উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর উত্তরখানে এটিএম বুথের লকার ভাঙার চেষ্টার অভিযোগে একজনকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে স্থানীয়রা। দোবাদিয়ার গাজী কমপ্লেক্স মার্কেটের ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের এটিএম বুথে গতকাল মঙ্গলবার দাবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। তবে পুলিশ বলছে, আটক ওই যুবক মানসিক ভারসাম্যহীন।
ওই বুথের নৈশপ্রহরী ফিরোজ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে গিয়েছিলাম। যাওয়ার আগে বাজারের সিকিউরিটি গার্ডদের এটিএম বুথ দেখে রাখতে বলেছিলাম। যাওয়ার পরপরই সিকিউরিটি গার্ডদের চিৎকার শুনে এসে দেখি, একজন বুথের লকার ভাঙার চেষ্টা করছে। চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন এসে তাকে ধরে ফেলে। তারপর তাকে পুলিশে দেওয়া হয়।’
ফিরোজ আহমেদ আরও বলেন, ‘ওই যুবক আমাকে আগে থেকেই ফলো (অনুসরণ) করছিল বলে মনে হচ্ছে। আমি টয়লেটে যাওয়ার পরপরই সুযোগ পেয়ে বুথে ঢুকে গেছে। বিষয়টি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ও আমার সিকিউরিটি কোম্পানিকে জানিয়েছি।’
দোবাদিয়া বাজারের নৈশপ্রহরী শেখ মোহাম্মদ হিম্মত আলী বলেন, ‘আমরা তিনজন বাজারে ডিউটি করি। দুজন দুই পাশে, আমি মাঝখানে। ওই ছেলেটা হঠাৎ এসে চারদিকে দেখে ভেতরে ঢুকে যায়। তখন আমার সন্দেহ লাগে। বুথে লেনদেন হয় কি না, কিছুই জিজ্ঞেস করল না।’
তিনি বলেন, ‘সন্দেহ হওয়ায় আরেকটা সিকিউরিটি গার্ড ওই যুবকের সঙ্গে বুথে যায়। বুথে ঢুকে লাইট বন্ধ করে পকেট থেকে কিছু বের করে ভাঙা শুরু করে ওই যুবক। তারপর স্থানীয়দের ডেকে তাকে ধরে পুলিশে দেওয়া হয়।’
ওই এলাকার বাসিন্দা মো. আশিক বলেন, ‘আমি গাড়ি থেকে নামছিলাম, তখন দেখি ওই যুবক সিকিউরিটি গার্ডদের সঙ্গে তর্কাতর্কি করছে। তার দাবি, এটিএম কার্ড বুথে আটকে গেছে, বের করতে পারছে না। তারপর দেখি বুথে টাকার কাভার ধরে টানাটানি করছে। তখন লোকজন ডাকাডাকি করে একত্র করেছি।’
ডিএমপির উত্তরখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউর রহমান বলেন, দোবাদিয়া বাজারের ইসলামী ব্যাংকের বুথে ঢুকে এটিএম মেশিন ভাঙার চেষ্টাকালে সিকিউরিটি গার্ড ও স্থানীয়রা এক যুবককে ধরে ফেলে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে তাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
ওসি জিয়া বলেন, আটক যুবকের কথাবার্তা অসংলগ্ন। ধারণা করা হচ্ছে, তার মানসিক সমস্যা রয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
রাজধানীর উত্তরখানে এটিএম বুথের লকার ভাঙার চেষ্টার অভিযোগে একজনকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে স্থানীয়রা। দোবাদিয়ার গাজী কমপ্লেক্স মার্কেটের ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের এটিএম বুথে গতকাল মঙ্গলবার দাবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। তবে পুলিশ বলছে, আটক ওই যুবক মানসিক ভারসাম্যহীন।
ওই বুথের নৈশপ্রহরী ফিরোজ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে গিয়েছিলাম। যাওয়ার আগে বাজারের সিকিউরিটি গার্ডদের এটিএম বুথ দেখে রাখতে বলেছিলাম। যাওয়ার পরপরই সিকিউরিটি গার্ডদের চিৎকার শুনে এসে দেখি, একজন বুথের লকার ভাঙার চেষ্টা করছে। চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন এসে তাকে ধরে ফেলে। তারপর তাকে পুলিশে দেওয়া হয়।’
ফিরোজ আহমেদ আরও বলেন, ‘ওই যুবক আমাকে আগে থেকেই ফলো (অনুসরণ) করছিল বলে মনে হচ্ছে। আমি টয়লেটে যাওয়ার পরপরই সুযোগ পেয়ে বুথে ঢুকে গেছে। বিষয়টি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ও আমার সিকিউরিটি কোম্পানিকে জানিয়েছি।’
দোবাদিয়া বাজারের নৈশপ্রহরী শেখ মোহাম্মদ হিম্মত আলী বলেন, ‘আমরা তিনজন বাজারে ডিউটি করি। দুজন দুই পাশে, আমি মাঝখানে। ওই ছেলেটা হঠাৎ এসে চারদিকে দেখে ভেতরে ঢুকে যায়। তখন আমার সন্দেহ লাগে। বুথে লেনদেন হয় কি না, কিছুই জিজ্ঞেস করল না।’
তিনি বলেন, ‘সন্দেহ হওয়ায় আরেকটা সিকিউরিটি গার্ড ওই যুবকের সঙ্গে বুথে যায়। বুথে ঢুকে লাইট বন্ধ করে পকেট থেকে কিছু বের করে ভাঙা শুরু করে ওই যুবক। তারপর স্থানীয়দের ডেকে তাকে ধরে পুলিশে দেওয়া হয়।’
ওই এলাকার বাসিন্দা মো. আশিক বলেন, ‘আমি গাড়ি থেকে নামছিলাম, তখন দেখি ওই যুবক সিকিউরিটি গার্ডদের সঙ্গে তর্কাতর্কি করছে। তার দাবি, এটিএম কার্ড বুথে আটকে গেছে, বের করতে পারছে না। তারপর দেখি বুথে টাকার কাভার ধরে টানাটানি করছে। তখন লোকজন ডাকাডাকি করে একত্র করেছি।’
ডিএমপির উত্তরখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউর রহমান বলেন, দোবাদিয়া বাজারের ইসলামী ব্যাংকের বুথে ঢুকে এটিএম মেশিন ভাঙার চেষ্টাকালে সিকিউরিটি গার্ড ও স্থানীয়রা এক যুবককে ধরে ফেলে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে তাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
ওসি জিয়া বলেন, আটক যুবকের কথাবার্তা অসংলগ্ন। ধারণা করা হচ্ছে, তার মানসিক সমস্যা রয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৫ ঘণ্টা আগে