ঢাবি প্রতিনিধি
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ইন্টার্ন চিকিৎসক মৌমিতাকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় কলকাতায় আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) সমাবেশ করেছেন নারী শিক্ষার্থীরা।
আজ শুক্রবার বিকেলে সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ‘আওয়াজ তোলো নারী’ ব্যানারে সমাবেশ করেন একদল নারী শিক্ষার্থী।
সমাবেশ শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ক্ষমতাসীনদের আশ্রয়ে ধর্ষকেরা বেঁচে যায়। রাষ্ট্র নারীকে ভালো চোখে দেখেনি। ধর্ষক ধর্ষকই, ধর্ষকের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। ভারতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতি আমাদের সংহতি।’
সমাবেশে ঢাবির নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ফাহমি বলেন, ‘ধর্ষণের ঘটনা-ভিডিও এগুলো ফেসবুকে প্রচার হয় ঠিকই, কিন্তু ধর্ষকের শাস্তি জনসমক্ষে দেওয়া হয় না। আমাদের ধর্ষকদের ব্যাপারে কিছুই জানানো হয় না। বরং গত ১৫ বছর যাবৎ ক্ষমতাসীনরা ধর্ষকদের আশ্রয় দেওয়ার চেষ্টা করেছে। আমাদের দেশের আইন ফোর্সের স্বাধীনভাবে বিচার করার মতো স্বাধীনতা নেই। টাঙ্গাইলে গোলাম কিবরিয়া নামে একজনকে ধর্ষণের দায়ে কেবল দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এমসি কলেজে ধর্ষণের ঘটনায় ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়, সকলেই ছাত্রলীগ কর্মী, তাঁদের কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘ধর্ষণের আজকের যে বয়ান তা পুরুষ বনাম নারী না। বরং রাষ্ট্র বনাম নারী বয়ান। নারীর নিরাপত্তাকে তারা কখনো অগ্রাধিকার দেয়নি, দিলে যেকোনো ধর্ষণ মামলা দায়েরের পর তাদের তৎপরতা দেখা যেত।’
অবিলম্বে সব ধর্ষণের সুষ্ঠু তদন্ত করে দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন ফাহমি।
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের এক নারী শিক্ষার্থী বলেন, ‘আইন নিয়ম-নীতি আগেও শক্ত ছিল। তবে এর ফাঁকফোকর দিয়ে অনেকেই বেরিয়ে যাচ্ছে। আমাদের আইনের যথাযথ প্রয়োগ চাই। বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে মেয়েরা স্বৈরাচার উৎখাত করেছে। তাঁরা কি সামান্য নিরাপত্তা পেতে পারে না? সরকারের কাছে সেই নিরাপত্তা চাই।’
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা—‘তনু থেকে মৌমিতা, কুমিল্লা থেকে কলকাতা; ধর্ষকের সাজা একটাই, মৃত্যু ছাড়া কথা নাই; জাস্টিস ফর মৌমিতা; স্টপ রেপ; এই অসুরদের জন্য মানবিকতা নয়, আমার মানবিকতা মৌমিতা-তনুদের সাথেই মরে গেছে; আওয়াজ তোলো নারী’ ইত্যাদি ফেস্টুন ও প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে প্রতিবাদ জানান।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ইন্টার্ন চিকিৎসক মৌমিতাকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় কলকাতায় আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) সমাবেশ করেছেন নারী শিক্ষার্থীরা।
আজ শুক্রবার বিকেলে সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ‘আওয়াজ তোলো নারী’ ব্যানারে সমাবেশ করেন একদল নারী শিক্ষার্থী।
সমাবেশ শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ক্ষমতাসীনদের আশ্রয়ে ধর্ষকেরা বেঁচে যায়। রাষ্ট্র নারীকে ভালো চোখে দেখেনি। ধর্ষক ধর্ষকই, ধর্ষকের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। ভারতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতি আমাদের সংহতি।’
সমাবেশে ঢাবির নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ফাহমি বলেন, ‘ধর্ষণের ঘটনা-ভিডিও এগুলো ফেসবুকে প্রচার হয় ঠিকই, কিন্তু ধর্ষকের শাস্তি জনসমক্ষে দেওয়া হয় না। আমাদের ধর্ষকদের ব্যাপারে কিছুই জানানো হয় না। বরং গত ১৫ বছর যাবৎ ক্ষমতাসীনরা ধর্ষকদের আশ্রয় দেওয়ার চেষ্টা করেছে। আমাদের দেশের আইন ফোর্সের স্বাধীনভাবে বিচার করার মতো স্বাধীনতা নেই। টাঙ্গাইলে গোলাম কিবরিয়া নামে একজনকে ধর্ষণের দায়ে কেবল দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এমসি কলেজে ধর্ষণের ঘটনায় ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়, সকলেই ছাত্রলীগ কর্মী, তাঁদের কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘ধর্ষণের আজকের যে বয়ান তা পুরুষ বনাম নারী না। বরং রাষ্ট্র বনাম নারী বয়ান। নারীর নিরাপত্তাকে তারা কখনো অগ্রাধিকার দেয়নি, দিলে যেকোনো ধর্ষণ মামলা দায়েরের পর তাদের তৎপরতা দেখা যেত।’
অবিলম্বে সব ধর্ষণের সুষ্ঠু তদন্ত করে দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন ফাহমি।
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের এক নারী শিক্ষার্থী বলেন, ‘আইন নিয়ম-নীতি আগেও শক্ত ছিল। তবে এর ফাঁকফোকর দিয়ে অনেকেই বেরিয়ে যাচ্ছে। আমাদের আইনের যথাযথ প্রয়োগ চাই। বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে মেয়েরা স্বৈরাচার উৎখাত করেছে। তাঁরা কি সামান্য নিরাপত্তা পেতে পারে না? সরকারের কাছে সেই নিরাপত্তা চাই।’
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা—‘তনু থেকে মৌমিতা, কুমিল্লা থেকে কলকাতা; ধর্ষকের সাজা একটাই, মৃত্যু ছাড়া কথা নাই; জাস্টিস ফর মৌমিতা; স্টপ রেপ; এই অসুরদের জন্য মানবিকতা নয়, আমার মানবিকতা মৌমিতা-তনুদের সাথেই মরে গেছে; আওয়াজ তোলো নারী’ ইত্যাদি ফেস্টুন ও প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে প্রতিবাদ জানান।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৩২ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে