সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারে এক পোশাক শ্রমিককে (২১) জ্বলন্ত সিগারেটের ছ্যাঁকা ও গরম পানি দিয়ে শরীর ঝলসে দিয়েছেন তাঁর স্বামী। এ ঘটনায় তাঁকে উদ্ধার করে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূকে হাসপাতালে ভর্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সায়েমুল হুদা।
এর আগে গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে পৌর এলাকার গেন্ডা মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী একই এলাকার জহিরুল ইসলাম সাগরের স্ত্রী। তাঁর বাড়ি যশোরে ঝিকরগাছায়। জহিরুল ইসলাম সাভারের গেন্ডা এলাকার নজরুল ইসলামের ছেলে।
ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ বলেন, ‘আমি আমার পরিবারের অমতে জহিরুলকে বিয়ে করি। বাড়ি থেকে এখনও মেনে নেয়নি। আমি ও আমার স্বামী জহিরুল ধামরাইয়ে ভাড়া বাড়িতে থাকি। সাগর বাস চালান ও আমি স্থানীয় একটি কারখানায় কাজ করি। এ অবস্থাতেও জহিরুল বাবার বাড়ি থেকে যৌতুক এনে দিতে বলে। আমি পারব না বললে আমার ওপর নির্যাতন শুরু করে। কয়েক দিন আগেও আমাকে মেরে ধামরাইয়ের একটি হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে গতকাল কৌশলে মোবাইল ফোনে নামা গেন্ডা এলাকার বাড়িতে ডেকে নেয় জহিরুল। গাড়ি থেকে নামতেই আমার চোখ বেঁধে ফেলে। ১ ঘণ্টা পর আমার চোখ খুললে দেখি আমি আমার শ্বশুর বাড়িতে। এ সময় তারা আমাকে মারধর করে মুখে বিষ ঢেলে দেয়। শরীরের বিভিন্ন স্থানে জ্বলন্ত সিগারেটের ছ্যাঁকা ও গরম পানি শরীরে ঢেলে দেয়। অসহ্য যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে তাঁদের ধাক্কা দিয়ে দৌড় দিয়ে এসে উঠানে পড়ে যাই। পরে গভীর রাতে দেখি আমি হাসপাতালে।’
তবে এ ঘটনায় এখনও কোনো অভিযোগ দায়ের করেননি ভুক্তভোগী। চিকিৎসা শেষে অভিযোগ দায়ের করবেন বলে জানান ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ।
সাভার মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘এ ব্যাপারে কোনো অভিযোগ আমরা এখনও পাইনি। অভিযোগ পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সাভারে এক পোশাক শ্রমিককে (২১) জ্বলন্ত সিগারেটের ছ্যাঁকা ও গরম পানি দিয়ে শরীর ঝলসে দিয়েছেন তাঁর স্বামী। এ ঘটনায় তাঁকে উদ্ধার করে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূকে হাসপাতালে ভর্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সায়েমুল হুদা।
এর আগে গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে পৌর এলাকার গেন্ডা মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী একই এলাকার জহিরুল ইসলাম সাগরের স্ত্রী। তাঁর বাড়ি যশোরে ঝিকরগাছায়। জহিরুল ইসলাম সাভারের গেন্ডা এলাকার নজরুল ইসলামের ছেলে।
ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ বলেন, ‘আমি আমার পরিবারের অমতে জহিরুলকে বিয়ে করি। বাড়ি থেকে এখনও মেনে নেয়নি। আমি ও আমার স্বামী জহিরুল ধামরাইয়ে ভাড়া বাড়িতে থাকি। সাগর বাস চালান ও আমি স্থানীয় একটি কারখানায় কাজ করি। এ অবস্থাতেও জহিরুল বাবার বাড়ি থেকে যৌতুক এনে দিতে বলে। আমি পারব না বললে আমার ওপর নির্যাতন শুরু করে। কয়েক দিন আগেও আমাকে মেরে ধামরাইয়ের একটি হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে গতকাল কৌশলে মোবাইল ফোনে নামা গেন্ডা এলাকার বাড়িতে ডেকে নেয় জহিরুল। গাড়ি থেকে নামতেই আমার চোখ বেঁধে ফেলে। ১ ঘণ্টা পর আমার চোখ খুললে দেখি আমি আমার শ্বশুর বাড়িতে। এ সময় তারা আমাকে মারধর করে মুখে বিষ ঢেলে দেয়। শরীরের বিভিন্ন স্থানে জ্বলন্ত সিগারেটের ছ্যাঁকা ও গরম পানি শরীরে ঢেলে দেয়। অসহ্য যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে তাঁদের ধাক্কা দিয়ে দৌড় দিয়ে এসে উঠানে পড়ে যাই। পরে গভীর রাতে দেখি আমি হাসপাতালে।’
তবে এ ঘটনায় এখনও কোনো অভিযোগ দায়ের করেননি ভুক্তভোগী। চিকিৎসা শেষে অভিযোগ দায়ের করবেন বলে জানান ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ।
সাভার মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘এ ব্যাপারে কোনো অভিযোগ আমরা এখনও পাইনি। অভিযোগ পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে স্বামীকে বিদেশে পাঠিয়েছিলেন গৃহবধূ মিতু খাতুন। এখন এনজিওর টাকা ফেরত দিতে না পেরে হয়েছেন মামলার আসামি। অন্যদিকে স্বামী দিয়েছেন তালাক। তাই প্রতিকার চেয়ে সম্প্রতি কোটচাঁদপুর থানায় অভিযোগ করেন তিনি।
৭ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা অনেক বেশি ভোগবিলাসে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম। তিনি বলেন, ‘আমরা জুলাই শহীদদের রক্তের ওপরে অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছি। তাঁরা জুলাইয়ের চেতনাকে ধারণ করছেন না। তাঁরা অনেক বেশি ভোগবিলাসে
১৬ মিনিট আগেকক্সবাজার সদর উপজেলার ভারুয়াখালী গ্রামের জাফর আলমের মেয়ে আসমাউল হোসনা অটোরিকশায় করে পাশের ঈদগাঁও উপজেলার কালিরছড়ায় শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছিলেন। সঙ্গে ছিল দুই নাতি ও তাঁর আরেক মেয়ে। পথিমধ্যে রামু উপজেলার রশিদ নগরের ধলিরছড়া রেলক্রসিং পার হতেই তাঁদের বহন করা অটোরিকশাটি চট্টগ্রামমুখী কক্সবাজার এক্সপ্রেসের
৪৩ মিনিট আগেরাজধানীর খিলগাঁও সিপাহীবাগ এলাকার একটি বাসা থেকে নজরুল ইসলাম মোল্লা (৪৩) নামের পুরি ও শিঙাড়া ব্যবসায়ীকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিচয়ে তুলে নিয়ে গিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে পরিবারের অভিযোগ। তাঁরা বলছেন, ওই ব্যক্তিকে নির্যাতন করে অচেতন অবস্থায় তাঁদের কাছে ফেরত দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে