পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুর ও আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
আজ শনিবার বিকেল ৫টার দিকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ছাত্র-জনতার অবস্থান কর্মসূচি চলাকালীন এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় শহরের উপজেলা গেটসংলগ্ন উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের গেট-দরজা, জানালার গ্রিল, চেয়ার-টেবিলসহ আসবাবপত্র ভাঙচুরসহ তাতে আগুন দেওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ, জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রকাশ ও ফ্যাসিবাদের দোসরদের পালিয়ে যাওয়ার প্রতিবাদে গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে আজ বিকেলে ব্লকেড এবং অবস্থান কর্মসূচির ডাক দেয় সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা।
কর্মসূচি চলাকালীন বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায়। পরে আসবাবপত্রে আগুন দেয়।
এর আগে আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে শহরের চৌমাথা মোড়ে আয়োজিত অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন গাইবান্ধা জেলা ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি জুবায়ের হোসেন, পলাশবাড়ী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও জামায়াত নেতা আবু তালেব মাস্টার, উপজেলা যুব জামায়াতের সভাপতি শামীম হাসান, উপজেলা শিবির সভাপতি জুয়েল রানা (পশ্চিম), আল ইমরান (পূর্ব), পৌর সভাপতি আব্দুল্লাহ রুবেল ও জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক মাসুদ রানা শেখ।
কর্মসূচি থেকে নেতা-কর্মীরা বলেন, ৫ আগস্ট আ. লীগের এই বাংলায় থাকার অধিকার হারিয়েছে। অতি দ্রুত আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। ফ্যাসিবাদের দোসরদের পালিয়ে যাওয়ার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়। এ ছাড়া জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রকাশের দাবিও জানান তাঁরা। এসব দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে বলেও জানান তাঁরা।
পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল মহাসড়ক প্রদক্ষিণ করে চৌমাথা মোড়ে এসে শেষ হয়। সেখানে মিছিলকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।
জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক মাসুদ রানা শেখ বলেন, অবস্থান কর্মসূচি চলাকালীন বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুরসহ আগুন দেয়। এতে তাঁদের সংগঠনের কেউ জড়িত নন।
পলাশবাড়ী উপজেলা যুব জামায়াতের সভাপতি শামীম হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর-আগুন দেওয়ার ঘটনায় তাঁদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুর ও আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
আজ শনিবার বিকেল ৫টার দিকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ছাত্র-জনতার অবস্থান কর্মসূচি চলাকালীন এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় শহরের উপজেলা গেটসংলগ্ন উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের গেট-দরজা, জানালার গ্রিল, চেয়ার-টেবিলসহ আসবাবপত্র ভাঙচুরসহ তাতে আগুন দেওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ, জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রকাশ ও ফ্যাসিবাদের দোসরদের পালিয়ে যাওয়ার প্রতিবাদে গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে আজ বিকেলে ব্লকেড এবং অবস্থান কর্মসূচির ডাক দেয় সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা।
কর্মসূচি চলাকালীন বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায়। পরে আসবাবপত্রে আগুন দেয়।
এর আগে আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে শহরের চৌমাথা মোড়ে আয়োজিত অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন গাইবান্ধা জেলা ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি জুবায়ের হোসেন, পলাশবাড়ী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও জামায়াত নেতা আবু তালেব মাস্টার, উপজেলা যুব জামায়াতের সভাপতি শামীম হাসান, উপজেলা শিবির সভাপতি জুয়েল রানা (পশ্চিম), আল ইমরান (পূর্ব), পৌর সভাপতি আব্দুল্লাহ রুবেল ও জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক মাসুদ রানা শেখ।
কর্মসূচি থেকে নেতা-কর্মীরা বলেন, ৫ আগস্ট আ. লীগের এই বাংলায় থাকার অধিকার হারিয়েছে। অতি দ্রুত আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। ফ্যাসিবাদের দোসরদের পালিয়ে যাওয়ার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়। এ ছাড়া জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রকাশের দাবিও জানান তাঁরা। এসব দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে বলেও জানান তাঁরা।
পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল মহাসড়ক প্রদক্ষিণ করে চৌমাথা মোড়ে এসে শেষ হয়। সেখানে মিছিলকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।
জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক মাসুদ রানা শেখ বলেন, অবস্থান কর্মসূচি চলাকালীন বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুরসহ আগুন দেয়। এতে তাঁদের সংগঠনের কেউ জড়িত নন।
পলাশবাড়ী উপজেলা যুব জামায়াতের সভাপতি শামীম হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর-আগুন দেওয়ার ঘটনায় তাঁদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
নদীবেষ্টিত এলাকা পটুয়াখালী পৌরসভায় দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পৌর কর্তৃপক্ষের সঞ্চালন লাইনের পানির ওপর নির্ভরশীল হলেও জলবায়ু পরিবর্তন, ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামোর কারণে দিন দিন তীব্র হচ্ছে পানির সংকট।
৪ মিনিট আগেকুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গোলাপের চর গ্রামের একমাত্র সেতুটি ৩০ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকার পর বর্তমানে চরম নাজুক দশায় পৌঁছেছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তৈরি করা ৩০ ফুট দীর্ঘ সেতুটির পিলার থেকে মাটি সরে যাওয়া এবং দেবে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁশের খুঁটি দিয়ে কোনোমতে যান..
৭ মিনিট আগেরশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
৩২ মিনিট আগেঅর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৫ ঘণ্টা আগে