শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে এক কারখানার দুই শ্রমিককে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে মুক্তপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণকারীদের মুক্তিপণ দাবির ফোন পেয়েই এক মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। অপহরণকারীরা দুজনকে তুলে নিয়ে বেদম মারধর করে বাড়িতে মুক্তিপণ দাবি করে ফোন দেয়। সন্তান অপহরণের শিকার এমন খবর পেয়ে এক নারী (মা) মারা যান। পরে একজনের মায়ের মৃত্যুর খবরে বিনা মুক্তিপণে ছাড়া মেলে অপহরণের শিকার দুজনের।
আজ শনিবার শ্রীপুর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লোহাগাছ ফালু মার্কেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গতকাল শুক্রবার রাতে কাজ থেকে ফেরার সময় অপহরণের শিকার হয় কারখানার দুই শ্রমিক। মায়ের মৃত্যুর খবরে আজ শনিবার সকালে তাঁদের ছেড়ে দেয় অপহরণকারীরা। পরে আহত অবস্থায় তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এর আগে অপহরণকারীরা তাঁদের কাছ থেকে টাকাসহ মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়।
অপহরণের শিকার দুজন হলেন রাজশাহী সদরের রাজপাড়া গ্রামের সেলিম রেজার ছেলে মাহিন রহমান (২৩) এবং অন্যজন একই গ্রামের নবী হোসেনের ছেলে আহসান হাবীব (২৫)। তাঁরা দুজন লোহাগাছ ফালু মার্কেট এলাকার এসকেবি স্টেইনলেস স্টিল মিলস কারখানায় চাকরি করেন।
এ ঘটনায় আজ দুপুরে কারখানার ব্যবস্থাপক আবদুল কাদের শ্রীপুর মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন। তাতে দুজনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন লোহাগাছ গ্রামের এম সালামতের ছেলে কাদের মিয়া (২৭) ও একই গ্রামের তাজউদ্দীনের ছেলে শাকিল আহাম্মেদ (৩০)। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা পলাতক।
কারখানার ব্যবস্থাপক আবদুল কাদের বলেন, দিনের নিয়মিত ডিউটি শেষ করে ওই দুই শ্রমিক (যুবক) ভাড়া বাসায় ফেরার সময় বেশ কয়েকজনে মিলে দুজনকে জোর করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে তাদের ওপর বেদম মারধর করা হয়। এ সময় তাঁদের সঙ্গে থাকা স্মার্টফোন ও টাকা নিয়ে যায়। এরপর রাত আড়াইটার দিকে আহসান হাবীবকে মারধর করে তার পরিবারের কাছে ফোন দিয়ে ১ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। ফোন পেয়ে অপহরণের শিকার আহসান হাবীবের মা অচেতন হয়ে পড়েন। রাত আড়াইটার তাঁর মায়ের মৃত্যু হয়। মৃত্যুর খবর শুনে অপহরণকারীরা শনিবার সকাল ১০টার দিকে মুক্তিপণের টাকা ছাড়াই দুজনকে ছেড়ে দেয়।
অপহরণের শিকার আহসান হাবীবের বড় ভাই আল আমীন বলেন, ‘ছোট ভাইকে অপহরণের খবর শুনতে পেয়ে মা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর রাতেই তাঁর মৃত্যু হয়। সন্তানের বিপদে আমার মা নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি। অবশেষে মারাই গেলেন আমাদের মা।’
এর আগে, গত ১২ জানুয়ারি মাওনা চৌরাস্তার উড়ালসড়কের পাশ থেকে এক নিউরোসার্জনকে অপহরণ করা হলে একদিন পর ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দিয়ে বাসায় ফেরেন তিনি। ওই ডাক্তারের নাম আমিনুর রহমান। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের নিউরোসার্জন বিভাগের চিকিৎসক। মাওনা এলাকার লাইফকেয়ার প্রাইভেট ক্লিনিকে চেম্বার শেষ করে ঢাকার বাসায় আসার গাড়ির জন্য অপেক্ষা করার সময় তিনি অপহরণের শিকার হন। এরপর পরিবারের কাছে ফোন দিয়ে কয়েক দফায় অপহরণকারীরা ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা মুক্তিপণ নেন।
শ্রীপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবদিন মণ্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। আহত ব্যক্তিদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে পুলিশ কাজ শুরু করেছে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে এক কারখানার দুই শ্রমিককে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে মুক্তপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণকারীদের মুক্তিপণ দাবির ফোন পেয়েই এক মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। অপহরণকারীরা দুজনকে তুলে নিয়ে বেদম মারধর করে বাড়িতে মুক্তিপণ দাবি করে ফোন দেয়। সন্তান অপহরণের শিকার এমন খবর পেয়ে এক নারী (মা) মারা যান। পরে একজনের মায়ের মৃত্যুর খবরে বিনা মুক্তিপণে ছাড়া মেলে অপহরণের শিকার দুজনের।
আজ শনিবার শ্রীপুর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লোহাগাছ ফালু মার্কেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গতকাল শুক্রবার রাতে কাজ থেকে ফেরার সময় অপহরণের শিকার হয় কারখানার দুই শ্রমিক। মায়ের মৃত্যুর খবরে আজ শনিবার সকালে তাঁদের ছেড়ে দেয় অপহরণকারীরা। পরে আহত অবস্থায় তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এর আগে অপহরণকারীরা তাঁদের কাছ থেকে টাকাসহ মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়।
অপহরণের শিকার দুজন হলেন রাজশাহী সদরের রাজপাড়া গ্রামের সেলিম রেজার ছেলে মাহিন রহমান (২৩) এবং অন্যজন একই গ্রামের নবী হোসেনের ছেলে আহসান হাবীব (২৫)। তাঁরা দুজন লোহাগাছ ফালু মার্কেট এলাকার এসকেবি স্টেইনলেস স্টিল মিলস কারখানায় চাকরি করেন।
এ ঘটনায় আজ দুপুরে কারখানার ব্যবস্থাপক আবদুল কাদের শ্রীপুর মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন। তাতে দুজনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন লোহাগাছ গ্রামের এম সালামতের ছেলে কাদের মিয়া (২৭) ও একই গ্রামের তাজউদ্দীনের ছেলে শাকিল আহাম্মেদ (৩০)। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা পলাতক।
কারখানার ব্যবস্থাপক আবদুল কাদের বলেন, দিনের নিয়মিত ডিউটি শেষ করে ওই দুই শ্রমিক (যুবক) ভাড়া বাসায় ফেরার সময় বেশ কয়েকজনে মিলে দুজনকে জোর করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে তাদের ওপর বেদম মারধর করা হয়। এ সময় তাঁদের সঙ্গে থাকা স্মার্টফোন ও টাকা নিয়ে যায়। এরপর রাত আড়াইটার দিকে আহসান হাবীবকে মারধর করে তার পরিবারের কাছে ফোন দিয়ে ১ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। ফোন পেয়ে অপহরণের শিকার আহসান হাবীবের মা অচেতন হয়ে পড়েন। রাত আড়াইটার তাঁর মায়ের মৃত্যু হয়। মৃত্যুর খবর শুনে অপহরণকারীরা শনিবার সকাল ১০টার দিকে মুক্তিপণের টাকা ছাড়াই দুজনকে ছেড়ে দেয়।
অপহরণের শিকার আহসান হাবীবের বড় ভাই আল আমীন বলেন, ‘ছোট ভাইকে অপহরণের খবর শুনতে পেয়ে মা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর রাতেই তাঁর মৃত্যু হয়। সন্তানের বিপদে আমার মা নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি। অবশেষে মারাই গেলেন আমাদের মা।’
এর আগে, গত ১২ জানুয়ারি মাওনা চৌরাস্তার উড়ালসড়কের পাশ থেকে এক নিউরোসার্জনকে অপহরণ করা হলে একদিন পর ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দিয়ে বাসায় ফেরেন তিনি। ওই ডাক্তারের নাম আমিনুর রহমান। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের নিউরোসার্জন বিভাগের চিকিৎসক। মাওনা এলাকার লাইফকেয়ার প্রাইভেট ক্লিনিকে চেম্বার শেষ করে ঢাকার বাসায় আসার গাড়ির জন্য অপেক্ষা করার সময় তিনি অপহরণের শিকার হন। এরপর পরিবারের কাছে ফোন দিয়ে কয়েক দফায় অপহরণকারীরা ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা মুক্তিপণ নেন।
শ্রীপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবদিন মণ্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। আহত ব্যক্তিদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে পুলিশ কাজ শুরু করেছে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে এক কারখানার দুই শ্রমিককে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে মুক্তপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণকারীদের মুক্তিপণ দাবির ফোন পেয়েই এক মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। অপহরণকারীরা দুজনকে তুলে নিয়ে বেদম মারধর করে বাড়িতে মুক্তিপণ দাবি করে ফোন দেয়। সন্তান অপহরণের শিকার এমন খবর পেয়ে এক নারী (মা) মারা যান। পরে একজনের মায়ের মৃত্যুর খবরে বিনা মুক্তিপণে ছাড়া মেলে অপহরণের শিকার দুজনের।
আজ শনিবার শ্রীপুর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লোহাগাছ ফালু মার্কেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গতকাল শুক্রবার রাতে কাজ থেকে ফেরার সময় অপহরণের শিকার হয় কারখানার দুই শ্রমিক। মায়ের মৃত্যুর খবরে আজ শনিবার সকালে তাঁদের ছেড়ে দেয় অপহরণকারীরা। পরে আহত অবস্থায় তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এর আগে অপহরণকারীরা তাঁদের কাছ থেকে টাকাসহ মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়।
অপহরণের শিকার দুজন হলেন রাজশাহী সদরের রাজপাড়া গ্রামের সেলিম রেজার ছেলে মাহিন রহমান (২৩) এবং অন্যজন একই গ্রামের নবী হোসেনের ছেলে আহসান হাবীব (২৫)। তাঁরা দুজন লোহাগাছ ফালু মার্কেট এলাকার এসকেবি স্টেইনলেস স্টিল মিলস কারখানায় চাকরি করেন।
এ ঘটনায় আজ দুপুরে কারখানার ব্যবস্থাপক আবদুল কাদের শ্রীপুর মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন। তাতে দুজনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন লোহাগাছ গ্রামের এম সালামতের ছেলে কাদের মিয়া (২৭) ও একই গ্রামের তাজউদ্দীনের ছেলে শাকিল আহাম্মেদ (৩০)। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা পলাতক।
কারখানার ব্যবস্থাপক আবদুল কাদের বলেন, দিনের নিয়মিত ডিউটি শেষ করে ওই দুই শ্রমিক (যুবক) ভাড়া বাসায় ফেরার সময় বেশ কয়েকজনে মিলে দুজনকে জোর করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে তাদের ওপর বেদম মারধর করা হয়। এ সময় তাঁদের সঙ্গে থাকা স্মার্টফোন ও টাকা নিয়ে যায়। এরপর রাত আড়াইটার দিকে আহসান হাবীবকে মারধর করে তার পরিবারের কাছে ফোন দিয়ে ১ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। ফোন পেয়ে অপহরণের শিকার আহসান হাবীবের মা অচেতন হয়ে পড়েন। রাত আড়াইটার তাঁর মায়ের মৃত্যু হয়। মৃত্যুর খবর শুনে অপহরণকারীরা শনিবার সকাল ১০টার দিকে মুক্তিপণের টাকা ছাড়াই দুজনকে ছেড়ে দেয়।
অপহরণের শিকার আহসান হাবীবের বড় ভাই আল আমীন বলেন, ‘ছোট ভাইকে অপহরণের খবর শুনতে পেয়ে মা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর রাতেই তাঁর মৃত্যু হয়। সন্তানের বিপদে আমার মা নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি। অবশেষে মারাই গেলেন আমাদের মা।’
এর আগে, গত ১২ জানুয়ারি মাওনা চৌরাস্তার উড়ালসড়কের পাশ থেকে এক নিউরোসার্জনকে অপহরণ করা হলে একদিন পর ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দিয়ে বাসায় ফেরেন তিনি। ওই ডাক্তারের নাম আমিনুর রহমান। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের নিউরোসার্জন বিভাগের চিকিৎসক। মাওনা এলাকার লাইফকেয়ার প্রাইভেট ক্লিনিকে চেম্বার শেষ করে ঢাকার বাসায় আসার গাড়ির জন্য অপেক্ষা করার সময় তিনি অপহরণের শিকার হন। এরপর পরিবারের কাছে ফোন দিয়ে কয়েক দফায় অপহরণকারীরা ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা মুক্তিপণ নেন।
শ্রীপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবদিন মণ্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। আহত ব্যক্তিদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে পুলিশ কাজ শুরু করেছে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে এক কারখানার দুই শ্রমিককে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে মুক্তপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণকারীদের মুক্তিপণ দাবির ফোন পেয়েই এক মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। অপহরণকারীরা দুজনকে তুলে নিয়ে বেদম মারধর করে বাড়িতে মুক্তিপণ দাবি করে ফোন দেয়। সন্তান অপহরণের শিকার এমন খবর পেয়ে এক নারী (মা) মারা যান। পরে একজনের মায়ের মৃত্যুর খবরে বিনা মুক্তিপণে ছাড়া মেলে অপহরণের শিকার দুজনের।
আজ শনিবার শ্রীপুর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লোহাগাছ ফালু মার্কেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গতকাল শুক্রবার রাতে কাজ থেকে ফেরার সময় অপহরণের শিকার হয় কারখানার দুই শ্রমিক। মায়ের মৃত্যুর খবরে আজ শনিবার সকালে তাঁদের ছেড়ে দেয় অপহরণকারীরা। পরে আহত অবস্থায় তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এর আগে অপহরণকারীরা তাঁদের কাছ থেকে টাকাসহ মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়।
অপহরণের শিকার দুজন হলেন রাজশাহী সদরের রাজপাড়া গ্রামের সেলিম রেজার ছেলে মাহিন রহমান (২৩) এবং অন্যজন একই গ্রামের নবী হোসেনের ছেলে আহসান হাবীব (২৫)। তাঁরা দুজন লোহাগাছ ফালু মার্কেট এলাকার এসকেবি স্টেইনলেস স্টিল মিলস কারখানায় চাকরি করেন।
এ ঘটনায় আজ দুপুরে কারখানার ব্যবস্থাপক আবদুল কাদের শ্রীপুর মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন। তাতে দুজনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন লোহাগাছ গ্রামের এম সালামতের ছেলে কাদের মিয়া (২৭) ও একই গ্রামের তাজউদ্দীনের ছেলে শাকিল আহাম্মেদ (৩০)। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা পলাতক।
কারখানার ব্যবস্থাপক আবদুল কাদের বলেন, দিনের নিয়মিত ডিউটি শেষ করে ওই দুই শ্রমিক (যুবক) ভাড়া বাসায় ফেরার সময় বেশ কয়েকজনে মিলে দুজনকে জোর করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে তাদের ওপর বেদম মারধর করা হয়। এ সময় তাঁদের সঙ্গে থাকা স্মার্টফোন ও টাকা নিয়ে যায়। এরপর রাত আড়াইটার দিকে আহসান হাবীবকে মারধর করে তার পরিবারের কাছে ফোন দিয়ে ১ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। ফোন পেয়ে অপহরণের শিকার আহসান হাবীবের মা অচেতন হয়ে পড়েন। রাত আড়াইটার তাঁর মায়ের মৃত্যু হয়। মৃত্যুর খবর শুনে অপহরণকারীরা শনিবার সকাল ১০টার দিকে মুক্তিপণের টাকা ছাড়াই দুজনকে ছেড়ে দেয়।
অপহরণের শিকার আহসান হাবীবের বড় ভাই আল আমীন বলেন, ‘ছোট ভাইকে অপহরণের খবর শুনতে পেয়ে মা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর রাতেই তাঁর মৃত্যু হয়। সন্তানের বিপদে আমার মা নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি। অবশেষে মারাই গেলেন আমাদের মা।’
এর আগে, গত ১২ জানুয়ারি মাওনা চৌরাস্তার উড়ালসড়কের পাশ থেকে এক নিউরোসার্জনকে অপহরণ করা হলে একদিন পর ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দিয়ে বাসায় ফেরেন তিনি। ওই ডাক্তারের নাম আমিনুর রহমান। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের নিউরোসার্জন বিভাগের চিকিৎসক। মাওনা এলাকার লাইফকেয়ার প্রাইভেট ক্লিনিকে চেম্বার শেষ করে ঢাকার বাসায় আসার গাড়ির জন্য অপেক্ষা করার সময় তিনি অপহরণের শিকার হন। এরপর পরিবারের কাছে ফোন দিয়ে কয়েক দফায় অপহরণকারীরা ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা মুক্তিপণ নেন।
শ্রীপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবদিন মণ্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। আহত ব্যক্তিদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে পুলিশ কাজ শুরু করেছে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্যের দপ্তরের একাধিক গোপন নথি প্রকাশ করা হয়েছে এক কর্মকর্তার ফেসবুক আইডিতে। ওই কর্মকর্তা হলেন উপাচার্যের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিএস) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। গতকাল সোমবার মধ্যরাতে মিজানুর রহমানের ফেসবুক আইডিতে কমপক্ষে ৬০টি নথি শেয়ার করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
সাভারের বিরুলিয়ায় সিটি ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনার পর উভয় বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। সিটি ইউনিভার্সিটি ৪ নভেম্বর এবং ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রাখবে।
১ ঘণ্টা আগে
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, হালদা নদী রক্ষায় গেজেট সংশোধনের মাধ্যমে তামাক চাষ ও নদীদূষণ বন্ধ করা হবে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলনকক্ষে প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে মৎস্য হেরিটেজ বাস্তবায়ন তদারকি কমিটির ১৫তম সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ‘ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন। জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না বলে জানিয়েছে ছাত্রসংগঠনটি।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্যের দপ্তরের একাধিক গোপন নথি প্রকাশ করা হয়েছে এক কর্মকর্তার ফেসবুক আইডিতে। ওই কর্মকর্তা হলেন উপাচার্যের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিএস) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।
গতকাল সোমবার মধ্যরাতে মিজানুর রহমানের ফেসবুক আইডিতে কমপক্ষে ৬০টি নথি শেয়ার করা হয়। তবে কিছুক্ষণের মধ্যে সেগুলো মুছে ফেলা হলেও অনেক শিক্ষার্থী সেগুলোর স্ক্রিনশট রেখেছেন। এ নিয়ে আজ ক্যাম্পাসে আলোচনার ঝড় ওঠে।
প্রকাশ করা নথিপত্র বিশ্লেষণে দেখা যায়, সেগুলোর মধ্যে শিক্ষক-কর্মকর্তাদের চাকরিচ্যুত করা, ব্যক্তিগত ফাইল ও শাস্তির নথি, তদন্ত প্রতিবেদন ও অডিট আপত্তির নথি, শিক্ষার্থীদের মামলার নথি, কর্মকর্তাদের চাকরির আবেদনপত্রের ব্যক্তিগত ছবি রয়েছে।
এ বিষয়ে মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কিছুই জানি না। কীভাবে গোপন এসব ছবি আমার ফেসবুক স্টোরি থেকে শেয়ার হলো তা-ও বুঝতে পারছি না।’
প্রতিষ্ঠানটির গোপন নথি প্রকাশ করে দেওয়ার বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলমকে ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্যের দপ্তরের একাধিক গোপন নথি প্রকাশ করা হয়েছে এক কর্মকর্তার ফেসবুক আইডিতে। ওই কর্মকর্তা হলেন উপাচার্যের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিএস) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।
গতকাল সোমবার মধ্যরাতে মিজানুর রহমানের ফেসবুক আইডিতে কমপক্ষে ৬০টি নথি শেয়ার করা হয়। তবে কিছুক্ষণের মধ্যে সেগুলো মুছে ফেলা হলেও অনেক শিক্ষার্থী সেগুলোর স্ক্রিনশট রেখেছেন। এ নিয়ে আজ ক্যাম্পাসে আলোচনার ঝড় ওঠে।
প্রকাশ করা নথিপত্র বিশ্লেষণে দেখা যায়, সেগুলোর মধ্যে শিক্ষক-কর্মকর্তাদের চাকরিচ্যুত করা, ব্যক্তিগত ফাইল ও শাস্তির নথি, তদন্ত প্রতিবেদন ও অডিট আপত্তির নথি, শিক্ষার্থীদের মামলার নথি, কর্মকর্তাদের চাকরির আবেদনপত্রের ব্যক্তিগত ছবি রয়েছে।
এ বিষয়ে মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কিছুই জানি না। কীভাবে গোপন এসব ছবি আমার ফেসবুক স্টোরি থেকে শেয়ার হলো তা-ও বুঝতে পারছি না।’
প্রতিষ্ঠানটির গোপন নথি প্রকাশ করে দেওয়ার বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলমকে ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।

গাজীপুরের শ্রীপুরে এক কারখানার দুই শ্রমিককে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে মুক্তপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণকারীদের মুক্তিপণ দাবির ফোন পেয়েই এক মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। অপহরণকারীরা দুজনকে তুলে নিয়ে বেদম মারধর করে বাড়িতে মুক্তিপণ দাবি করে ফোন দেয়। সন্তান অপহরণের শিকার এমন খবর পেয়ে এক নারী (মা) মারা গেল
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
সাভারের বিরুলিয়ায় সিটি ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনার পর উভয় বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। সিটি ইউনিভার্সিটি ৪ নভেম্বর এবং ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রাখবে।
১ ঘণ্টা আগে
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, হালদা নদী রক্ষায় গেজেট সংশোধনের মাধ্যমে তামাক চাষ ও নদীদূষণ বন্ধ করা হবে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলনকক্ষে প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে মৎস্য হেরিটেজ বাস্তবায়ন তদারকি কমিটির ১৫তম সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ‘ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন। জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না বলে জানিয়েছে ছাত্রসংগঠনটি।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাভারের বিরুলিয়ায় সিটি ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনার পর উভয় বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। সিটি ইউনিভার্সিটি ৪ নভেম্বর এবং ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রাখবে।
এর আগে শরীরে থুতু ফেলাকে কেন্দ্র করে রোববার রাতে সিটি ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের জের ধরে রাতেই ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা পাশের সিটি ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর করেন, গাড়ি পুড়িয়ে দেন। সংঘর্ষে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন।
এই সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনার জন্য উভয় বিশ্ববিদ্যালয় একে অপরকে দোষারোপ করছে। দুইটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে তদন্ত কমিটি গঠনসহ থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানা গেছে।
আজ মঙ্গলবার সিটি ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে পোড়া গাড়ির অংশ, ভাঙচুর হওয়া ভবনের জানালা ও আসবাব। উপাচার্যের কার্যালয়েও চালানো হয়েছে হামলা। সেখানে ভাঙা কাচ ও পুড়ে যাওয়া নথিপত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে।
জানতে চাইলে ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক লুৎফর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামলাকারীদের আচরণ শিক্ষার্থীসুলভ ছিল না। তারা আমার কার্যালয়সহ গুরুত্বপূর্ণ সব জায়গায় হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে। গাড়িগুলো আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা আজ থানায় মামলা করব এবং ইউজিসিতে লিখিত অভিযোগ জানাব।’
তিনি আরও বলেন, ‘অভ্যন্তরীণভাবে পুরো বিষয়টি তদন্তের পাশাপাশি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করে পুরো ঘটনার তদন্ত করা হবে। এই এলাকার পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে যে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করা হয়েছে, সেই পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমেও স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করব।’
অপর দিকে ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির কনফারেন্স রুমে সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক এম আর কবির বলেন, ‘রোববার রাতে সংঘর্ষের ঘটনাকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করে সব দায় ড্যাফোডিলের ওপর চাপানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। সংঘর্ষে ড্যাফোডিলের শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকে গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।’
তিনি বলেন, ‘ঘটনার দিন রাতে ড্যাফোডিলের ১১ শিক্ষার্থীকে আটকের পর জিম্মি করে জোরপূর্বক তাঁদের জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে। জবানবন্দিতে ওই শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সিটি ইউনিভার্সিটির অ্যাকাউন্টস থেকে দেড় কোটি টাকা চুরি ও অস্ত্রসহ হামলার কথা বলানো হয়, যা সত্য নয়। তদন্ত হলেই প্রকৃত ঘটনা বের হয়ে আসবে।’
ড. এম আর কবির আরও বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, যাঁরা ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দেবেন। প্রতিবেদন পাওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ সময় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুম ইকবাল, এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্সের পরিচালক সৈয়দ মিজানুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সাভারের বিরুলিয়ায় সিটি ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনার পর উভয় বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। সিটি ইউনিভার্সিটি ৪ নভেম্বর এবং ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রাখবে।
এর আগে শরীরে থুতু ফেলাকে কেন্দ্র করে রোববার রাতে সিটি ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের জের ধরে রাতেই ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা পাশের সিটি ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর করেন, গাড়ি পুড়িয়ে দেন। সংঘর্ষে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন।
এই সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনার জন্য উভয় বিশ্ববিদ্যালয় একে অপরকে দোষারোপ করছে। দুইটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে তদন্ত কমিটি গঠনসহ থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানা গেছে।
আজ মঙ্গলবার সিটি ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে পোড়া গাড়ির অংশ, ভাঙচুর হওয়া ভবনের জানালা ও আসবাব। উপাচার্যের কার্যালয়েও চালানো হয়েছে হামলা। সেখানে ভাঙা কাচ ও পুড়ে যাওয়া নথিপত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে।
জানতে চাইলে ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক লুৎফর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামলাকারীদের আচরণ শিক্ষার্থীসুলভ ছিল না। তারা আমার কার্যালয়সহ গুরুত্বপূর্ণ সব জায়গায় হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে। গাড়িগুলো আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা আজ থানায় মামলা করব এবং ইউজিসিতে লিখিত অভিযোগ জানাব।’
তিনি আরও বলেন, ‘অভ্যন্তরীণভাবে পুরো বিষয়টি তদন্তের পাশাপাশি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করে পুরো ঘটনার তদন্ত করা হবে। এই এলাকার পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে যে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করা হয়েছে, সেই পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমেও স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করব।’
অপর দিকে ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির কনফারেন্স রুমে সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক এম আর কবির বলেন, ‘রোববার রাতে সংঘর্ষের ঘটনাকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করে সব দায় ড্যাফোডিলের ওপর চাপানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। সংঘর্ষে ড্যাফোডিলের শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকে গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।’
তিনি বলেন, ‘ঘটনার দিন রাতে ড্যাফোডিলের ১১ শিক্ষার্থীকে আটকের পর জিম্মি করে জোরপূর্বক তাঁদের জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে। জবানবন্দিতে ওই শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সিটি ইউনিভার্সিটির অ্যাকাউন্টস থেকে দেড় কোটি টাকা চুরি ও অস্ত্রসহ হামলার কথা বলানো হয়, যা সত্য নয়। তদন্ত হলেই প্রকৃত ঘটনা বের হয়ে আসবে।’
ড. এম আর কবির আরও বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, যাঁরা ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দেবেন। প্রতিবেদন পাওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ সময় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুম ইকবাল, এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্সের পরিচালক সৈয়দ মিজানুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

গাজীপুরের শ্রীপুরে এক কারখানার দুই শ্রমিককে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে মুক্তপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণকারীদের মুক্তিপণ দাবির ফোন পেয়েই এক মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। অপহরণকারীরা দুজনকে তুলে নিয়ে বেদম মারধর করে বাড়িতে মুক্তিপণ দাবি করে ফোন দেয়। সন্তান অপহরণের শিকার এমন খবর পেয়ে এক নারী (মা) মারা গেল
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্যের দপ্তরের একাধিক গোপন নথি প্রকাশ করা হয়েছে এক কর্মকর্তার ফেসবুক আইডিতে। ওই কর্মকর্তা হলেন উপাচার্যের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিএস) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। গতকাল সোমবার মধ্যরাতে মিজানুর রহমানের ফেসবুক আইডিতে কমপক্ষে ৬০টি নথি শেয়ার করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, হালদা নদী রক্ষায় গেজেট সংশোধনের মাধ্যমে তামাক চাষ ও নদীদূষণ বন্ধ করা হবে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলনকক্ষে প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে মৎস্য হেরিটেজ বাস্তবায়ন তদারকি কমিটির ১৫তম সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ‘ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন। জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না বলে জানিয়েছে ছাত্রসংগঠনটি।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, হালদা নদী রক্ষায় গেজেট সংশোধনের মাধ্যমে তামাক চাষ ও নদীদূষণ বন্ধ করা হবে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলনকক্ষে প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে মৎস্য হেরিটেজ বাস্তবায়ন তদারকি কমিটির ১৫তম সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা ফরিদা আক্তার বলেন, গেজেট সংশোধন না হওয়ায় হালদা নদীর উন্নয়নমূলক অনেক কার্যক্রম বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। তামাক চাষের কারণে হালদা নদীর তীরবর্তী ভূমির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে, যা নদীর পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকিস্বরূপ।
উপদেষ্টা বলেন, হালদা নদী উন্নয়ন প্রকল্পের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে একযোগে ও সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। প্রয়োজনে হালদা নদী রক্ষায় ডিপিপি ও চলমান প্রকল্পের বাইরে থেকেও টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার উপায় নিয়ে গবেষণা করতে হবে।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. জিয়াউদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র শাহাদাত হোসেন ও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার নুসরাত সুলতানা, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম, খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিভাগের পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক জমির উদ্দিন, মৎস্য অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা সালমা বেগম।
প্রসঙ্গত, পার্বত্য খাগড়াছড়ি থেকে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি, হাটহাজারী ও রাউজান উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদুনাঘাটের কাছে কর্ণফুলী নদীতে মিশেছে হালদা নদী। এ নদী থেকে বর্ষা মৌসুমে কার্পজাতীয় মাছের নিষিক্ত ডিম সংগ্রহ করা হয়।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, হালদা নদী রক্ষায় গেজেট সংশোধনের মাধ্যমে তামাক চাষ ও নদীদূষণ বন্ধ করা হবে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলনকক্ষে প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে মৎস্য হেরিটেজ বাস্তবায়ন তদারকি কমিটির ১৫তম সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা ফরিদা আক্তার বলেন, গেজেট সংশোধন না হওয়ায় হালদা নদীর উন্নয়নমূলক অনেক কার্যক্রম বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। তামাক চাষের কারণে হালদা নদীর তীরবর্তী ভূমির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে, যা নদীর পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকিস্বরূপ।
উপদেষ্টা বলেন, হালদা নদী উন্নয়ন প্রকল্পের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে একযোগে ও সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। প্রয়োজনে হালদা নদী রক্ষায় ডিপিপি ও চলমান প্রকল্পের বাইরে থেকেও টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার উপায় নিয়ে গবেষণা করতে হবে।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. জিয়াউদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র শাহাদাত হোসেন ও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার নুসরাত সুলতানা, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম, খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিভাগের পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক জমির উদ্দিন, মৎস্য অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা সালমা বেগম।
প্রসঙ্গত, পার্বত্য খাগড়াছড়ি থেকে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি, হাটহাজারী ও রাউজান উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদুনাঘাটের কাছে কর্ণফুলী নদীতে মিশেছে হালদা নদী। এ নদী থেকে বর্ষা মৌসুমে কার্পজাতীয় মাছের নিষিক্ত ডিম সংগ্রহ করা হয়।

গাজীপুরের শ্রীপুরে এক কারখানার দুই শ্রমিককে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে মুক্তপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণকারীদের মুক্তিপণ দাবির ফোন পেয়েই এক মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। অপহরণকারীরা দুজনকে তুলে নিয়ে বেদম মারধর করে বাড়িতে মুক্তিপণ দাবি করে ফোন দেয়। সন্তান অপহরণের শিকার এমন খবর পেয়ে এক নারী (মা) মারা গেল
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্যের দপ্তরের একাধিক গোপন নথি প্রকাশ করা হয়েছে এক কর্মকর্তার ফেসবুক আইডিতে। ওই কর্মকর্তা হলেন উপাচার্যের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিএস) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। গতকাল সোমবার মধ্যরাতে মিজানুর রহমানের ফেসবুক আইডিতে কমপক্ষে ৬০টি নথি শেয়ার করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
সাভারের বিরুলিয়ায় সিটি ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনার পর উভয় বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। সিটি ইউনিভার্সিটি ৪ নভেম্বর এবং ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রাখবে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ‘ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন। জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না বলে জানিয়েছে ছাত্রসংগঠনটি।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ‘ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন। জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না বলে জানিয়েছে ছাত্রসংগঠনটি।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সভাপতি মেঘমল্লার বসু ও সাধারণ সম্পাদক মাঈন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিবৃতিতে এমনটি জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, সর্বমিত্রের সন্ত্রাসী হুমকি প্রমাণ করে, তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ভিন্নমতাবলম্বীদের মাদক কারবারি আখ্যা দেওয়া আদতে সন্ত্রাসের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের ঘৃণ্য চেষ্টা।
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত ডাকসুর নেতৃত্ব বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে আরেকবার সংঘাত ও সন্ত্রাসের দিকে ঠেলে দেওয়ার ষড়যন্ত্র রচনা করছে। প্রথমে আমরা লক্ষ করলাম, নিয়মকানুনের তোয়াক্কা না করে এখতিয়ারবহির্ভূত উপায়ে ডাকসুর নেতারা নেতৃত্ব দিয়ে বর্বর কায়দায় উদ্বাস্তু, ভবঘুরে ও হকারদের উচ্ছেদের চেষ্টা করলেন। অথচ তাঁরা চাইলেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মাধ্যমে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়কে চাপ দিয়ে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে এসব আশ্রয়হীন মানুষকে অন্যত্র পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারতেন। তা না করে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে আশ্রয় নিয়ে যখন প্রতিবাদের সম্মুখীন হলেন, তখন তাঁদের আক্রমণের শিকার হকার, উদ্বাস্তু, ভবঘুরেসহ প্রতিবাদকারীদের ঢালাওভাবে মাদক কারবারি আখ্যা দিয়ে তাঁরা ভিন্নমত দমনের পুরোনো ভয়াবহ কায়দা অবলম্বন করলেন।
একই দিনে একজন ডাকসু নেতার উপস্থিতিতে দুজন সহকারী প্রক্টর বিশ্ববিদ্যালয়ের অপর এক শিক্ষার্থীর ফোন চেক করে তাঁর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন করেন, তাঁর রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বিষয়ে নানাবিধ প্রশ্ন করে হেনস্তা করেন। এ ঘটনাস্থলেই একজন রিকশাচালকের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে আহত হওয়া প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যের ছবি ব্যবহার করে বামপন্থীদের নামে মিথ্যা প্রোপাগান্ডায়ও লিপ্ত হয়েছেন কয়েকজন ডাকসু নেতা। কোনো প্রকার তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ডাকসু নেতাদের এ ধরনের বক্তব্য ও ক্রমাগত মিথ্যাচার উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং নিপীড়নের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের অপচেষ্টামাত্র। এর প্রমাণ বহন করে ডাকসু সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার হুমকি।
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং, প্রশাসনিক পক্ষপাতিত্ব, ব্যালট বিতর্কসহ নানাবিধ অমীমাংসিত অভিযোগে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত ডাকসুর ব্যানারের আড়ালে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ পরিষদে নিষিদ্ধ সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির তাদের চিরচেনা সন্ত্রাসী রাজনীতি নতুন মোড়কে হাজির করার অপচেষ্টায় লিপ্ত। প্রশাসনিক ছত্রচ্ছায়ায় চলমান এ ষড়যন্ত্র প্রত্যাখ্যান করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়ন সুস্পষ্ট হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এ ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ হুমকি সহ্য করবে না। গণ-অভ্যুত্থানের পর তোফাজ্জল ও সাম্য খুনের বিচার শেষ হওয়ার আগেই যাঁরা আরেকবার ক্যাম্পাসকে রক্তাক্ত করার দিবাস্বপ্নে রত, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই তাঁদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ‘ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন। জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না বলে জানিয়েছে ছাত্রসংগঠনটি।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সভাপতি মেঘমল্লার বসু ও সাধারণ সম্পাদক মাঈন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিবৃতিতে এমনটি জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, সর্বমিত্রের সন্ত্রাসী হুমকি প্রমাণ করে, তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ভিন্নমতাবলম্বীদের মাদক কারবারি আখ্যা দেওয়া আদতে সন্ত্রাসের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের ঘৃণ্য চেষ্টা।
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত ডাকসুর নেতৃত্ব বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে আরেকবার সংঘাত ও সন্ত্রাসের দিকে ঠেলে দেওয়ার ষড়যন্ত্র রচনা করছে। প্রথমে আমরা লক্ষ করলাম, নিয়মকানুনের তোয়াক্কা না করে এখতিয়ারবহির্ভূত উপায়ে ডাকসুর নেতারা নেতৃত্ব দিয়ে বর্বর কায়দায় উদ্বাস্তু, ভবঘুরে ও হকারদের উচ্ছেদের চেষ্টা করলেন। অথচ তাঁরা চাইলেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মাধ্যমে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়কে চাপ দিয়ে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে এসব আশ্রয়হীন মানুষকে অন্যত্র পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারতেন। তা না করে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে আশ্রয় নিয়ে যখন প্রতিবাদের সম্মুখীন হলেন, তখন তাঁদের আক্রমণের শিকার হকার, উদ্বাস্তু, ভবঘুরেসহ প্রতিবাদকারীদের ঢালাওভাবে মাদক কারবারি আখ্যা দিয়ে তাঁরা ভিন্নমত দমনের পুরোনো ভয়াবহ কায়দা অবলম্বন করলেন।
একই দিনে একজন ডাকসু নেতার উপস্থিতিতে দুজন সহকারী প্রক্টর বিশ্ববিদ্যালয়ের অপর এক শিক্ষার্থীর ফোন চেক করে তাঁর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন করেন, তাঁর রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বিষয়ে নানাবিধ প্রশ্ন করে হেনস্তা করেন। এ ঘটনাস্থলেই একজন রিকশাচালকের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে আহত হওয়া প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যের ছবি ব্যবহার করে বামপন্থীদের নামে মিথ্যা প্রোপাগান্ডায়ও লিপ্ত হয়েছেন কয়েকজন ডাকসু নেতা। কোনো প্রকার তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ডাকসু নেতাদের এ ধরনের বক্তব্য ও ক্রমাগত মিথ্যাচার উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং নিপীড়নের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের অপচেষ্টামাত্র। এর প্রমাণ বহন করে ডাকসু সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার হুমকি।
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং, প্রশাসনিক পক্ষপাতিত্ব, ব্যালট বিতর্কসহ নানাবিধ অমীমাংসিত অভিযোগে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত ডাকসুর ব্যানারের আড়ালে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ পরিষদে নিষিদ্ধ সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির তাদের চিরচেনা সন্ত্রাসী রাজনীতি নতুন মোড়কে হাজির করার অপচেষ্টায় লিপ্ত। প্রশাসনিক ছত্রচ্ছায়ায় চলমান এ ষড়যন্ত্র প্রত্যাখ্যান করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়ন সুস্পষ্ট হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এ ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ হুমকি সহ্য করবে না। গণ-অভ্যুত্থানের পর তোফাজ্জল ও সাম্য খুনের বিচার শেষ হওয়ার আগেই যাঁরা আরেকবার ক্যাম্পাসকে রক্তাক্ত করার দিবাস্বপ্নে রত, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই তাঁদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবেন।

গাজীপুরের শ্রীপুরে এক কারখানার দুই শ্রমিককে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে মুক্তপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণকারীদের মুক্তিপণ দাবির ফোন পেয়েই এক মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। অপহরণকারীরা দুজনকে তুলে নিয়ে বেদম মারধর করে বাড়িতে মুক্তিপণ দাবি করে ফোন দেয়। সন্তান অপহরণের শিকার এমন খবর পেয়ে এক নারী (মা) মারা গেল
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্যের দপ্তরের একাধিক গোপন নথি প্রকাশ করা হয়েছে এক কর্মকর্তার ফেসবুক আইডিতে। ওই কর্মকর্তা হলেন উপাচার্যের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিএস) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। গতকাল সোমবার মধ্যরাতে মিজানুর রহমানের ফেসবুক আইডিতে কমপক্ষে ৬০টি নথি শেয়ার করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
সাভারের বিরুলিয়ায় সিটি ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনার পর উভয় বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। সিটি ইউনিভার্সিটি ৪ নভেম্বর এবং ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রাখবে।
১ ঘণ্টা আগে
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, হালদা নদী রক্ষায় গেজেট সংশোধনের মাধ্যমে তামাক চাষ ও নদীদূষণ বন্ধ করা হবে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলনকক্ষে প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে মৎস্য হেরিটেজ বাস্তবায়ন তদারকি কমিটির ১৫তম সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগে