খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের খানসামায় প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিকভাবে গাছ আলুর চাষ করেছেন দুই কৃষক। এ অঞ্চলের মাটি আলু চাষে উপযোগী হওয়ায় ফলনও ভালো হয়েছে। প্রতিটি আলুর ওজন ৭-৮ কেজি। কম খরচে দাম ভালো হওয়ায় খুশি কৃষকেরা।
পুষ্টিসমৃদ্ধ ও লাভজনক এ আলুর চাষ ধরে রাখতে উপজেলায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতা করেছে। আলুর ওজন ৭-৮ কেজি হওয়ায় এলাকার অন্যান্য কৃষকেরা আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্পের সহায়তায় চলতি মৌসুমে ২০ শতক করে ৪০ শতক জমিতে দুজন কৃষক বাণিজ্যিকভাবে আলু চাষ করেছেন। এ ছাড়াও অনেকেই ব্যক্তি উদ্যোগে ছোট পরিসরে গাছ আলুর আবাদ করছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার খামারপাড়া ও টংগুয়া গ্রামে কৃষি বিভাগের সহায়তায় ঝিনাইদহের স্থানীয় জাতের গাছ আলু চাষ করেছে কৃষকেরা। ২০ শতকে জমিতে প্রায় ২ টন অর্থাৎ ২ হাজার কেজি ফলনের আশা করছে তাঁরা। এই আলুর প্রতি কেজির বর্তমান বাজার দর প্রায় ৩০ টাকা। স্বল্প ব্যয়ে অধিক লাভে খুশি কৃষকেরা।
কৃষকেরা জানান, অন্যান্য সবজির মতোই ভর্তা, মাছ ও মাংসের সঙ্গে রান্না করে খাওয়া যায় আলুটি। এটি সুস্বাদু ও মুখরোচক খাবার হওয়ায় বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা।
টংগুয়া গ্রামের গাছ আলু চাষি খয়রাত আলী বলেন, ‘কৃষি বিভাগের অনুপ্রেরণায় ২০ শতক জমিতে গাছ আলু লাগিয়েছি। এই ফসলে উৎপাদন খরচ ১৫-২০ হাজার টাকা। যার বাজার মূল্য প্রায় ৬০ হাজার টাকা। অল্প খরচে অধিক লাভবান হওয়া যায় এ আলু চাষে।’
খামারপাড়া গ্রামের কৃষক আসাদুজ্জামান বলেন, ‘গাছ আলু চাষ করে অন্য ফসলের চেয়ে বেশি লাভবান হওয়া যায়। স্থানীয় বাজার ও অন্য এলাকায় চাহিদা থাকায় গাছ আলু চাষ অনেক কৃষক আগ্রহী হচ্ছেন।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বাসুদেব রায় বলেন, ‘এই উপজেলায় পুষ্টি গুণ সমৃদ্ধ গাছ আলু প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিক চাষ করেই সফলতা পাওয়া গেছে। এর ফলনে আমরাও সন্তুষ্ট। স্থানীয় বাজার ছাড়িয়ে অন্যান্য অঞ্চলে এই গাছ আলু সরবরাহ করা হচ্ছে।’
এই কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘গাছ আলু চাষে ব্যয় ও পরিশ্রম দুটোই অন্যান্য ফসলের চেয়ে কম। আশা করি গাছ আলু চাষ বাড়বে। গাছ আলু চাষে কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের পরামর্শ ও সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।’
দিনাজপুরের খানসামায় প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিকভাবে গাছ আলুর চাষ করেছেন দুই কৃষক। এ অঞ্চলের মাটি আলু চাষে উপযোগী হওয়ায় ফলনও ভালো হয়েছে। প্রতিটি আলুর ওজন ৭-৮ কেজি। কম খরচে দাম ভালো হওয়ায় খুশি কৃষকেরা।
পুষ্টিসমৃদ্ধ ও লাভজনক এ আলুর চাষ ধরে রাখতে উপজেলায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতা করেছে। আলুর ওজন ৭-৮ কেজি হওয়ায় এলাকার অন্যান্য কৃষকেরা আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্পের সহায়তায় চলতি মৌসুমে ২০ শতক করে ৪০ শতক জমিতে দুজন কৃষক বাণিজ্যিকভাবে আলু চাষ করেছেন। এ ছাড়াও অনেকেই ব্যক্তি উদ্যোগে ছোট পরিসরে গাছ আলুর আবাদ করছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার খামারপাড়া ও টংগুয়া গ্রামে কৃষি বিভাগের সহায়তায় ঝিনাইদহের স্থানীয় জাতের গাছ আলু চাষ করেছে কৃষকেরা। ২০ শতকে জমিতে প্রায় ২ টন অর্থাৎ ২ হাজার কেজি ফলনের আশা করছে তাঁরা। এই আলুর প্রতি কেজির বর্তমান বাজার দর প্রায় ৩০ টাকা। স্বল্প ব্যয়ে অধিক লাভে খুশি কৃষকেরা।
কৃষকেরা জানান, অন্যান্য সবজির মতোই ভর্তা, মাছ ও মাংসের সঙ্গে রান্না করে খাওয়া যায় আলুটি। এটি সুস্বাদু ও মুখরোচক খাবার হওয়ায় বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা।
টংগুয়া গ্রামের গাছ আলু চাষি খয়রাত আলী বলেন, ‘কৃষি বিভাগের অনুপ্রেরণায় ২০ শতক জমিতে গাছ আলু লাগিয়েছি। এই ফসলে উৎপাদন খরচ ১৫-২০ হাজার টাকা। যার বাজার মূল্য প্রায় ৬০ হাজার টাকা। অল্প খরচে অধিক লাভবান হওয়া যায় এ আলু চাষে।’
খামারপাড়া গ্রামের কৃষক আসাদুজ্জামান বলেন, ‘গাছ আলু চাষ করে অন্য ফসলের চেয়ে বেশি লাভবান হওয়া যায়। স্থানীয় বাজার ও অন্য এলাকায় চাহিদা থাকায় গাছ আলু চাষ অনেক কৃষক আগ্রহী হচ্ছেন।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বাসুদেব রায় বলেন, ‘এই উপজেলায় পুষ্টি গুণ সমৃদ্ধ গাছ আলু প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিক চাষ করেই সফলতা পাওয়া গেছে। এর ফলনে আমরাও সন্তুষ্ট। স্থানীয় বাজার ছাড়িয়ে অন্যান্য অঞ্চলে এই গাছ আলু সরবরাহ করা হচ্ছে।’
এই কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘গাছ আলু চাষে ব্যয় ও পরিশ্রম দুটোই অন্যান্য ফসলের চেয়ে কম। আশা করি গাছ আলু চাষ বাড়বে। গাছ আলু চাষে কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের পরামর্শ ও সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।’
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর আমদানি পণ্য খালাস প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিমানবন্দরের ৯ নম্বর গেটে আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে কর্তব্যরত অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি (এভসেক), আনসার সদস্য ও কাস্টমস কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
১৪ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরের কমলনগরে অনৈতিক কার্যকলাপের অভিযোগে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক নারী সদস্য জাহানারা বেগমের বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছেন এলাকাবাসী।
১৬ মিনিট আগে১৯৬৯ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আক্রমণের মুখে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের রক্ষা করতে গিয়ে শহীদ হওয়া অধ্যাপক শামসুজ্জোহার কবর জিয়ারত করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা। আজ সোমবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থিত শহীদ
২৯ মিনিট আগেমামলার সূত্রে জানা গেছে, জুলাই আন্দোলনের সময় গত বছরের ২০ জুলাই দুর্জয় মধ্যবাড্ডার ইউলুপ এলাকায় আন্দোলনে অংশ নেন। এ সময় আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা, গুলিবর্ষণ করা হয়। গুলিবিদ্ধ হয়ে দুর্জয়ের দুই চোখ অন্ধ হয়ে যায়। এ ছাড়া তিনি মাথায় গুরুতর আঘাত পান।
৩২ মিনিট আগে