নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকা-১ আসনের সাবেক সাংসদ ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক ও হত্যা চেষ্টা আইনে আরও একটি মামলা হয়েছে। মামলায় ২৩৩ জনের নামসহ অজ্ঞাত আরও ৩০০ থেকে ৪০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার কলাকোপা খন্দকার হাটি গ্রামের এস এম আরিফুল ইসলাম বাদী হয়ে নবাবগঞ্জ থানায় এ মামলা দায়ের করেন।
মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, গত ৩০ জুলাই সকাল ১০টার দিকে উপজেলা নবাবগঞ্জ পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ গেটের কাছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে যান বাদীসহ ছাত্র-জনতা। এ সময় সালমান এফ রহমানের নির্দেশে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা অস্ত্র, বিস্ফোরক ও লাঠিসোঁটাসহ মিছিল নিয়ে ঘটনাস্থলে যায়।
ছাত্র-জনতার যৌক্তিক আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা লীগের নেতা-কর্মীরা গুলি ও ককটেল বিস্ফোরণ করে। লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা করে। হামলায় বাদী গুরুতর আহত হয়ে মাটিতে পড়ে যান। ছাত্র-জনতা এদিক-ওদিক ছুটে চলে যায়। বাদীকে একা পেয়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা পিটিয়ে পা ভেঙে আহত করে। পরে মৃত ভেবে ফেলে যায়। আন্দোলনকারীরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন।
নবাবগঞ্জের সাবেক সংসদ সদস্য খন্দকার হারুন অর রশিদ, আওয়ামী লীগ জাতীয় কমিটির সদস্য আব্দুল বাতেন মিয়া, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুন, দোহার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলমগীর হোসেন, নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নাসির উদ্দিন আহমেদ ঝিলুসহ দুই উপজেলার আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা মামলার আসামি।
নবাবগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশ তৎপর।
এর আগে সালমান এফ রহমানকে প্রধান আসামি করে গত ২৫ আগস্ট দোহার থানায় ও ২ সেপ্টেম্বর নবাবগঞ্জ থানায় আরও দুটি মামলা দায়ের করা হয়।
ঢাকা-১ আসনের সাবেক সাংসদ ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক ও হত্যা চেষ্টা আইনে আরও একটি মামলা হয়েছে। মামলায় ২৩৩ জনের নামসহ অজ্ঞাত আরও ৩০০ থেকে ৪০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার কলাকোপা খন্দকার হাটি গ্রামের এস এম আরিফুল ইসলাম বাদী হয়ে নবাবগঞ্জ থানায় এ মামলা দায়ের করেন।
মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, গত ৩০ জুলাই সকাল ১০টার দিকে উপজেলা নবাবগঞ্জ পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ গেটের কাছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে যান বাদীসহ ছাত্র-জনতা। এ সময় সালমান এফ রহমানের নির্দেশে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা অস্ত্র, বিস্ফোরক ও লাঠিসোঁটাসহ মিছিল নিয়ে ঘটনাস্থলে যায়।
ছাত্র-জনতার যৌক্তিক আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা লীগের নেতা-কর্মীরা গুলি ও ককটেল বিস্ফোরণ করে। লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা করে। হামলায় বাদী গুরুতর আহত হয়ে মাটিতে পড়ে যান। ছাত্র-জনতা এদিক-ওদিক ছুটে চলে যায়। বাদীকে একা পেয়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা পিটিয়ে পা ভেঙে আহত করে। পরে মৃত ভেবে ফেলে যায়। আন্দোলনকারীরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন।
নবাবগঞ্জের সাবেক সংসদ সদস্য খন্দকার হারুন অর রশিদ, আওয়ামী লীগ জাতীয় কমিটির সদস্য আব্দুল বাতেন মিয়া, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুন, দোহার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলমগীর হোসেন, নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নাসির উদ্দিন আহমেদ ঝিলুসহ দুই উপজেলার আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা মামলার আসামি।
নবাবগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশ তৎপর।
এর আগে সালমান এফ রহমানকে প্রধান আসামি করে গত ২৫ আগস্ট দোহার থানায় ও ২ সেপ্টেম্বর নবাবগঞ্জ থানায় আরও দুটি মামলা দায়ের করা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে