নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো এবারও রাজধানীতে বিরাট জুলুস বের করেছে আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট।
আজ শুক্রবার সকালে ‘জশনে জুলুস’ বা আনন্দ র্যালি ঢাকার মোহাম্মদপুরের কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া আলিয়া (কামিল) মাদ্রাসা প্রাঙ্গণ থেকে বের হয়। এটি শাহজাহান রোড, আওরঙ্গজেব রোড, মিরপুর রোড, আসাদ গেট হয়ে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রোড, সাত মসজিদ রোড, মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড, সাত মসজিদ সুপার মার্কেট, শিয়া মসজিদ, রিং রোড, শ্যামলী, খিলজি রোড প্রদক্ষিণ করে পুনরায় মাদ্রাসা ময়দানে যায়। পরে সেখানে বিশাল মাহফিল করা হয়।
মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ। বিশেষ মেহমান ছিলেন আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ কাশেম শাহ। সঞ্চালনা করেন কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া কামিল মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মুফতি আবুল কাশেম মুহাম্মদ ফজলুল হক।
মাহফিলে সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ বলেন, একদিকে সন্ত্রাসবাদ, অন্যদিকে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার আঘাতে বর্তমান পৃথিবী আজ দিশেহারা। শান্তির খোঁজে ছুটছে মানুষ। মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত পৃথিবীর অধিকাংশ জনগোষ্ঠী। সম্পদের পাহাড় করছে কিছু মানুষ। অন্যদিকে অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা ও বাসস্থানের অভাবে আছে বিশ্বের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসাধারণ। অন্যায়ভাবে যুদ্ধ চাপিয়ে প্রতিবছর শরণার্থী করা হয় অসংখ্য মানুষকে। বিশেষ করে অনেক জায়গায় মুসলিম নিধন ঘটে নীরবে। নৈতিক ও যথাযথ ধর্মীয় শিক্ষা ও অনুশীলনের অভাবে সমাজে খুন-খারাবি, ঘুষ-দুর্নীতি, নারী নির্যাতন ইত্যাদি লেগেই আছে। এমন পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণের একমাত্র উপায় প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আদর্শ ও শিক্ষার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন।
সত্যিকারের আদর্শবান, নৈতিকতাসম্পন্ন ও দেশপ্রেমিক দ্বীনদার মানুষ গড়ার জন্য প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুপম আদর্শ অনুসরণ করাই যথেষ্ট বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বিশেষ অতিথি সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাশিম শাহ বলেন, রাসুলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আদর্শ থেকে বিচ্যুতির কারণেই মূলত পৃথিবীতে অশান্তি নেমে এসেছে। যারা ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে নবী-অলিদের প্রতি বিদ্বেষী করে তোলে, হাজার বছর ধরে চলে আসা ইসলামি অনুষ্ঠানমালা যেমন—ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.), শবে বরাত, শবে মেরাজ ও ফাতেহা ইত্যাদির বিরোধিতা করে, তাঁদের ব্যাপারেও সতর্ক থাকা দরকার।
মাহফিলে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট, ঢাকার চেয়ারম্যান মো. শহীদ উল্লাহ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় আঞ্জুমানের সম্মানিত সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মহসিন, সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, ঢাকা আঞ্জুমানের সেক্রেটারি মো. মিজানুর রহমান।
মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ও ঢাকা আঞ্জুমানের নেতৃবৃন্দ এবং প্রখ্যাত ওলামায়ে কেরাম, দেশবরেণ্য গবেষক, ইসলামি চিন্তাবিদ, শিক্ষানুরাগী এবং সরকারি-বেসরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর (সা.) তাৎপর্য তুলে ধরে বয়ান করেন কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন আল-আজহারী, উপাধ্যক্ষ মুফতি আবুল কাশেম মুহাম্মদ ফজলুল হক প্রমুখ।
খতমে গাউসিয়া ও মিলাদ শরিফ শেষে বাংলাদেশসহ সমস্ত মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় দোয়া করেন সৈয়দ মুহাম্মদ সাবির শাহ।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো এবারও রাজধানীতে বিরাট জুলুস বের করেছে আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট।
আজ শুক্রবার সকালে ‘জশনে জুলুস’ বা আনন্দ র্যালি ঢাকার মোহাম্মদপুরের কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া আলিয়া (কামিল) মাদ্রাসা প্রাঙ্গণ থেকে বের হয়। এটি শাহজাহান রোড, আওরঙ্গজেব রোড, মিরপুর রোড, আসাদ গেট হয়ে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রোড, সাত মসজিদ রোড, মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড, সাত মসজিদ সুপার মার্কেট, শিয়া মসজিদ, রিং রোড, শ্যামলী, খিলজি রোড প্রদক্ষিণ করে পুনরায় মাদ্রাসা ময়দানে যায়। পরে সেখানে বিশাল মাহফিল করা হয়।
মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ। বিশেষ মেহমান ছিলেন আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ কাশেম শাহ। সঞ্চালনা করেন কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া কামিল মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মুফতি আবুল কাশেম মুহাম্মদ ফজলুল হক।
মাহফিলে সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ বলেন, একদিকে সন্ত্রাসবাদ, অন্যদিকে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার আঘাতে বর্তমান পৃথিবী আজ দিশেহারা। শান্তির খোঁজে ছুটছে মানুষ। মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত পৃথিবীর অধিকাংশ জনগোষ্ঠী। সম্পদের পাহাড় করছে কিছু মানুষ। অন্যদিকে অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা ও বাসস্থানের অভাবে আছে বিশ্বের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসাধারণ। অন্যায়ভাবে যুদ্ধ চাপিয়ে প্রতিবছর শরণার্থী করা হয় অসংখ্য মানুষকে। বিশেষ করে অনেক জায়গায় মুসলিম নিধন ঘটে নীরবে। নৈতিক ও যথাযথ ধর্মীয় শিক্ষা ও অনুশীলনের অভাবে সমাজে খুন-খারাবি, ঘুষ-দুর্নীতি, নারী নির্যাতন ইত্যাদি লেগেই আছে। এমন পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণের একমাত্র উপায় প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আদর্শ ও শিক্ষার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন।
সত্যিকারের আদর্শবান, নৈতিকতাসম্পন্ন ও দেশপ্রেমিক দ্বীনদার মানুষ গড়ার জন্য প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুপম আদর্শ অনুসরণ করাই যথেষ্ট বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বিশেষ অতিথি সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাশিম শাহ বলেন, রাসুলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আদর্শ থেকে বিচ্যুতির কারণেই মূলত পৃথিবীতে অশান্তি নেমে এসেছে। যারা ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে নবী-অলিদের প্রতি বিদ্বেষী করে তোলে, হাজার বছর ধরে চলে আসা ইসলামি অনুষ্ঠানমালা যেমন—ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.), শবে বরাত, শবে মেরাজ ও ফাতেহা ইত্যাদির বিরোধিতা করে, তাঁদের ব্যাপারেও সতর্ক থাকা দরকার।
মাহফিলে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট, ঢাকার চেয়ারম্যান মো. শহীদ উল্লাহ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় আঞ্জুমানের সম্মানিত সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মহসিন, সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, ঢাকা আঞ্জুমানের সেক্রেটারি মো. মিজানুর রহমান।
মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ও ঢাকা আঞ্জুমানের নেতৃবৃন্দ এবং প্রখ্যাত ওলামায়ে কেরাম, দেশবরেণ্য গবেষক, ইসলামি চিন্তাবিদ, শিক্ষানুরাগী এবং সরকারি-বেসরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর (সা.) তাৎপর্য তুলে ধরে বয়ান করেন কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন আল-আজহারী, উপাধ্যক্ষ মুফতি আবুল কাশেম মুহাম্মদ ফজলুল হক প্রমুখ।
খতমে গাউসিয়া ও মিলাদ শরিফ শেষে বাংলাদেশসহ সমস্ত মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় দোয়া করেন সৈয়দ মুহাম্মদ সাবির শাহ।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে