আয়নাল হোসেন, ঢাকা
ডেঙ্গুতে নতুন নতুন রেকর্ড গড়ছে। রোগী শনাক্ত ও মৃত্যু সবই বেড়েছে চলতি আগস্টে। গত জুলাইয়ের ৩১ দিনে মৃত্যু হয়েছিল ৯ জনের। আর চলতি মাসের ১৬ দিনে সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। রোগী শনাক্ত হয়েছে জুলাইয়ের চেয়ে প্রায় আড়াইগুণ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের প্রতিবেদন বিশ্লেষণে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ১৬ জুলাই পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছিল ৫৮১ জন। ওই সময়ে মৃত্যু হয়েছিল মাত্র একজনের। আর চলতি মাসের ১৬ দিনে রোগী শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৩২৩ জন। আর এই সময়ে মৃত্যু হয়েছে সাতজনের। গত ১৬ জুলাই রোগী শনাক্ত হয়েছিল ৬০ জন। আর গতকাল ১৬ আগস্ট রোগী শনাক্ত হয় ১২৮ জন। অর্থাৎ, দ্বিগুণেরও বেশি।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক কবিরুল বাশার আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি আগে থেকেই বলে আসছেন ডেঙ্গু আগস্ট-সেপ্টেম্বরে চূড়ান্ত পর্যায়ে উঠবে। তাঁর সেই ধারণাই বাস্তবে রূপ নিচ্ছে। তাঁর পরামর্শ হচ্ছে, যেসব এলাকায় ডেঙ্গু রোগী বেশি শনাক্ত হচ্ছে, হাসপাতাল থেকে তাদের ঠিকানা নিয়ে আশপাশের এলাকার উড়ন্ত মশাকে মেরে ফেলতে হবে। তাহলে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আসবে। এ জন্য সিটি করপোরেশনকে তাদের কার্যক্রম জোরদার করতে হবে।
গত সোমবার সকাল ৮টা থেকে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে রেকর্ড ১২৮ জন রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছে, যা এ বছরের সর্বোচ্চসংখ্যক রোগী। এদের মধ্যে ঢাকায় ১০৮ জন এবং বাইরে ২০ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে ৪২৪ জন রোগী। এদের মধ্যে রাজধানীর ৪৭টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে ৩৬১ জন এবং বাইরে ৬৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছরের মে মাসের ৩১ দিনে মোট রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছিল ১৬৩ জন। জুনের ৩০ দিনে ৭৩৭ জন এবং জুলাই মাসের ৩১ দিনে ২ হাজার ৬৬৫ জন এবং চলতি মাসের ১৬ দিনে ১ হাজার ৩২৩ জন রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছে। আর মৃত্যু হয়েছে মোট ১৭ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে গতকাল ১৬ আগস্ট পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত মোট রোগী শনাক্ত হয়েছে ৩ হাজার ৯৮৩ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র নিয়েছে ৩ হাজার ৫৪২ জন। ঢাকায় ভর্তি হয়েছে ৩ হাজার ৩১৮ জন এবং ছাড়পত্র নিয়েছে ২ হাজার ৯৫০ জন। ঢাকার বাইরে মোট রোগী শনাক্ত হয়েছে ৬৬৫ জন। এদের মধ্যে ছাড়পত্র নিয়েছে ৫৯২ জন। এ সময় মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের, এদের মধ্যে জুনে একজন, জুলাইয়ে ৯ জন এবং আগস্টে ৭ জন।
ডেঙ্গুতে নতুন নতুন রেকর্ড গড়ছে। রোগী শনাক্ত ও মৃত্যু সবই বেড়েছে চলতি আগস্টে। গত জুলাইয়ের ৩১ দিনে মৃত্যু হয়েছিল ৯ জনের। আর চলতি মাসের ১৬ দিনে সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। রোগী শনাক্ত হয়েছে জুলাইয়ের চেয়ে প্রায় আড়াইগুণ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের প্রতিবেদন বিশ্লেষণে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ১৬ জুলাই পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছিল ৫৮১ জন। ওই সময়ে মৃত্যু হয়েছিল মাত্র একজনের। আর চলতি মাসের ১৬ দিনে রোগী শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৩২৩ জন। আর এই সময়ে মৃত্যু হয়েছে সাতজনের। গত ১৬ জুলাই রোগী শনাক্ত হয়েছিল ৬০ জন। আর গতকাল ১৬ আগস্ট রোগী শনাক্ত হয় ১২৮ জন। অর্থাৎ, দ্বিগুণেরও বেশি।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক কবিরুল বাশার আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি আগে থেকেই বলে আসছেন ডেঙ্গু আগস্ট-সেপ্টেম্বরে চূড়ান্ত পর্যায়ে উঠবে। তাঁর সেই ধারণাই বাস্তবে রূপ নিচ্ছে। তাঁর পরামর্শ হচ্ছে, যেসব এলাকায় ডেঙ্গু রোগী বেশি শনাক্ত হচ্ছে, হাসপাতাল থেকে তাদের ঠিকানা নিয়ে আশপাশের এলাকার উড়ন্ত মশাকে মেরে ফেলতে হবে। তাহলে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আসবে। এ জন্য সিটি করপোরেশনকে তাদের কার্যক্রম জোরদার করতে হবে।
গত সোমবার সকাল ৮টা থেকে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে রেকর্ড ১২৮ জন রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছে, যা এ বছরের সর্বোচ্চসংখ্যক রোগী। এদের মধ্যে ঢাকায় ১০৮ জন এবং বাইরে ২০ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে ৪২৪ জন রোগী। এদের মধ্যে রাজধানীর ৪৭টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে ৩৬১ জন এবং বাইরে ৬৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছরের মে মাসের ৩১ দিনে মোট রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছিল ১৬৩ জন। জুনের ৩০ দিনে ৭৩৭ জন এবং জুলাই মাসের ৩১ দিনে ২ হাজার ৬৬৫ জন এবং চলতি মাসের ১৬ দিনে ১ হাজার ৩২৩ জন রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছে। আর মৃত্যু হয়েছে মোট ১৭ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে গতকাল ১৬ আগস্ট পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত মোট রোগী শনাক্ত হয়েছে ৩ হাজার ৯৮৩ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র নিয়েছে ৩ হাজার ৫৪২ জন। ঢাকায় ভর্তি হয়েছে ৩ হাজার ৩১৮ জন এবং ছাড়পত্র নিয়েছে ২ হাজার ৯৫০ জন। ঢাকার বাইরে মোট রোগী শনাক্ত হয়েছে ৬৬৫ জন। এদের মধ্যে ছাড়পত্র নিয়েছে ৫৯২ জন। এ সময় মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের, এদের মধ্যে জুনে একজন, জুলাইয়ে ৯ জন এবং আগস্টে ৭ জন।
অপরাধবিষয়ক সাংবাদিকতার কারণে আমাকে মাঝেমধ্যে হতাহতদের বিষয়ে খোঁজ নিতে হাসপাতালে যেতে হয়। তবে জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের সময় এ কাজটি করার অভিজ্ঞতা ছিল ভিন্ন রকম। আহতদের আর্তচিৎকার এবং স্বজন বা আন্দোলনের সহকর্মীদের আহাজারির মধ্যে নিজেকে স্বাভাবিক রেখে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করতে হয়েছে।
২৭ মিনিট আগেআমি তখন পল্টন এলাকায়। সকাল থেকেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। আগের দিন ৪ আগস্ট রাজধানীসহ দেশজুড়ে সহিংসতায় বহু মানুষের মৃত্যু ঘটে। ছাত্র-জনতার আন্দোলন শেখ হাসিনার পতনের এক দফায় পরিণত হয়ে উত্তেজনার আগুনে ঘি ঢেলেছিল।
৩২ মিনিট আগে৫ আগস্ট সকাল থেকেই ঢাকা শহরজুড়ে যেন বিদ্রোহের আগুন। গুলির শব্দ, রাজপথে পুলিশ-ছাত্র-জনতার পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার দৃশ্য আর কোথাও কোথাও আগুনের লেলিহান শিখা—এ নিয়ে রাজধানী পরিণত হয়েছিল টানটান উত্তেজনা আর কিছুটা আতঙ্কের জনপদে।
৪০ মিনিট আগেরাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে ৫০০ বিঘার অধিক ফসলি জমি। তার মধ্যে অনেক জমিতে ছিল আমন ধান। এ ছাড়া বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও কাঁচা-পাকা রাস্তায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। অবৈধভাবে অপরিকল্পিত পুকুর খননের ফলে খালের মুখ বন্ধ হয়ে পড়ায় এমন জলাবদ্ধতার সৃষ্ট হয়েছে...
৬ ঘণ্টা আগে