নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খুলনায় নিখোঁজ হওয়া রহিমা বেগমকে (৫২) ফরিদপুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে ফরিদপুরের বোয়ালমারী থানা এলাকা থেকে তাঁকে জীবিত উদ্ধার করে খুলনা মহানগর পুলিশের একটি দল।
বোয়ালমারী থানার ওসি আব্দুল ওহাব আজকের পত্রিকাকে জানান, খুলনা মহানগর পুলিশের একটি টিম অভিযান চালিয়ে তাঁর থানা এলাকা থেকে রহিমা বেগমকে উদ্ধার করে।
রহিমা বেগমের উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খুলনা মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) মোল্লা জাহাঙ্গীর হোসেন। তিনি বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে, তিনি ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার সৈয়দপুর গ্রামে স্বেচ্ছায় আত্মগোপনে ছিলেন। এমন সংবাদের ভিত্তিতে এডিসি দৌলতপুরের নেতৃত্বে থানার ওসিসহ কয়েকজন পুলিশ অভিযানে যান। সেখানে গিয়ে তাঁকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ।’
এ ব্যাপারে দৌলতপুর থানার ওসি নজরুল ইসলাম বলেন, ‘রাহিমা বেগম ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার সৈয়দপুর গ্রামের জনৈক কুদ্দুস মোল্লার বাড়িতে ছিলেন। কুদ্দুস মোল্লা সোনালী জুট মিলে চাকরিরত অবস্থায় রহিমা বেগমের মহেশ্বরপাশার বাড়িতে ভাড়া ছিলেন। রহিমা বেগম বর্তমানে অসুস্থ। তাঁকে নিয়ে খুলনার উদ্দেশে রওনা হয়েছি। পরে সব কিছু জানানো হবে।’
গত ২৭ আগস্ট রাতে খুলনার দৌলতপুরের মহেশ্বরপাশা উত্তর বণিকপাড়া এলাকায় পানি আনতে বাসা থেকে নিচে নামেন রহিমা বেগম। ঘণ্টা পার হলেও তিনি বাসায় ফেরেননি। পরে মায়ের খোঁজে সন্তানেরা নিচে নেমে তাঁর ব্যবহৃত স্যান্ডেল, ওড়না ও কলস রাস্তার ওপর পড়ে থাকতে দেখেন। রাতে সম্ভাব্য সব স্থানে খুঁজেও না পেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরে কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে খুলনা মহানগরের দৌলতপুর থানায় মামলা করেন তাঁর মেয়ে মরিয়ম মান্নান। এ মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ১৪ সেপ্টেম্বর মামলাটি পিবিআইয়ে হস্তান্তরের আদেশ দেন আদালত। এরপর প্রক্রিয়া মেনে ১৭ সেপ্টেম্বর নথিপত্র বুঝে নেয় পিবিআই।
এদিকে গত ১০ সেপ্টেম্বর সকালে ময়মনসিংহের ফুলপুর থানার বহরদার বাজারে অজ্ঞাতপরিচয় এক নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার হয়। দুই দিন পর ১২ সেপ্টেম্বর মরদেহটি দাফন করা হয়। এর আগে ময়নাতদন্তও সম্পন্ন হয়। ডিএনএ টেস্ট করতে প্রয়োজনীয় আলামতও সংরক্ষণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মরদেহটি খুলনা থেকে নিখোঁজ রহিমা বেগমের (৫২) বলে দাবি করেছেন তাঁর মেয়ে মরিয়ম মান্নান। এরপর উদ্ধারকৃত নারীর পোশাক ও আলামত দেখে দাবি করেন, মরদেহটি তাঁর মায়ের। মায়ের মরদেহের খোঁজে চার বোন— মরিয়ম মান্নান, কানিজ ফাতেমা, মাহফুজা আক্তার ও আদুরী আক্তার শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে ময়মনসিংহের ফুলপুর থানায় পৌঁছান। ডিএনএ টেস্টের জন্য ফুলপুর থানায় আবেদন করেন মরিয়ম মান্নান।
খুলনায় নিখোঁজ হওয়া রহিমা বেগমকে (৫২) ফরিদপুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে ফরিদপুরের বোয়ালমারী থানা এলাকা থেকে তাঁকে জীবিত উদ্ধার করে খুলনা মহানগর পুলিশের একটি দল।
বোয়ালমারী থানার ওসি আব্দুল ওহাব আজকের পত্রিকাকে জানান, খুলনা মহানগর পুলিশের একটি টিম অভিযান চালিয়ে তাঁর থানা এলাকা থেকে রহিমা বেগমকে উদ্ধার করে।
রহিমা বেগমের উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খুলনা মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) মোল্লা জাহাঙ্গীর হোসেন। তিনি বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে, তিনি ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার সৈয়দপুর গ্রামে স্বেচ্ছায় আত্মগোপনে ছিলেন। এমন সংবাদের ভিত্তিতে এডিসি দৌলতপুরের নেতৃত্বে থানার ওসিসহ কয়েকজন পুলিশ অভিযানে যান। সেখানে গিয়ে তাঁকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ।’
এ ব্যাপারে দৌলতপুর থানার ওসি নজরুল ইসলাম বলেন, ‘রাহিমা বেগম ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার সৈয়দপুর গ্রামের জনৈক কুদ্দুস মোল্লার বাড়িতে ছিলেন। কুদ্দুস মোল্লা সোনালী জুট মিলে চাকরিরত অবস্থায় রহিমা বেগমের মহেশ্বরপাশার বাড়িতে ভাড়া ছিলেন। রহিমা বেগম বর্তমানে অসুস্থ। তাঁকে নিয়ে খুলনার উদ্দেশে রওনা হয়েছি। পরে সব কিছু জানানো হবে।’
গত ২৭ আগস্ট রাতে খুলনার দৌলতপুরের মহেশ্বরপাশা উত্তর বণিকপাড়া এলাকায় পানি আনতে বাসা থেকে নিচে নামেন রহিমা বেগম। ঘণ্টা পার হলেও তিনি বাসায় ফেরেননি। পরে মায়ের খোঁজে সন্তানেরা নিচে নেমে তাঁর ব্যবহৃত স্যান্ডেল, ওড়না ও কলস রাস্তার ওপর পড়ে থাকতে দেখেন। রাতে সম্ভাব্য সব স্থানে খুঁজেও না পেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরে কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে খুলনা মহানগরের দৌলতপুর থানায় মামলা করেন তাঁর মেয়ে মরিয়ম মান্নান। এ মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ১৪ সেপ্টেম্বর মামলাটি পিবিআইয়ে হস্তান্তরের আদেশ দেন আদালত। এরপর প্রক্রিয়া মেনে ১৭ সেপ্টেম্বর নথিপত্র বুঝে নেয় পিবিআই।
এদিকে গত ১০ সেপ্টেম্বর সকালে ময়মনসিংহের ফুলপুর থানার বহরদার বাজারে অজ্ঞাতপরিচয় এক নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার হয়। দুই দিন পর ১২ সেপ্টেম্বর মরদেহটি দাফন করা হয়। এর আগে ময়নাতদন্তও সম্পন্ন হয়। ডিএনএ টেস্ট করতে প্রয়োজনীয় আলামতও সংরক্ষণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মরদেহটি খুলনা থেকে নিখোঁজ রহিমা বেগমের (৫২) বলে দাবি করেছেন তাঁর মেয়ে মরিয়ম মান্নান। এরপর উদ্ধারকৃত নারীর পোশাক ও আলামত দেখে দাবি করেন, মরদেহটি তাঁর মায়ের। মায়ের মরদেহের খোঁজে চার বোন— মরিয়ম মান্নান, কানিজ ফাতেমা, মাহফুজা আক্তার ও আদুরী আক্তার শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে ময়মনসিংহের ফুলপুর থানায় পৌঁছান। ডিএনএ টেস্টের জন্য ফুলপুর থানায় আবেদন করেন মরিয়ম মান্নান।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে