অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে মালামাল চুরির পাশাপাশি তাঁর শিশু সন্তানকেও তুলে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা।
আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে বলে পুলিশের লালবাগ বিভাগের ডিসি মো. জসীমউদ্দীন জানান।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘শিশুটির মা সরকারি চাকরিজীবী। তাঁরা আজিমপুর এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। দুপুরে একজন মহিলা ও দুজন পুরুষ তাঁদের বাসায় আসেন। তখন অন্য জিনিসপত্রের সঙ্গে শিশুটিকেও নিয়ে যান। সিসি ক্যামেরা অনুসরণ করে দুর্বৃত্তদের খুঁজছে পুলিশ। তবে এখনো শিশুটিকে পাওয়া যায়নি।’
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র জানা গেছে, ফারজানা আক্তার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চাকরি করেন। তিনি স্বামী ও সন্তান নিয়ে ওই কোয়ার্টারে থাকেন। সকালে একজন মহিলা ও দুজন পুরুষ তাঁদের বাসায় ঢুকে দেড় লাখ টাকা এবং ৪ ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে যান। এ সময় তাঁরা শিশুটিকেও নিয়ে যান।
সিসিটিভি বিশ্লেষণ করে পুলিশ বলছে, এই বাসাতে একজন নারী সাবলেট থাকতেন। তিনি এ ঘটনায় জড়িত থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লালবাগ থানার ওসি ক্যশৈনু বলেন, ‘পরিচিত হিসেবে কোনো ডকুমেন্টস না রেখেই মেয়েটিকে ওঠানো হয়। সেই মেয়েটি আমাদের প্রধান সাসপেক্ট। কিন্তু তার নাম-ঠিকানা বা কোথায় কাজ করত কিছুই বলতে পারছেন না গৃহকর্ত্রী (ফারজানা আক্তার)।’
ঘটনার সময় গৃহকর্ত্রী এবং সাবলেট ওঠা ওই নারী বাসায় ছিলেন জানিয়ে ওসি বলেন, ‘জড়িত অন্যরা এলে সাবলেটে ওঠা মেয়েটি দরজা খুলে দেয়। তারপর তাঁরা গৃহকর্ত্রীকে বেঁধে অন্যান্য জিনিসপত্রের সঙ্গে বাচ্চাটিকে নিয়ে চলে যান।’
এদিকে এ ঘটনায় শিশুটির ছবিসহ একটি পোস্ট ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ফারজানা আক্তারের এক সহকর্মী ওই পোস্টে লেখেন, ‘আজ শুক্রবার আজিমপুর মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টার, লালবাগ টাওয়ারের পাশের গলি থেকে আমার অফিস কলিগ ফারজানার বাসায় ডাকাতি হয়েছে। ডাকাত (একজন মহিলা আর দুজন পুরুষ) জিনিসপত্র ও একমাত্র বাচ্চা নিয়ে গেছে।’
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে মালামাল চুরির পাশাপাশি তাঁর শিশু সন্তানকেও তুলে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা।
আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে বলে পুলিশের লালবাগ বিভাগের ডিসি মো. জসীমউদ্দীন জানান।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘শিশুটির মা সরকারি চাকরিজীবী। তাঁরা আজিমপুর এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। দুপুরে একজন মহিলা ও দুজন পুরুষ তাঁদের বাসায় আসেন। তখন অন্য জিনিসপত্রের সঙ্গে শিশুটিকেও নিয়ে যান। সিসি ক্যামেরা অনুসরণ করে দুর্বৃত্তদের খুঁজছে পুলিশ। তবে এখনো শিশুটিকে পাওয়া যায়নি।’
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র জানা গেছে, ফারজানা আক্তার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চাকরি করেন। তিনি স্বামী ও সন্তান নিয়ে ওই কোয়ার্টারে থাকেন। সকালে একজন মহিলা ও দুজন পুরুষ তাঁদের বাসায় ঢুকে দেড় লাখ টাকা এবং ৪ ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে যান। এ সময় তাঁরা শিশুটিকেও নিয়ে যান।
সিসিটিভি বিশ্লেষণ করে পুলিশ বলছে, এই বাসাতে একজন নারী সাবলেট থাকতেন। তিনি এ ঘটনায় জড়িত থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লালবাগ থানার ওসি ক্যশৈনু বলেন, ‘পরিচিত হিসেবে কোনো ডকুমেন্টস না রেখেই মেয়েটিকে ওঠানো হয়। সেই মেয়েটি আমাদের প্রধান সাসপেক্ট। কিন্তু তার নাম-ঠিকানা বা কোথায় কাজ করত কিছুই বলতে পারছেন না গৃহকর্ত্রী (ফারজানা আক্তার)।’
ঘটনার সময় গৃহকর্ত্রী এবং সাবলেট ওঠা ওই নারী বাসায় ছিলেন জানিয়ে ওসি বলেন, ‘জড়িত অন্যরা এলে সাবলেটে ওঠা মেয়েটি দরজা খুলে দেয়। তারপর তাঁরা গৃহকর্ত্রীকে বেঁধে অন্যান্য জিনিসপত্রের সঙ্গে বাচ্চাটিকে নিয়ে চলে যান।’
এদিকে এ ঘটনায় শিশুটির ছবিসহ একটি পোস্ট ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ফারজানা আক্তারের এক সহকর্মী ওই পোস্টে লেখেন, ‘আজ শুক্রবার আজিমপুর মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টার, লালবাগ টাওয়ারের পাশের গলি থেকে আমার অফিস কলিগ ফারজানার বাসায় ডাকাতি হয়েছে। ডাকাত (একজন মহিলা আর দুজন পুরুষ) জিনিসপত্র ও একমাত্র বাচ্চা নিয়ে গেছে।’
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১৩ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে