এস. এম. রকি, খানসামা (দিনাজপুর)

শিশুদের জন্য দোলনা তৈরি ও বিক্রি করে ভাগ্য বদল করেছেন দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার সিরাজুল। প্রতি মাসে তাঁর আয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা। এতে তাঁর সংসারে যেমন ফিরেছে সচ্ছলতা, তেমনি পরিবারের সদস্যসহ অন্যদেরও কর্মসংস্থান হয়েছে।
সিরাজুল ইসলাম উপজেলার গোয়ালডিহি ইউনিয়নের পুলহাট এলাকার বাসিন্দা। ওই এলাকায় মূল রাস্তার পাশেই তাঁর দোলনা তৈরির কারখানা। এতে প্রতিদিনই কাজে ব্যস্ত থাকেন সিরাজুল ও তাঁর পরিবার।
দোলনা তৈরির কারিগর সিরাজুলের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৯০ সালে তাঁর হাতেখড়ি। সেই থেকে যাত্রা শুরু, আর কখনো পেছনে ফিরে যেতে হয়নি। সময়ের পরিক্রমায় তাঁর ব্যবসার পরিধি বাড়তে থাকে, এতে তিনি হন স্বাবলম্বী। এই কাজের ফলে তাঁর অভাব-অনটন দূর হয়েছে।
জানা যায়, বাঁশ, প্লাস্টিকের ফিতা ও পেরেক দিয়ে দোলনা তৈরি করেন তিনি। প্রতি মাসে গড়ে তৈরি ২৪০-২৫০টি দোলনা। এগুলো তাঁর কারখানাতেই তৈরি হয়। দোলনাগুলো আকারভেদে বিক্রি হয় ২০০-৩০০ টাকায়। দোলনা তৈরির কারিগর সিরাজুল, তাঁর তিন ছেলে ও নাতিরা মিলে কারখানায় কাজ করেন। ফলে প্রতি মাসে তাঁদের আয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা। এই আয়ে তাঁদের সংসারের প্রায় ২০ জনের ভরণপোষণ যেমন হয়, তেমনি আগামী দিনের জন্য জমাও থাকে।
খানসামা উপজেলার পাশাপাশি এসব দোলনা দিনাজপুর এবং পার্শ্ববর্তী নীলফামারী, ঠাকুরগাঁও, রংপুরসহ কয়েকটি জেলা ও উপজেলায় পাইকারি দরে বাজারজাত করেন সিরাজুল।
সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩৫ বছর ধরে এ কাজের সঙ্গে আমি সম্পৃক্ত। এতে যেমন আমি আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছি, তেমনি আমার ছেলেদেরও কর্মসংস্থান হয়েছে। তবে বর্তমানে দোলনা তৈরির উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায় লাভের পরিমাণ কমেছে।’

শিশুদের জন্য দোলনা তৈরি ও বিক্রি করে ভাগ্য বদল করেছেন দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার সিরাজুল। প্রতি মাসে তাঁর আয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা। এতে তাঁর সংসারে যেমন ফিরেছে সচ্ছলতা, তেমনি পরিবারের সদস্যসহ অন্যদেরও কর্মসংস্থান হয়েছে।
সিরাজুল ইসলাম উপজেলার গোয়ালডিহি ইউনিয়নের পুলহাট এলাকার বাসিন্দা। ওই এলাকায় মূল রাস্তার পাশেই তাঁর দোলনা তৈরির কারখানা। এতে প্রতিদিনই কাজে ব্যস্ত থাকেন সিরাজুল ও তাঁর পরিবার।
দোলনা তৈরির কারিগর সিরাজুলের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৯০ সালে তাঁর হাতেখড়ি। সেই থেকে যাত্রা শুরু, আর কখনো পেছনে ফিরে যেতে হয়নি। সময়ের পরিক্রমায় তাঁর ব্যবসার পরিধি বাড়তে থাকে, এতে তিনি হন স্বাবলম্বী। এই কাজের ফলে তাঁর অভাব-অনটন দূর হয়েছে।
জানা যায়, বাঁশ, প্লাস্টিকের ফিতা ও পেরেক দিয়ে দোলনা তৈরি করেন তিনি। প্রতি মাসে গড়ে তৈরি ২৪০-২৫০টি দোলনা। এগুলো তাঁর কারখানাতেই তৈরি হয়। দোলনাগুলো আকারভেদে বিক্রি হয় ২০০-৩০০ টাকায়। দোলনা তৈরির কারিগর সিরাজুল, তাঁর তিন ছেলে ও নাতিরা মিলে কারখানায় কাজ করেন। ফলে প্রতি মাসে তাঁদের আয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা। এই আয়ে তাঁদের সংসারের প্রায় ২০ জনের ভরণপোষণ যেমন হয়, তেমনি আগামী দিনের জন্য জমাও থাকে।
খানসামা উপজেলার পাশাপাশি এসব দোলনা দিনাজপুর এবং পার্শ্ববর্তী নীলফামারী, ঠাকুরগাঁও, রংপুরসহ কয়েকটি জেলা ও উপজেলায় পাইকারি দরে বাজারজাত করেন সিরাজুল।
সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩৫ বছর ধরে এ কাজের সঙ্গে আমি সম্পৃক্ত। এতে যেমন আমি আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছি, তেমনি আমার ছেলেদেরও কর্মসংস্থান হয়েছে। তবে বর্তমানে দোলনা তৈরির উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায় লাভের পরিমাণ কমেছে।’

বাড়িভাড়া ভাতা বাড়ানোসহ তিন দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচি হিসেবে আগামীকাল মঙ্গলবার মুখে কালো কাপড় বেঁধে মিছিল করবেন আন্দোলনরত এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা। আজ সোমবার দাবি আদায়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থানরত শিক্ষকেরা আমরণ অনশন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন।
৫ মিনিট আগে
সাগরতীরের কাশবন থেকে হাত-পায়ের রগ কাটা অবস্থায় শামীম মাকসুদ খান জয় (২৬) নামের এক শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় নগরীর আনন্দবাজার এলাকায় আউটার রিংরোডসংলগ্ন সাগরতীর থেকে ওই শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করা হয়। পরে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক...
২৫ মিনিট আগে
সিংড়ায় অনলাইন জুয়া নিয়ে বিরোধের জেরে মিঠুন আলী (৩৩) নামের এক যুবক ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার উপজেলার পেট্রোবাংলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে এ কেন্দ্র থেকে কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে না। এতে লোডশেডিংয়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে
১ ঘণ্টা আগে