মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে যাওয়ার সময় হামলার শিকার হয়েছেন জেলা যুবলীগের সাতজন নেতা-কর্মী। গুরুতর আহত তিনজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে আজ রোববার শহরের বাসস্ট্যান্ডের জয়রা এলাকায়।
আহতরা হলেন আল-রাফি (৩৮), মবিন (২৬), অনন্য (২৫), সামিউল আলীম রনি (৩৮), সুজন খন্দকার (৪২), উজ্জল সওদাগর (৪০) ও মনির হোসেন (৩৭)। এঁদের মধ্যে আল-রাফির মাথায় আটটি, মবিনের হাত, পা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে ১৭টি ও অনন্যের ডান হাতের কবজি ভেঙে গেছে। আল-রাফি জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক রাজার ছোট ভাই।
সদর থানা-পুলিশ ও আহতদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আজ মানিকগঞ্জ কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের পূর্বনির্ধারিত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ছিল। জেলা যুবলীগের আহ্বায়কের পক্ষে তাঁর ছোট ভাই আল-রাফির নেতৃত্বে কমিটির সদস্য সামিউল আলীম রনি, সুজন খন্দকারসহ ২০ থেকে ২৫ জন নেতা-কর্মী মোটরসাইকেলে করে অনুষ্ঠানে যাচ্ছিলেন।
তাঁদের মোটরসাইকেল শহরের বাসস্ট্যান্ডের জয়রা এলাকায় ইসলামী ব্যাংক ও কমিউনিটি হাসপাতালের সামনে পৌঁছামাত্র সিএনজি ও হেলোবাইকের লাইনম্যান ইসমাইল ও উসমানের সঙ্গে তাঁদের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তাঁদের কয়েক সহযোগী একত্র হয়ে কাঠের বাটার, লোহার পাইপ ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। হামলায় জেলা যুবলীগের নেতা আল-রাফি, মবিন, অনন্য, সামিউল আলীম রনি, সুজন খন্দকার, উজ্জল সওদাগর, মনির হোসেন প্রমুখ আহত হন।
আহত সামিউল আলীম রনি বলেন, ‘আমরা রাজা ভাইয়ের পক্ষে মন্ত্রী মহোদয়ের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে যাচ্ছিলাম। বাসস্ট্যান্ডের জয়রা এলাকায় পৌঁছামাত্র লাইনম্যান ইসমাইল ও উসমানের সঙ্গে যানজট নিয়ে তর্কবিতর্ক হয়। এ সময় তাদের পক্ষে কিছু যুবক লাঠি, চাপাতি ও লোহার রড নিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালায়। তাদের হামলায় আমাদের সঙ্গে থাকা ৮-১০ জন আহত হয়। এদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।’
রনি আরও বলেন, ‘আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে যাওয়ার সময়ে এমন হামলা ন্যক্কারজনক ঘটনা। আমরা জেনেছি, যারা হামলা করেছে তারা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি জাহিদুল ইসলামের অনুসারী। আমরা ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
অন্যদিকে, ঘটনার নিন্দা জানিয়ে পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে গিয়ে রাফিসহ আহতদের দেখে এসেছি। এ ঘটনার সঙ্গে যারাই জড়িত থাকবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়াসহ কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।’
মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ সরকার আজকের পত্রিকা বলেন, ‘আমি বিষয়টি জেনেছি। এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মানিকগঞ্জে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে যাওয়ার সময় হামলার শিকার হয়েছেন জেলা যুবলীগের সাতজন নেতা-কর্মী। গুরুতর আহত তিনজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে আজ রোববার শহরের বাসস্ট্যান্ডের জয়রা এলাকায়।
আহতরা হলেন আল-রাফি (৩৮), মবিন (২৬), অনন্য (২৫), সামিউল আলীম রনি (৩৮), সুজন খন্দকার (৪২), উজ্জল সওদাগর (৪০) ও মনির হোসেন (৩৭)। এঁদের মধ্যে আল-রাফির মাথায় আটটি, মবিনের হাত, পা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে ১৭টি ও অনন্যের ডান হাতের কবজি ভেঙে গেছে। আল-রাফি জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক রাজার ছোট ভাই।
সদর থানা-পুলিশ ও আহতদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আজ মানিকগঞ্জ কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের পূর্বনির্ধারিত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ছিল। জেলা যুবলীগের আহ্বায়কের পক্ষে তাঁর ছোট ভাই আল-রাফির নেতৃত্বে কমিটির সদস্য সামিউল আলীম রনি, সুজন খন্দকারসহ ২০ থেকে ২৫ জন নেতা-কর্মী মোটরসাইকেলে করে অনুষ্ঠানে যাচ্ছিলেন।
তাঁদের মোটরসাইকেল শহরের বাসস্ট্যান্ডের জয়রা এলাকায় ইসলামী ব্যাংক ও কমিউনিটি হাসপাতালের সামনে পৌঁছামাত্র সিএনজি ও হেলোবাইকের লাইনম্যান ইসমাইল ও উসমানের সঙ্গে তাঁদের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তাঁদের কয়েক সহযোগী একত্র হয়ে কাঠের বাটার, লোহার পাইপ ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। হামলায় জেলা যুবলীগের নেতা আল-রাফি, মবিন, অনন্য, সামিউল আলীম রনি, সুজন খন্দকার, উজ্জল সওদাগর, মনির হোসেন প্রমুখ আহত হন।
আহত সামিউল আলীম রনি বলেন, ‘আমরা রাজা ভাইয়ের পক্ষে মন্ত্রী মহোদয়ের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে যাচ্ছিলাম। বাসস্ট্যান্ডের জয়রা এলাকায় পৌঁছামাত্র লাইনম্যান ইসমাইল ও উসমানের সঙ্গে যানজট নিয়ে তর্কবিতর্ক হয়। এ সময় তাদের পক্ষে কিছু যুবক লাঠি, চাপাতি ও লোহার রড নিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালায়। তাদের হামলায় আমাদের সঙ্গে থাকা ৮-১০ জন আহত হয়। এদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।’
রনি আরও বলেন, ‘আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে যাওয়ার সময়ে এমন হামলা ন্যক্কারজনক ঘটনা। আমরা জেনেছি, যারা হামলা করেছে তারা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি জাহিদুল ইসলামের অনুসারী। আমরা ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
অন্যদিকে, ঘটনার নিন্দা জানিয়ে পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে গিয়ে রাফিসহ আহতদের দেখে এসেছি। এ ঘটনার সঙ্গে যারাই জড়িত থাকবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়াসহ কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।’
মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ সরকার আজকের পত্রিকা বলেন, ‘আমি বিষয়টি জেনেছি। এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
৩ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
৩ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৪ ঘণ্টা আগে