গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে শিশুকে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগে ঘটনার মূল অভিযুক্ত এবং সহযোগী হিসেবে তাঁর মামাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে অপহরণ ও ধর্ষণের ঘটনার প্রায় পৌনে দুই মাস পর থানায় মামলা করেন শিশুটির মা।
ঘটনার মূল অভিযুক্ত জয় কুমার দাস (২০)। তিনি টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার মানোরা এলাকার বাসিন্দা। অপরজন জয় কুমারের মামা লোকনাথ চন্দ্র দাস। তিনিও একই এলাকার বাসিন্দা।
নির্যাতিত শিশুটি কালিয়াকৈরের একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী। তার বাবা কুড়িগ্রামের উলিপুরের বাসিন্দা। তিনি কাজের কারণে কালিয়াকৈরে ভাড়া বাসায় থাকতেন। গ্রেপ্তার আসামি লোকনাথ চন্দ্র দাসও কালিয়াকৈরে থাকতেন।
মামলার এজাহার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, লোকনাথ চন্দ্র দাসের ভাড়া বাসায় আসা-যাওয়া করতেন তাঁর ভাগনে জয় কুমার দাস। সেই সূত্রে জয় কুমারের সঙ্গে ওই শিশুটির সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে গত ২০ আগস্ট শিশুটিকে কালিয়াকৈর থেকে ঢাকার নবাবগঞ্জ এলাকায় নিয়ে যান আসামিরা। গত ২০ ও ২২ আগস্ট জয় কুমার শিশুটিকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। পরে ২২ আগস্ট আসামিরা শিশুটিকে একটি বাসে তুলে দিলে বিকেলে তার মা-বাবার কাছে ফিরে আসে।
এজাহারে বলা হয়, ফিরে আসার পর শিশুটি দীর্ঘদিন চুপচাপ ছিল। প্রায় পৌনে দুই মাস পরে ১৪ অক্টোবর শিশুটি মা-বাবার কাছে ধর্ষণের ঘটনা জানায়। পর দিন সকালে শিশুটির পরিবার বিষয়টি মৌখিকভাবে কালিয়াকৈর মৌচাক পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশকে জানায়। পুলিশ ঘটনাটি জানার পর তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে দুইজনকে আটক করে। পরে শিশুটির মা বাদী হয়ে মামলা করেন। এ মামলায় জয় কুমার দাসের বিরুদ্ধে ধর্ষণের এবং তাঁর মামার বিরুদ্ধে সহযোগিতার অভিযোগ আনা হয়। মামলায় আরও একজনকে আসামি করা হয়েছে।
কালিয়াকৈর থানার ওসি আব্দুল মান্নান বলেন, মামলার দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে গাজীপুরের পুলিশ সুপার ড. চৌধুরী যাবের সাদেক বলেন, ঘটনার অনেক পরে বিষয়টি পুলিশকে জানালে পুলিশ দ্রুততার সঙ্গে আসামিদের গ্রেপ্তার করেছে।
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে শিশুকে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগে ঘটনার মূল অভিযুক্ত এবং সহযোগী হিসেবে তাঁর মামাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে অপহরণ ও ধর্ষণের ঘটনার প্রায় পৌনে দুই মাস পর থানায় মামলা করেন শিশুটির মা।
ঘটনার মূল অভিযুক্ত জয় কুমার দাস (২০)। তিনি টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার মানোরা এলাকার বাসিন্দা। অপরজন জয় কুমারের মামা লোকনাথ চন্দ্র দাস। তিনিও একই এলাকার বাসিন্দা।
নির্যাতিত শিশুটি কালিয়াকৈরের একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী। তার বাবা কুড়িগ্রামের উলিপুরের বাসিন্দা। তিনি কাজের কারণে কালিয়াকৈরে ভাড়া বাসায় থাকতেন। গ্রেপ্তার আসামি লোকনাথ চন্দ্র দাসও কালিয়াকৈরে থাকতেন।
মামলার এজাহার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, লোকনাথ চন্দ্র দাসের ভাড়া বাসায় আসা-যাওয়া করতেন তাঁর ভাগনে জয় কুমার দাস। সেই সূত্রে জয় কুমারের সঙ্গে ওই শিশুটির সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে গত ২০ আগস্ট শিশুটিকে কালিয়াকৈর থেকে ঢাকার নবাবগঞ্জ এলাকায় নিয়ে যান আসামিরা। গত ২০ ও ২২ আগস্ট জয় কুমার শিশুটিকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। পরে ২২ আগস্ট আসামিরা শিশুটিকে একটি বাসে তুলে দিলে বিকেলে তার মা-বাবার কাছে ফিরে আসে।
এজাহারে বলা হয়, ফিরে আসার পর শিশুটি দীর্ঘদিন চুপচাপ ছিল। প্রায় পৌনে দুই মাস পরে ১৪ অক্টোবর শিশুটি মা-বাবার কাছে ধর্ষণের ঘটনা জানায়। পর দিন সকালে শিশুটির পরিবার বিষয়টি মৌখিকভাবে কালিয়াকৈর মৌচাক পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশকে জানায়। পুলিশ ঘটনাটি জানার পর তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে দুইজনকে আটক করে। পরে শিশুটির মা বাদী হয়ে মামলা করেন। এ মামলায় জয় কুমার দাসের বিরুদ্ধে ধর্ষণের এবং তাঁর মামার বিরুদ্ধে সহযোগিতার অভিযোগ আনা হয়। মামলায় আরও একজনকে আসামি করা হয়েছে।
কালিয়াকৈর থানার ওসি আব্দুল মান্নান বলেন, মামলার দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে গাজীপুরের পুলিশ সুপার ড. চৌধুরী যাবের সাদেক বলেন, ঘটনার অনেক পরে বিষয়টি পুলিশকে জানালে পুলিশ দ্রুততার সঙ্গে আসামিদের গ্রেপ্তার করেছে।
মাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
১ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
২ ঘণ্টা আগেনৌপথে ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে মোরেলগঞ্জ পর্যন্ত যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল প্যাডেলচালিত স্টিমার। ঐতিহ্যবাহী এ জলযানের চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তিন বছর আগে। এবার সেই ঐতিহ্য ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে