ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলায় পৈতৃক জমিতে সীমানা নির্ধারণ করতে গিয়ে সাবেক এক ইউপি চেয়ারম্যানের রোষানলে পড়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও আমেরিকাপ্রবাসী পরিবার। বর্তমানে ওই পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে। এমনকি স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়েও প্রতিকার মিলছে না বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
ভুক্তভোগী ওই প্রবাসী ব্যক্তি হলেন উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের কামারগ্রামের মৃত আব্দুস সালাম মিয়ার ছেলে এস এম ফয়সাল আলম (৩৮)। তিনি দীর্ঘ ১৬ বছর যাবৎ পরিবার নিয়ে আমেরিকায় বসবাস করছেন। তাঁর পিতা আব্দুস সালাম একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। অভিযুক্ত স্থানীয় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল তাঁদের প্রতিবেশী।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, উপজেলার ৬৪ নম্বর কামারগ্রাম মৌজার ২১২ নম্বর দাগে ফয়সাল আলমের নামে ৫ শতাংশ পৈতৃক সম্পত্তি রয়েছে। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ওই জমি বুঝে পেতে মাপজোক ও সীমানা নির্ধারণ করতে গেলে বাধা দেন এনামুল হাসান ও তাঁর ভাই মাহাবুবুল হাসান। এ সময় ওই প্রবাসী পরিবারকে হুমকি-ধমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেন। বিষয়টি নিয়ে গত ২০ ফেব্রুয়ারি ইউএনওর সহযোগিতা চায় ভুক্তভোগী পরিবারটি। পরে ইউএনও স্থানীয় চেয়ারম্যান মো. সাইফুল খানকে জরুরি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। কিন্তু ঘটনার দুই সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ তাঁদের।
ভুক্তভোগী ফয়সাল আলম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমার বাবা এ দেশের জন্য যুদ্ধ করেছেন। কিন্তু আমরা আজ পরাধীনভাবে আছি। নিজেদের জমিতে যেতে পারছি না, কারও সহযোগিতা পাচ্ছি না। এমনকি দেশে ফিরে নিজেদের বসতঘরেও যেতে পারতেছি না।’
জানতে চাইলে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হাসান বলেন, ‘জমিটি আমাদের বাপ-চাচাদের। বর্তমানে ওর ভেতরে আমাদের জমি রয়েছে। তাঁরা আমিন দিয়ে মাপজোক করতে গেলে মনের মতো না হওয়ায় মেনে নিতে পারছে না। তাঁদের ওপর কোনো হামলা ও হুমকি-ধমকি দেওয়া হয়নি।’
বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান মো. সাইফুল খান বলেন, ‘তিন দিন আগে ইউএনও স্যারের একটি নোটিশ পেয়েছি। দ্রুত দুই পক্ষকে ডেকে সমাধানের মাধ্যমে মাপজোকের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।’ ইউএনও সারমীন ইয়াছমীন বলেন, কেউ অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইউএনও সারমীন ইয়াছমীন বলেন, ‘অভিযোগের বিষয়ে ফাইলগুলো দেখে বলা যাবে। যদি কেউ বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ দেয়, তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলায় পৈতৃক জমিতে সীমানা নির্ধারণ করতে গিয়ে সাবেক এক ইউপি চেয়ারম্যানের রোষানলে পড়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও আমেরিকাপ্রবাসী পরিবার। বর্তমানে ওই পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে। এমনকি স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়েও প্রতিকার মিলছে না বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
ভুক্তভোগী ওই প্রবাসী ব্যক্তি হলেন উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের কামারগ্রামের মৃত আব্দুস সালাম মিয়ার ছেলে এস এম ফয়সাল আলম (৩৮)। তিনি দীর্ঘ ১৬ বছর যাবৎ পরিবার নিয়ে আমেরিকায় বসবাস করছেন। তাঁর পিতা আব্দুস সালাম একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। অভিযুক্ত স্থানীয় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল তাঁদের প্রতিবেশী।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, উপজেলার ৬৪ নম্বর কামারগ্রাম মৌজার ২১২ নম্বর দাগে ফয়সাল আলমের নামে ৫ শতাংশ পৈতৃক সম্পত্তি রয়েছে। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ওই জমি বুঝে পেতে মাপজোক ও সীমানা নির্ধারণ করতে গেলে বাধা দেন এনামুল হাসান ও তাঁর ভাই মাহাবুবুল হাসান। এ সময় ওই প্রবাসী পরিবারকে হুমকি-ধমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেন। বিষয়টি নিয়ে গত ২০ ফেব্রুয়ারি ইউএনওর সহযোগিতা চায় ভুক্তভোগী পরিবারটি। পরে ইউএনও স্থানীয় চেয়ারম্যান মো. সাইফুল খানকে জরুরি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। কিন্তু ঘটনার দুই সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ তাঁদের।
ভুক্তভোগী ফয়সাল আলম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমার বাবা এ দেশের জন্য যুদ্ধ করেছেন। কিন্তু আমরা আজ পরাধীনভাবে আছি। নিজেদের জমিতে যেতে পারছি না, কারও সহযোগিতা পাচ্ছি না। এমনকি দেশে ফিরে নিজেদের বসতঘরেও যেতে পারতেছি না।’
জানতে চাইলে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হাসান বলেন, ‘জমিটি আমাদের বাপ-চাচাদের। বর্তমানে ওর ভেতরে আমাদের জমি রয়েছে। তাঁরা আমিন দিয়ে মাপজোক করতে গেলে মনের মতো না হওয়ায় মেনে নিতে পারছে না। তাঁদের ওপর কোনো হামলা ও হুমকি-ধমকি দেওয়া হয়নি।’
বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান মো. সাইফুল খান বলেন, ‘তিন দিন আগে ইউএনও স্যারের একটি নোটিশ পেয়েছি। দ্রুত দুই পক্ষকে ডেকে সমাধানের মাধ্যমে মাপজোকের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।’ ইউএনও সারমীন ইয়াছমীন বলেন, কেউ অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইউএনও সারমীন ইয়াছমীন বলেন, ‘অভিযোগের বিষয়ে ফাইলগুলো দেখে বলা যাবে। যদি কেউ বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ দেয়, তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
২১ মিনিট আগেঅর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৫ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৫ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৬ ঘণ্টা আগে