রাতুল মণ্ডল, শ্রীপুর (গাজীপুর)

গাজীপুরের শ্রীপুরে সংরক্ষিত ঘন বনাঞ্চলের মাঝখানে গড়ে তোলা হচ্ছে রিসোর্ট। বন আইন অমান্য করে কেবল সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেই নিয়মবহির্ভূতভাবে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ বন কর্মকর্তাদের।
ঘন শাল-গজারি বনের চারপাশে দেওয়া হয়েছে কাঁটাতারের বেড়া। নিজের মালিকানাধীন জমি থাকলেও বন বিভাগের সঙ্গে সীমানা নির্ধারণ না করে এ ধরনের কটেজ নির্মাণ নিয়মবহির্ভূত বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বিট কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম । রিসোর্ট কর্তৃপক্ষের দাবি, চারপাশে বন বিভাগের জমি থাকলেও রিসোর্টের জায়গা তাদের। সীমানা নির্ধারণের আবেদন করে কাজ চালানো হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, গাজীপুরের শ্রীপুরে রেঞ্জের বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর বিটের আওতাধীন ঘন শাল ও গজারি বনের মাঝখানে তৈরি হচ্ছে রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্ট নামের রিসোর্টটি। রিসোর্টের ভেতরে ইতিমধ্যে তৈরি হয়েছে বেশ কয়েকটি ছোট-বড় কটেজ, সুইমিংপুল, শিশুপার্ক। বনের চারপাশ দিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে অস্থায়ী কাঁটাতারের সীমানাপ্রাচীর। রিসোর্টে যাওয়ার জন্য সংরক্ষিত বনের ভেতরের রাস্তা সংস্কার করা হয়েছে। রিসোর্ট নির্মাণের মালামাল গাড়িতে করে আনার সময় ভেঙে নষ্ট হয়েছে সংরক্ষিত বনের অনেক গাছপালা।
শ্রীপুর রেঞ্জের অধীনে সাতখামাইর বিট অফিসের বিট কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘২০২১ সালে রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্ট নামে একটি রিসোর্টের জন্য টিপু সুলতান নামে জনৈক এক ব্যক্তি ৪.৭৪ একর জমির সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেন। আবেদনটি করেই রিসোর্টের নির্মাণকাজ শুরু করেন, যা সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূত। চারপাশে আমাদের সংরক্ষিত বনভূমি থাকার কারণে এই সীমানা নির্ধারণের অনুমতি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই বন বিভাগের।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এ ধরনের সীমানা নির্ধারণের অনুমতি দেন না। এ ছাড়া সীমানা নির্ধারণ ছাড়া বনভূমি ঘেঁষে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূতভাবে করছে। ইতিমধ্যে আপনাদের মাধ্যমে আমাদের নজরে এসেছে বিষয়টি। দ্রুত সময়ের মধ্যে মাপজোখ করে অবৈধ সীমানাপ্রাচীর ভেঙে গুঁড়িয়ে দেব। পাশাপাশি নির্মাণকাজ বন্ধ করব। যদিও তাদের মালিকানা জমিতে রিসোর্টের কাজ করছে, কিন্তু রিসোর্টের চারপাশে বন বিভাগের সংরক্ষিত বনভূমি। সংরক্ষিত বনের ভেতর দিয়ে যে রাস্তা রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ ব্যবহার করছে, তা দ্রুত বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্টের ব্যবস্থাপক মো. আশিক মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্টের মালিক টিপু সুলতান নামে এক ব্যক্তি। আমি রিসোর্টের সার্বিক বিষয়টি দেখভাল করে থাকি। রিসোর্ট নির্মাণের জায়গা আমাদের সম্পূর্ণ মালিকানা জমি। সীমানা নির্ধারণের জন্য সংশ্লিষ্ট বন বিভাগের কাছে আবেদন করা হয়েছে। রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ বনভূমির রাস্তা ব্যবহার করবে না। আমরা আমাদের জমিতে কটেজ নির্মাণ করছি। আমরা বন বিভাগের এক শতাংশ জমিও ব্যবহার করছি না।’
শ্রীপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মোকলেছুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, চারপাশে বনভূমি, ভেতরে রিসোর্ট নির্মাণের বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট বিট কর্মকর্তাকে। চারপাশে বনভূমি, মাঝখানে মালিকানা জমির সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেই সেখানে রিসোর্টের কাজ শুরু করা কোনো নিয়মের মধ্যে পড়ে না। চারপাশে যেহেতু বনভূমি, সে জন্য বন বিভাগ সীমানা নির্ধারণের অনুমতি দেবে না। সংরক্ষিত বনভূমির ভেতর দিয়ে কোনো ধরনের রাস্তা ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। দ্রুত সময়ের মধ্যে অবৈধ সীমানাপ্রাচীর ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে।

গাজীপুরের শ্রীপুরে সংরক্ষিত ঘন বনাঞ্চলের মাঝখানে গড়ে তোলা হচ্ছে রিসোর্ট। বন আইন অমান্য করে কেবল সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেই নিয়মবহির্ভূতভাবে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ বন কর্মকর্তাদের।
ঘন শাল-গজারি বনের চারপাশে দেওয়া হয়েছে কাঁটাতারের বেড়া। নিজের মালিকানাধীন জমি থাকলেও বন বিভাগের সঙ্গে সীমানা নির্ধারণ না করে এ ধরনের কটেজ নির্মাণ নিয়মবহির্ভূত বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বিট কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম । রিসোর্ট কর্তৃপক্ষের দাবি, চারপাশে বন বিভাগের জমি থাকলেও রিসোর্টের জায়গা তাদের। সীমানা নির্ধারণের আবেদন করে কাজ চালানো হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, গাজীপুরের শ্রীপুরে রেঞ্জের বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর বিটের আওতাধীন ঘন শাল ও গজারি বনের মাঝখানে তৈরি হচ্ছে রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্ট নামের রিসোর্টটি। রিসোর্টের ভেতরে ইতিমধ্যে তৈরি হয়েছে বেশ কয়েকটি ছোট-বড় কটেজ, সুইমিংপুল, শিশুপার্ক। বনের চারপাশ দিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে অস্থায়ী কাঁটাতারের সীমানাপ্রাচীর। রিসোর্টে যাওয়ার জন্য সংরক্ষিত বনের ভেতরের রাস্তা সংস্কার করা হয়েছে। রিসোর্ট নির্মাণের মালামাল গাড়িতে করে আনার সময় ভেঙে নষ্ট হয়েছে সংরক্ষিত বনের অনেক গাছপালা।
শ্রীপুর রেঞ্জের অধীনে সাতখামাইর বিট অফিসের বিট কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘২০২১ সালে রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্ট নামে একটি রিসোর্টের জন্য টিপু সুলতান নামে জনৈক এক ব্যক্তি ৪.৭৪ একর জমির সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেন। আবেদনটি করেই রিসোর্টের নির্মাণকাজ শুরু করেন, যা সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূত। চারপাশে আমাদের সংরক্ষিত বনভূমি থাকার কারণে এই সীমানা নির্ধারণের অনুমতি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই বন বিভাগের।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এ ধরনের সীমানা নির্ধারণের অনুমতি দেন না। এ ছাড়া সীমানা নির্ধারণ ছাড়া বনভূমি ঘেঁষে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূতভাবে করছে। ইতিমধ্যে আপনাদের মাধ্যমে আমাদের নজরে এসেছে বিষয়টি। দ্রুত সময়ের মধ্যে মাপজোখ করে অবৈধ সীমানাপ্রাচীর ভেঙে গুঁড়িয়ে দেব। পাশাপাশি নির্মাণকাজ বন্ধ করব। যদিও তাদের মালিকানা জমিতে রিসোর্টের কাজ করছে, কিন্তু রিসোর্টের চারপাশে বন বিভাগের সংরক্ষিত বনভূমি। সংরক্ষিত বনের ভেতর দিয়ে যে রাস্তা রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ ব্যবহার করছে, তা দ্রুত বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্টের ব্যবস্থাপক মো. আশিক মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্টের মালিক টিপু সুলতান নামে এক ব্যক্তি। আমি রিসোর্টের সার্বিক বিষয়টি দেখভাল করে থাকি। রিসোর্ট নির্মাণের জায়গা আমাদের সম্পূর্ণ মালিকানা জমি। সীমানা নির্ধারণের জন্য সংশ্লিষ্ট বন বিভাগের কাছে আবেদন করা হয়েছে। রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ বনভূমির রাস্তা ব্যবহার করবে না। আমরা আমাদের জমিতে কটেজ নির্মাণ করছি। আমরা বন বিভাগের এক শতাংশ জমিও ব্যবহার করছি না।’
শ্রীপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মোকলেছুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, চারপাশে বনভূমি, ভেতরে রিসোর্ট নির্মাণের বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট বিট কর্মকর্তাকে। চারপাশে বনভূমি, মাঝখানে মালিকানা জমির সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেই সেখানে রিসোর্টের কাজ শুরু করা কোনো নিয়মের মধ্যে পড়ে না। চারপাশে যেহেতু বনভূমি, সে জন্য বন বিভাগ সীমানা নির্ধারণের অনুমতি দেবে না। সংরক্ষিত বনভূমির ভেতর দিয়ে কোনো ধরনের রাস্তা ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। দ্রুত সময়ের মধ্যে অবৈধ সীমানাপ্রাচীর ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে।
রাতুল মণ্ডল, শ্রীপুর (গাজীপুর)

গাজীপুরের শ্রীপুরে সংরক্ষিত ঘন বনাঞ্চলের মাঝখানে গড়ে তোলা হচ্ছে রিসোর্ট। বন আইন অমান্য করে কেবল সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেই নিয়মবহির্ভূতভাবে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ বন কর্মকর্তাদের।
ঘন শাল-গজারি বনের চারপাশে দেওয়া হয়েছে কাঁটাতারের বেড়া। নিজের মালিকানাধীন জমি থাকলেও বন বিভাগের সঙ্গে সীমানা নির্ধারণ না করে এ ধরনের কটেজ নির্মাণ নিয়মবহির্ভূত বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বিট কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম । রিসোর্ট কর্তৃপক্ষের দাবি, চারপাশে বন বিভাগের জমি থাকলেও রিসোর্টের জায়গা তাদের। সীমানা নির্ধারণের আবেদন করে কাজ চালানো হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, গাজীপুরের শ্রীপুরে রেঞ্জের বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর বিটের আওতাধীন ঘন শাল ও গজারি বনের মাঝখানে তৈরি হচ্ছে রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্ট নামের রিসোর্টটি। রিসোর্টের ভেতরে ইতিমধ্যে তৈরি হয়েছে বেশ কয়েকটি ছোট-বড় কটেজ, সুইমিংপুল, শিশুপার্ক। বনের চারপাশ দিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে অস্থায়ী কাঁটাতারের সীমানাপ্রাচীর। রিসোর্টে যাওয়ার জন্য সংরক্ষিত বনের ভেতরের রাস্তা সংস্কার করা হয়েছে। রিসোর্ট নির্মাণের মালামাল গাড়িতে করে আনার সময় ভেঙে নষ্ট হয়েছে সংরক্ষিত বনের অনেক গাছপালা।
শ্রীপুর রেঞ্জের অধীনে সাতখামাইর বিট অফিসের বিট কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘২০২১ সালে রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্ট নামে একটি রিসোর্টের জন্য টিপু সুলতান নামে জনৈক এক ব্যক্তি ৪.৭৪ একর জমির সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেন। আবেদনটি করেই রিসোর্টের নির্মাণকাজ শুরু করেন, যা সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূত। চারপাশে আমাদের সংরক্ষিত বনভূমি থাকার কারণে এই সীমানা নির্ধারণের অনুমতি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই বন বিভাগের।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এ ধরনের সীমানা নির্ধারণের অনুমতি দেন না। এ ছাড়া সীমানা নির্ধারণ ছাড়া বনভূমি ঘেঁষে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূতভাবে করছে। ইতিমধ্যে আপনাদের মাধ্যমে আমাদের নজরে এসেছে বিষয়টি। দ্রুত সময়ের মধ্যে মাপজোখ করে অবৈধ সীমানাপ্রাচীর ভেঙে গুঁড়িয়ে দেব। পাশাপাশি নির্মাণকাজ বন্ধ করব। যদিও তাদের মালিকানা জমিতে রিসোর্টের কাজ করছে, কিন্তু রিসোর্টের চারপাশে বন বিভাগের সংরক্ষিত বনভূমি। সংরক্ষিত বনের ভেতর দিয়ে যে রাস্তা রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ ব্যবহার করছে, তা দ্রুত বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্টের ব্যবস্থাপক মো. আশিক মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্টের মালিক টিপু সুলতান নামে এক ব্যক্তি। আমি রিসোর্টের সার্বিক বিষয়টি দেখভাল করে থাকি। রিসোর্ট নির্মাণের জায়গা আমাদের সম্পূর্ণ মালিকানা জমি। সীমানা নির্ধারণের জন্য সংশ্লিষ্ট বন বিভাগের কাছে আবেদন করা হয়েছে। রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ বনভূমির রাস্তা ব্যবহার করবে না। আমরা আমাদের জমিতে কটেজ নির্মাণ করছি। আমরা বন বিভাগের এক শতাংশ জমিও ব্যবহার করছি না।’
শ্রীপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মোকলেছুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, চারপাশে বনভূমি, ভেতরে রিসোর্ট নির্মাণের বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট বিট কর্মকর্তাকে। চারপাশে বনভূমি, মাঝখানে মালিকানা জমির সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেই সেখানে রিসোর্টের কাজ শুরু করা কোনো নিয়মের মধ্যে পড়ে না। চারপাশে যেহেতু বনভূমি, সে জন্য বন বিভাগ সীমানা নির্ধারণের অনুমতি দেবে না। সংরক্ষিত বনভূমির ভেতর দিয়ে কোনো ধরনের রাস্তা ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। দ্রুত সময়ের মধ্যে অবৈধ সীমানাপ্রাচীর ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে।

গাজীপুরের শ্রীপুরে সংরক্ষিত ঘন বনাঞ্চলের মাঝখানে গড়ে তোলা হচ্ছে রিসোর্ট। বন আইন অমান্য করে কেবল সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেই নিয়মবহির্ভূতভাবে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ বন কর্মকর্তাদের।
ঘন শাল-গজারি বনের চারপাশে দেওয়া হয়েছে কাঁটাতারের বেড়া। নিজের মালিকানাধীন জমি থাকলেও বন বিভাগের সঙ্গে সীমানা নির্ধারণ না করে এ ধরনের কটেজ নির্মাণ নিয়মবহির্ভূত বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বিট কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম । রিসোর্ট কর্তৃপক্ষের দাবি, চারপাশে বন বিভাগের জমি থাকলেও রিসোর্টের জায়গা তাদের। সীমানা নির্ধারণের আবেদন করে কাজ চালানো হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, গাজীপুরের শ্রীপুরে রেঞ্জের বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর বিটের আওতাধীন ঘন শাল ও গজারি বনের মাঝখানে তৈরি হচ্ছে রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্ট নামের রিসোর্টটি। রিসোর্টের ভেতরে ইতিমধ্যে তৈরি হয়েছে বেশ কয়েকটি ছোট-বড় কটেজ, সুইমিংপুল, শিশুপার্ক। বনের চারপাশ দিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে অস্থায়ী কাঁটাতারের সীমানাপ্রাচীর। রিসোর্টে যাওয়ার জন্য সংরক্ষিত বনের ভেতরের রাস্তা সংস্কার করা হয়েছে। রিসোর্ট নির্মাণের মালামাল গাড়িতে করে আনার সময় ভেঙে নষ্ট হয়েছে সংরক্ষিত বনের অনেক গাছপালা।
শ্রীপুর রেঞ্জের অধীনে সাতখামাইর বিট অফিসের বিট কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘২০২১ সালে রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্ট নামে একটি রিসোর্টের জন্য টিপু সুলতান নামে জনৈক এক ব্যক্তি ৪.৭৪ একর জমির সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেন। আবেদনটি করেই রিসোর্টের নির্মাণকাজ শুরু করেন, যা সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূত। চারপাশে আমাদের সংরক্ষিত বনভূমি থাকার কারণে এই সীমানা নির্ধারণের অনুমতি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই বন বিভাগের।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এ ধরনের সীমানা নির্ধারণের অনুমতি দেন না। এ ছাড়া সীমানা নির্ধারণ ছাড়া বনভূমি ঘেঁষে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূতভাবে করছে। ইতিমধ্যে আপনাদের মাধ্যমে আমাদের নজরে এসেছে বিষয়টি। দ্রুত সময়ের মধ্যে মাপজোখ করে অবৈধ সীমানাপ্রাচীর ভেঙে গুঁড়িয়ে দেব। পাশাপাশি নির্মাণকাজ বন্ধ করব। যদিও তাদের মালিকানা জমিতে রিসোর্টের কাজ করছে, কিন্তু রিসোর্টের চারপাশে বন বিভাগের সংরক্ষিত বনভূমি। সংরক্ষিত বনের ভেতর দিয়ে যে রাস্তা রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ ব্যবহার করছে, তা দ্রুত বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্টের ব্যবস্থাপক মো. আশিক মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেইন ফরেস্ট ইকো রিসোর্টের মালিক টিপু সুলতান নামে এক ব্যক্তি। আমি রিসোর্টের সার্বিক বিষয়টি দেখভাল করে থাকি। রিসোর্ট নির্মাণের জায়গা আমাদের সম্পূর্ণ মালিকানা জমি। সীমানা নির্ধারণের জন্য সংশ্লিষ্ট বন বিভাগের কাছে আবেদন করা হয়েছে। রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ বনভূমির রাস্তা ব্যবহার করবে না। আমরা আমাদের জমিতে কটেজ নির্মাণ করছি। আমরা বন বিভাগের এক শতাংশ জমিও ব্যবহার করছি না।’
শ্রীপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মোকলেছুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, চারপাশে বনভূমি, ভেতরে রিসোর্ট নির্মাণের বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট বিট কর্মকর্তাকে। চারপাশে বনভূমি, মাঝখানে মালিকানা জমির সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেই সেখানে রিসোর্টের কাজ শুরু করা কোনো নিয়মের মধ্যে পড়ে না। চারপাশে যেহেতু বনভূমি, সে জন্য বন বিভাগ সীমানা নির্ধারণের অনুমতি দেবে না। সংরক্ষিত বনভূমির ভেতর দিয়ে কোনো ধরনের রাস্তা ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। দ্রুত সময়ের মধ্যে অবৈধ সীমানাপ্রাচীর ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে কুষ্টিয়ার চারটি আসনের সব কটিতেই প্রাথমিক মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। তবে চার আসনেই বিএনপির মনোনয়ন ঘিরে চলছে অস্থিরতা। বিক্ষোভ-সমাবেশের মাধ্যমে দলীয় প্রার্থীর প্রতি নিজেদের অনাস্থার জানান দিচ্ছে নেতা-কর্মীদের একাংশ।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের পশ্চিমাঞ্চলীয় রেলওয়ে বিভাগ লালমনিরহাটের অধীনে প্রতিদিন ২০ জোড়া যাত্রীবাহী ট্রেন ঢাকাসহ বিভিন্ন রুটে চলাচল করে। এই সেবা নির্বিঘ্নে পরিচালনায় প্রয়োজন কমপক্ষে ৩০টি লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন)। কিন্তু লালমনিরহাট রেল বিভাগে রয়েছে মাত্র ২২টি; এর মধ্যে ১৬টিই দীর্ঘদিন ধরে মেয়াদোত্তীর্ণ।
৫ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে অগ্রসরমাণ এলাকায় ৫০টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) স্থাপনে প্রকল্পের অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এর মধ্যে সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় টিটিসি প্রকল্প ছিল। কিন্তু তাহিরপুরের প্রকল্পটি জেলার জগন্নাথপুর উপজেলায় স্থানান্তর করা হয়। এতে উপজেলাবাসী...
৫ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি তেল কোম্পানি যমুনা অয়েলে ছয় দায়িত্বে রয়েছেন একজন কর্মকর্তা। সর্বশেষ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব দেওয়া হয় মো. মাসুদুল ইসলাম নামের এই কর্মকর্তাকে। তার আগে থেকেই মহাব্যবস্থাপক (মানবসম্পদ ও বিপণন) এবং কোম্পানি সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার ৪টি আসন
দেবাশীষ দত্ত, কুষ্টিয়া

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে কুষ্টিয়ার চারটি আসনের সব কটিতেই প্রাথমিক মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী।
তবে চার আসনেই বিএনপির মনোনয়ন ঘিরে চলছে অস্থিরতা। বিক্ষোভ-সমাবেশের মাধ্যমে দলীয় প্রার্থীর প্রতি নিজেদের অনাস্থার জানান দিচ্ছে নেতা-কর্মীদের একাংশ। মনোনয়নবঞ্চিতদের নেতাদের পক্ষে আন্দোলনে নেমেছেন তাঁদের অনুসারীরা। বিএনপির অভ্যন্তরীণ বিরোধকে কাজে লাগিয়ে ভোটের মাঠে ফায়দা তুলতে তৎপর জামায়াত।
কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের উপজেলা সভাপতি রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা। ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের আহ্বায়ক শরিফ উদ্দিন জুয়েলও এখানে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। প্রাথমিক মনোনয়ন ঘোষণার পর তিনি দলের সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানালেও এখনো সভা-সমাবেশের মাধ্যমে মাঠে সক্রিয় রয়েছেন। ফলে চাপের মুখে পড়েছেন বাচ্চু মোল্লা। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দৌলতপুর থানার আমির বেলাল উদ্দিন। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হতে পারেন মুফতি আমিনুল ইসলাম। খেলাফত মজলিসের মনোনয়ন পেতে পারেন শরীফুল ইসলাম। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস থেকে আসাদুজ্জামান, এনসিপি থেকে নুসরাত তাবাসসুম জ্যোতি এবং গণঅধিকার পরিষদ থেকে শাহাবুল মাহমুদ প্রার্থী হতে পারেন।
কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী। তবে তাঁকে মেনে নিতে রাজি নন দলের আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক সংসদ সদস্য শহীদুল ইসলামের সমর্থকেরা। এতে স্থানীয় বিএনপিতে বিভাজন দেখা দিয়েছে। রাগীব রউফ চৌধুরীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন শহীদুল ইসলামের অনুসারীরা। তাঁদের অভিযোগ, দল শহীদুলের দীর্ঘদিনের কাজের মূল্যায়ন করেনি। বিএনপির মিত্র হিসেবে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মহাসচিব ও সাবেক এমপি আহসান হাবীব লিংকনও এখানে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর। বিএনপি ও তার মিত্রদের দ্বন্দ্বকে কাজে লাগিয়ে তিনি ফায়দা তুলতে পারেন বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। ইসলামী আন্দোলন থেকে মোহাম্মদ আলী, খেলাফত মজলিস থেকে মো. আব্দুল হামিদ ও এনসিপি থেকে নয়ন আহমেদের নাম শোনা যাচ্ছে।
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার। তবে তাঁর মনোনয়নে ক্ষুব্ধ আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক এমপি অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের অনুসারীরা। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী ইসলামি বক্তা মুফতি আমির হামজা। গণঅধিকার পরিষদ থেকে আব্দুল খালেক, খেলাফত মজলিস থেকে সিরাজুল হক, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস থেকে আবদুল লতিফ খান এবং ইসলামী আন্দোলন থেকে আহম্মদ আলী প্রার্থী হতে পারেন।
কুষ্টিয়া-৪ (কুমারখালী-খোকসা) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী। তবে তাঁর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক মেয়র নুরুল ইসলাম আনসার প্রামাণিকের অনুসারীরা। জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ সাদী, কৃষক দলের হাফেজ মো. মঈনউদ্দিনও এই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। ফলে তাঁদের অনুসারীরাও আসনটিতে প্রার্থী পরিবর্তন চান। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আফজাল হোসেন। বিএনপির অন্তঃকোন্দলে এখানে জয়ের আশা দেখছেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। খেলাফত মজলিস থেকে আলী আশরাফ, ইসলামী আন্দোলন থেকে আনোয়ার হোসেন খান, গণঅধিকার পরিষদ থেকে শাকিল আহমেদ মনোনয়ন পেতে পারেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে কুষ্টিয়ার চারটি আসনের সব কটিতেই প্রাথমিক মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী।
তবে চার আসনেই বিএনপির মনোনয়ন ঘিরে চলছে অস্থিরতা। বিক্ষোভ-সমাবেশের মাধ্যমে দলীয় প্রার্থীর প্রতি নিজেদের অনাস্থার জানান দিচ্ছে নেতা-কর্মীদের একাংশ। মনোনয়নবঞ্চিতদের নেতাদের পক্ষে আন্দোলনে নেমেছেন তাঁদের অনুসারীরা। বিএনপির অভ্যন্তরীণ বিরোধকে কাজে লাগিয়ে ভোটের মাঠে ফায়দা তুলতে তৎপর জামায়াত।
কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের উপজেলা সভাপতি রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা। ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের আহ্বায়ক শরিফ উদ্দিন জুয়েলও এখানে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। প্রাথমিক মনোনয়ন ঘোষণার পর তিনি দলের সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানালেও এখনো সভা-সমাবেশের মাধ্যমে মাঠে সক্রিয় রয়েছেন। ফলে চাপের মুখে পড়েছেন বাচ্চু মোল্লা। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দৌলতপুর থানার আমির বেলাল উদ্দিন। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হতে পারেন মুফতি আমিনুল ইসলাম। খেলাফত মজলিসের মনোনয়ন পেতে পারেন শরীফুল ইসলাম। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস থেকে আসাদুজ্জামান, এনসিপি থেকে নুসরাত তাবাসসুম জ্যোতি এবং গণঅধিকার পরিষদ থেকে শাহাবুল মাহমুদ প্রার্থী হতে পারেন।
কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী। তবে তাঁকে মেনে নিতে রাজি নন দলের আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক সংসদ সদস্য শহীদুল ইসলামের সমর্থকেরা। এতে স্থানীয় বিএনপিতে বিভাজন দেখা দিয়েছে। রাগীব রউফ চৌধুরীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন শহীদুল ইসলামের অনুসারীরা। তাঁদের অভিযোগ, দল শহীদুলের দীর্ঘদিনের কাজের মূল্যায়ন করেনি। বিএনপির মিত্র হিসেবে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মহাসচিব ও সাবেক এমপি আহসান হাবীব লিংকনও এখানে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর। বিএনপি ও তার মিত্রদের দ্বন্দ্বকে কাজে লাগিয়ে তিনি ফায়দা তুলতে পারেন বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। ইসলামী আন্দোলন থেকে মোহাম্মদ আলী, খেলাফত মজলিস থেকে মো. আব্দুল হামিদ ও এনসিপি থেকে নয়ন আহমেদের নাম শোনা যাচ্ছে।
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার। তবে তাঁর মনোনয়নে ক্ষুব্ধ আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক এমপি অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের অনুসারীরা। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী ইসলামি বক্তা মুফতি আমির হামজা। গণঅধিকার পরিষদ থেকে আব্দুল খালেক, খেলাফত মজলিস থেকে সিরাজুল হক, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস থেকে আবদুল লতিফ খান এবং ইসলামী আন্দোলন থেকে আহম্মদ আলী প্রার্থী হতে পারেন।
কুষ্টিয়া-৪ (কুমারখালী-খোকসা) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী। তবে তাঁর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক মেয়র নুরুল ইসলাম আনসার প্রামাণিকের অনুসারীরা। জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ সাদী, কৃষক দলের হাফেজ মো. মঈনউদ্দিনও এই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। ফলে তাঁদের অনুসারীরাও আসনটিতে প্রার্থী পরিবর্তন চান। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আফজাল হোসেন। বিএনপির অন্তঃকোন্দলে এখানে জয়ের আশা দেখছেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। খেলাফত মজলিস থেকে আলী আশরাফ, ইসলামী আন্দোলন থেকে আনোয়ার হোসেন খান, গণঅধিকার পরিষদ থেকে শাকিল আহমেদ মনোনয়ন পেতে পারেন।

গাজীপুরের শ্রীপুরে সংরক্ষিত ঘন বনাঞ্চলের মাঝখানে গড়ে তোলা হচ্ছে রিসোর্ট। বন আইন অমান্য করে কেবল সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেই নিয়মবহির্ভূতভাবে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ বন কর্মকর্তাদের।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪
দেশের পশ্চিমাঞ্চলীয় রেলওয়ে বিভাগ লালমনিরহাটের অধীনে প্রতিদিন ২০ জোড়া যাত্রীবাহী ট্রেন ঢাকাসহ বিভিন্ন রুটে চলাচল করে। এই সেবা নির্বিঘ্নে পরিচালনায় প্রয়োজন কমপক্ষে ৩০টি লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন)। কিন্তু লালমনিরহাট রেল বিভাগে রয়েছে মাত্র ২২টি; এর মধ্যে ১৬টিই দীর্ঘদিন ধরে মেয়াদোত্তীর্ণ।
৫ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে অগ্রসরমাণ এলাকায় ৫০টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) স্থাপনে প্রকল্পের অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এর মধ্যে সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় টিটিসি প্রকল্প ছিল। কিন্তু তাহিরপুরের প্রকল্পটি জেলার জগন্নাথপুর উপজেলায় স্থানান্তর করা হয়। এতে উপজেলাবাসী...
৫ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি তেল কোম্পানি যমুনা অয়েলে ছয় দায়িত্বে রয়েছেন একজন কর্মকর্তা। সর্বশেষ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব দেওয়া হয় মো. মাসুদুল ইসলাম নামের এই কর্মকর্তাকে। তার আগে থেকেই মহাব্যবস্থাপক (মানবসম্পদ ও বিপণন) এবং কোম্পানি সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেখোরশেদ আলম সাগর, লালমনিরহাট ও আজিনুর রহমান আজিম, পাটগ্রাম

দেশের পশ্চিমাঞ্চলীয় রেলওয়ে বিভাগ লালমনিরহাটের অধীনে প্রতিদিন ২০ জোড়া যাত্রীবাহী ট্রেন ঢাকাসহ বিভিন্ন রুটে চলাচল করে। এই সেবা নির্বিঘ্নে পরিচালনায় প্রয়োজন কমপক্ষে ৩০টি লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন)। কিন্তু লালমনিরহাট রেল বিভাগে রয়েছে মাত্র ২২টি; এর মধ্যে ১৬টিই দীর্ঘদিন ধরে মেয়াদোত্তীর্ণ। এ ছাড়া মেয়াদ রয়েছে এমন ছয়টির মধ্যে একটি দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে বহুদিন দিনাজপুরের পার্বতীপুরে কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানায় (সিএলডব্লিউ) পড়ে আছে।
রেলওয়ে ডিভিশনাল মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, লালমনিরহাটের লোকোমোটিভ রক্ষণাবেক্ষণ ও তদারকি কার্যালয়ের তথ্যমতে, মেয়াদোত্তীর্ণ ১৬টি লোকোমোটিভের মধ্যে চারটির মেয়াদ শেষ হয়েছে ৫০ বছর আগে, আটটির ৩৫, দুটির ৩০ এবং দুটির ২০ বছর আগে। এমন পরিস্থিতিতে ১০ জোড়া আন্তনগর, ৮ জোড়া মেইল এবং ২ জোড়া লোকাল ট্রেন এখনো চলছে এসব পুরোনো লোকোমোটিভের ওপর নির্ভর করে। ঝুঁকি মাথায় নিয়েই ট্রেন চালাতে হচ্ছে লোকোমাস্টারদের।
লালমনিরহাট রেলওয়ে বিভাগের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক লোকোমাস্টার বলেন, মেয়াদোত্তীর্ণ লোকোমোটিভ নিয়ে যাত্রীবাহী ট্রেন চালানো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এসব ইঞ্জিন মাঝেমধ্যে শক্তি হারালে ট্রেন মাঝপথে বিকল হয়ে পড়ার শঙ্কা থাকে। চরম দুশ্চিন্তা নিয়ে ট্রেন চালাতে হয়। নিয়মিত শিডিউল ঠিক থাকে না, সময়মতো ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছানো অনেক সময় সম্ভব হয় না। বহুবার নতুন লোকোমোটিভের জন্য চাহিদাপত্র পাঠানো হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।
জানতে চাইলে লালমনিরহাট স্টেশনে কর্মরত রেলওয়ের কর্মচারী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘লালমনিরহাট রেল বিভাগ বরাবরই উন্নয়ন বৈষম্যের শিকার। উত্তরাঞ্চলের উল্লেখযোগ্য অংশের ট্রেন পরিচালিত হয় এখান থেকে, অথচ মেয়াদোত্তীর্ণ লোকোমোটিভ দিয়েই সেবা চালানো হচ্ছে। লোকোমোটিভের সংকটের কারণে বেশ কয়েকটি মেইল ও লোকাল ট্রেন বন্ধ হয়ে গেছে।’
বাংলাদেশ রেলওয়ে পোষ্য সোসাইটির সভাপতি মনিরুজ্জামান বলেন, ‘সরকার একাধিকবার নতুন লোকোমোটিভ কিনেছে, কিন্তু লালমনিরহাট রেলওয়ে বিভাগকে একটি নতুন ইঞ্জিনও দেওয়া হয়নি।’
এ বিষয়ে লালমনিরহাট রেলওয়ের বিভাগীয় মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার (ডিএম-লোকো) ধীমান ভৌমিক বলেন, ‘পুরো দেশেই লোকোমোটিভ সংকট রয়েছে। তবে লালমনিরহাটে সংকটটা তুলনামূলক বেশি। এ জন্য আমরা নিয়মিত চাহিদাপত্র পাঠাচ্ছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘মেয়াদোত্তীর্ণ লোকোমোটিভ দিয়ে ট্রেন চালানোয় আমাদেরও দুশ্চিন্তা হয়।’
বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (রোলিং স্টক) আহমেদ মাহবুব চৌধুরী বলেন, ‘সারা দেশে লোকোমোটিভ সংকট চলছে। ৩০টি নতুন আধুনিক লোকোমোটিভ কেনার পরিকল্পনা রয়েছে, তবে কবে কেনা হবে, তা এখনো নিশ্চিত নয়। লোকোমোটিভের পাশাপাশি দক্ষ জনবল তৈরিও জরুরি; আমরা সে দিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি।’

দেশের পশ্চিমাঞ্চলীয় রেলওয়ে বিভাগ লালমনিরহাটের অধীনে প্রতিদিন ২০ জোড়া যাত্রীবাহী ট্রেন ঢাকাসহ বিভিন্ন রুটে চলাচল করে। এই সেবা নির্বিঘ্নে পরিচালনায় প্রয়োজন কমপক্ষে ৩০টি লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন)। কিন্তু লালমনিরহাট রেল বিভাগে রয়েছে মাত্র ২২টি; এর মধ্যে ১৬টিই দীর্ঘদিন ধরে মেয়াদোত্তীর্ণ। এ ছাড়া মেয়াদ রয়েছে এমন ছয়টির মধ্যে একটি দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে বহুদিন দিনাজপুরের পার্বতীপুরে কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানায় (সিএলডব্লিউ) পড়ে আছে।
রেলওয়ে ডিভিশনাল মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, লালমনিরহাটের লোকোমোটিভ রক্ষণাবেক্ষণ ও তদারকি কার্যালয়ের তথ্যমতে, মেয়াদোত্তীর্ণ ১৬টি লোকোমোটিভের মধ্যে চারটির মেয়াদ শেষ হয়েছে ৫০ বছর আগে, আটটির ৩৫, দুটির ৩০ এবং দুটির ২০ বছর আগে। এমন পরিস্থিতিতে ১০ জোড়া আন্তনগর, ৮ জোড়া মেইল এবং ২ জোড়া লোকাল ট্রেন এখনো চলছে এসব পুরোনো লোকোমোটিভের ওপর নির্ভর করে। ঝুঁকি মাথায় নিয়েই ট্রেন চালাতে হচ্ছে লোকোমাস্টারদের।
লালমনিরহাট রেলওয়ে বিভাগের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক লোকোমাস্টার বলেন, মেয়াদোত্তীর্ণ লোকোমোটিভ নিয়ে যাত্রীবাহী ট্রেন চালানো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এসব ইঞ্জিন মাঝেমধ্যে শক্তি হারালে ট্রেন মাঝপথে বিকল হয়ে পড়ার শঙ্কা থাকে। চরম দুশ্চিন্তা নিয়ে ট্রেন চালাতে হয়। নিয়মিত শিডিউল ঠিক থাকে না, সময়মতো ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছানো অনেক সময় সম্ভব হয় না। বহুবার নতুন লোকোমোটিভের জন্য চাহিদাপত্র পাঠানো হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।
জানতে চাইলে লালমনিরহাট স্টেশনে কর্মরত রেলওয়ের কর্মচারী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘লালমনিরহাট রেল বিভাগ বরাবরই উন্নয়ন বৈষম্যের শিকার। উত্তরাঞ্চলের উল্লেখযোগ্য অংশের ট্রেন পরিচালিত হয় এখান থেকে, অথচ মেয়াদোত্তীর্ণ লোকোমোটিভ দিয়েই সেবা চালানো হচ্ছে। লোকোমোটিভের সংকটের কারণে বেশ কয়েকটি মেইল ও লোকাল ট্রেন বন্ধ হয়ে গেছে।’
বাংলাদেশ রেলওয়ে পোষ্য সোসাইটির সভাপতি মনিরুজ্জামান বলেন, ‘সরকার একাধিকবার নতুন লোকোমোটিভ কিনেছে, কিন্তু লালমনিরহাট রেলওয়ে বিভাগকে একটি নতুন ইঞ্জিনও দেওয়া হয়নি।’
এ বিষয়ে লালমনিরহাট রেলওয়ের বিভাগীয় মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার (ডিএম-লোকো) ধীমান ভৌমিক বলেন, ‘পুরো দেশেই লোকোমোটিভ সংকট রয়েছে। তবে লালমনিরহাটে সংকটটা তুলনামূলক বেশি। এ জন্য আমরা নিয়মিত চাহিদাপত্র পাঠাচ্ছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘মেয়াদোত্তীর্ণ লোকোমোটিভ দিয়ে ট্রেন চালানোয় আমাদেরও দুশ্চিন্তা হয়।’
বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (রোলিং স্টক) আহমেদ মাহবুব চৌধুরী বলেন, ‘সারা দেশে লোকোমোটিভ সংকট চলছে। ৩০টি নতুন আধুনিক লোকোমোটিভ কেনার পরিকল্পনা রয়েছে, তবে কবে কেনা হবে, তা এখনো নিশ্চিত নয়। লোকোমোটিভের পাশাপাশি দক্ষ জনবল তৈরিও জরুরি; আমরা সে দিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে সংরক্ষিত ঘন বনাঞ্চলের মাঝখানে গড়ে তোলা হচ্ছে রিসোর্ট। বন আইন অমান্য করে কেবল সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেই নিয়মবহির্ভূতভাবে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ বন কর্মকর্তাদের।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে কুষ্টিয়ার চারটি আসনের সব কটিতেই প্রাথমিক মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। তবে চার আসনেই বিএনপির মনোনয়ন ঘিরে চলছে অস্থিরতা। বিক্ষোভ-সমাবেশের মাধ্যমে দলীয় প্রার্থীর প্রতি নিজেদের অনাস্থার জানান দিচ্ছে নেতা-কর্মীদের একাংশ।
৫ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে অগ্রসরমাণ এলাকায় ৫০টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) স্থাপনে প্রকল্পের অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এর মধ্যে সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় টিটিসি প্রকল্প ছিল। কিন্তু তাহিরপুরের প্রকল্পটি জেলার জগন্নাথপুর উপজেলায় স্থানান্তর করা হয়। এতে উপজেলাবাসী...
৫ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি তেল কোম্পানি যমুনা অয়েলে ছয় দায়িত্বে রয়েছেন একজন কর্মকর্তা। সর্বশেষ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব দেওয়া হয় মো. মাসুদুল ইসলাম নামের এই কর্মকর্তাকে। তার আগে থেকেই মহাব্যবস্থাপক (মানবসম্পদ ও বিপণন) এবং কোম্পানি সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বজিত রায়, সুনামগঞ্জ

২০২৩ সালে অগ্রসরমাণ এলাকায় ৫০টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) স্থাপনে প্রকল্পের অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এর মধ্যে সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় টিটিসি প্রকল্প ছিল। কিন্তু তাহিরপুরের প্রকল্পটি জেলার জগন্নাথপুর উপজেলায় স্থানান্তর করা হয়। এতে উপজেলাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করে মানববন্ধন, স্মারকলিপি প্রদানসহ নানা কর্মসূচি পালন করেন।
জানা গেছে, কৃষিনির্ভর তাহিরপুরে আড়াই লক্ষাধিক মানুষের বসবাস। এখানে বিদেশে যাওয়ার প্রবণতাও রয়েছে। শিক্ষা, যোগাযোগ, কর্মসংস্থান—সব দিক থেকেই পিছিয়ে থাকা তাহিরপুরে টিটিসি নির্মাণের খবরে সবাই খুশি হয়েছিলেন। সেটিও অন্যত্র স্থানান্তর করায় এখানের মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতায় ২০২৩ সালের ২৯ আগস্ট একনেকের সভায় ‘উপজেলা পর্যায়ে ৫০টি কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্র স্থাপন’ প্রকল্প অনুমোদন হয়। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর বাস্তবায়নাধীন এ প্রকল্পের নির্মাণ ব্যয় ৩ হাজার ৭৫১ কোটি ৮ লাখ ৯৪ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সময়সীমা রয়েছে ২০২৮ সালের মার্চ পর্যন্ত।
জানা গেছে, তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের কাছে ১ দশমিক ৫০ একর জমির প্রস্তাব করা হয়।
তাহিরপুর টিটিসি বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক মেহেদী হাসান উজ্জ্বল ও সদস্যসচিব সোহেল আলম বলেন, এখানে শিক্ষার হার ৩১ দশমিক ২ শতাংশ। প্রকল্পটি বাতিল করায় তাহিরপুরবাসী হতাশ।’
সুনামগঞ্জ গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন বলেন, তাহিরপুরের প্রকল্পটি প্রথম পর্যায়ে ছিল, এখন আছে দ্বিতীয় পর্যায়ে।
‘উপজেলা পর্যায়ে ৫০টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন’ প্রকল্পের পরিচালক মো. আখতারুজ্জামান বলেন, তাহিরপুরের কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প জগন্নাথপুরে স্থানান্তরের বিষয়টি প্রজেক্ট স্টিয়ারিং কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে একনেকের পরিকল্পনা কমিশন।
সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকল্পটি যেন স্থানান্তর না হয়, সে ব্যাপারে আমরা চেষ্টা করব।’

২০২৩ সালে অগ্রসরমাণ এলাকায় ৫০টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) স্থাপনে প্রকল্পের অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এর মধ্যে সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় টিটিসি প্রকল্প ছিল। কিন্তু তাহিরপুরের প্রকল্পটি জেলার জগন্নাথপুর উপজেলায় স্থানান্তর করা হয়। এতে উপজেলাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করে মানববন্ধন, স্মারকলিপি প্রদানসহ নানা কর্মসূচি পালন করেন।
জানা গেছে, কৃষিনির্ভর তাহিরপুরে আড়াই লক্ষাধিক মানুষের বসবাস। এখানে বিদেশে যাওয়ার প্রবণতাও রয়েছে। শিক্ষা, যোগাযোগ, কর্মসংস্থান—সব দিক থেকেই পিছিয়ে থাকা তাহিরপুরে টিটিসি নির্মাণের খবরে সবাই খুশি হয়েছিলেন। সেটিও অন্যত্র স্থানান্তর করায় এখানের মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতায় ২০২৩ সালের ২৯ আগস্ট একনেকের সভায় ‘উপজেলা পর্যায়ে ৫০টি কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্র স্থাপন’ প্রকল্প অনুমোদন হয়। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর বাস্তবায়নাধীন এ প্রকল্পের নির্মাণ ব্যয় ৩ হাজার ৭৫১ কোটি ৮ লাখ ৯৪ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সময়সীমা রয়েছে ২০২৮ সালের মার্চ পর্যন্ত।
জানা গেছে, তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের কাছে ১ দশমিক ৫০ একর জমির প্রস্তাব করা হয়।
তাহিরপুর টিটিসি বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক মেহেদী হাসান উজ্জ্বল ও সদস্যসচিব সোহেল আলম বলেন, এখানে শিক্ষার হার ৩১ দশমিক ২ শতাংশ। প্রকল্পটি বাতিল করায় তাহিরপুরবাসী হতাশ।’
সুনামগঞ্জ গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন বলেন, তাহিরপুরের প্রকল্পটি প্রথম পর্যায়ে ছিল, এখন আছে দ্বিতীয় পর্যায়ে।
‘উপজেলা পর্যায়ে ৫০টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন’ প্রকল্পের পরিচালক মো. আখতারুজ্জামান বলেন, তাহিরপুরের কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প জগন্নাথপুরে স্থানান্তরের বিষয়টি প্রজেক্ট স্টিয়ারিং কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে একনেকের পরিকল্পনা কমিশন।
সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকল্পটি যেন স্থানান্তর না হয়, সে ব্যাপারে আমরা চেষ্টা করব।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে সংরক্ষিত ঘন বনাঞ্চলের মাঝখানে গড়ে তোলা হচ্ছে রিসোর্ট। বন আইন অমান্য করে কেবল সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেই নিয়মবহির্ভূতভাবে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ বন কর্মকর্তাদের।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে কুষ্টিয়ার চারটি আসনের সব কটিতেই প্রাথমিক মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। তবে চার আসনেই বিএনপির মনোনয়ন ঘিরে চলছে অস্থিরতা। বিক্ষোভ-সমাবেশের মাধ্যমে দলীয় প্রার্থীর প্রতি নিজেদের অনাস্থার জানান দিচ্ছে নেতা-কর্মীদের একাংশ।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের পশ্চিমাঞ্চলীয় রেলওয়ে বিভাগ লালমনিরহাটের অধীনে প্রতিদিন ২০ জোড়া যাত্রীবাহী ট্রেন ঢাকাসহ বিভিন্ন রুটে চলাচল করে। এই সেবা নির্বিঘ্নে পরিচালনায় প্রয়োজন কমপক্ষে ৩০টি লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন)। কিন্তু লালমনিরহাট রেল বিভাগে রয়েছে মাত্র ২২টি; এর মধ্যে ১৬টিই দীর্ঘদিন ধরে মেয়াদোত্তীর্ণ।
৫ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি তেল কোম্পানি যমুনা অয়েলে ছয় দায়িত্বে রয়েছেন একজন কর্মকর্তা। সর্বশেষ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব দেওয়া হয় মো. মাসুদুল ইসলাম নামের এই কর্মকর্তাকে। তার আগে থেকেই মহাব্যবস্থাপক (মানবসম্পদ ও বিপণন) এবং কোম্পানি সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেসবুর শুভ, চট্টগ্রাম

রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি তেল কোম্পানি যমুনা অয়েলে ছয় দায়িত্বে রয়েছেন একজন কর্মকর্তা। সর্বশেষ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব দেওয়া হয় মো. মাসুদুল ইসলাম নামের এই কর্মকর্তাকে। তার আগে থেকেই মহাব্যবস্থাপক (মানবসম্পদ ও বিপণন) এবং কোম্পানি সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। এর বাইরে কোম্পানির সবচেয়ে লোভনীয় বিটুমিন বরাদ্দ কমিটি ও চেম্বার বরাদ্দ কমিটিরও আহ্বায়ক তিনি। নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার সরকারি ডিপো থেকে ডিজেল গায়েব ও সিবিএ নেতা আবুল হোসেনের কারাগার থেকে অফিসে হাজিরার মতো ঘটনায় তাঁর নাম এসেছে। এমন একজন কর্মকর্তার একসঙ্গে এত দায়িত্বে থাকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সংশ্লিষ্ট কয়েকজন জানান, সামনে বিটুমিনের ভরা মৌসুম। মূলত এ কারণেই বিটুমিনের দায়িত্ব নিয়েছেন মাসুদুল ইসলাম। সামগ্রিক বিষয়ে কথা বলতে ফোনে কয়েক দফায় যোগাযোগের চেষ্টা করেও মাসুদুল ইসলামকে পাওয়া যায়নি। পরে হোয়াটসঅ্যাপে তাঁর একসঙ্গে এত দায়িত্ব পালনের বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়। কিন্তু অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ সম্পর্কে পাঠানো বার্তার কোনো জবাব দেননি তিনি।
সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার সরকারি ডিপো (যমুনা অয়েল) থেকে পৌনে চার লাখ লিটার ডিজেল গায়েবের তথ্য প্রকাশিত হয়। ওই ডিপোর ২২ ও ২৩ নম্বর ট্যাংক রি-ক্যালিব্রেশনে (পুনঃপরিমাপ) ওই ঘটনা সামনে আসে। সেখানে বছরের পর বছর ধরে ডিজেল চুরির অন্যতম হাতিয়ার ছিল অনিয়মের মাধ্যমে প্রস্তুত করা ক্যালিব্রেশন শিট। ট্যাংকে যত পরিমাণ তেল ঢালা হতো, হিসাবের খাতায় তার চেয়ে কম দেখানো হতো। বিষয়টি সামনে এলে গত ২৮ সেপ্টেম্বর যমুনা অয়েল কর্তৃপক্ষ ছয় সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। ওই কমিটির প্রতিবেদনে উঠে আসে, ক্যালিব্রেশন শিটে ট্যাংকের ধারণক্ষমতা কম দেখিয়ে বছরের পর বছর লুটে নেওয়া হয় লাখ লাখ লিটার জ্বালানি তেল।
চলতি বছরের ২০ জুলাই নগরের ইপিজেড থানার সিমেন্ট ক্রসিং এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হন চট্টগ্রাম যমুনা অয়েল কোম্পানির শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) সভাপতি মো. আবুল হোসেন। পরে ভাঙচুরের মামলায় তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। কিন্তু এর মধ্যেই গত ৯ আগস্ট পর্যন্ত ২০ দিন তাঁকে কর্মস্থলে হাজির দেখানো হয়। যদিও তিনি এখনো কারাগারে। অথচ কোনো সরকারি কর্মচারী কারাগারে গেলে নিয়ম অনুযায়ী তিনি সাময়িক বরখাস্ত হন; কিন্তু এ ক্ষেত্রে তা হয়নি।
সুজনের চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী জানান, এক কর্মকর্তা যদি এতগুলো দায়িত্বে থাকেন, তাহলে সেখানে অনিয়ম ও দুর্নীতি হবেই।
বিপিসি সচিব শাহিনা সুলতানা জানান, যমুনা অয়েলের সচিব মাসুদুল ইসলামকে কোম্পানির এমডির রুটিন দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি তেল কোম্পানি যমুনা অয়েলে ছয় দায়িত্বে রয়েছেন একজন কর্মকর্তা। সর্বশেষ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব দেওয়া হয় মো. মাসুদুল ইসলাম নামের এই কর্মকর্তাকে। তার আগে থেকেই মহাব্যবস্থাপক (মানবসম্পদ ও বিপণন) এবং কোম্পানি সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। এর বাইরে কোম্পানির সবচেয়ে লোভনীয় বিটুমিন বরাদ্দ কমিটি ও চেম্বার বরাদ্দ কমিটিরও আহ্বায়ক তিনি। নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার সরকারি ডিপো থেকে ডিজেল গায়েব ও সিবিএ নেতা আবুল হোসেনের কারাগার থেকে অফিসে হাজিরার মতো ঘটনায় তাঁর নাম এসেছে। এমন একজন কর্মকর্তার একসঙ্গে এত দায়িত্বে থাকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সংশ্লিষ্ট কয়েকজন জানান, সামনে বিটুমিনের ভরা মৌসুম। মূলত এ কারণেই বিটুমিনের দায়িত্ব নিয়েছেন মাসুদুল ইসলাম। সামগ্রিক বিষয়ে কথা বলতে ফোনে কয়েক দফায় যোগাযোগের চেষ্টা করেও মাসুদুল ইসলামকে পাওয়া যায়নি। পরে হোয়াটসঅ্যাপে তাঁর একসঙ্গে এত দায়িত্ব পালনের বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়। কিন্তু অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ সম্পর্কে পাঠানো বার্তার কোনো জবাব দেননি তিনি।
সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার সরকারি ডিপো (যমুনা অয়েল) থেকে পৌনে চার লাখ লিটার ডিজেল গায়েবের তথ্য প্রকাশিত হয়। ওই ডিপোর ২২ ও ২৩ নম্বর ট্যাংক রি-ক্যালিব্রেশনে (পুনঃপরিমাপ) ওই ঘটনা সামনে আসে। সেখানে বছরের পর বছর ধরে ডিজেল চুরির অন্যতম হাতিয়ার ছিল অনিয়মের মাধ্যমে প্রস্তুত করা ক্যালিব্রেশন শিট। ট্যাংকে যত পরিমাণ তেল ঢালা হতো, হিসাবের খাতায় তার চেয়ে কম দেখানো হতো। বিষয়টি সামনে এলে গত ২৮ সেপ্টেম্বর যমুনা অয়েল কর্তৃপক্ষ ছয় সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। ওই কমিটির প্রতিবেদনে উঠে আসে, ক্যালিব্রেশন শিটে ট্যাংকের ধারণক্ষমতা কম দেখিয়ে বছরের পর বছর লুটে নেওয়া হয় লাখ লাখ লিটার জ্বালানি তেল।
চলতি বছরের ২০ জুলাই নগরের ইপিজেড থানার সিমেন্ট ক্রসিং এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হন চট্টগ্রাম যমুনা অয়েল কোম্পানির শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) সভাপতি মো. আবুল হোসেন। পরে ভাঙচুরের মামলায় তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। কিন্তু এর মধ্যেই গত ৯ আগস্ট পর্যন্ত ২০ দিন তাঁকে কর্মস্থলে হাজির দেখানো হয়। যদিও তিনি এখনো কারাগারে। অথচ কোনো সরকারি কর্মচারী কারাগারে গেলে নিয়ম অনুযায়ী তিনি সাময়িক বরখাস্ত হন; কিন্তু এ ক্ষেত্রে তা হয়নি।
সুজনের চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী জানান, এক কর্মকর্তা যদি এতগুলো দায়িত্বে থাকেন, তাহলে সেখানে অনিয়ম ও দুর্নীতি হবেই।
বিপিসি সচিব শাহিনা সুলতানা জানান, যমুনা অয়েলের সচিব মাসুদুল ইসলামকে কোম্পানির এমডির রুটিন দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

গাজীপুরের শ্রীপুরে সংরক্ষিত ঘন বনাঞ্চলের মাঝখানে গড়ে তোলা হচ্ছে রিসোর্ট। বন আইন অমান্য করে কেবল সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেই নিয়মবহির্ভূতভাবে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ বন কর্মকর্তাদের।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে কুষ্টিয়ার চারটি আসনের সব কটিতেই প্রাথমিক মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। তবে চার আসনেই বিএনপির মনোনয়ন ঘিরে চলছে অস্থিরতা। বিক্ষোভ-সমাবেশের মাধ্যমে দলীয় প্রার্থীর প্রতি নিজেদের অনাস্থার জানান দিচ্ছে নেতা-কর্মীদের একাংশ।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের পশ্চিমাঞ্চলীয় রেলওয়ে বিভাগ লালমনিরহাটের অধীনে প্রতিদিন ২০ জোড়া যাত্রীবাহী ট্রেন ঢাকাসহ বিভিন্ন রুটে চলাচল করে। এই সেবা নির্বিঘ্নে পরিচালনায় প্রয়োজন কমপক্ষে ৩০টি লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন)। কিন্তু লালমনিরহাট রেল বিভাগে রয়েছে মাত্র ২২টি; এর মধ্যে ১৬টিই দীর্ঘদিন ধরে মেয়াদোত্তীর্ণ।
৫ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে অগ্রসরমাণ এলাকায় ৫০টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) স্থাপনে প্রকল্পের অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এর মধ্যে সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় টিটিসি প্রকল্প ছিল। কিন্তু তাহিরপুরের প্রকল্পটি জেলার জগন্নাথপুর উপজেলায় স্থানান্তর করা হয়। এতে উপজেলাবাসী...
৫ ঘণ্টা আগে