টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদের পারে আজ শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে বিশ্ব ইজতেমার তৃতীয় পর্ব। এই পর্বে ইজতেমা ময়দানে হামলা হতে পারে বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তথ্য পাওয়া গেছে।
আজ দুপুরে ময়দানে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) অস্থায়ী সমন্বয় কেন্দ্রে এক সংবাদ সম্মেলনে কমিশনার নাজমুল করিম খান এ কথা জানান।
জিএমপি কমিশনার বলেন, ‘এখানে (ইজতেমা ময়দানে) হামলা হতে পারে। আমরা এটিকে উড়িয়ে দিচ্ছি না। এটি নিয়ে কাজ করছি। এটি হয়তো বা ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ভয় দেখানোর জন্য, যাতে লোকসমাগম না হয় সেটি করার জন্য হতে পারে। আমি আপনাদের কাছে অনুরোধ রাখব, এতে ভয় পাওয়ার কিছু নাই।’
নাজমুল করিম বলেন, ‘আমরা তল্লাশি করেছি, মাঠে মধ্যে কোনো বোম নাই। নিশ্চিতভাবেই আমরা তা বলতে পারি। কিন্তু এরপরে কখনো ঢুকবে না সেটি, আমরা ফেলে দিতে পারি না। আমরা তার জন্য চেকপোস্ট বসিয়েছি। তবে হামলার বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসেছে। আমার মনে হয় না, এটি কোনো নির্ভরযোগ্য সোর্স। আমরা এটি খতিয়ে দেখব। আমরা এটি নিয়ে কাজ করছি, একে কোনো হুমকি মনে করছি না।’
সারা দেশে চলমান ডেভিল হান্ট অভিযান প্রসঙ্গ টেনে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘ডেভিল হান্টকে এড়ানোর জন্য কিছু দুষ্কৃতকারী এ ইজতেমা মাঠকে ব্যবহার করতে, এখানে এসে আশ্রয় নিতে পারে, এখানে এসে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। আমরা মুরব্বিদের বলেছি, আপনাদের নজরে যদি কোনো দুষ্কৃতকারী পড়ে আমাদের জানাবেন, আমরা ব্যবস্থা নেব। আপনারা আমাদের হাতে তুলে দেবেন।’
নিরাপত্তার বিষয়ে জিএমপি কমিশনার বলেন, ‘মাঠের মুরব্বিরা ভলান্টিয়ার সার্ভিসের জন্য প্রচুরসংখ্যক নিরাপত্তা প্রহরী রেখেছেন, তাঁরা নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছেন। আশা করি নিরাপত্তার কোনো ঘাটতি হবে না। আমরা চারদিকে লোক রেখেছি, প্রহরা রেখেছি, চেকপোস্ট রেখেছি, সিসি ক্যামেরায় লক্ষ্য রাখছি, ড্রোনের মাধ্যমে লক্ষ্য রাখছি।’
এ সময় মাওলানা সাদ অনুসারীদের ইজতেমা আয়োজক কমিটির গণমাধ্যম সমন্বয়ক মোহাম্মদ সায়েম বলেন, ‘ময়দানে মুসল্লিদের মধ্য থেকে প্রতিটি খিত্তায় কয়েকজন করে অতিরিক্ত নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন বলে আলোচনা করা হচ্ছে। আশা করছি, নির্বিঘ্নে ইজতেমা পালন করতে পারব।’
১৬ ফেব্রুয়ারি রোববার আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে ২০২৫ সালের বিশ্ব ইজতেমার আসর। পরে ১৮ ফেব্রুয়ারি বাদ মাগরিব প্রশাসনের কাছে ময়দান বুঝিয়ে দেবেন মাওলানা সাদ অনুসারীরা।
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদের পারে আজ শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে বিশ্ব ইজতেমার তৃতীয় পর্ব। এই পর্বে ইজতেমা ময়দানে হামলা হতে পারে বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তথ্য পাওয়া গেছে।
আজ দুপুরে ময়দানে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) অস্থায়ী সমন্বয় কেন্দ্রে এক সংবাদ সম্মেলনে কমিশনার নাজমুল করিম খান এ কথা জানান।
জিএমপি কমিশনার বলেন, ‘এখানে (ইজতেমা ময়দানে) হামলা হতে পারে। আমরা এটিকে উড়িয়ে দিচ্ছি না। এটি নিয়ে কাজ করছি। এটি হয়তো বা ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ভয় দেখানোর জন্য, যাতে লোকসমাগম না হয় সেটি করার জন্য হতে পারে। আমি আপনাদের কাছে অনুরোধ রাখব, এতে ভয় পাওয়ার কিছু নাই।’
নাজমুল করিম বলেন, ‘আমরা তল্লাশি করেছি, মাঠে মধ্যে কোনো বোম নাই। নিশ্চিতভাবেই আমরা তা বলতে পারি। কিন্তু এরপরে কখনো ঢুকবে না সেটি, আমরা ফেলে দিতে পারি না। আমরা তার জন্য চেকপোস্ট বসিয়েছি। তবে হামলার বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসেছে। আমার মনে হয় না, এটি কোনো নির্ভরযোগ্য সোর্স। আমরা এটি খতিয়ে দেখব। আমরা এটি নিয়ে কাজ করছি, একে কোনো হুমকি মনে করছি না।’
সারা দেশে চলমান ডেভিল হান্ট অভিযান প্রসঙ্গ টেনে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘ডেভিল হান্টকে এড়ানোর জন্য কিছু দুষ্কৃতকারী এ ইজতেমা মাঠকে ব্যবহার করতে, এখানে এসে আশ্রয় নিতে পারে, এখানে এসে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। আমরা মুরব্বিদের বলেছি, আপনাদের নজরে যদি কোনো দুষ্কৃতকারী পড়ে আমাদের জানাবেন, আমরা ব্যবস্থা নেব। আপনারা আমাদের হাতে তুলে দেবেন।’
নিরাপত্তার বিষয়ে জিএমপি কমিশনার বলেন, ‘মাঠের মুরব্বিরা ভলান্টিয়ার সার্ভিসের জন্য প্রচুরসংখ্যক নিরাপত্তা প্রহরী রেখেছেন, তাঁরা নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছেন। আশা করি নিরাপত্তার কোনো ঘাটতি হবে না। আমরা চারদিকে লোক রেখেছি, প্রহরা রেখেছি, চেকপোস্ট রেখেছি, সিসি ক্যামেরায় লক্ষ্য রাখছি, ড্রোনের মাধ্যমে লক্ষ্য রাখছি।’
এ সময় মাওলানা সাদ অনুসারীদের ইজতেমা আয়োজক কমিটির গণমাধ্যম সমন্বয়ক মোহাম্মদ সায়েম বলেন, ‘ময়দানে মুসল্লিদের মধ্য থেকে প্রতিটি খিত্তায় কয়েকজন করে অতিরিক্ত নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন বলে আলোচনা করা হচ্ছে। আশা করছি, নির্বিঘ্নে ইজতেমা পালন করতে পারব।’
১৬ ফেব্রুয়ারি রোববার আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে ২০২৫ সালের বিশ্ব ইজতেমার আসর। পরে ১৮ ফেব্রুয়ারি বাদ মাগরিব প্রশাসনের কাছে ময়দান বুঝিয়ে দেবেন মাওলানা সাদ অনুসারীরা।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগে