ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় অবরোধ-সহিংসতায় বন্ধ থাকার ছয় ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টায় ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক, ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে আটকে থাকা সব যান চলাচল শুরু করে।
ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) শামসুল আজম জানান, বিকেলের দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে এবং যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। বিভিন্ন দপ্তরে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ এখনো নিরূপণ করা হয়নি। কাজ চলছে।
এর আগে সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে ওঠে ফরিদপুরের ভাঙ্গা। বিক্ষোভ থেকে গড়িয়েছে সহিংসতায়। থানা, উপজেলা পরিষদ, হাইওয়ে থানা ও পৌরসভায় হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়েছে বিক্ষুব্ধরা। আগুন দেওয়া হয়েছে মোটরসাইকেলে। এ সময় ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে এবং ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এসব ঘটনার ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে গেলে সাংবাদিকেরা বাধার সম্মুখীন হন। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য ও সাংবাদিক।
আজ বেলা ১টা থেকে ছড়িয়ে পড়ে সহিংসতা। পরে কয়েক হাজার বিক্ষুব্ধ জনতা ভাঙ্গা গোলচত্বরে অবস্থান নেয়। এর আগে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে গোলচত্বরের ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে অবস্থান নেয় তারা। এ সময় সেখানে অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তবে পুলিশকে বিক্ষুব্ধদের কাউকে বাধা দিতে দেখা যায়নি।
সরেজমিনে দেখা যায়, বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে বেলা ১টার দিকে বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে কয়েক হাজার জনতা লাঠিসোঁটা, রামদাসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মিছিল নিয়ে যোগ দিতে যায়। পরক্ষণেই দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা চালায় তারা। এ সময় ১০ থেকে ১২ জন আর্মড পুলিশ সদস্য দৌড়ে পার্শ্ববর্তী ভাঙ্গা কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মসজিদে আশ্রয় নেন। উত্তেজিত জনতার ইটপাটকেলে রক্তাক্ত অবস্থায় দৌড়াতে দেখা যায় পুলিশ সদস্যদের। পরে কিছু সময় তাঁদের ঘিরে রাখে উত্তেজিত জনতা। একপর্যায়ে মাদ্রাসা ও মসজিদের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অবস্থান নিয়ে পুলিশ সদস্যদের রক্ষা করে।
এরপর সেখান থেকে বিক্ষুব্ধরা থানার দিকে চলে যায়। থানায় থাকা গাড়ি ও থানা ভবনে ভাঙচুর করে। ভেতরে আটকা পড়েন পুলিশ সদস্যরা। পরে উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ে গিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়, আগুন দেওয়া হয় সেখানে থাকা মোটরসাইকেলে। পরে হাইওয়ে অফিস ও পৌরসভা কার্যালয়ে ভাঙচুর চালানো হয়। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন মাই টিভির ভাঙ্গা উপজেলা প্রতিনিধি সরোয়ার হোসেন।
এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক প্রশাসনের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এ দিন সকাল থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা মাঠে অবস্থান নিলে সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত যান চলাচল স্বাভাবিক ছিল। পরে বেলা সাড়ে ১১টায় হঠাৎ করে বিভিন্ন এলাকায় জড়ো হন এলাকাবাসী।
জেলা প্রশাসক মো. কামরুল হাসান মোল্যা বলেন, ‘আমরা বিক্ষুব্ধদের শান্ত করার চেষ্টা করছি এবং নির্বাচন কমিশনে জানানো হয়েছে। নির্বাচন কমিশন থেকে আমাদের বলা হয়েছে দ্রুত প্রতিবেদন দিতে। আমরা দ্রুত প্রতিবেদন দিলে আশা করি দু-এক দিনের মধ্যে সমাধান হবে।’
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় অবরোধ-সহিংসতায় বন্ধ থাকার ছয় ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টায় ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক, ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে আটকে থাকা সব যান চলাচল শুরু করে।
ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) শামসুল আজম জানান, বিকেলের দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে এবং যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। বিভিন্ন দপ্তরে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ এখনো নিরূপণ করা হয়নি। কাজ চলছে।
এর আগে সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে ওঠে ফরিদপুরের ভাঙ্গা। বিক্ষোভ থেকে গড়িয়েছে সহিংসতায়। থানা, উপজেলা পরিষদ, হাইওয়ে থানা ও পৌরসভায় হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়েছে বিক্ষুব্ধরা। আগুন দেওয়া হয়েছে মোটরসাইকেলে। এ সময় ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে এবং ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এসব ঘটনার ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে গেলে সাংবাদিকেরা বাধার সম্মুখীন হন। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য ও সাংবাদিক।
আজ বেলা ১টা থেকে ছড়িয়ে পড়ে সহিংসতা। পরে কয়েক হাজার বিক্ষুব্ধ জনতা ভাঙ্গা গোলচত্বরে অবস্থান নেয়। এর আগে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে গোলচত্বরের ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে অবস্থান নেয় তারা। এ সময় সেখানে অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তবে পুলিশকে বিক্ষুব্ধদের কাউকে বাধা দিতে দেখা যায়নি।
সরেজমিনে দেখা যায়, বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে বেলা ১টার দিকে বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে কয়েক হাজার জনতা লাঠিসোঁটা, রামদাসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মিছিল নিয়ে যোগ দিতে যায়। পরক্ষণেই দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা চালায় তারা। এ সময় ১০ থেকে ১২ জন আর্মড পুলিশ সদস্য দৌড়ে পার্শ্ববর্তী ভাঙ্গা কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মসজিদে আশ্রয় নেন। উত্তেজিত জনতার ইটপাটকেলে রক্তাক্ত অবস্থায় দৌড়াতে দেখা যায় পুলিশ সদস্যদের। পরে কিছু সময় তাঁদের ঘিরে রাখে উত্তেজিত জনতা। একপর্যায়ে মাদ্রাসা ও মসজিদের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অবস্থান নিয়ে পুলিশ সদস্যদের রক্ষা করে।
এরপর সেখান থেকে বিক্ষুব্ধরা থানার দিকে চলে যায়। থানায় থাকা গাড়ি ও থানা ভবনে ভাঙচুর করে। ভেতরে আটকা পড়েন পুলিশ সদস্যরা। পরে উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ে গিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়, আগুন দেওয়া হয় সেখানে থাকা মোটরসাইকেলে। পরে হাইওয়ে অফিস ও পৌরসভা কার্যালয়ে ভাঙচুর চালানো হয়। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন মাই টিভির ভাঙ্গা উপজেলা প্রতিনিধি সরোয়ার হোসেন।
এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক প্রশাসনের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এ দিন সকাল থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা মাঠে অবস্থান নিলে সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত যান চলাচল স্বাভাবিক ছিল। পরে বেলা সাড়ে ১১টায় হঠাৎ করে বিভিন্ন এলাকায় জড়ো হন এলাকাবাসী।
জেলা প্রশাসক মো. কামরুল হাসান মোল্যা বলেন, ‘আমরা বিক্ষুব্ধদের শান্ত করার চেষ্টা করছি এবং নির্বাচন কমিশনে জানানো হয়েছে। নির্বাচন কমিশন থেকে আমাদের বলা হয়েছে দ্রুত প্রতিবেদন দিতে। আমরা দ্রুত প্রতিবেদন দিলে আশা করি দু-এক দিনের মধ্যে সমাধান হবে।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৪ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৫ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৬ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৬ ঘণ্টা আগে