মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে পুকুর থেকে ২৪ দিন বয়সী এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার শুলপুর গ্রামের নানা স্বর্গীয় মধুসূদন মণ্ডলের বাড়ির পুকুর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করেন স্বজনেরা। এ ঘটনায় দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শিশুটির মা সারথী মণ্ডলকে (৩৭) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সিরাজদিখান থানা-পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। পরিবারের দাবি, শিশুটির মা মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন। তাদের সন্দেহ, মা সারথীই হয়তো শিশুটিকে পুকুরে ফেলে হত্যা করেছেন।
শিশুটির বাবা জেলার শ্রীনগর উপজেলার পূর্ব হাষাড়া গ্রামের দীনেশ মণ্ডল (৪৪)। তিনি জানান, তাঁর তিন ছেলে-মেয়ে। মাত্র ২৩ দিন আগে তৃতীয় ছেলের জন্ম হয়। সনাতন ধর্মের রীতিনীতি অনুযায়ী আজ শুক্রবারই তাঁর নাম রাখা হতো। তিন ছেলে-মেয়েকে নিয়ে তাঁর স্ত্রী বাবার বাড়ি সিরাজদিখানের শুলপুর গ্রামে থাকতেন। আজ সকাল ৬টা থেকে নবজাতককে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে খবর পান তিনি। এরপর তিনি শ্বশুরবাড়িতে ছুটে যান। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে নানাবাড়ির পুকুর থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করেন। তাৎক্ষণিকভাবে শিশুটিকে শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
দীনেশ মণ্ডল বলেন, ‘আমার স্ত্রী মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত। আমি সন্দেহ করছি, সে-ই আমার ছেলেকে পানিতে ফেলে হত্যা করেছে। তার মুখেই শুনেছি, সে বলেছে বাচ্চা আমার হাত থেকে কেমন করে যেন হারিয়ে গেছে। এরপর আর কিছু বলতে পারেনি।’
কেয়াইন ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নয়ন রোজারিও বলেন, সারথী মণ্ডল প্রায় দুই বছর ধরে মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছেন। এ কারণে তাঁর স্বামী দীনেশ মণ্ডল দেড় বছর আগে দুবাই থেকে দেশে চলে আসেন। ভোরে শিশুটিকে খুঁজে না পেয়ে পরিবারের লোকজন চারদিকে খোঁজাখুঁজি করেন। পরে পুকুরে শিশুটির লাশ পাওয়া যায়।
এ প্রসঙ্গে সিরাজদিখান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হাবিবুর রহমান বলেন, ‘শিশুটির মা মানসিকভাবে অসুস্থ। বর্তমানে তিনি আমাদের হেফাজতে রয়েছেন। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এখনো তিনি মুখ খোলেননি। ঘটনাটি গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে পুকুর থেকে ২৪ দিন বয়সী এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার শুলপুর গ্রামের নানা স্বর্গীয় মধুসূদন মণ্ডলের বাড়ির পুকুর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করেন স্বজনেরা। এ ঘটনায় দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শিশুটির মা সারথী মণ্ডলকে (৩৭) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সিরাজদিখান থানা-পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। পরিবারের দাবি, শিশুটির মা মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন। তাদের সন্দেহ, মা সারথীই হয়তো শিশুটিকে পুকুরে ফেলে হত্যা করেছেন।
শিশুটির বাবা জেলার শ্রীনগর উপজেলার পূর্ব হাষাড়া গ্রামের দীনেশ মণ্ডল (৪৪)। তিনি জানান, তাঁর তিন ছেলে-মেয়ে। মাত্র ২৩ দিন আগে তৃতীয় ছেলের জন্ম হয়। সনাতন ধর্মের রীতিনীতি অনুযায়ী আজ শুক্রবারই তাঁর নাম রাখা হতো। তিন ছেলে-মেয়েকে নিয়ে তাঁর স্ত্রী বাবার বাড়ি সিরাজদিখানের শুলপুর গ্রামে থাকতেন। আজ সকাল ৬টা থেকে নবজাতককে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে খবর পান তিনি। এরপর তিনি শ্বশুরবাড়িতে ছুটে যান। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে নানাবাড়ির পুকুর থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করেন। তাৎক্ষণিকভাবে শিশুটিকে শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
দীনেশ মণ্ডল বলেন, ‘আমার স্ত্রী মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত। আমি সন্দেহ করছি, সে-ই আমার ছেলেকে পানিতে ফেলে হত্যা করেছে। তার মুখেই শুনেছি, সে বলেছে বাচ্চা আমার হাত থেকে কেমন করে যেন হারিয়ে গেছে। এরপর আর কিছু বলতে পারেনি।’
কেয়াইন ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নয়ন রোজারিও বলেন, সারথী মণ্ডল প্রায় দুই বছর ধরে মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছেন। এ কারণে তাঁর স্বামী দীনেশ মণ্ডল দেড় বছর আগে দুবাই থেকে দেশে চলে আসেন। ভোরে শিশুটিকে খুঁজে না পেয়ে পরিবারের লোকজন চারদিকে খোঁজাখুঁজি করেন। পরে পুকুরে শিশুটির লাশ পাওয়া যায়।
এ প্রসঙ্গে সিরাজদিখান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হাবিবুর রহমান বলেন, ‘শিশুটির মা মানসিকভাবে অসুস্থ। বর্তমানে তিনি আমাদের হেফাজতে রয়েছেন। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এখনো তিনি মুখ খোলেননি। ঘটনাটি গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৩ ঘণ্টা আগে