নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় দায়ের করা পৃথক দুটি মামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি আকতার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক আকরামকে একদিনের পুলিশ রিমান্ডে নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূর দুজনের ১ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এই দুই মামলায় বাকি ২২ জন ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন নামঞ্জুর করেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেকের জামিন আবেদনও নামঞ্জুর করেন। ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নাজিম উদ্দিন ও আরেক কেন্দ্রীয় নেতা আমিনুর রহমান এই মামলা দায়ের করেন।
আজ দুই মামলায় ২৪ জনকে রিমান্ড ও জামিন আবেদনের শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। সে জন্য ২৪ জনকে কারাগার থেকে আদালতের হাজতখানায় নেওয়া হয়। ছাত্রলীগ নেতা নাজিম উদ্দিনের মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই গোলাম হোসেন আদালতে হাজির হন। তবে ছাত্রলীগ নেতা আমিনুর রহমানের দায়ের করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মোহাম্মদ আরিফুল আলম অপু চট্টগ্রামের আদালতে একটি মামলায় সাক্ষ্য দিতে যাওয়ায় আদালতে হাজির হতে পারেননি মর্মে প্রতিবেদন পাঠান শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। এক তদন্ত কর্মকর্তা হাজির না থাকায় ওই মামলার শুনানি পিছিয়ে ২৫ অক্টোবর দিন ধার্য করা হয়। ওই দিন এক মামলায় ২৪ জনের রিমান্ড আবেদনের ওপর ও জামিন আবেদনের ওপর শুনানি হবে।
ছাত্র অধিকার পরিষদের অপর ২২ নেতা-কর্মী হলেন—মো. সাদ্দাম হোসেন, মো. তসলিম হোসাইন অভি, আব্দুল কাদের, মো. তরিকুল ইসলাম, মামুনুর রশিদ, নাজমুল হাসান, রাকিব, আরিফুল ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, তাওহীদুল ইসলাম তুহিন, এইচএম রুবেল হোসেন, ইউসুফ হোসেন, মিজান উদ্দিন, বেলাল হোসেন, ওমর ফারুক জিহাদ, আবু কাউছার, জাহিদ আহসান, মোয়াজ্জেম হোসেন রনি, মোহাম্মদ সানাউল্লাহ, শাহ ওয়ালিউল্লাহ, মো. রাকিব, সাজ্জাদ হোসেন পারভেজ।
এর আগে, গত ১১ অক্টোবরও ২৪ আসামির জামিন নামঞ্জুর করা হয়। পরদিন ১২ অক্টোবর আসামিদের রিমান্ডের আবেদন জানানো হয়। তবে সেসময় আদালত কোনো নির্দেশ দেননি।
এদিকে, গ্রেপ্তারের পর গত ৮ অক্টোবর ২৪ জনকে হাজির করার পর আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যার তৃতীয় বার্ষিকীতে গত ৭ অক্টোবর ঢাবিতে সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ। সেখানে আসামিরা কাউকে কিছু না জানিয়েই পূর্ব পরিকল্পিতভাবে ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করার উদ্দেশ্যে বেআইনিভাবে সমবেত হয়ে উচ্ছৃঙ্খল বক্তব্য ও স্লোগান দিতে থাকেন। আসামিরা তাদের বক্তব্যে সরকার, সরকার প্রধান ও বিভিন্ন মন্ত্রী, রাজনৈতিক নেতাদের উদ্দেশ্যে কুরুচিকর মন্তব্য করেন। তখন ছাত্রলীগ প্রতিবাদ করলে আসামিরা রড, হকিস্টিক, বাঁশের লাঠি দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এ সময় আসামিরা সাড়ে ১০ হাজার টাকা চুরি করে।
এ ঘটনায় ৮ অক্টোবর ছাত্রলীগ নেতা নাজিম উদ্দিন ও আমিনুর রহমান বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় দুটি মামলা করেন। মামলায় আসামি করা হয় ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি আকতার হোসেনসহ ২৫ জনকে। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও দেড় শ জনকে আসামি করা হয়। পরে ২৪ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
উল্লেখ্য, ছাত্র অধিকার পরিশোধ থেকে অভিযোগ করা হয়—ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা সমাবেশস্থলে থাকা চেয়ার ও মাইক ভাঙচুর করেন। পুড়িয়ে দেওয়া হয় ছাত্র অধিকার পরিষদের ব্যানার ও ফেস্টুন। এতে পণ্ড হয়ে যায় সমাবেশ।
মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় দায়ের করা পৃথক দুটি মামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি আকতার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক আকরামকে একদিনের পুলিশ রিমান্ডে নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূর দুজনের ১ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এই দুই মামলায় বাকি ২২ জন ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন নামঞ্জুর করেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেকের জামিন আবেদনও নামঞ্জুর করেন। ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নাজিম উদ্দিন ও আরেক কেন্দ্রীয় নেতা আমিনুর রহমান এই মামলা দায়ের করেন।
আজ দুই মামলায় ২৪ জনকে রিমান্ড ও জামিন আবেদনের শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। সে জন্য ২৪ জনকে কারাগার থেকে আদালতের হাজতখানায় নেওয়া হয়। ছাত্রলীগ নেতা নাজিম উদ্দিনের মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই গোলাম হোসেন আদালতে হাজির হন। তবে ছাত্রলীগ নেতা আমিনুর রহমানের দায়ের করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মোহাম্মদ আরিফুল আলম অপু চট্টগ্রামের আদালতে একটি মামলায় সাক্ষ্য দিতে যাওয়ায় আদালতে হাজির হতে পারেননি মর্মে প্রতিবেদন পাঠান শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। এক তদন্ত কর্মকর্তা হাজির না থাকায় ওই মামলার শুনানি পিছিয়ে ২৫ অক্টোবর দিন ধার্য করা হয়। ওই দিন এক মামলায় ২৪ জনের রিমান্ড আবেদনের ওপর ও জামিন আবেদনের ওপর শুনানি হবে।
ছাত্র অধিকার পরিষদের অপর ২২ নেতা-কর্মী হলেন—মো. সাদ্দাম হোসেন, মো. তসলিম হোসাইন অভি, আব্দুল কাদের, মো. তরিকুল ইসলাম, মামুনুর রশিদ, নাজমুল হাসান, রাকিব, আরিফুল ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, তাওহীদুল ইসলাম তুহিন, এইচএম রুবেল হোসেন, ইউসুফ হোসেন, মিজান উদ্দিন, বেলাল হোসেন, ওমর ফারুক জিহাদ, আবু কাউছার, জাহিদ আহসান, মোয়াজ্জেম হোসেন রনি, মোহাম্মদ সানাউল্লাহ, শাহ ওয়ালিউল্লাহ, মো. রাকিব, সাজ্জাদ হোসেন পারভেজ।
এর আগে, গত ১১ অক্টোবরও ২৪ আসামির জামিন নামঞ্জুর করা হয়। পরদিন ১২ অক্টোবর আসামিদের রিমান্ডের আবেদন জানানো হয়। তবে সেসময় আদালত কোনো নির্দেশ দেননি।
এদিকে, গ্রেপ্তারের পর গত ৮ অক্টোবর ২৪ জনকে হাজির করার পর আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যার তৃতীয় বার্ষিকীতে গত ৭ অক্টোবর ঢাবিতে সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ। সেখানে আসামিরা কাউকে কিছু না জানিয়েই পূর্ব পরিকল্পিতভাবে ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করার উদ্দেশ্যে বেআইনিভাবে সমবেত হয়ে উচ্ছৃঙ্খল বক্তব্য ও স্লোগান দিতে থাকেন। আসামিরা তাদের বক্তব্যে সরকার, সরকার প্রধান ও বিভিন্ন মন্ত্রী, রাজনৈতিক নেতাদের উদ্দেশ্যে কুরুচিকর মন্তব্য করেন। তখন ছাত্রলীগ প্রতিবাদ করলে আসামিরা রড, হকিস্টিক, বাঁশের লাঠি দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এ সময় আসামিরা সাড়ে ১০ হাজার টাকা চুরি করে।
এ ঘটনায় ৮ অক্টোবর ছাত্রলীগ নেতা নাজিম উদ্দিন ও আমিনুর রহমান বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় দুটি মামলা করেন। মামলায় আসামি করা হয় ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি আকতার হোসেনসহ ২৫ জনকে। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও দেড় শ জনকে আসামি করা হয়। পরে ২৪ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
উল্লেখ্য, ছাত্র অধিকার পরিশোধ থেকে অভিযোগ করা হয়—ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা সমাবেশস্থলে থাকা চেয়ার ও মাইক ভাঙচুর করেন। পুড়িয়ে দেওয়া হয় ছাত্র অধিকার পরিষদের ব্যানার ও ফেস্টুন। এতে পণ্ড হয়ে যায় সমাবেশ।
কুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলাম নিহতের ঘটনায় জড়িতদের বিচার ও শাস্তির দাবি করেছে পরিবার। গতকাল শনিবার রাতে নিহতের পরিবারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সেনাবাহিনীর একটি প্রতিনিধিদল। বৈঠকে ন্যায়বিচারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তারা।
১ মিনিট আগেসাংবিধানিক ও সরকারি পদে থাকা দ্বৈত নাগরিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ কাওছার ই-মেইল ও রেজিস্ট্রি ডাকযোগে এ নোটিশ পাঠান।
৬ মিনিট আগেটুঙ্গিপাড়ায় ছাত্রলীগ সন্দেহে সাফায়েত গাজী (৩৫) নামের এক ব্যক্তিকে আটক করতে গিয়ে বাধা পেয়েছে পুলিশ। এ সময় উত্তেজিত জনতা এক পুলিশকে অবরুদ্ধ করে গাড়ি ভাঙচুর করেন। হামলায় পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অবরুদ্ধ পুলিশ সদস্যকে ছাড়িয়ে নেন।
২১ মিনিট আগেরাজধানীর শাহবাগ এলাকায় ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিরা। আজ রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে যেতে বাধা পেয়ে সেখানে অবস্থান নেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে