ছিলেন ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই জাতীয় নেতার জন্ম স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম জেলা আমাদের এই গোপালগঞ্জ। এ ছাড়া ঊনবিংশ শতাব্দীর ইসলামি রেনেসাঁ এশিয়া মহাদেশের শ্রেষ্ঠ আলেমে দ্বীন মোজাহেদে আজম আল্লামা শামচুল হক ছদর সাহেব হুজুর (র.)-এর জন্ম আমাদের এই গোপালগঞ্জ।’
আইনজীবী হাবিব লেখেন, ‘বাংলাদেশ একটি বহুদলীয় গণতান্ত্রিক দেশ। এখানে বহু দল থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। একটি গণতান্ত্রিক দল তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করবে, এটা তার সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার। এ অধিকার ক্ষুণ্ন করার ক্ষমতা রাষ্ট্র কাউকে দেয় নাই।
‘গোপালগঞ্জে এনসিপির পথসভাকে কেন্দ্র করে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, নিঃসন্দেহে বলা যায় একটি অপরাধ। আর এ অপরাধের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের চিন্তিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া প্রতিটি স্বাধীনতাকামী মানুষের কাম্য। গোপালগঞ্জ জেলার সর্বসাধারণ এই ঘটনার সহিত জড়িত প্রকৃত অপরাধীর বিচার প্রত্যাশা করে।
‘কিন্তু আমরা খুবই উদ্বেগ প্রকাশ করছি যে গত ১৬ জুলাই গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পথসভাকে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় জেলার বিভিন্ন জায়গায় থেকে পুলিশ অনেক নিরপরাধ সাধারণ মানুষকে গণগ্রেপ্তার করছে, যাহা খুবই উদ্বেগ ও আতঙ্কের বিষয়।
‘প্রত্যেকটি অপরাধের সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত অপরাধীর বিচার গোপালগঞ্জ জেলার সর্বসাধারণ মানুষ প্রত্যাশা করে। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা কারওই কাম্য নয়। জেলার সর্বসাধারণকে গণগ্রেপ্তার করা হচ্ছে, যাহা সত্যিই অমানবিক নিষ্ঠুর নির্যাতনের শামিল।’
তিনি আরও লেখেন, ‘মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় গোপালগঞ্জ জেলার নিরপরাধ সর্বসাধারণ মানুষ বর্তমান সময়ে গণগ্রেপ্তারে আতঙ্কিত হয়ে অতি মানবেতর জীবন যাপন করছে। এমতাবস্থায় আপনার সমীপে আরজি এনসিপির পথসভাকে কেন্দ্র করে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, তাহা নিরপেক্ষ তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দেওয়া হোক।
‘একই সঙ্গে নিরপরাধ সাধারণ মানুষকে গণগ্রেপ্তারের আতঙ্ক থেকে পরিত্রাণের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য বিনয়ের সহিত অনুরোধ করছি।’
জানতে চাইলে হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, ‘গোপালগঞ্জের সব সাধারণ মানুষ তো এই সহিংসতায় জড়িত নয়। বর্তমানে কারফিউ আর গণগ্রেপ্তারে প্রতিটি মানুষ আতঙ্কিত। তাই সাধারণ জনগণের পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর খোলা চিঠি পোস্ট করেছি।’
এ বিষয়ে কথা বলতে গোপালগঞ্জের সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মির মোহাম্মদ সাজেদুর রহমানকে মোবাইলে কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় গণগ্রেপ্তার বন্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টাকে খোলা চিঠি দিয়েছেন হাবিবুর রহমান হাবিব নামের এক আইনজীবী। আজ শনিবার গোপালগঞ্জ জজকোর্টের এই আইনজীবী তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বরাবর এ খোলা চিঠি পোস্ট করেন।
জেলার সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে উল্লেখ করে খোলা চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘গোপালগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের মানচিত্রের একটি অংশ। গোপালগঞ্জ জেলার সর্বসাধারণ মানুষ স্বাধীন সার্বভৌমত্বের দেশ আমাদের এই প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশের নাগরিক। ১৯৫২, ৫৪, ৫৮, ৬৬, ৭৯, ৭০-এর শোষণ-নির্যাতন আর বঞ্চনা উপেক্ষা করে বাংলাদেশের মানুষ দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে পশ্চিম পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী থেকে নিজেদের বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন সার্বভৌমত্ব দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
‘সেই রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের সর্বাধিনায়ক ছিলেন ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই জাতীয় নেতার জন্ম স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম জেলা আমাদের এই গোপালগঞ্জ। এ ছাড়া ঊনবিংশ শতাব্দীর ইসলামি রেনেসাঁ এশিয়া মহাদেশের শ্রেষ্ঠ আলেমে দ্বীন মোজাহেদে আজম আল্লামা শামচুল হক ছদর সাহেব হুজুর (র.)-এর জন্ম আমাদের এই গোপালগঞ্জ।’
আইনজীবী হাবিব লেখেন, ‘বাংলাদেশ একটি বহুদলীয় গণতান্ত্রিক দেশ। এখানে বহু দল থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। একটি গণতান্ত্রিক দল তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করবে, এটা তার সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার। এ অধিকার ক্ষুণ্ন করার ক্ষমতা রাষ্ট্র কাউকে দেয় নাই।
‘গোপালগঞ্জে এনসিপির পথসভাকে কেন্দ্র করে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, নিঃসন্দেহে বলা যায় একটি অপরাধ। আর এ অপরাধের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের চিন্তিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া প্রতিটি স্বাধীনতাকামী মানুষের কাম্য। গোপালগঞ্জ জেলার সর্বসাধারণ এই ঘটনার সহিত জড়িত প্রকৃত অপরাধীর বিচার প্রত্যাশা করে।
‘কিন্তু আমরা খুবই উদ্বেগ প্রকাশ করছি যে গত ১৬ জুলাই গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পথসভাকে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় জেলার বিভিন্ন জায়গায় থেকে পুলিশ অনেক নিরপরাধ সাধারণ মানুষকে গণগ্রেপ্তার করছে, যাহা খুবই উদ্বেগ ও আতঙ্কের বিষয়।
‘প্রত্যেকটি অপরাধের সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত অপরাধীর বিচার গোপালগঞ্জ জেলার সর্বসাধারণ মানুষ প্রত্যাশা করে। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা কারওই কাম্য নয়। জেলার সর্বসাধারণকে গণগ্রেপ্তার করা হচ্ছে, যাহা সত্যিই অমানবিক নিষ্ঠুর নির্যাতনের শামিল।’
তিনি আরও লেখেন, ‘মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় গোপালগঞ্জ জেলার নিরপরাধ সর্বসাধারণ মানুষ বর্তমান সময়ে গণগ্রেপ্তারে আতঙ্কিত হয়ে অতি মানবেতর জীবন যাপন করছে। এমতাবস্থায় আপনার সমীপে আরজি এনসিপির পথসভাকে কেন্দ্র করে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, তাহা নিরপেক্ষ তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দেওয়া হোক।
‘একই সঙ্গে নিরপরাধ সাধারণ মানুষকে গণগ্রেপ্তারের আতঙ্ক থেকে পরিত্রাণের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য বিনয়ের সহিত অনুরোধ করছি।’
জানতে চাইলে হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, ‘গোপালগঞ্জের সব সাধারণ মানুষ তো এই সহিংসতায় জড়িত নয়। বর্তমানে কারফিউ আর গণগ্রেপ্তারে প্রতিটি মানুষ আতঙ্কিত। তাই সাধারণ জনগণের পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর খোলা চিঠি পোস্ট করেছি।’
এ বিষয়ে কথা বলতে গোপালগঞ্জের সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মির মোহাম্মদ সাজেদুর রহমানকে মোবাইলে কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় গণগ্রেপ্তার বন্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টাকে খোলা চিঠি দিয়েছেন হাবিবুর রহমান হাবিব নামের এক আইনজীবী। আজ শনিবার গোপালগঞ্জ জজকোর্টের এই আইনজীবী তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বরাবর এ খোলা চিঠি পোস্ট করেন।
জেলার সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে উল্লেখ করে খোলা চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘গোপালগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের মানচিত্রের একটি অংশ। গোপালগঞ্জ জেলার সর্বসাধারণ মানুষ স্বাধীন সার্বভৌমত্বের দেশ আমাদের এই প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশের নাগরিক। ১৯৫২, ৫৪, ৫৮, ৬৬, ৭৯, ৭০-এর শোষণ-নির্যাতন আর বঞ্চনা উপেক্ষা করে বাংলাদেশের মানুষ দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে পশ্চিম পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী থেকে নিজেদের বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন সার্বভৌমত্ব দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
‘সেই রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের সর্বাধিনায়ক ছিলেন ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই জাতীয় নেতার জন্ম স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম জেলা আমাদের এই গোপালগঞ্জ। এ ছাড়া ঊনবিংশ শতাব্দীর ইসলামি রেনেসাঁ এশিয়া মহাদেশের শ্রেষ্ঠ আলেমে দ্বীন মোজাহেদে আজম আল্লামা শামচুল হক ছদর সাহেব হুজুর (র.)-এর জন্ম আমাদের এই গোপালগঞ্জ।’
আইনজীবী হাবিব লেখেন, ‘বাংলাদেশ একটি বহুদলীয় গণতান্ত্রিক দেশ। এখানে বহু দল থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। একটি গণতান্ত্রিক দল তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করবে, এটা তার সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার। এ অধিকার ক্ষুণ্ন করার ক্ষমতা রাষ্ট্র কাউকে দেয় নাই।
‘গোপালগঞ্জে এনসিপির পথসভাকে কেন্দ্র করে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, নিঃসন্দেহে বলা যায় একটি অপরাধ। আর এ অপরাধের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের চিন্তিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া প্রতিটি স্বাধীনতাকামী মানুষের কাম্য। গোপালগঞ্জ জেলার সর্বসাধারণ এই ঘটনার সহিত জড়িত প্রকৃত অপরাধীর বিচার প্রত্যাশা করে।
‘কিন্তু আমরা খুবই উদ্বেগ প্রকাশ করছি যে গত ১৬ জুলাই গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পথসভাকে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় জেলার বিভিন্ন জায়গায় থেকে পুলিশ অনেক নিরপরাধ সাধারণ মানুষকে গণগ্রেপ্তার করছে, যাহা খুবই উদ্বেগ ও আতঙ্কের বিষয়।
‘প্রত্যেকটি অপরাধের সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত অপরাধীর বিচার গোপালগঞ্জ জেলার সর্বসাধারণ মানুষ প্রত্যাশা করে। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা কারওই কাম্য নয়। জেলার সর্বসাধারণকে গণগ্রেপ্তার করা হচ্ছে, যাহা সত্যিই অমানবিক নিষ্ঠুর নির্যাতনের শামিল।’
তিনি আরও লেখেন, ‘মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় গোপালগঞ্জ জেলার নিরপরাধ সর্বসাধারণ মানুষ বর্তমান সময়ে গণগ্রেপ্তারে আতঙ্কিত হয়ে অতি মানবেতর জীবন যাপন করছে। এমতাবস্থায় আপনার সমীপে আরজি এনসিপির পথসভাকে কেন্দ্র করে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, তাহা নিরপেক্ষ তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দেওয়া হোক।
‘একই সঙ্গে নিরপরাধ সাধারণ মানুষকে গণগ্রেপ্তারের আতঙ্ক থেকে পরিত্রাণের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য বিনয়ের সহিত অনুরোধ করছি।’
জানতে চাইলে হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, ‘গোপালগঞ্জের সব সাধারণ মানুষ তো এই সহিংসতায় জড়িত নয়। বর্তমানে কারফিউ আর গণগ্রেপ্তারে প্রতিটি মানুষ আতঙ্কিত। তাই সাধারণ জনগণের পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর খোলা চিঠি পোস্ট করেছি।’
এ বিষয়ে কথা বলতে গোপালগঞ্জের সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মির মোহাম্মদ সাজেদুর রহমানকে মোবাইলে কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় গণগ্রেপ্তার বন্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টাকে খোলা চিঠি দিয়েছেন হাবিবুর রহমান হাবিব নামের এক আইনজীবী। আজ শনিবার গোপালগঞ্জ জজকোর্টের এই আইনজীবী তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বরাবর এ খোলা চিঠি পোস্ট করেন।
জেলার সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে উল্লেখ করে খোলা চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘গোপালগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের মানচিত্রের একটি অংশ। গোপালগঞ্জ জেলার সর্বসাধারণ মানুষ স্বাধীন সার্বভৌমত্বের দেশ আমাদের এই প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশের নাগরিক। ১৯৫২, ৫৪, ৫৮, ৬৬, ৭৯, ৭০-এর শোষণ-নির্যাতন আর বঞ্চনা উপেক্ষা করে বাংলাদেশের মানুষ দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে পশ্চিম পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী থেকে নিজেদের বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন সার্বভৌমত্ব দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
‘সেই রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের সর্বাধিনায়ক ছিলেন ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই জাতীয় নেতার জন্ম স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম জেলা আমাদের এই গোপালগঞ্জ। এ ছাড়া ঊনবিংশ শতাব্দীর ইসলামি রেনেসাঁ এশিয়া মহাদেশের শ্রেষ্ঠ আলেমে দ্বীন মোজাহেদে আজম আল্লামা শামচুল হক ছদর সাহেব হুজুর (র.)-এর জন্ম আমাদের এই গোপালগঞ্জ।’
আইনজীবী হাবিব লেখেন, ‘বাংলাদেশ একটি বহুদলীয় গণতান্ত্রিক দেশ। এখানে বহু দল থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। একটি গণতান্ত্রিক দল তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করবে, এটা তার সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার। এ অধিকার ক্ষুণ্ন করার ক্ষমতা রাষ্ট্র কাউকে দেয় নাই।
‘গোপালগঞ্জে এনসিপির পথসভাকে কেন্দ্র করে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, নিঃসন্দেহে বলা যায় একটি অপরাধ। আর এ অপরাধের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের চিন্তিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া প্রতিটি স্বাধীনতাকামী মানুষের কাম্য। গোপালগঞ্জ জেলার সর্বসাধারণ এই ঘটনার সহিত জড়িত প্রকৃত অপরাধীর বিচার প্রত্যাশা করে।
‘কিন্তু আমরা খুবই উদ্বেগ প্রকাশ করছি যে গত ১৬ জুলাই গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পথসভাকে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় জেলার বিভিন্ন জায়গায় থেকে পুলিশ অনেক নিরপরাধ সাধারণ মানুষকে গণগ্রেপ্তার করছে, যাহা খুবই উদ্বেগ ও আতঙ্কের বিষয়।
‘প্রত্যেকটি অপরাধের সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত অপরাধীর বিচার গোপালগঞ্জ জেলার সর্বসাধারণ মানুষ প্রত্যাশা করে। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা কারওই কাম্য নয়। জেলার সর্বসাধারণকে গণগ্রেপ্তার করা হচ্ছে, যাহা সত্যিই অমানবিক নিষ্ঠুর নির্যাতনের শামিল।’
তিনি আরও লেখেন, ‘মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় গোপালগঞ্জ জেলার নিরপরাধ সর্বসাধারণ মানুষ বর্তমান সময়ে গণগ্রেপ্তারে আতঙ্কিত হয়ে অতি মানবেতর জীবন যাপন করছে। এমতাবস্থায় আপনার সমীপে আরজি এনসিপির পথসভাকে কেন্দ্র করে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, তাহা নিরপেক্ষ তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দেওয়া হোক।
‘একই সঙ্গে নিরপরাধ সাধারণ মানুষকে গণগ্রেপ্তারের আতঙ্ক থেকে পরিত্রাণের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য বিনয়ের সহিত অনুরোধ করছি।’
জানতে চাইলে হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, ‘গোপালগঞ্জের সব সাধারণ মানুষ তো এই সহিংসতায় জড়িত নয়। বর্তমানে কারফিউ আর গণগ্রেপ্তারে প্রতিটি মানুষ আতঙ্কিত। তাই সাধারণ জনগণের পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর খোলা চিঠি পোস্ট করেছি।’
এ বিষয়ে কথা বলতে গোপালগঞ্জের সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মির মোহাম্মদ সাজেদুর রহমানকে মোবাইলে কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সড়কের ওপর রাখা ধানে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই চাচাতো ভাই নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের তালতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. গিয়াস উদ্দিন (৫৫) ও তাঁর চাচাতো ভাই জালাল আহমদ (৪৫)। তাঁরা দুজনই শরীফপুর
৬ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নরসিংদীতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এখন রায়পুরা উপজেলা। চরাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের আড্ডা, আধিপত্য বিস্তার ও অবৈধ অস্ত্রের বিস্তার উদ্বেগজনক। যত দ্রুত সম্ভব কম্বিং অপারেশন চালিয়ে সব সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
১৯ মিনিট আগে
মাদকে ছেয়ে গেছে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌর শহর। দিনরাত চলে মাদকসেবী ও বখাটেদের উৎপাত। এতে অতিষ্ঠ শহরবাসী। এ ছাড়া শহরের একাধিক স্থানে চলে অসামাজিক কার্যকলাপ। এসব স্থানে মাদকসেবীদের আড্ডা বসে। প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় এসব অসামাজিক কার্যকলাপ দীর্ঘদিন ধরে চললেও স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
২৫ মিনিট আগে
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সড়কের ওপর রাখা ধানে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই চাচাতো ভাই নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের তালতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. গিয়াস উদ্দিন (৫৫) ও তাঁর চাচাতো ভাই জালাল আহমদ (৪৫)। তাঁরা দুজনই শরীফপুর ইউনিয়নের তেলিবিল (তালতলা) গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মোটরসাইকেলে করে বটতলা বাজারে যাচ্ছিলেন গিয়াস ও জালাল। তালতলা এলাকায় সড়কের ওপর জমি থেকে কাটা ধানের গাদা রাখা ছিল। এতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থেকে আসা একটি ব্যাটারিচালিত টমটমের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। দুই ভাই গুরুতর আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. লোকমান আহমদ বলেন, একই পরিবারের দুই সদস্যের মৃত্যুতে গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান মোল্যা বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
স্থানীয় সচেতন নাগরিকেরা জানান, আমন মৌসুমে ধান কাটার সময় বিভিন্ন সড়কে ধান ও খড় রাখা সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে। কুয়াশায় খড় পিচ্ছিল হয়ে দুর্ঘটনার ঝুঁকি আরও বাড়ে। এ বিষয়ে প্রশাসন বা স্থানীয়ভাবে কার্যকর উদ্যোগ না নেওয়ায় অনেকেই প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সড়কের ওপর রাখা ধানে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই চাচাতো ভাই নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের তালতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. গিয়াস উদ্দিন (৫৫) ও তাঁর চাচাতো ভাই জালাল আহমদ (৪৫)। তাঁরা দুজনই শরীফপুর ইউনিয়নের তেলিবিল (তালতলা) গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মোটরসাইকেলে করে বটতলা বাজারে যাচ্ছিলেন গিয়াস ও জালাল। তালতলা এলাকায় সড়কের ওপর জমি থেকে কাটা ধানের গাদা রাখা ছিল। এতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থেকে আসা একটি ব্যাটারিচালিত টমটমের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। দুই ভাই গুরুতর আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. লোকমান আহমদ বলেন, একই পরিবারের দুই সদস্যের মৃত্যুতে গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান মোল্যা বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
স্থানীয় সচেতন নাগরিকেরা জানান, আমন মৌসুমে ধান কাটার সময় বিভিন্ন সড়কে ধান ও খড় রাখা সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে। কুয়াশায় খড় পিচ্ছিল হয়ে দুর্ঘটনার ঝুঁকি আরও বাড়ে। এ বিষয়ে প্রশাসন বা স্থানীয়ভাবে কার্যকর উদ্যোগ না নেওয়ায় অনেকেই প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় গণগ্রেপ্তার বন্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টাকে খোলা চিঠি দিয়েছেন হাবিবুর রহমান হাবিব নামের এক আইনজীবী। আজ শনিবার গোপালগঞ্জ জজকোর্টের এই আইনজীবী তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস...
১৯ জুলাই ২০২৫
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নরসিংদীতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এখন রায়পুরা উপজেলা। চরাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের আড্ডা, আধিপত্য বিস্তার ও অবৈধ অস্ত্রের বিস্তার উদ্বেগজনক। যত দ্রুত সম্ভব কম্বিং অপারেশন চালিয়ে সব সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
১৯ মিনিট আগে
মাদকে ছেয়ে গেছে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌর শহর। দিনরাত চলে মাদকসেবী ও বখাটেদের উৎপাত। এতে অতিষ্ঠ শহরবাসী। এ ছাড়া শহরের একাধিক স্থানে চলে অসামাজিক কার্যকলাপ। এসব স্থানে মাদকসেবীদের আড্ডা বসে। প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় এসব অসামাজিক কার্যকলাপ দীর্ঘদিন ধরে চললেও স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
২৫ মিনিট আগে
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেনরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীর চরাঞ্চলে চলমান সংঘাত, দখলবাজি ও সন্ত্রাসী তৎপরতা বন্ধে দ্রুত সময়ের মধ্যে বিশেষ কম্বিং অপারেশন চালানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে নরসিংদী পুলিশ লাইনস পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এই তথ্য জানান।
পরিদর্শনকালে তিনি পুলিশ লাইনসে বৃক্ষরোপণ করেন এবং হাসপাতাল, রেশন স্টোর, রান্নাঘর, খাবারের মান, পুকুর, প্রশিক্ষণের মাঠসহ বিভিন্ন স্থাপনা ঘুরে দেখেন। সামগ্রিক পরিস্থিতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। এ সময় নরসিংদীর পুলিশ সুপারসহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নরসিংদীতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এখন রায়পুরা উপজেলা। চরাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের আড্ডা, আধিপত্য বিস্তার ও অবৈধ অস্ত্রের বিস্তার উদ্বেগজনক। যত দ্রুত সম্ভব কম্বিং অপারেশন চালিয়ে সব সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
রায়পুরার চরাঞ্চলে দীর্ঘদিনের সংঘাত মানুষের স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকার চরাঞ্চলকে সন্ত্রাসমুক্ত করে স্বাভাবিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে সমন্বিত অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় সচেতন ব্যক্তিরা মনে করেন, ঘোষিত বিশেষ কম্বিং অপারেশন বাস্তবায়িত হলে বহুদিনের সশস্ত্র সংঘাত, গোলাগুলি ও সন্ত্রাসী তৎপরতার অবসান ঘটবে এবং নরসিংদীর চরাঞ্চলে শান্তি ফিরে আসবে।
পরে দুপুর ১২টার দিকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জেলা কারাগার পরিদর্শন করেন। বেলা ২টায় তিনি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় অংশ নেন, যেখানে জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, কৃষি উৎপাদন, সার-বীজ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা হয়।

নরসিংদীর চরাঞ্চলে চলমান সংঘাত, দখলবাজি ও সন্ত্রাসী তৎপরতা বন্ধে দ্রুত সময়ের মধ্যে বিশেষ কম্বিং অপারেশন চালানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে নরসিংদী পুলিশ লাইনস পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এই তথ্য জানান।
পরিদর্শনকালে তিনি পুলিশ লাইনসে বৃক্ষরোপণ করেন এবং হাসপাতাল, রেশন স্টোর, রান্নাঘর, খাবারের মান, পুকুর, প্রশিক্ষণের মাঠসহ বিভিন্ন স্থাপনা ঘুরে দেখেন। সামগ্রিক পরিস্থিতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। এ সময় নরসিংদীর পুলিশ সুপারসহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নরসিংদীতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এখন রায়পুরা উপজেলা। চরাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের আড্ডা, আধিপত্য বিস্তার ও অবৈধ অস্ত্রের বিস্তার উদ্বেগজনক। যত দ্রুত সম্ভব কম্বিং অপারেশন চালিয়ে সব সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
রায়পুরার চরাঞ্চলে দীর্ঘদিনের সংঘাত মানুষের স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকার চরাঞ্চলকে সন্ত্রাসমুক্ত করে স্বাভাবিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে সমন্বিত অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় সচেতন ব্যক্তিরা মনে করেন, ঘোষিত বিশেষ কম্বিং অপারেশন বাস্তবায়িত হলে বহুদিনের সশস্ত্র সংঘাত, গোলাগুলি ও সন্ত্রাসী তৎপরতার অবসান ঘটবে এবং নরসিংদীর চরাঞ্চলে শান্তি ফিরে আসবে।
পরে দুপুর ১২টার দিকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জেলা কারাগার পরিদর্শন করেন। বেলা ২টায় তিনি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় অংশ নেন, যেখানে জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, কৃষি উৎপাদন, সার-বীজ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা হয়।

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় গণগ্রেপ্তার বন্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টাকে খোলা চিঠি দিয়েছেন হাবিবুর রহমান হাবিব নামের এক আইনজীবী। আজ শনিবার গোপালগঞ্জ জজকোর্টের এই আইনজীবী তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস...
১৯ জুলাই ২০২৫
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সড়কের ওপর রাখা ধানে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই চাচাতো ভাই নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের তালতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. গিয়াস উদ্দিন (৫৫) ও তাঁর চাচাতো ভাই জালাল আহমদ (৪৫)। তাঁরা দুজনই শরীফপুর
৬ মিনিট আগে
মাদকে ছেয়ে গেছে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌর শহর। দিনরাত চলে মাদকসেবী ও বখাটেদের উৎপাত। এতে অতিষ্ঠ শহরবাসী। এ ছাড়া শহরের একাধিক স্থানে চলে অসামাজিক কার্যকলাপ। এসব স্থানে মাদকসেবীদের আড্ডা বসে। প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় এসব অসামাজিক কার্যকলাপ দীর্ঘদিন ধরে চললেও স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
২৫ মিনিট আগে
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

মাদকে ছেয়ে গেছে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌর শহর। দিনরাত চলে মাদকসেবী ও বখাটেদের উৎপাত। এতে অতিষ্ঠ শহরবাসী। এ ছাড়া শহরের একাধিক স্থানে চলে অসামাজিক কার্যকলাপ। এসব স্থানে মাদকসেবীদের আড্ডা বসে। প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় এসব অসামাজিক কার্যকলাপ দীর্ঘদিন ধরে চললেও স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এসব বন্ধে শহরের বাসিন্দারা অতিষ্ঠ হয়ে এবার পুলিশ সুপারের দ্বারস্থ হয়েছেন।
শহরের ৮০ জন বাসিন্দা স্বাক্ষরিত একটি অভিযোগপত্র গত রোববার পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে। এর অনুলিপি জেলা প্রশাসক, সংশ্লিষ্ট থানার ওসি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তরেও পাঠানো হয়েছে।
আজ বুধবার জেলা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) হাফিজুল ইসলাম বলেন, এসব ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ মিলে যৌথ অভিযান পরিচালনা করলে আশানুরূপ ফল আসবে। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য থানা-পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, পৌর শহরে মাদকসেবীর সংখ্যা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। মাদকের টাকা জোগাড় করতে তরুণেরা অপরাধে জড়াচ্ছেন। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীরাও মাদকে জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
মোহনগঞ্জ থানার ওসির দায়িত্বে থাকা পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শফিকুজ্জামান বলেন, দ্রুত এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমেনা খাতুন বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি নিয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা বলব। যৌথভাবে এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা প্রশাসক মো. সাইফুর রহমান বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট ইউএনওর সঙ্গে কথা বলেছি। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’

মাদকে ছেয়ে গেছে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌর শহর। দিনরাত চলে মাদকসেবী ও বখাটেদের উৎপাত। এতে অতিষ্ঠ শহরবাসী। এ ছাড়া শহরের একাধিক স্থানে চলে অসামাজিক কার্যকলাপ। এসব স্থানে মাদকসেবীদের আড্ডা বসে। প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় এসব অসামাজিক কার্যকলাপ দীর্ঘদিন ধরে চললেও স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এসব বন্ধে শহরের বাসিন্দারা অতিষ্ঠ হয়ে এবার পুলিশ সুপারের দ্বারস্থ হয়েছেন।
শহরের ৮০ জন বাসিন্দা স্বাক্ষরিত একটি অভিযোগপত্র গত রোববার পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে। এর অনুলিপি জেলা প্রশাসক, সংশ্লিষ্ট থানার ওসি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তরেও পাঠানো হয়েছে।
আজ বুধবার জেলা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) হাফিজুল ইসলাম বলেন, এসব ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ মিলে যৌথ অভিযান পরিচালনা করলে আশানুরূপ ফল আসবে। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য থানা-পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, পৌর শহরে মাদকসেবীর সংখ্যা অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। মাদকের টাকা জোগাড় করতে তরুণেরা অপরাধে জড়াচ্ছেন। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীরাও মাদকে জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
মোহনগঞ্জ থানার ওসির দায়িত্বে থাকা পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শফিকুজ্জামান বলেন, দ্রুত এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমেনা খাতুন বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি নিয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা বলব। যৌথভাবে এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা প্রশাসক মো. সাইফুর রহমান বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট ইউএনওর সঙ্গে কথা বলেছি। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় গণগ্রেপ্তার বন্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টাকে খোলা চিঠি দিয়েছেন হাবিবুর রহমান হাবিব নামের এক আইনজীবী। আজ শনিবার গোপালগঞ্জ জজকোর্টের এই আইনজীবী তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস...
১৯ জুলাই ২০২৫
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সড়কের ওপর রাখা ধানে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই চাচাতো ভাই নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের তালতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. গিয়াস উদ্দিন (৫৫) ও তাঁর চাচাতো ভাই জালাল আহমদ (৪৫)। তাঁরা দুজনই শরীফপুর
৬ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নরসিংদীতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এখন রায়পুরা উপজেলা। চরাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের আড্ডা, আধিপত্য বিস্তার ও অবৈধ অস্ত্রের বিস্তার উদ্বেগজনক। যত দ্রুত সম্ভব কম্বিং অপারেশন চালিয়ে সব সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
১৯ মিনিট আগে
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
শাহবাব মন্ডল উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের ধনারচর নতুন গ্রামের শাহজাহান মন্ডলের ছেলে এবং আবু তোহা মন্ডল একই গ্রামের আবু তালেবের ছেলে। এই দুই শিশু সম্পর্কে মামা-ভাগনে।
পরিবারের বরাত দিয়ে যাদুরচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরবেশ আলী জানান, বুধবার সকালে ওই দুই শিশু তালেব মন্ডলের বাড়িতে খেলা করছিল। এ সময় সবার অজান্তে তারা বাড়ির পাশে পুকুরের পানিতে পড়ে যায়। স্বজনেরা পুকুর থেকে দুই শিশুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক একই এলাকার বাসিন্দা ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনের বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী আজিজুর রহমান ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তিনি শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
রৌমারী থানার উপপরিদর্শক শাহনেওয়াজ হোসেন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। সহকারী কমিশনার (ভূমি) ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। দুই শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
শাহবাব মন্ডল উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের ধনারচর নতুন গ্রামের শাহজাহান মন্ডলের ছেলে এবং আবু তোহা মন্ডল একই গ্রামের আবু তালেবের ছেলে। এই দুই শিশু সম্পর্কে মামা-ভাগনে।
পরিবারের বরাত দিয়ে যাদুরচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরবেশ আলী জানান, বুধবার সকালে ওই দুই শিশু তালেব মন্ডলের বাড়িতে খেলা করছিল। এ সময় সবার অজান্তে তারা বাড়ির পাশে পুকুরের পানিতে পড়ে যায়। স্বজনেরা পুকুর থেকে দুই শিশুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক একই এলাকার বাসিন্দা ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনের বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী আজিজুর রহমান ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তিনি শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
রৌমারী থানার উপপরিদর্শক শাহনেওয়াজ হোসেন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। সহকারী কমিশনার (ভূমি) ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। দুই শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় গণগ্রেপ্তার বন্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টাকে খোলা চিঠি দিয়েছেন হাবিবুর রহমান হাবিব নামের এক আইনজীবী। আজ শনিবার গোপালগঞ্জ জজকোর্টের এই আইনজীবী তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস...
১৯ জুলাই ২০২৫
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সড়কের ওপর রাখা ধানে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই চাচাতো ভাই নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের তালতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. গিয়াস উদ্দিন (৫৫) ও তাঁর চাচাতো ভাই জালাল আহমদ (৪৫)। তাঁরা দুজনই শরীফপুর
৬ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নরসিংদীতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এখন রায়পুরা উপজেলা। চরাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের আড্ডা, আধিপত্য বিস্তার ও অবৈধ অস্ত্রের বিস্তার উদ্বেগজনক। যত দ্রুত সম্ভব কম্বিং অপারেশন চালিয়ে সব সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
১৯ মিনিট আগে
মাদকে ছেয়ে গেছে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌর শহর। দিনরাত চলে মাদকসেবী ও বখাটেদের উৎপাত। এতে অতিষ্ঠ শহরবাসী। এ ছাড়া শহরের একাধিক স্থানে চলে অসামাজিক কার্যকলাপ। এসব স্থানে মাদকসেবীদের আড্ডা বসে। প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় এসব অসামাজিক কার্যকলাপ দীর্ঘদিন ধরে চললেও স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
২৫ মিনিট আগে