নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিরপুরের একটি নাশকতার মামলায় বিএনপির চার নেতা কর্মীকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দার এই রায় দেন।
যাদের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে তারা হলেন আসাদ কমিশনার, আঞ্জু কমিশনার, মতিউর রহমান ও রাশেদ হাসান।
রায় ঘোষণার সময় আদালতে কেউ উপস্থিত ছিলেন না। তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়, ২০১৩ সালের ৭ মার্চ দুপুর ১টার দিকে মিরপুরের সেনপাড়া পর্বতা এলাকায় বিএনপি নেতারা হরতাল সফল করার জন্য ধানসিঁড়ি বহুমুখী সমবায় সমিতির অফিসে গোপন বৈঠক করেন। খবর পেয়ে মিরপুর থানা–পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) তৌহিদুল আরেফিনসহ পুলিশের লোকজন ওই সমিতির অফিসে প্রবেশ করতে চাইলে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা বাধা দেন। পরে পুলিশের ওপর আক্রমণ করেন। একপর্যায়ে লাঠি দিয়ে আঘাত করলে পুলিশের দুই কনস্টেবল আহত হন। পরে ভেতরে তল্লাশি করে সাতটি বাঁশের লাঠি ও দুটি ককটেল উদ্ধার করা হয়। পরে পুলিশ বাদী হয়ে মিরপুর থানায় মামলা দায়ের করে।
অভিযোগ পত্র দেওয়ার পর ২০১৬ সালের ২৩ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয় চলতি বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর। শেষ হয় গত ১০ অক্টোবর। ১৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ৫ জন পুলিশ সদস্য আদালতে সাক্ষ্য দেন।
মামলায় ১৮ জনকে খালাস দেওয়া হয়।
বিএনপির নেতা কর্মীদের পক্ষে মামলা পরিচালনাকারী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন মেজবাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শুনেছি আনজু কমিশনারসহ চারজনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ভিত্তিহীন অভিযোগে দায়ের করা মামলায় এই সাজা দেওয়া হয়েছে বলে আমরা মনে করি।’
মিরপুরের একটি নাশকতার মামলায় বিএনপির চার নেতা কর্মীকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দার এই রায় দেন।
যাদের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে তারা হলেন আসাদ কমিশনার, আঞ্জু কমিশনার, মতিউর রহমান ও রাশেদ হাসান।
রায় ঘোষণার সময় আদালতে কেউ উপস্থিত ছিলেন না। তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়, ২০১৩ সালের ৭ মার্চ দুপুর ১টার দিকে মিরপুরের সেনপাড়া পর্বতা এলাকায় বিএনপি নেতারা হরতাল সফল করার জন্য ধানসিঁড়ি বহুমুখী সমবায় সমিতির অফিসে গোপন বৈঠক করেন। খবর পেয়ে মিরপুর থানা–পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) তৌহিদুল আরেফিনসহ পুলিশের লোকজন ওই সমিতির অফিসে প্রবেশ করতে চাইলে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা বাধা দেন। পরে পুলিশের ওপর আক্রমণ করেন। একপর্যায়ে লাঠি দিয়ে আঘাত করলে পুলিশের দুই কনস্টেবল আহত হন। পরে ভেতরে তল্লাশি করে সাতটি বাঁশের লাঠি ও দুটি ককটেল উদ্ধার করা হয়। পরে পুলিশ বাদী হয়ে মিরপুর থানায় মামলা দায়ের করে।
অভিযোগ পত্র দেওয়ার পর ২০১৬ সালের ২৩ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয় চলতি বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর। শেষ হয় গত ১০ অক্টোবর। ১৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ৫ জন পুলিশ সদস্য আদালতে সাক্ষ্য দেন।
মামলায় ১৮ জনকে খালাস দেওয়া হয়।
বিএনপির নেতা কর্মীদের পক্ষে মামলা পরিচালনাকারী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন মেজবাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শুনেছি আনজু কমিশনারসহ চারজনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ভিত্তিহীন অভিযোগে দায়ের করা মামলায় এই সাজা দেওয়া হয়েছে বলে আমরা মনে করি।’
দেশটা যেভাবে চলে এসেছে, এর ওপর বাংলাদেশের আপামর জনগণ সন্তুষ্ট নয়। ক্ষুব্ধ, অসন্তুষ্ট। এই ক্ষোভের আগুন মেটানো আল্লাহ তাআলার পক্ষেই সম্ভব। কিন্তু জমিনে আমাদের চেষ্টা করতে হবে। সেই চেষ্টার গুরুত্বপূর্ণ একটি চেষ্টা ছিল ১৯ জুলাইয়ের জাতীয় সমাবেশ।
৪ মিনিট আগেবরিশালের ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এম মওদুদ আহমেদের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের যৌন হয়রানি, উত্ত্যক্ত ও প্রাইভেট পড়তে চাপ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গঠিত চার সদস্যের তদন্ত কমিটি আজ মঙ্গলবার সংশ্লিষ্ট চিঠি পেয়েছে।
১৯ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার এক কিশোরীকে অপহরণের ৫০ দিন পর টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। এ সময় মো. রিয়াদ (১৯) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ মঙ্গলবার উদ্ধার কিশোরী ও অভিযুক্ত যুবককে আদালতে হাজির করে পুলিশ। পরে কিশোরীর জবানবন্দি রেকর্ড করেন বিচারক।
২৯ মিনিট আগে