নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণ কল্যাণের ১০৬ সাবেক কর্মীর মুনাফা নিয়ে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায় বাতিল করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ সংক্রান্ত রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের বেঞ্চ আজ বৃহস্পতিবার এ রায় দেন।
রিট আবেদনকারীর আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, শ্রম আইনের ২৩১ ধারা অনুসারে মালিক ও শ্রমিকের মধ্যে কোনো চুক্তির বিষয়ে মতপার্থক্য হলে—এর ব্যাখ্যার জন্য শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে প্রতিকার চাওয়ার সুযোগ আছে। গ্রামীণ কল্যাণ এবং এসব শ্রমিকের মধ্যে কোনো চুক্তি হয়নি। শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল তার এখতিয়ারের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। তাই হাইকোর্ট শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত বাতিল করে দিয়েছেন।
শ্রমিক কল্যাণ ও শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল থেকে মুনাফা পেতে ওই মামলা করা হয়েছিল। শুনানি শেষে গত ৩ এপ্রিল শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল শ্রমিকদের মুনাফা দিতে রায় দেন। পরে এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গ্রামীণ কল্যাণের পক্ষ থেকে হাইকোর্টে রিট করা হয়। গত ৩১ মে হাইকোর্ট রুলসহ শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায়ে ছয় মাসের জন্য স্থিতাবস্থা জারি করেন।
হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে কর্মীরা আপিল বিভাগে আবেদন করেছিলেন। গত ১০ জুলাই আপিল বিভাগ হাইকোর্টকে রুল নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দেন। সে অনুযায়ী রুল নিষ্পত্তি করলেন হাইকোর্ট। রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এ এফ হাসান আরিফ, আবদুল্লাহ আল মামুন ও খাজা তানভীর আহমেদ। কর্মীদের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশীদ আলম খান ও আইনজীবী গোলাম রাব্বানী শরীফ।
১০৬ শ্রমিক ২০০৬ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন পদে গ্রামীণ কল্যাণে চাকরি করেছেন। তাদের মধ্যে কেউ অবসরে গেছেন আবার কাউকে চাকরিচ্যুত হয়েছেন। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির মুনাফার কোনো অংশ তারা পাননি।
এদিকে ২০২১ সাল থেকে গ্রামীণ কল্যাণের মুনাফার অংশ শ্রমমিকদের দেওয়া হচ্ছে। যে কারণে ১০৬ জন মুনাফার অংশ চেয়ে গ্রামীণ কল্যাণের কর্তৃপক্ষকে আইনি নোটিশ দেন। তাতে সাড়া না পেয়ে পরে তারা মামলা করেন। গত ৩ এপ্রিল শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল তাদের মুনাফার অংশ দিতে নির্দেশ দেন।
নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণ কল্যাণের ১০৬ সাবেক কর্মীর মুনাফা নিয়ে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায় বাতিল করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ সংক্রান্ত রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের বেঞ্চ আজ বৃহস্পতিবার এ রায় দেন।
রিট আবেদনকারীর আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, শ্রম আইনের ২৩১ ধারা অনুসারে মালিক ও শ্রমিকের মধ্যে কোনো চুক্তির বিষয়ে মতপার্থক্য হলে—এর ব্যাখ্যার জন্য শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে প্রতিকার চাওয়ার সুযোগ আছে। গ্রামীণ কল্যাণ এবং এসব শ্রমিকের মধ্যে কোনো চুক্তি হয়নি। শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল তার এখতিয়ারের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। তাই হাইকোর্ট শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত বাতিল করে দিয়েছেন।
শ্রমিক কল্যাণ ও শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল থেকে মুনাফা পেতে ওই মামলা করা হয়েছিল। শুনানি শেষে গত ৩ এপ্রিল শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল শ্রমিকদের মুনাফা দিতে রায় দেন। পরে এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গ্রামীণ কল্যাণের পক্ষ থেকে হাইকোর্টে রিট করা হয়। গত ৩১ মে হাইকোর্ট রুলসহ শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায়ে ছয় মাসের জন্য স্থিতাবস্থা জারি করেন।
হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে কর্মীরা আপিল বিভাগে আবেদন করেছিলেন। গত ১০ জুলাই আপিল বিভাগ হাইকোর্টকে রুল নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দেন। সে অনুযায়ী রুল নিষ্পত্তি করলেন হাইকোর্ট। রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এ এফ হাসান আরিফ, আবদুল্লাহ আল মামুন ও খাজা তানভীর আহমেদ। কর্মীদের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশীদ আলম খান ও আইনজীবী গোলাম রাব্বানী শরীফ।
১০৬ শ্রমিক ২০০৬ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন পদে গ্রামীণ কল্যাণে চাকরি করেছেন। তাদের মধ্যে কেউ অবসরে গেছেন আবার কাউকে চাকরিচ্যুত হয়েছেন। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির মুনাফার কোনো অংশ তারা পাননি।
এদিকে ২০২১ সাল থেকে গ্রামীণ কল্যাণের মুনাফার অংশ শ্রমমিকদের দেওয়া হচ্ছে। যে কারণে ১০৬ জন মুনাফার অংশ চেয়ে গ্রামীণ কল্যাণের কর্তৃপক্ষকে আইনি নোটিশ দেন। তাতে সাড়া না পেয়ে পরে তারা মামলা করেন। গত ৩ এপ্রিল শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল তাদের মুনাফার অংশ দিতে নির্দেশ দেন।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২৯ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে