নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পদোন্নতি জটিলতা নিরসন, নতুন পদ সৃষ্টি, পে স্কেল সমস্যার সমাধানসহ শিক্ষা ক্যাডারে নানা বৈষম্য দ্রুত নিরসনের দাবি জানিয়েছে সরকারি কলেজশিক্ষকদের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি। দ্রুত এসব সমস্যা সমাধান না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সমিতির নেতারা।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ হুঁশিয়ারি দেন সমিতির নেতারা।
সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, পদোন্নতিতে জটিলতা, নতুন পদ সৃষ্টি না হওয়া, অর্জিত ছুটি না দেওয়া, নতুন পে স্কেলের সমস্যা সমাধান না হওয়ায় শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা নানা ধরনের বৈষম্যের শিকার। দ্রুত এসব সমস্যা সমাধান করতে হবে। না হলে কঠোর আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করতে বাধ্য হব। অতীতেও আমরা ৮১ দিন কর্মবিরতি পালন করেছি। তবে আমরা শিক্ষায় কর্মবিরতির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে চাই না।
খবির চৌধুরী আরও বলেন, বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে শিক্ষক ও শিক্ষাসংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে জনবলের ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে। শিক্ষা ক্যাডারে প্রাপ্যতা অনুযায়ী কখনোই পদ সৃজন করা হয়নি। ২০১৪ সালে ১২ হাজার ৪৪৪টি পদ সৃজনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘ ৯ বছরেও এ পদগুলো সৃজন হয়নি। ফলে দিন দিন বাড়ছে শিক্ষক সংকট। এর প্রভাব পড়ছে পুরো শিক্ষা ব্যবস্থায়। কারণ শিক্ষক ছাড়া মানসম্মত শিক্ষা প্রদান সম্ভব নয়।
দ্রুত শিক্ষা ক্যাডারে বৈষম্য নিরসন করার দাবি জানিয়ে খবির চৌধুরী বলেন, অন্যান্য ক্যাডারে চাকরির ৫ বছর পূর্তিতে ৯ম গ্রেড থেকে ৬ষ্ঠ গ্রেডে পদোন্নতি দেওয়া হলেও শিক্ষা ক্যাডারে তা দেওয়া হচ্ছে না। অনেকেই একই পদে ৮-১৩ বছর ধরে কর্মরত। পদোন্নতি না হওয়ায় অনেককে সামাজিকভাবে অমর্যাদাকর অবস্থায় পড়তে হচ্ছে। তাই পদ সৃজন না হলে সুপার নিউমারির পদে পদোন্নতি দিয়ে ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের দাবি জানাই।
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সমিতির মহাসচিব মো. শওকত হোসেন মোল্যা। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষা ক্যাডার সৃষ্টি করা হলেও বিশেষায়িত পেশা হিসেবে সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারকে গড়ে তোলা হয়নি। উপরন্তু এ পেশাকে গ্রাস করছে অনভিজ্ঞ অপেশাদাররা।
শওকত হোসেন আরও বলেন, শিক্ষা ক্যাডারকে অবকাশমুক্ত করা জরুরি। বর্তমানে শিক্ষা ব্যবস্থা ছুটির ফাঁদে পড়েছে। বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সপ্তাহে দুই দিন ছুটি ভোগ করে। আবার অবকাশ বিভাগ বিধায় অবকাশকালীন ছুটি বছরে ৫৫ দিন ভোগ করে। তাতে বছরের প্রায় ৫০ শতাংশ সময় ক্লাস বন্ধ থাকে। অন্যদিকে অর্জিত ছুটি পাওয়ার পক্ষে জোরালো যুক্তি থাকার পরও বঞ্চিত হচ্ছেন শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা।

পদোন্নতি জটিলতা নিরসন, নতুন পদ সৃষ্টি, পে স্কেল সমস্যার সমাধানসহ শিক্ষা ক্যাডারে নানা বৈষম্য দ্রুত নিরসনের দাবি জানিয়েছে সরকারি কলেজশিক্ষকদের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি। দ্রুত এসব সমস্যা সমাধান না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সমিতির নেতারা।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ হুঁশিয়ারি দেন সমিতির নেতারা।
সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, পদোন্নতিতে জটিলতা, নতুন পদ সৃষ্টি না হওয়া, অর্জিত ছুটি না দেওয়া, নতুন পে স্কেলের সমস্যা সমাধান না হওয়ায় শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা নানা ধরনের বৈষম্যের শিকার। দ্রুত এসব সমস্যা সমাধান করতে হবে। না হলে কঠোর আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করতে বাধ্য হব। অতীতেও আমরা ৮১ দিন কর্মবিরতি পালন করেছি। তবে আমরা শিক্ষায় কর্মবিরতির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে চাই না।
খবির চৌধুরী আরও বলেন, বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে শিক্ষক ও শিক্ষাসংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে জনবলের ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে। শিক্ষা ক্যাডারে প্রাপ্যতা অনুযায়ী কখনোই পদ সৃজন করা হয়নি। ২০১৪ সালে ১২ হাজার ৪৪৪টি পদ সৃজনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘ ৯ বছরেও এ পদগুলো সৃজন হয়নি। ফলে দিন দিন বাড়ছে শিক্ষক সংকট। এর প্রভাব পড়ছে পুরো শিক্ষা ব্যবস্থায়। কারণ শিক্ষক ছাড়া মানসম্মত শিক্ষা প্রদান সম্ভব নয়।
দ্রুত শিক্ষা ক্যাডারে বৈষম্য নিরসন করার দাবি জানিয়ে খবির চৌধুরী বলেন, অন্যান্য ক্যাডারে চাকরির ৫ বছর পূর্তিতে ৯ম গ্রেড থেকে ৬ষ্ঠ গ্রেডে পদোন্নতি দেওয়া হলেও শিক্ষা ক্যাডারে তা দেওয়া হচ্ছে না। অনেকেই একই পদে ৮-১৩ বছর ধরে কর্মরত। পদোন্নতি না হওয়ায় অনেককে সামাজিকভাবে অমর্যাদাকর অবস্থায় পড়তে হচ্ছে। তাই পদ সৃজন না হলে সুপার নিউমারির পদে পদোন্নতি দিয়ে ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের দাবি জানাই।
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সমিতির মহাসচিব মো. শওকত হোসেন মোল্যা। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষা ক্যাডার সৃষ্টি করা হলেও বিশেষায়িত পেশা হিসেবে সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারকে গড়ে তোলা হয়নি। উপরন্তু এ পেশাকে গ্রাস করছে অনভিজ্ঞ অপেশাদাররা।
শওকত হোসেন আরও বলেন, শিক্ষা ক্যাডারকে অবকাশমুক্ত করা জরুরি। বর্তমানে শিক্ষা ব্যবস্থা ছুটির ফাঁদে পড়েছে। বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সপ্তাহে দুই দিন ছুটি ভোগ করে। আবার অবকাশ বিভাগ বিধায় অবকাশকালীন ছুটি বছরে ৫৫ দিন ভোগ করে। তাতে বছরের প্রায় ৫০ শতাংশ সময় ক্লাস বন্ধ থাকে। অন্যদিকে অর্জিত ছুটি পাওয়ার পক্ষে জোরালো যুক্তি থাকার পরও বঞ্চিত হচ্ছেন শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
৩ মিনিট আগে
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১৮ মিনিট আগে
রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২২ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩২ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
আবির হাসান ডাকসু নির্বাচনে উমামা ফাতেমার নেতৃত্বাধীন স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের সদস্য পদপ্রার্থী ছিলেন। তিনি সিএসই বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে আবির হাসান অভিযোগ করেন, সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে বামপন্থী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে এই হুমকি দেন।
স্ট্যাটাসে আবির লেখেন, ‘আপনাদের একটা ইন্টারেস্টিং তথ্য দিই। সেদিন যখন প্রক্টর অফিসে আমার ফোন চেক করা হয় এবং আমি সেখানে বসা, তখন বামপন্থীরা হকারদের সঙ্গে মিছিল করছিল (বাইরে)। এমন সময় কোত্থেকে সর্বমিত্র চাকমা রুমে ঢুকে বললেন, ‘‘আপনি শুধু অনুমতি দিন স্যার, হলপাড়া থেকে ১০টা পোলাপান নিয়ে তাদের মেরে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসি।’
আবির আরও লেখেন, ‘আমার তখন জিজ্ঞেস করতে মন চাইছিল, ছোটভাই, তোমার হল যেন কোনটা? নিজের হল থেকে দুইটা পোলাপান নিয়ে আসো তো পারলে, দেখি।’

আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে সর্বমিত্র লেখেন, ‘হল পাড়া থেকে ১০টা পোলাপানের কথা বলি নাই। মিনিমাম ২০০ জনের একটা মিছিল নিয়ে গিয়ে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসব বলেছিলাম। ১০ জন কম হয়ে যায়। আমার ক্যাম্পাসে গাঞ্জাখোর আর গাঞ্জা বিক্রেতারা এসে মিছিল করবে আর আমি আঙুল চুষবো! সরি, ব্রো!’
পরে অবশ্য সর্বমিত্রের ফেসবুক টাইমলাইনে পোস্টটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত হতে আজকের পত্রিকা সর্বমিত্র চাকমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। এ সময় আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে উপরোক্ত কথাগুলো লেখার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘আমি পোস্টটি শেয়ার দিয়েছিলাম, কিন্তু পরে সেটি ‘‘ওনলি মি’’ করে রেখেছি। আমি পোস্টটি আবারও পাবলিক করব।’
তবে তিনি প্রক্টর অফিসে বামপন্থী ও হকারদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার কথা বলিনি। তারা ক্যাম্পাসে মাদকের কারবার করে, প্রক্টরিয়াল টিম তাদের উচ্ছেদ করতে অপারগতা জানাচ্ছিল, তখন আমি ছাত্রদের নিয়ে তাদের প্রতিরোধের কথা বলেছিলাম।’
এদিকে সর্বমিত্রের এই হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ। আজ সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না। সর্বমিত্রের সন্ত্রাসী হুমকি প্রমাণ করে, তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ভিন্নমতাবলম্বীদের ‘মাদক কারবারি’ আখ্যা দেওয়া আদতে সন্ত্রাসের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের ঘৃণ্য চেষ্টা।
গত কয়েক দিন ধরে ঢাবি ক্যাম্পাসে অবৈধ দোকান ও ভ্রাম্যমাণ হকার উচ্ছেদকে কেন্দ্র করে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এ বি জুবায়ের ও সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল টিমের সহায়তায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছেন। অন্যদিকে এসব উচ্ছেদের প্রতিবাদে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা হকারদের সঙ্গে নিয়ে মিছিল করেন।
ঘটনাটি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকে ডাকসুর সদস্যদের ‘মোরাল পুলিশিং’ ও প্রশাসনিক ভূমিকা পালনের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
অন্যদিকে গতকাল সোমবার দুপুরে আবির হাসান বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অফিসের বিরুদ্ধে মোবাইল ফোন চেক করে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগও দাখিল করেন। তিনি লিখিতভাবে জানান, প্রশাসনের এমন আচরণ শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
আবির হাসান ডাকসু নির্বাচনে উমামা ফাতেমার নেতৃত্বাধীন স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের সদস্য পদপ্রার্থী ছিলেন। তিনি সিএসই বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে আবির হাসান অভিযোগ করেন, সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে বামপন্থী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে এই হুমকি দেন।
স্ট্যাটাসে আবির লেখেন, ‘আপনাদের একটা ইন্টারেস্টিং তথ্য দিই। সেদিন যখন প্রক্টর অফিসে আমার ফোন চেক করা হয় এবং আমি সেখানে বসা, তখন বামপন্থীরা হকারদের সঙ্গে মিছিল করছিল (বাইরে)। এমন সময় কোত্থেকে সর্বমিত্র চাকমা রুমে ঢুকে বললেন, ‘‘আপনি শুধু অনুমতি দিন স্যার, হলপাড়া থেকে ১০টা পোলাপান নিয়ে তাদের মেরে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসি।’
আবির আরও লেখেন, ‘আমার তখন জিজ্ঞেস করতে মন চাইছিল, ছোটভাই, তোমার হল যেন কোনটা? নিজের হল থেকে দুইটা পোলাপান নিয়ে আসো তো পারলে, দেখি।’

আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে সর্বমিত্র লেখেন, ‘হল পাড়া থেকে ১০টা পোলাপানের কথা বলি নাই। মিনিমাম ২০০ জনের একটা মিছিল নিয়ে গিয়ে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসব বলেছিলাম। ১০ জন কম হয়ে যায়। আমার ক্যাম্পাসে গাঞ্জাখোর আর গাঞ্জা বিক্রেতারা এসে মিছিল করবে আর আমি আঙুল চুষবো! সরি, ব্রো!’
পরে অবশ্য সর্বমিত্রের ফেসবুক টাইমলাইনে পোস্টটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত হতে আজকের পত্রিকা সর্বমিত্র চাকমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। এ সময় আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে উপরোক্ত কথাগুলো লেখার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘আমি পোস্টটি শেয়ার দিয়েছিলাম, কিন্তু পরে সেটি ‘‘ওনলি মি’’ করে রেখেছি। আমি পোস্টটি আবারও পাবলিক করব।’
তবে তিনি প্রক্টর অফিসে বামপন্থী ও হকারদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার কথা বলিনি। তারা ক্যাম্পাসে মাদকের কারবার করে, প্রক্টরিয়াল টিম তাদের উচ্ছেদ করতে অপারগতা জানাচ্ছিল, তখন আমি ছাত্রদের নিয়ে তাদের প্রতিরোধের কথা বলেছিলাম।’
এদিকে সর্বমিত্রের এই হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ। আজ সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না। সর্বমিত্রের সন্ত্রাসী হুমকি প্রমাণ করে, তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ভিন্নমতাবলম্বীদের ‘মাদক কারবারি’ আখ্যা দেওয়া আদতে সন্ত্রাসের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের ঘৃণ্য চেষ্টা।
গত কয়েক দিন ধরে ঢাবি ক্যাম্পাসে অবৈধ দোকান ও ভ্রাম্যমাণ হকার উচ্ছেদকে কেন্দ্র করে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এ বি জুবায়ের ও সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল টিমের সহায়তায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছেন। অন্যদিকে এসব উচ্ছেদের প্রতিবাদে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা হকারদের সঙ্গে নিয়ে মিছিল করেন।
ঘটনাটি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকে ডাকসুর সদস্যদের ‘মোরাল পুলিশিং’ ও প্রশাসনিক ভূমিকা পালনের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
অন্যদিকে গতকাল সোমবার দুপুরে আবির হাসান বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অফিসের বিরুদ্ধে মোবাইল ফোন চেক করে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগও দাখিল করেন। তিনি লিখিতভাবে জানান, প্রশাসনের এমন আচরণ শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী।

পদোন্নতি জটিলতা নিরসন, নতুন পদ সৃষ্টি, পে স্কেল সমস্যার সমাধানসহ শিক্ষা ক্যাডারে নানা বৈষম্য দ্রুত নিরসনের দাবি জানিয়েছে সরকারি কলেজশিক্ষকদের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি। দ্রুত এসব সমস্যা সমাধান না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সমিতির নেতারা।
০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১৮ মিনিট আগে
রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২২ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩২ মিনিট আগেবাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি

বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানারকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা। বিলের পাড়ে দাঁড়িয়ে শিশু, কিশোর, যুবক, বৃদ্ধসহ নানা বয়সী মানুষ শৌখিন মৎস্য শিকারিদের এই মাছ ধরার উৎসব দেখতে ভিড় করেছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাঘা-লালপুরের ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে এমন দৃশ্য দেখা যায়। আজ ছিল বিলে মাছ ধরার উৎসব। মাছ ধরার এই উৎসবের আয়োজন করেন দিঘার নওদাপাড়ার রুমেল, পাভেল, সামিউলসহ স্থানীয়রা। তাঁরা জানান, আজ বিলে প্রায় দুই কেজি ওজনের দেশীয় শোল মাছ পাওয়া গেছে।
প্রতিবছর বিল থেকে বর্ষার পানি কমে যাওয়ার সময় শুরু হয় মাছ ধরার উৎসব। গ্রামবাংলার এই মাছ ধরার উৎসবে নানান শ্রেণি-পেশার মানুষ শখ করে পলো দিয়ে মাছ শিকারে নামেন। শৌখিন মৎস্য শিকারিদের মিলনমেলায় পরিণত হয় পুরো বিল এলাকা। স্থানীয় সহিদুল ইসলাম জানান, ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে পলো দিয়ে মাছ শিকার এ অঞ্চলের অনেক পুরোনো ঐতিহ্য।
বিলে মাছ শিকার করতে আসা কয়েকজন মৎস্য শিকারি বলেন, অন্য বছরের তুলনায় এ বছর অতি বৃষ্টি হওয়ায় বিলে দেশীয় মাছ ধরতে পেরেছেন। সবচেয়ে বেশি পরিমাণ দেশীয় মাছ উৎপাদিত হয় বিলাঞ্চলে। প্রতিবছর মাছ ধরার জন্য তাঁরা এ সময়টা অপেক্ষা করেন।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তহুরা হক বলেন, উপজেলা পর্যায়ে বিলের মাছকে টিকিয়ে রাখতে সরকারিভাবে উদ্যোগ নেওয়া হবে।

বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানারকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা। বিলের পাড়ে দাঁড়িয়ে শিশু, কিশোর, যুবক, বৃদ্ধসহ নানা বয়সী মানুষ শৌখিন মৎস্য শিকারিদের এই মাছ ধরার উৎসব দেখতে ভিড় করেছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাঘা-লালপুরের ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে এমন দৃশ্য দেখা যায়। আজ ছিল বিলে মাছ ধরার উৎসব। মাছ ধরার এই উৎসবের আয়োজন করেন দিঘার নওদাপাড়ার রুমেল, পাভেল, সামিউলসহ স্থানীয়রা। তাঁরা জানান, আজ বিলে প্রায় দুই কেজি ওজনের দেশীয় শোল মাছ পাওয়া গেছে।
প্রতিবছর বিল থেকে বর্ষার পানি কমে যাওয়ার সময় শুরু হয় মাছ ধরার উৎসব। গ্রামবাংলার এই মাছ ধরার উৎসবে নানান শ্রেণি-পেশার মানুষ শখ করে পলো দিয়ে মাছ শিকারে নামেন। শৌখিন মৎস্য শিকারিদের মিলনমেলায় পরিণত হয় পুরো বিল এলাকা। স্থানীয় সহিদুল ইসলাম জানান, ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে পলো দিয়ে মাছ শিকার এ অঞ্চলের অনেক পুরোনো ঐতিহ্য।
বিলে মাছ শিকার করতে আসা কয়েকজন মৎস্য শিকারি বলেন, অন্য বছরের তুলনায় এ বছর অতি বৃষ্টি হওয়ায় বিলে দেশীয় মাছ ধরতে পেরেছেন। সবচেয়ে বেশি পরিমাণ দেশীয় মাছ উৎপাদিত হয় বিলাঞ্চলে। প্রতিবছর মাছ ধরার জন্য তাঁরা এ সময়টা অপেক্ষা করেন।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তহুরা হক বলেন, উপজেলা পর্যায়ে বিলের মাছকে টিকিয়ে রাখতে সরকারিভাবে উদ্যোগ নেওয়া হবে।

পদোন্নতি জটিলতা নিরসন, নতুন পদ সৃষ্টি, পে স্কেল সমস্যার সমাধানসহ শিক্ষা ক্যাডারে নানা বৈষম্য দ্রুত নিরসনের দাবি জানিয়েছে সরকারি কলেজশিক্ষকদের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি। দ্রুত এসব সমস্যা সমাধান না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সমিতির নেতারা।
০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
৩ মিনিট আগে
রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২২ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩২ মিনিট আগেরাউজান প্রতিনিধি

রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম (৫০) হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ছাত্রদলের সাবেক নেতাকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাউজান উপজেলা যুবদল ও ছাত্রদল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে।
গ্রেপ্তার রাসেল উপজেলার ৭ নম্বর রাউজান ইউনিয়নের হারিশখানপাড়া গ্রামের মৃত নুরুল আমিন কেরানীর ছেলে। তিনি চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এবং রাউজানের সাবেক সংসদ সদস্য গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত। গ্রেপ্তার অন্যজন হলেন রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রহমতপাড়ার কামাল ড্রাইভারের বাড়ির ফজল করিমের ছেলে মো. হৃদয় (২৩)।
রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. বেলায়েত হোসেন জানান, গ্রেপ্তার দুজনই আলম হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি।
জানা গেছে, গতকাল রাতে কোনো এক সময়ে নিহত যুবদল কর্মী আলমের বাবা আব্দুস সাত্তার ২১ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। তবে মামলার বিষয়টি তদন্তের স্বার্থে গোপন রাখা হয় বলে জানান থানা-পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা। একই সঙ্গে দুজনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি গতকাল রাত ও আজকে দিনের বেলায় পুলিশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়নি। পরে আজ রাত ৮টার দিকে রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের এএসপি বেলায়েত হোসেন দুজনকে গ্রেপ্তারের খবর নিশ্চিত করেন।
এএসপি বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘মূলত আমরা বিষয়টি খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। তাই প্রথম দিকে সার্বিক পরিস্থিতি ও তদন্তের স্বার্থে কাউকে কিছু জানানো হয়নি। নিহত আলমের পিতা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। রাসেল খান মামলার ৭ নম্বর আসামি। আমরা হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তারে অভিযান পরিচালনা করছি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল ফুটেজ তদারকিসহ সবকিছু আমলে নিয়ে কাজ করছি। হত্যাকাণ্ডে সরাসরি আটজনের জড়িত থাকার বিষয়টি জানতে পেরেছি।’
এদিকে রাসেল খানকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ রাউজান উপজেলা যুবদল ও ছাত্রদল বিক্ষোভ-মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে। শত শত নেতা-কর্মী মিছিল নিয়ে রাউজান-ফকিরহাটসহ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। একই সঙ্গে চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়ক অবরোধ করেন। এতে দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত যানবাহন আটকা পড়ে। চালক ও যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েন।
ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল ষড়যন্ত্রের শিকার দাবি করে তাঁর বড় ভাই চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদল নেতা মো. মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু বলেন, ‘আমার ভাই রাজপথের ত্যাগী নেতা। তাকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। গতকাল রাতে তাকে গ্রেপ্তার করেছে। এরপর কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, কিছু জানি না, বলেওনি। আমরা সারা রাত রাস্তায় রাস্তায় ঘুরেছি।’
সাবেক এই ছাত্রনেতাকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে নিন্দা জানিয়ে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের সহসভাপতি সাবের সুলতান কাজল বলেন, ‘আমাদের সহকর্মী রাসেল খানকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। সে রাজপথে থেকে আওয়ামী দোসরদের কাছ থেকে বারবার নির্যাতিত হয়েছে। আগেও হামলা-মামলার শিকার হয়েছে। আবার নতুন করে তাকে ফাঁসানো হলো। আমরা রাসেল খানের মুক্তি চাই।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার চট্টগ্রামের রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে খুন হন যুবদল কর্মী আলম। এ দিন পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চারাবটতল বাজারসংলগ্ন কায়কোবাদ জামে মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। যুবদল কর্মী আলম মোটরসাইকেলে পাশের গ্রামের এক আত্মীয়ের বাড়ি থেকে দাওয়াত খেয়ে নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। তাঁর স্ত্রী ও সন্তান মোটরসাইকেলের পেছনে একটি অটোরিকশায় ছিল। এ ঘটনায় আলমগীর আলমের আত্মীয় মুহাম্মদ রিয়াদও (২৫) গুলিবিদ্ধ হন। খুন হওয়া আলম বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারী বলে জানা গেছে। গোলাম আকবর খোন্দকারের পক্ষ থেকে এই হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিও দেওয়া হয়েছে।

রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম (৫০) হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ছাত্রদলের সাবেক নেতাকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাউজান উপজেলা যুবদল ও ছাত্রদল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে।
গ্রেপ্তার রাসেল উপজেলার ৭ নম্বর রাউজান ইউনিয়নের হারিশখানপাড়া গ্রামের মৃত নুরুল আমিন কেরানীর ছেলে। তিনি চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এবং রাউজানের সাবেক সংসদ সদস্য গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত। গ্রেপ্তার অন্যজন হলেন রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রহমতপাড়ার কামাল ড্রাইভারের বাড়ির ফজল করিমের ছেলে মো. হৃদয় (২৩)।
রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. বেলায়েত হোসেন জানান, গ্রেপ্তার দুজনই আলম হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি।
জানা গেছে, গতকাল রাতে কোনো এক সময়ে নিহত যুবদল কর্মী আলমের বাবা আব্দুস সাত্তার ২১ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। তবে মামলার বিষয়টি তদন্তের স্বার্থে গোপন রাখা হয় বলে জানান থানা-পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা। একই সঙ্গে দুজনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি গতকাল রাত ও আজকে দিনের বেলায় পুলিশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়নি। পরে আজ রাত ৮টার দিকে রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের এএসপি বেলায়েত হোসেন দুজনকে গ্রেপ্তারের খবর নিশ্চিত করেন।
এএসপি বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘মূলত আমরা বিষয়টি খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। তাই প্রথম দিকে সার্বিক পরিস্থিতি ও তদন্তের স্বার্থে কাউকে কিছু জানানো হয়নি। নিহত আলমের পিতা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। রাসেল খান মামলার ৭ নম্বর আসামি। আমরা হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তারে অভিযান পরিচালনা করছি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল ফুটেজ তদারকিসহ সবকিছু আমলে নিয়ে কাজ করছি। হত্যাকাণ্ডে সরাসরি আটজনের জড়িত থাকার বিষয়টি জানতে পেরেছি।’
এদিকে রাসেল খানকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ রাউজান উপজেলা যুবদল ও ছাত্রদল বিক্ষোভ-মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে। শত শত নেতা-কর্মী মিছিল নিয়ে রাউজান-ফকিরহাটসহ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। একই সঙ্গে চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়ক অবরোধ করেন। এতে দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত যানবাহন আটকা পড়ে। চালক ও যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েন।
ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল ষড়যন্ত্রের শিকার দাবি করে তাঁর বড় ভাই চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদল নেতা মো. মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু বলেন, ‘আমার ভাই রাজপথের ত্যাগী নেতা। তাকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। গতকাল রাতে তাকে গ্রেপ্তার করেছে। এরপর কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, কিছু জানি না, বলেওনি। আমরা সারা রাত রাস্তায় রাস্তায় ঘুরেছি।’
সাবেক এই ছাত্রনেতাকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে নিন্দা জানিয়ে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের সহসভাপতি সাবের সুলতান কাজল বলেন, ‘আমাদের সহকর্মী রাসেল খানকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। সে রাজপথে থেকে আওয়ামী দোসরদের কাছ থেকে বারবার নির্যাতিত হয়েছে। আগেও হামলা-মামলার শিকার হয়েছে। আবার নতুন করে তাকে ফাঁসানো হলো। আমরা রাসেল খানের মুক্তি চাই।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার চট্টগ্রামের রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে খুন হন যুবদল কর্মী আলম। এ দিন পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চারাবটতল বাজারসংলগ্ন কায়কোবাদ জামে মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। যুবদল কর্মী আলম মোটরসাইকেলে পাশের গ্রামের এক আত্মীয়ের বাড়ি থেকে দাওয়াত খেয়ে নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। তাঁর স্ত্রী ও সন্তান মোটরসাইকেলের পেছনে একটি অটোরিকশায় ছিল। এ ঘটনায় আলমগীর আলমের আত্মীয় মুহাম্মদ রিয়াদও (২৫) গুলিবিদ্ধ হন। খুন হওয়া আলম বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারী বলে জানা গেছে। গোলাম আকবর খোন্দকারের পক্ষ থেকে এই হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিও দেওয়া হয়েছে।

পদোন্নতি জটিলতা নিরসন, নতুন পদ সৃষ্টি, পে স্কেল সমস্যার সমাধানসহ শিক্ষা ক্যাডারে নানা বৈষম্য দ্রুত নিরসনের দাবি জানিয়েছে সরকারি কলেজশিক্ষকদের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি। দ্রুত এসব সমস্যা সমাধান না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সমিতির নেতারা।
০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
৩ মিনিট আগে
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১৮ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩২ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. সবুজ ডাক্তার (৫৫), মো. শামছুজ্জামান ওরফে সবুজ (৩৫), সৈয়দ মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম ওরফে আলম (৫৮), মো. রিপন (৩৬), মো. মামুনুর রশিদ ওরফে শিশির (৩৪) মো. ইলিয়াছ রহমান (৩৩), মাকছুদুর রহমান দীপু (২৬), মো. হৃদয় (২২), জাকির হোসেন (৩৬)।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার রাতে রূপনগর থানার বিরুলিয়া ব্রিজসংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মাকছুদুর রহমান দীপু, হৃদয় ও জাকির হোসেনকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে দুটি খেলনা পিস্তল, একটি ছুরি ও তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। পরে মঙ্গলবার ভোরে আশুলিয়ার বিশমাইল মোড় এলাকা থেকে আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি।
অভিযানে একটি অ্যাভেঞ্জা গাড়ি, ইলেকট্রিক শক লাইটার, চারটি মোবাইল ফোন, ‘পুলিশ’ লেখা তিনটি রিফ্লেকটিং জ্যাকেট ও একটি পকেট ওয়াইফাই রাউটার উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সদস্য। তাঁরা পুলিশের পরিচয়ে ডাকাতির পরিকল্পনা করছিলেন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. সবুজ ডাক্তার (৫৫), মো. শামছুজ্জামান ওরফে সবুজ (৩৫), সৈয়দ মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম ওরফে আলম (৫৮), মো. রিপন (৩৬), মো. মামুনুর রশিদ ওরফে শিশির (৩৪) মো. ইলিয়াছ রহমান (৩৩), মাকছুদুর রহমান দীপু (২৬), মো. হৃদয় (২২), জাকির হোসেন (৩৬)।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার রাতে রূপনগর থানার বিরুলিয়া ব্রিজসংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মাকছুদুর রহমান দীপু, হৃদয় ও জাকির হোসেনকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে দুটি খেলনা পিস্তল, একটি ছুরি ও তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। পরে মঙ্গলবার ভোরে আশুলিয়ার বিশমাইল মোড় এলাকা থেকে আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি।
অভিযানে একটি অ্যাভেঞ্জা গাড়ি, ইলেকট্রিক শক লাইটার, চারটি মোবাইল ফোন, ‘পুলিশ’ লেখা তিনটি রিফ্লেকটিং জ্যাকেট ও একটি পকেট ওয়াইফাই রাউটার উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সদস্য। তাঁরা পুলিশের পরিচয়ে ডাকাতির পরিকল্পনা করছিলেন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

পদোন্নতি জটিলতা নিরসন, নতুন পদ সৃষ্টি, পে স্কেল সমস্যার সমাধানসহ শিক্ষা ক্যাডারে নানা বৈষম্য দ্রুত নিরসনের দাবি জানিয়েছে সরকারি কলেজশিক্ষকদের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি। দ্রুত এসব সমস্যা সমাধান না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সমিতির নেতারা।
০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
৩ মিনিট আগে
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১৮ মিনিট আগে
রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২২ মিনিট আগে