নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে গত ছয় মাসে কমপক্ষে ১৫টি বিচারবহির্ভূত হত্যার অভিযোগ এসেছে। এগুলোর বেশির ভাগেরই স্বাধীন তদন্ত হয়নি। বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) আন্তর্জাতিক নির্যাতনবিরোধী দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার এক সংবাদ বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে। বিবৃতিতে বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম, বেআইনি আটক, হেফাজতে মৃত্যু, নারী ও শিশু নির্যাতনসহ সব ধরনের অমানবিক ও অবমাননাকর আচরণ বন্ধে রাষ্ট্রকে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহবান জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশ জাতিসংঘের ‘নির্যাতন ও অন্যান্য নিষ্ঠুর, অমানবিক ও অবমাননাকর আচরণ বা দণ্ডের বিরুদ্ধে কনভেনশন (সিএটি)’ অনুস্বাক্ষর করলেও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে এখনো চরম ঘাটতি রয়ে গেছে। বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম ও হেফাজতে নির্যাতনের মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় বিচারিক প্রক্রিয়ার অনুপস্থিতি উদ্বেগজনক।
আসক মনে করে, ‘নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩’-এর সঠিক ও কার্যকর প্রয়োগ নিশ্চিত করা জরুরি। পাশাপাশি নির্যাতনের প্রতিটি অভিযোগের ক্ষেত্রে স্বাধীন, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্ত পরিচালনার দাবি জানানো হয় বিবৃতিতে।
তদন্ত শেষে সংশ্লিষ্ট দায়ীদের আইনের আওতায় এনে বিচার নিশ্চিত করার পাশাপাশি ভুক্তভোগী পরিবারগুলোকে ক্ষতিপূরণ ও আইনি সহায়তা প্রদানের আহ্বান জানায় সংস্থাটি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকাণ্ডে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে একটি স্বাধীন পর্যবেক্ষণ ও মনিটরিং ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।
বিশ্বজুড়ে ২৬ জুন আন্তর্জাতিক নির্যাতনবিরোধী দিবস পালন করা হয়। আসক এই দিবস উপলক্ষে সব নির্যাতনের শিকার মানুষের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে বলেছে, মানবিক রাষ্ট্র গড়ে তুলতে হলে মানবাধিকারের প্রতি অঙ্গীকার থাকতে হবে দৃঢ় ও আপসহীন। বাংলাদেশের যেসব আন্তর্জাতিক চুক্তিতে সই রয়েছে, তার বাস্তবায়নে রাষ্ট্রকে রাজনৈতিক সদিচ্ছার প্রমাণ রাখতে হবে, যাতে প্রত্যেক নাগরিকের নিরাপত্তা ও মর্যাদা সংরক্ষিত থাকে।
দেশে গত ছয় মাসে কমপক্ষে ১৫টি বিচারবহির্ভূত হত্যার অভিযোগ এসেছে। এগুলোর বেশির ভাগেরই স্বাধীন তদন্ত হয়নি। বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) আন্তর্জাতিক নির্যাতনবিরোধী দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার এক সংবাদ বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে। বিবৃতিতে বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম, বেআইনি আটক, হেফাজতে মৃত্যু, নারী ও শিশু নির্যাতনসহ সব ধরনের অমানবিক ও অবমাননাকর আচরণ বন্ধে রাষ্ট্রকে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহবান জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশ জাতিসংঘের ‘নির্যাতন ও অন্যান্য নিষ্ঠুর, অমানবিক ও অবমাননাকর আচরণ বা দণ্ডের বিরুদ্ধে কনভেনশন (সিএটি)’ অনুস্বাক্ষর করলেও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে এখনো চরম ঘাটতি রয়ে গেছে। বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম ও হেফাজতে নির্যাতনের মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় বিচারিক প্রক্রিয়ার অনুপস্থিতি উদ্বেগজনক।
আসক মনে করে, ‘নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩’-এর সঠিক ও কার্যকর প্রয়োগ নিশ্চিত করা জরুরি। পাশাপাশি নির্যাতনের প্রতিটি অভিযোগের ক্ষেত্রে স্বাধীন, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্ত পরিচালনার দাবি জানানো হয় বিবৃতিতে।
তদন্ত শেষে সংশ্লিষ্ট দায়ীদের আইনের আওতায় এনে বিচার নিশ্চিত করার পাশাপাশি ভুক্তভোগী পরিবারগুলোকে ক্ষতিপূরণ ও আইনি সহায়তা প্রদানের আহ্বান জানায় সংস্থাটি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকাণ্ডে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে একটি স্বাধীন পর্যবেক্ষণ ও মনিটরিং ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।
বিশ্বজুড়ে ২৬ জুন আন্তর্জাতিক নির্যাতনবিরোধী দিবস পালন করা হয়। আসক এই দিবস উপলক্ষে সব নির্যাতনের শিকার মানুষের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে বলেছে, মানবিক রাষ্ট্র গড়ে তুলতে হলে মানবাধিকারের প্রতি অঙ্গীকার থাকতে হবে দৃঢ় ও আপসহীন। বাংলাদেশের যেসব আন্তর্জাতিক চুক্তিতে সই রয়েছে, তার বাস্তবায়নে রাষ্ট্রকে রাজনৈতিক সদিচ্ছার প্রমাণ রাখতে হবে, যাতে প্রত্যেক নাগরিকের নিরাপত্তা ও মর্যাদা সংরক্ষিত থাকে।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৩ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৩ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৩ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৩ ঘণ্টা আগে