নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মসলিন, জামদানি, তাঁত, বুটিক, বাটিক, ব্লক, সুতি কিংবা সিল্ক—সব ধরনের শাড়ির সম্মিলনস্থল হিসেবে বেইলি রোডের পরিচিতি অনেক দিনের। যাঁরা শাড়ি পরতে এবং কিনতে ভালোবাসেন, বেইলি রোডের শাড়ির দোকানগুলো তাঁদের কাছে বেশ প্রিয়। দেশের কারিগরদের তাঁতে বোনা হালকা শাড়ির পাশাপাশি ভারতীয় জমকালো শাড়িও মেলে এসব দোকানে।
এবারের ঈদেও বাহারি শাড়ির পসরা সাজিয়েছে বেইলি রোডের শাড়ির দোকানগুলো। তবে মিলছে না ক্রেতা। বিক্রেতারাও অলস সময় কাটাচ্ছেন। তাঁরা জানান, সামর্থ্যবান ক্রেতারা ঈদ কেনাকাটায় বেইলি রোডে আসতেন। তবে এবার তাঁদের দেখা মিলছে না।
৩৫ বছর ধরে বেইলি রোডের বিভিন্ন দোকানে বিক্রয় শাখায় কাজ করছেন মোহাম্মদ করিম। বর্তমানে তিনি টাঙ্গাইল তাঁতঘরের সিনিয়র সেলসম্যান হিসেবে কর্মরত। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, এবার শাড়ির বিক্রি কম। সুতি তাঁতের শাড়ি ১ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজারের মধ্যে দাম যেগুলোর; সেগুলো মোটামুটি বিক্রি হচ্ছে। আর দামি শাড়ির বিক্রি একেবারেই কম।
ব্যবসায়ীরা জানান, মূলত করোনার পর থেকে ক্রেতা কমতে শুরু করেছে বেইলি রোডে। এলাকাভিত্তিক বিপণিবিতান ও অনলাইন কেনাকাটার কারণে ক্রেতা হারিয়েছে বেইলি রোডের দোকানগুলো। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে গত বছর একটি রেস্টুরেন্টের অগ্নিকাণ্ড এবং বর্তমানের রাজনৈতিক পরিস্থিতি। সব মিলিয়ে এ বছর ঈদের বাজারে বেইলি রোডে ক্রেতাসমাগম তলানিতে ঠেকেছে।
এম ক্রাফটের কর্মী জাহিদ হাসান জানান, বেইলি রোডের ক্রেতাদের একটা ধরন আছে। তাঁরা খুব একটা দামাদামি করেন না। সামর্থ্যবান ক্রেতারাই এখানে আসতেন। তবে এবার তাঁরা নেই। সব শ্রেণির ক্রেতার কথা বিবেচনা করে স্বল্প মূল্যের শাড়িও দোকানে রেখেছেন তাঁরা। সেগুলোর বিক্রিও আশানুরূপ নয়।
সোমবার দুপুর থেকে ইফতার পর্যন্ত বেইলি রোডের বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা যায়, বেশির ভাগ দোকানই ক্রেতাশূন্য। বড় বড় কিছু ব্র্যান্ডের দোকানে ক্রেতাসমাগম রয়েছে। তবে সেটাও ঈদের বাজারের তুলনায় কম।
তাঁত কুটিরের কর্ণধার মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন ২০১৫ সাল থেকে দোকানটি চালাচ্ছেন। এলাকাভিত্তিক ক্রেতা ভাগ হয়ে যাওয়ায় বেইলি রোডের ক্রেতা কমেছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘করোনার পর থেকে আস্তে আস্তে এই অবস্থা দাঁড়িয়েছে। টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ির জন্য এখনো মানুষ বেইলি রোডে আসে। ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার টাকার শাড়িগুলো চলতেছে। এর বাইরে সেল কম।’
বিক্রেতারা জানান, পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে সম্পদশালী নেতা ও ব্যবসায়ীদের অনেকে এখন দেশের বাইরে। যাঁরা দেশে আছেন, তাঁরাও নানা অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছেন। বেইলি রোডের ঈদবাজারে প্রতিবছরই এই শ্রেণির ক্রেতাদের সমাগম ঘটত। এবার তাঁরা নেই।
নবরূপার ব্যবস্থাপক মাসুদ রানা বলেন, ‘এবার দামি শাড়ির কাস্টমার কম। ২ থেকে ৩ হাজারের টাঙ্গাইল, সুতি, সিল্ক বিক্রি হচ্ছে। ৪, ৫ ও ৭ হাজারেরগুলোর বিক্রি সামান্য। এর ওপরেরগুলোর সেল তো একেবারে নেই।’
মসলিন, জামদানি, তাঁত, বুটিক, বাটিক, ব্লক, সুতি কিংবা সিল্ক—সব ধরনের শাড়ির সম্মিলনস্থল হিসেবে বেইলি রোডের পরিচিতি অনেক দিনের। যাঁরা শাড়ি পরতে এবং কিনতে ভালোবাসেন, বেইলি রোডের শাড়ির দোকানগুলো তাঁদের কাছে বেশ প্রিয়। দেশের কারিগরদের তাঁতে বোনা হালকা শাড়ির পাশাপাশি ভারতীয় জমকালো শাড়িও মেলে এসব দোকানে।
এবারের ঈদেও বাহারি শাড়ির পসরা সাজিয়েছে বেইলি রোডের শাড়ির দোকানগুলো। তবে মিলছে না ক্রেতা। বিক্রেতারাও অলস সময় কাটাচ্ছেন। তাঁরা জানান, সামর্থ্যবান ক্রেতারা ঈদ কেনাকাটায় বেইলি রোডে আসতেন। তবে এবার তাঁদের দেখা মিলছে না।
৩৫ বছর ধরে বেইলি রোডের বিভিন্ন দোকানে বিক্রয় শাখায় কাজ করছেন মোহাম্মদ করিম। বর্তমানে তিনি টাঙ্গাইল তাঁতঘরের সিনিয়র সেলসম্যান হিসেবে কর্মরত। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, এবার শাড়ির বিক্রি কম। সুতি তাঁতের শাড়ি ১ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজারের মধ্যে দাম যেগুলোর; সেগুলো মোটামুটি বিক্রি হচ্ছে। আর দামি শাড়ির বিক্রি একেবারেই কম।
ব্যবসায়ীরা জানান, মূলত করোনার পর থেকে ক্রেতা কমতে শুরু করেছে বেইলি রোডে। এলাকাভিত্তিক বিপণিবিতান ও অনলাইন কেনাকাটার কারণে ক্রেতা হারিয়েছে বেইলি রোডের দোকানগুলো। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে গত বছর একটি রেস্টুরেন্টের অগ্নিকাণ্ড এবং বর্তমানের রাজনৈতিক পরিস্থিতি। সব মিলিয়ে এ বছর ঈদের বাজারে বেইলি রোডে ক্রেতাসমাগম তলানিতে ঠেকেছে।
এম ক্রাফটের কর্মী জাহিদ হাসান জানান, বেইলি রোডের ক্রেতাদের একটা ধরন আছে। তাঁরা খুব একটা দামাদামি করেন না। সামর্থ্যবান ক্রেতারাই এখানে আসতেন। তবে এবার তাঁরা নেই। সব শ্রেণির ক্রেতার কথা বিবেচনা করে স্বল্প মূল্যের শাড়িও দোকানে রেখেছেন তাঁরা। সেগুলোর বিক্রিও আশানুরূপ নয়।
সোমবার দুপুর থেকে ইফতার পর্যন্ত বেইলি রোডের বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা যায়, বেশির ভাগ দোকানই ক্রেতাশূন্য। বড় বড় কিছু ব্র্যান্ডের দোকানে ক্রেতাসমাগম রয়েছে। তবে সেটাও ঈদের বাজারের তুলনায় কম।
তাঁত কুটিরের কর্ণধার মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন ২০১৫ সাল থেকে দোকানটি চালাচ্ছেন। এলাকাভিত্তিক ক্রেতা ভাগ হয়ে যাওয়ায় বেইলি রোডের ক্রেতা কমেছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘করোনার পর থেকে আস্তে আস্তে এই অবস্থা দাঁড়িয়েছে। টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ির জন্য এখনো মানুষ বেইলি রোডে আসে। ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার টাকার শাড়িগুলো চলতেছে। এর বাইরে সেল কম।’
বিক্রেতারা জানান, পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে সম্পদশালী নেতা ও ব্যবসায়ীদের অনেকে এখন দেশের বাইরে। যাঁরা দেশে আছেন, তাঁরাও নানা অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছেন। বেইলি রোডের ঈদবাজারে প্রতিবছরই এই শ্রেণির ক্রেতাদের সমাগম ঘটত। এবার তাঁরা নেই।
নবরূপার ব্যবস্থাপক মাসুদ রানা বলেন, ‘এবার দামি শাড়ির কাস্টমার কম। ২ থেকে ৩ হাজারের টাঙ্গাইল, সুতি, সিল্ক বিক্রি হচ্ছে। ৪, ৫ ও ৭ হাজারেরগুলোর বিক্রি সামান্য। এর ওপরেরগুলোর সেল তো একেবারে নেই।’
পিরোজপুরের নেছারাবাদে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দিয়ে তোপের মুখে পড়েছেন কাজী সাখাওয়াত হোসেন নামের এক বীর মুক্তিযোদ্ধা। আজ বুধবার সরকারি স্বরূপকাঠী পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানে ওই মুক্তিযোদ্ধার ওপর স্থানীয় এক সাংবাদিক চড়াও হন।
৩৪ মিনিট আগেপাবনার সাঁথিয়ায় ১৪ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে ৭০ বছর বয়সী এক বৃদ্ধকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভুক্তভোগী কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ায় সম্প্রতি বিষয়টি জানাজানি হয়। পরে কিশোরীর বাবার করা মামলায় আছাব আলী নামের ওই বৃদ্ধকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার সরফভাটা ইউনিয়নের মীরেরখীল গ্রামের ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. নুরুল ইসলাম তালুকদারকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার রাতে তার ওপর হামলা হয়। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
১ ঘণ্টা আগে‘যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের দেশের মানুষ নয় মাসব্যাপী করেছিল, তাদের মধ্যে গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, সার্বভৌমত্বের যে আকাঙ্ক্ষা ছিল, সে আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেছে আমাদের সংবিধানের মধ্যে। অনেকে এই সময়ে দাঁড়িয়ে বলতে চাচ্ছেন, এটা মুজিববাদের সংবিধান, আওয়ামী লীগের সংবিধান। কিন্তু বিষয়গুলো আরও স্পষ্ট
১ ঘণ্টা আগে