ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার গোপালদী গ্রামে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। আজ বুধবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) শামীমা পারভীন এ আদেশ দেন।
সাজাপ্রাপ্ত নুর আলম ওরফে হুমায়ুন (৩৪) মধুখালী উপজেলার গোপালদী গ্রামের মো. শহীদ শেখের ছেলে। রায় ঘোষণার সময় নুর আলম আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাঁকে পুলিশ প্রহরায় কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, যৌতুক না দেওয়ায় ২০১৮ সালের ২৩ অক্টোবর রাত পৌনে ১টার সময় শিলা খাতুন (২৬) নামের ওই গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন স্বামী নুর আলম। নিহত গৃহবধূ একই উপজেলার দয়ারামপুর গ্রামের কুতুব উদ্দিন মোল্যার মেয়ে। ঘটনার দুদিন পর ২৫ অক্টোবর মধুখালী থানায় হত্যা মামলা করেন তাঁর বাবা।
কুতুব উদ্দিন মোল্যা মামলায় উল্লেখ করে বলেন, ‘হত্যার পর আমাকে এবং আমার পরিবারের কাউকে কিছু জানায় না মেয়ের স্বামীর বাড়ির লোকজন। পরদিন ২৪ অক্টোবর ভোর ৬টার সময় প্রতিবেশীদের মাধ্যমে ফোনে আমরা বিষয়টি জানতে পারি। ওই বাড়িতে গিয়ে পরিবারের কোনো লোকজনকে না দেখে আমরা বিষয়টি পুলিশকে জানাই। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।’
ফরিদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) গোলাম রব্বানী ভূঁইয়া রতন বলেন, ‘আমরা রাষ্ট্রপক্ষ মামলার এ রায়ে সন্তুষ্ট হয়েছি। মামলাটিতে মোট ১২ জন সাক্ষ্য দেয়। সব আলামত ও সাক্ষীদের জবানবন্দিতে অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত এই রায় দেন।’
গোলাম রব্বানী ভূঁইয়া বলেন, এই মামলা একটি উজ্জ্বল উদাহরণ হয়ে থাকবে যৌতুকলোভী মানুষের জন্য, যারা যৌতুক না পেয়ে নিজের স্ত্রীকে হত্যা করে।
ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার গোপালদী গ্রামে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। আজ বুধবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) শামীমা পারভীন এ আদেশ দেন।
সাজাপ্রাপ্ত নুর আলম ওরফে হুমায়ুন (৩৪) মধুখালী উপজেলার গোপালদী গ্রামের মো. শহীদ শেখের ছেলে। রায় ঘোষণার সময় নুর আলম আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাঁকে পুলিশ প্রহরায় কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, যৌতুক না দেওয়ায় ২০১৮ সালের ২৩ অক্টোবর রাত পৌনে ১টার সময় শিলা খাতুন (২৬) নামের ওই গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন স্বামী নুর আলম। নিহত গৃহবধূ একই উপজেলার দয়ারামপুর গ্রামের কুতুব উদ্দিন মোল্যার মেয়ে। ঘটনার দুদিন পর ২৫ অক্টোবর মধুখালী থানায় হত্যা মামলা করেন তাঁর বাবা।
কুতুব উদ্দিন মোল্যা মামলায় উল্লেখ করে বলেন, ‘হত্যার পর আমাকে এবং আমার পরিবারের কাউকে কিছু জানায় না মেয়ের স্বামীর বাড়ির লোকজন। পরদিন ২৪ অক্টোবর ভোর ৬টার সময় প্রতিবেশীদের মাধ্যমে ফোনে আমরা বিষয়টি জানতে পারি। ওই বাড়িতে গিয়ে পরিবারের কোনো লোকজনকে না দেখে আমরা বিষয়টি পুলিশকে জানাই। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।’
ফরিদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) গোলাম রব্বানী ভূঁইয়া রতন বলেন, ‘আমরা রাষ্ট্রপক্ষ মামলার এ রায়ে সন্তুষ্ট হয়েছি। মামলাটিতে মোট ১২ জন সাক্ষ্য দেয়। সব আলামত ও সাক্ষীদের জবানবন্দিতে অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত এই রায় দেন।’
গোলাম রব্বানী ভূঁইয়া বলেন, এই মামলা একটি উজ্জ্বল উদাহরণ হয়ে থাকবে যৌতুকলোভী মানুষের জন্য, যারা যৌতুক না পেয়ে নিজের স্ত্রীকে হত্যা করে।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ইমামবাড়ি বাজারে মিষ্টির কার্টনে অতিরিক্ত ওজন নিয়ে বিরোধের জেরে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের ইমামবাড়ি...
৫ মিনিট আগেনদীবেষ্টিত এলাকা পটুয়াখালী পৌরসভায় দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পৌর কর্তৃপক্ষের সঞ্চালন লাইনের পানির ওপর নির্ভরশীল হলেও জলবায়ু পরিবর্তন, ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামোর কারণে দিন দিন তীব্র হচ্ছে পানির সংকট।
১২ মিনিট আগেকুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গোলাপের চর গ্রামের একমাত্র সেতুটি ৩০ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকার পর বর্তমানে চরম নাজুক দশায় পৌঁছেছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তৈরি করা ৩০ ফুট দীর্ঘ সেতুটির পিলার থেকে মাটি সরে যাওয়া এবং দেবে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁশের খুঁটি দিয়ে কোনোমতে যান..
১৫ মিনিট আগেরশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
৪০ মিনিট আগে