শরীফ নাসরুল্লাহ, ঢাকা

বড় কড়াইয়ে টগবগ করে ফুটছে তেল। তাতে ছেড়ে দেওয়া হলো বেসনে চুবানো বেগুন। হয়ে গেল বেগুনি। গরম তেলে ভেজে ওঠানো হয়েছে ডিম চপ, পেঁয়াজু, পাকোড়া। পাশেই তৈরি হচ্ছে কাবাব। তেল, মসলা আর মাংসের ঘ্রাণে পূর্ণ চকবাজার শাহি জামে মসজিদের সামনের গলি।
পুরান ঢাকা মানেই খানদানি খাবারদাবার। উৎসব পড়ে গেলে তো কথাই নেই! আয়োজন আরও জমে ওঠে। পবিত্র রমজান ঘিরে তাই প্রথম দিন থেকেই একেবারে গা-ঘেঁষা ভিড়। ইফতারি কেনায় একটু-আধটু ঠেলাঠেলি হচ্ছে না বলা যাবে না। তবু রসনাবিলাসে পুরান ঢাকার ইফতারি কেনা চাই-ই চাই।
চকবাজারের ইফতারি আয়োজনে কী নেই—আস্ত মুরগির রোস্ট ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা, হাঁস ৪৫০-৫০০ টাকা, কোয়েল ১০০ টাকা, কবুতরের আস্ত ঝাল ফ্রাই ২০০ টাকা আর খাসির রান ৯০০ টাকা।
প্রতিটি চিকেন কাকোজ ৪০, চিকেন শর্মা ৪০, চিকেন ফ্রাই ৪৫, ডিম চপ ১৫, ভেজিটেবল রোল ২৫, কিমা সমুচা ১৫, চিকেন অন্থন ২০, চিকেন সাসলিক ৩৫ টাকায় মিলবে।
পুরান ঢাকার দই বড়া ১০০ টাকা ৪ পিস, ১৫০ টাকায় পাওয়া যাবে ৬ পিস। মালপোয়া ১৫ টাকা আর শাহি পরোটা পাওয়া যাবে ৭০-১০০ টাকায়।
এ ছাড়া আছে বিশেষ নান, সুতি কাবাব, শাহি জিলাপি, ফালুদা, পেস্তা শরবত, মহব্বত শরবত, চিকেন বল, মুরগির কোপ্তা, এগ ভেজিটেবল, চিকেন রোল, তিলের রুটি, গরুর রুটি, বাদামের রুটি, ঘিয়ের রুটি, দুধ, ইসব গুলের ভুসি প্রভৃতি।
চকবাজারের ইফতারি কিনতে কিনতে কানে যাবে ‘বড় বাপের পোলায় খায়, ঠোঙায় ভইরা লইয়া যায়, ধনী-গরিব সবাই খায়, মজা পাইয়া লইয়া যায়’—এমন সব বাহারি স্লোগান। চকের ইফতার বাজারের একটি জনপ্রিয় পদ এই ‘বড় বাপের পোলায় খায়’। পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী এই খাবার তৈরিতে প্রধানত ব্যবহৃত হয় খাসির মাংস। এর সঙ্গে আরও রয়েছে ডিম, গরুর মগজ, আলু, ঘি, কাঁচা ও শুকনা মরিচ, গরুর কলিজা, মুরগির মাংসের কুচি, মুরগির গিলা-কলিজা, সুতি কাবাব, মাংসের কিমা, চিড়া, ডাবলি, বুটের ডাল, মিষ্টিকুমড়াসহ নানা ধরনের মসলা নিয়ে ১০০ পদ।
এই খাবার ঘিরে ইফতার বাজারে একটা জটলা লেগেই থাকে। বিক্রেতা মোহাম্মদ জাহিদ জানান, এবার ‘বড় বাপের পোলায় খায়’-এর কেজি ৮০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। তবে রমজানের প্রথম দিন যে ভিড় ছিল, তা আজ একটু কম।
পুরো ইফতার বাজার ঘুরে দেখা গেল, ভিড় বেশ আছে। কিনছেও মানুষ। পুরান ঢাকায় থাকেন ব্যবসায়ী মোহাম্মদ মিঠুন। তিনি বলেন, ‘এবার লোক বেশি। আইজক্যা প্রথম কিনলাম। খাইলে বোঝন যাইব মান ঠিক আছে কি না।
দেইখা মনে অইতাছে ঠিক আছে।’
দাম এবার বাড়ছে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে বিক্রেতা শাওন বলেন, ‘খুব বেশি বাড়ে নাই। দু-একটা আইটেম দাম আগের থেকে একটু বেড়েছে। বিক্রি গতকালের (প্রথম রোজা) থেকে কম।’
শুধু পুরান ঢাকার লোকজনই রসনাবিলাসে আসেন, তা নয়; ঢাকার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ ইফতারি কিনতে আসে এখানে। বেসরকারি চাকরিজীবী মেহেদী হাসান সুমন থাকেন বনশ্রীতে। বললেন, ‘ঐতিহ্যবাহী ইফতার পাওয়া যায়। তাই এখানে আসি। দাম ঠিকঠাকই লাগছে।’
বিকেল যতই মিলিয়ে যায়, বাড়ে রোজাদারের ভিড়। ধুম পড়ে ইফতারি কেনায়। রমজানের সঙ্গে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ইফতারের বাজার যেন ঢাকার সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য হয়ে আছে।

বড় কড়াইয়ে টগবগ করে ফুটছে তেল। তাতে ছেড়ে দেওয়া হলো বেসনে চুবানো বেগুন। হয়ে গেল বেগুনি। গরম তেলে ভেজে ওঠানো হয়েছে ডিম চপ, পেঁয়াজু, পাকোড়া। পাশেই তৈরি হচ্ছে কাবাব। তেল, মসলা আর মাংসের ঘ্রাণে পূর্ণ চকবাজার শাহি জামে মসজিদের সামনের গলি।
পুরান ঢাকা মানেই খানদানি খাবারদাবার। উৎসব পড়ে গেলে তো কথাই নেই! আয়োজন আরও জমে ওঠে। পবিত্র রমজান ঘিরে তাই প্রথম দিন থেকেই একেবারে গা-ঘেঁষা ভিড়। ইফতারি কেনায় একটু-আধটু ঠেলাঠেলি হচ্ছে না বলা যাবে না। তবু রসনাবিলাসে পুরান ঢাকার ইফতারি কেনা চাই-ই চাই।
চকবাজারের ইফতারি আয়োজনে কী নেই—আস্ত মুরগির রোস্ট ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা, হাঁস ৪৫০-৫০০ টাকা, কোয়েল ১০০ টাকা, কবুতরের আস্ত ঝাল ফ্রাই ২০০ টাকা আর খাসির রান ৯০০ টাকা।
প্রতিটি চিকেন কাকোজ ৪০, চিকেন শর্মা ৪০, চিকেন ফ্রাই ৪৫, ডিম চপ ১৫, ভেজিটেবল রোল ২৫, কিমা সমুচা ১৫, চিকেন অন্থন ২০, চিকেন সাসলিক ৩৫ টাকায় মিলবে।
পুরান ঢাকার দই বড়া ১০০ টাকা ৪ পিস, ১৫০ টাকায় পাওয়া যাবে ৬ পিস। মালপোয়া ১৫ টাকা আর শাহি পরোটা পাওয়া যাবে ৭০-১০০ টাকায়।
এ ছাড়া আছে বিশেষ নান, সুতি কাবাব, শাহি জিলাপি, ফালুদা, পেস্তা শরবত, মহব্বত শরবত, চিকেন বল, মুরগির কোপ্তা, এগ ভেজিটেবল, চিকেন রোল, তিলের রুটি, গরুর রুটি, বাদামের রুটি, ঘিয়ের রুটি, দুধ, ইসব গুলের ভুসি প্রভৃতি।
চকবাজারের ইফতারি কিনতে কিনতে কানে যাবে ‘বড় বাপের পোলায় খায়, ঠোঙায় ভইরা লইয়া যায়, ধনী-গরিব সবাই খায়, মজা পাইয়া লইয়া যায়’—এমন সব বাহারি স্লোগান। চকের ইফতার বাজারের একটি জনপ্রিয় পদ এই ‘বড় বাপের পোলায় খায়’। পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী এই খাবার তৈরিতে প্রধানত ব্যবহৃত হয় খাসির মাংস। এর সঙ্গে আরও রয়েছে ডিম, গরুর মগজ, আলু, ঘি, কাঁচা ও শুকনা মরিচ, গরুর কলিজা, মুরগির মাংসের কুচি, মুরগির গিলা-কলিজা, সুতি কাবাব, মাংসের কিমা, চিড়া, ডাবলি, বুটের ডাল, মিষ্টিকুমড়াসহ নানা ধরনের মসলা নিয়ে ১০০ পদ।
এই খাবার ঘিরে ইফতার বাজারে একটা জটলা লেগেই থাকে। বিক্রেতা মোহাম্মদ জাহিদ জানান, এবার ‘বড় বাপের পোলায় খায়’-এর কেজি ৮০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। তবে রমজানের প্রথম দিন যে ভিড় ছিল, তা আজ একটু কম।
পুরো ইফতার বাজার ঘুরে দেখা গেল, ভিড় বেশ আছে। কিনছেও মানুষ। পুরান ঢাকায় থাকেন ব্যবসায়ী মোহাম্মদ মিঠুন। তিনি বলেন, ‘এবার লোক বেশি। আইজক্যা প্রথম কিনলাম। খাইলে বোঝন যাইব মান ঠিক আছে কি না।
দেইখা মনে অইতাছে ঠিক আছে।’
দাম এবার বাড়ছে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে বিক্রেতা শাওন বলেন, ‘খুব বেশি বাড়ে নাই। দু-একটা আইটেম দাম আগের থেকে একটু বেড়েছে। বিক্রি গতকালের (প্রথম রোজা) থেকে কম।’
শুধু পুরান ঢাকার লোকজনই রসনাবিলাসে আসেন, তা নয়; ঢাকার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ ইফতারি কিনতে আসে এখানে। বেসরকারি চাকরিজীবী মেহেদী হাসান সুমন থাকেন বনশ্রীতে। বললেন, ‘ঐতিহ্যবাহী ইফতার পাওয়া যায়। তাই এখানে আসি। দাম ঠিকঠাকই লাগছে।’
বিকেল যতই মিলিয়ে যায়, বাড়ে রোজাদারের ভিড়। ধুম পড়ে ইফতারি কেনায়। রমজানের সঙ্গে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ইফতারের বাজার যেন ঢাকার সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য হয়ে আছে।
শরীফ নাসরুল্লাহ, ঢাকা

বড় কড়াইয়ে টগবগ করে ফুটছে তেল। তাতে ছেড়ে দেওয়া হলো বেসনে চুবানো বেগুন। হয়ে গেল বেগুনি। গরম তেলে ভেজে ওঠানো হয়েছে ডিম চপ, পেঁয়াজু, পাকোড়া। পাশেই তৈরি হচ্ছে কাবাব। তেল, মসলা আর মাংসের ঘ্রাণে পূর্ণ চকবাজার শাহি জামে মসজিদের সামনের গলি।
পুরান ঢাকা মানেই খানদানি খাবারদাবার। উৎসব পড়ে গেলে তো কথাই নেই! আয়োজন আরও জমে ওঠে। পবিত্র রমজান ঘিরে তাই প্রথম দিন থেকেই একেবারে গা-ঘেঁষা ভিড়। ইফতারি কেনায় একটু-আধটু ঠেলাঠেলি হচ্ছে না বলা যাবে না। তবু রসনাবিলাসে পুরান ঢাকার ইফতারি কেনা চাই-ই চাই।
চকবাজারের ইফতারি আয়োজনে কী নেই—আস্ত মুরগির রোস্ট ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা, হাঁস ৪৫০-৫০০ টাকা, কোয়েল ১০০ টাকা, কবুতরের আস্ত ঝাল ফ্রাই ২০০ টাকা আর খাসির রান ৯০০ টাকা।
প্রতিটি চিকেন কাকোজ ৪০, চিকেন শর্মা ৪০, চিকেন ফ্রাই ৪৫, ডিম চপ ১৫, ভেজিটেবল রোল ২৫, কিমা সমুচা ১৫, চিকেন অন্থন ২০, চিকেন সাসলিক ৩৫ টাকায় মিলবে।
পুরান ঢাকার দই বড়া ১০০ টাকা ৪ পিস, ১৫০ টাকায় পাওয়া যাবে ৬ পিস। মালপোয়া ১৫ টাকা আর শাহি পরোটা পাওয়া যাবে ৭০-১০০ টাকায়।
এ ছাড়া আছে বিশেষ নান, সুতি কাবাব, শাহি জিলাপি, ফালুদা, পেস্তা শরবত, মহব্বত শরবত, চিকেন বল, মুরগির কোপ্তা, এগ ভেজিটেবল, চিকেন রোল, তিলের রুটি, গরুর রুটি, বাদামের রুটি, ঘিয়ের রুটি, দুধ, ইসব গুলের ভুসি প্রভৃতি।
চকবাজারের ইফতারি কিনতে কিনতে কানে যাবে ‘বড় বাপের পোলায় খায়, ঠোঙায় ভইরা লইয়া যায়, ধনী-গরিব সবাই খায়, মজা পাইয়া লইয়া যায়’—এমন সব বাহারি স্লোগান। চকের ইফতার বাজারের একটি জনপ্রিয় পদ এই ‘বড় বাপের পোলায় খায়’। পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী এই খাবার তৈরিতে প্রধানত ব্যবহৃত হয় খাসির মাংস। এর সঙ্গে আরও রয়েছে ডিম, গরুর মগজ, আলু, ঘি, কাঁচা ও শুকনা মরিচ, গরুর কলিজা, মুরগির মাংসের কুচি, মুরগির গিলা-কলিজা, সুতি কাবাব, মাংসের কিমা, চিড়া, ডাবলি, বুটের ডাল, মিষ্টিকুমড়াসহ নানা ধরনের মসলা নিয়ে ১০০ পদ।
এই খাবার ঘিরে ইফতার বাজারে একটা জটলা লেগেই থাকে। বিক্রেতা মোহাম্মদ জাহিদ জানান, এবার ‘বড় বাপের পোলায় খায়’-এর কেজি ৮০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। তবে রমজানের প্রথম দিন যে ভিড় ছিল, তা আজ একটু কম।
পুরো ইফতার বাজার ঘুরে দেখা গেল, ভিড় বেশ আছে। কিনছেও মানুষ। পুরান ঢাকায় থাকেন ব্যবসায়ী মোহাম্মদ মিঠুন। তিনি বলেন, ‘এবার লোক বেশি। আইজক্যা প্রথম কিনলাম। খাইলে বোঝন যাইব মান ঠিক আছে কি না।
দেইখা মনে অইতাছে ঠিক আছে।’
দাম এবার বাড়ছে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে বিক্রেতা শাওন বলেন, ‘খুব বেশি বাড়ে নাই। দু-একটা আইটেম দাম আগের থেকে একটু বেড়েছে। বিক্রি গতকালের (প্রথম রোজা) থেকে কম।’
শুধু পুরান ঢাকার লোকজনই রসনাবিলাসে আসেন, তা নয়; ঢাকার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ ইফতারি কিনতে আসে এখানে। বেসরকারি চাকরিজীবী মেহেদী হাসান সুমন থাকেন বনশ্রীতে। বললেন, ‘ঐতিহ্যবাহী ইফতার পাওয়া যায়। তাই এখানে আসি। দাম ঠিকঠাকই লাগছে।’
বিকেল যতই মিলিয়ে যায়, বাড়ে রোজাদারের ভিড়। ধুম পড়ে ইফতারি কেনায়। রমজানের সঙ্গে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ইফতারের বাজার যেন ঢাকার সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য হয়ে আছে।

বড় কড়াইয়ে টগবগ করে ফুটছে তেল। তাতে ছেড়ে দেওয়া হলো বেসনে চুবানো বেগুন। হয়ে গেল বেগুনি। গরম তেলে ভেজে ওঠানো হয়েছে ডিম চপ, পেঁয়াজু, পাকোড়া। পাশেই তৈরি হচ্ছে কাবাব। তেল, মসলা আর মাংসের ঘ্রাণে পূর্ণ চকবাজার শাহি জামে মসজিদের সামনের গলি।
পুরান ঢাকা মানেই খানদানি খাবারদাবার। উৎসব পড়ে গেলে তো কথাই নেই! আয়োজন আরও জমে ওঠে। পবিত্র রমজান ঘিরে তাই প্রথম দিন থেকেই একেবারে গা-ঘেঁষা ভিড়। ইফতারি কেনায় একটু-আধটু ঠেলাঠেলি হচ্ছে না বলা যাবে না। তবু রসনাবিলাসে পুরান ঢাকার ইফতারি কেনা চাই-ই চাই।
চকবাজারের ইফতারি আয়োজনে কী নেই—আস্ত মুরগির রোস্ট ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা, হাঁস ৪৫০-৫০০ টাকা, কোয়েল ১০০ টাকা, কবুতরের আস্ত ঝাল ফ্রাই ২০০ টাকা আর খাসির রান ৯০০ টাকা।
প্রতিটি চিকেন কাকোজ ৪০, চিকেন শর্মা ৪০, চিকেন ফ্রাই ৪৫, ডিম চপ ১৫, ভেজিটেবল রোল ২৫, কিমা সমুচা ১৫, চিকেন অন্থন ২০, চিকেন সাসলিক ৩৫ টাকায় মিলবে।
পুরান ঢাকার দই বড়া ১০০ টাকা ৪ পিস, ১৫০ টাকায় পাওয়া যাবে ৬ পিস। মালপোয়া ১৫ টাকা আর শাহি পরোটা পাওয়া যাবে ৭০-১০০ টাকায়।
এ ছাড়া আছে বিশেষ নান, সুতি কাবাব, শাহি জিলাপি, ফালুদা, পেস্তা শরবত, মহব্বত শরবত, চিকেন বল, মুরগির কোপ্তা, এগ ভেজিটেবল, চিকেন রোল, তিলের রুটি, গরুর রুটি, বাদামের রুটি, ঘিয়ের রুটি, দুধ, ইসব গুলের ভুসি প্রভৃতি।
চকবাজারের ইফতারি কিনতে কিনতে কানে যাবে ‘বড় বাপের পোলায় খায়, ঠোঙায় ভইরা লইয়া যায়, ধনী-গরিব সবাই খায়, মজা পাইয়া লইয়া যায়’—এমন সব বাহারি স্লোগান। চকের ইফতার বাজারের একটি জনপ্রিয় পদ এই ‘বড় বাপের পোলায় খায়’। পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী এই খাবার তৈরিতে প্রধানত ব্যবহৃত হয় খাসির মাংস। এর সঙ্গে আরও রয়েছে ডিম, গরুর মগজ, আলু, ঘি, কাঁচা ও শুকনা মরিচ, গরুর কলিজা, মুরগির মাংসের কুচি, মুরগির গিলা-কলিজা, সুতি কাবাব, মাংসের কিমা, চিড়া, ডাবলি, বুটের ডাল, মিষ্টিকুমড়াসহ নানা ধরনের মসলা নিয়ে ১০০ পদ।
এই খাবার ঘিরে ইফতার বাজারে একটা জটলা লেগেই থাকে। বিক্রেতা মোহাম্মদ জাহিদ জানান, এবার ‘বড় বাপের পোলায় খায়’-এর কেজি ৮০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। তবে রমজানের প্রথম দিন যে ভিড় ছিল, তা আজ একটু কম।
পুরো ইফতার বাজার ঘুরে দেখা গেল, ভিড় বেশ আছে। কিনছেও মানুষ। পুরান ঢাকায় থাকেন ব্যবসায়ী মোহাম্মদ মিঠুন। তিনি বলেন, ‘এবার লোক বেশি। আইজক্যা প্রথম কিনলাম। খাইলে বোঝন যাইব মান ঠিক আছে কি না।
দেইখা মনে অইতাছে ঠিক আছে।’
দাম এবার বাড়ছে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে বিক্রেতা শাওন বলেন, ‘খুব বেশি বাড়ে নাই। দু-একটা আইটেম দাম আগের থেকে একটু বেড়েছে। বিক্রি গতকালের (প্রথম রোজা) থেকে কম।’
শুধু পুরান ঢাকার লোকজনই রসনাবিলাসে আসেন, তা নয়; ঢাকার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ ইফতারি কিনতে আসে এখানে। বেসরকারি চাকরিজীবী মেহেদী হাসান সুমন থাকেন বনশ্রীতে। বললেন, ‘ঐতিহ্যবাহী ইফতার পাওয়া যায়। তাই এখানে আসি। দাম ঠিকঠাকই লাগছে।’
বিকেল যতই মিলিয়ে যায়, বাড়ে রোজাদারের ভিড়। ধুম পড়ে ইফতারি কেনায়। রমজানের সঙ্গে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ইফতারের বাজার যেন ঢাকার সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য হয়ে আছে।

ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
২৩ মিনিট আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
২ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় গৃহকর্মী আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
মামুন বলেন, গৃহকর্মী আয়েশাকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত সোমবার সকালে শাহজাহান রোডের ১৪ তলা একটি আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।

গতকাল তাঁদের মরদেহ নাটোরে দাফন করা হয়েছে। মামলার এজাহারে বাসা থেকে মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ মূল্যবান জিনিসপত্র খোয়া যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় গৃহকর্মী আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
মামুন বলেন, গৃহকর্মী আয়েশাকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত সোমবার সকালে শাহজাহান রোডের ১৪ তলা একটি আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।

গতকাল তাঁদের মরদেহ নাটোরে দাফন করা হয়েছে। মামলার এজাহারে বাসা থেকে মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ মূল্যবান জিনিসপত্র খোয়া যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।

বড় কড়াইয়ে টগবগ করে ফুটছে তেল। তাতে ছেড়ে দেওয়া হলো বেসনে চুবানো বেগুন। হয়ে গেল বেগুনি। গরম তেলে ভেজে ওঠানো হয়েছে ডিম চপ, পেঁয়াজু, পাকোড়া। পাশেই তৈরি হচ্ছে কাবাব। তেল, মসলা আর মাংসের ঘ্রাণে পূর্ণ চকবাজার শাহি জামে মসজিদের সামনের গলি।
০৪ মার্চ ২০২৫
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
২ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় তাঁরা করে থাকেন এই কাজ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গোরখোদকেরা কোনো পারিশ্রমিক নেন না। গ্রামের যে কেউ মারা যাক, নিজেদের ব্যস্ততা ফেলে তাঁরা ছুটে আসেন কবর খুঁড়তে। তাঁদের এই মানবিক কাজের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে গ্রামের লোকেরা দোয়া করেন—আল্লাহ যেন তাদের সুস্থ ও ভালো রাখেন।
দেবীপুর গ্রামের বাসিন্দা গোরখোদক মজিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ৫৫ বছর ধরে কবর খুঁড়ছি। যত দিন সুস্থ থাকব, এই কাজ চালিয়ে যাব। আমাদের গ্রাম ছাড়াও অন্য গ্রাম থেকে কেউ ডাকলে সেখানেও যাই। ছোটবেলায় ওস্তাদের কাছে ডালি ধরেই শিখেছি। গরিব মানুষ, মাঠে কাজ করি; কিন্তু কেউ মারা গেলে দ্বিধা করি না—এই কাজ আমার নেশায় পরিণত হয়েছে।’
মজিরুল আরও জানান, এখন তিনি তরুণদেরও এই কাজ শেখাচ্ছেন।

গোরখোদক শাকের আলী বলেন, ‘আমরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করি। কখনো কোনো টাকা নিই না। যেখানেই থাকি, গ্রামের কারও মৃত্যুর সংবাদ শুনলে দ্রুত কবর খুঁড়তে চলে আসি।’
গোরখোদক ফুয়াদ হোসেন বলেন, ‘অন্য গ্রাম থেকে ডাক এলেও আমরা যাই। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই করি এই কাজ। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
স্থানীয় বাসিন্দা শাজাহান আলী বলেন, ‘কবর খোঁড়া বড় দায়িত্বের কাজ। গ্রামের এসব মানুষ খবর পেলেই দৌড়ে আসে। আমরা তাদের জন্য দোয়া করি।’
মাওলানা মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘মৃত ব্যক্তির জন্য কবর খোঁড়া নিঃসন্দেহে সওয়াবের কাজ। হাদিসে এসেছে—যাঁরা কবর খোঁড়েন, আল্লাহ তাদের জন্য জান্নাতে ঘর নির্মাণ করবেন।’

জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় তাঁরা করে থাকেন এই কাজ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গোরখোদকেরা কোনো পারিশ্রমিক নেন না। গ্রামের যে কেউ মারা যাক, নিজেদের ব্যস্ততা ফেলে তাঁরা ছুটে আসেন কবর খুঁড়তে। তাঁদের এই মানবিক কাজের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে গ্রামের লোকেরা দোয়া করেন—আল্লাহ যেন তাদের সুস্থ ও ভালো রাখেন।
দেবীপুর গ্রামের বাসিন্দা গোরখোদক মজিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ৫৫ বছর ধরে কবর খুঁড়ছি। যত দিন সুস্থ থাকব, এই কাজ চালিয়ে যাব। আমাদের গ্রাম ছাড়াও অন্য গ্রাম থেকে কেউ ডাকলে সেখানেও যাই। ছোটবেলায় ওস্তাদের কাছে ডালি ধরেই শিখেছি। গরিব মানুষ, মাঠে কাজ করি; কিন্তু কেউ মারা গেলে দ্বিধা করি না—এই কাজ আমার নেশায় পরিণত হয়েছে।’
মজিরুল আরও জানান, এখন তিনি তরুণদেরও এই কাজ শেখাচ্ছেন।

গোরখোদক শাকের আলী বলেন, ‘আমরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করি। কখনো কোনো টাকা নিই না। যেখানেই থাকি, গ্রামের কারও মৃত্যুর সংবাদ শুনলে দ্রুত কবর খুঁড়তে চলে আসি।’
গোরখোদক ফুয়াদ হোসেন বলেন, ‘অন্য গ্রাম থেকে ডাক এলেও আমরা যাই। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই করি এই কাজ। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
স্থানীয় বাসিন্দা শাজাহান আলী বলেন, ‘কবর খোঁড়া বড় দায়িত্বের কাজ। গ্রামের এসব মানুষ খবর পেলেই দৌড়ে আসে। আমরা তাদের জন্য দোয়া করি।’
মাওলানা মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘মৃত ব্যক্তির জন্য কবর খোঁড়া নিঃসন্দেহে সওয়াবের কাজ। হাদিসে এসেছে—যাঁরা কবর খোঁড়েন, আল্লাহ তাদের জন্য জান্নাতে ঘর নির্মাণ করবেন।’

বড় কড়াইয়ে টগবগ করে ফুটছে তেল। তাতে ছেড়ে দেওয়া হলো বেসনে চুবানো বেগুন। হয়ে গেল বেগুনি। গরম তেলে ভেজে ওঠানো হয়েছে ডিম চপ, পেঁয়াজু, পাকোড়া। পাশেই তৈরি হচ্ছে কাবাব। তেল, মসলা আর মাংসের ঘ্রাণে পূর্ণ চকবাজার শাহি জামে মসজিদের সামনের গলি।
০৪ মার্চ ২০২৫
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
২৩ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
২ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে ক্যাটেক্স ফ্যাশন ক্লোথিং লিমিটেড কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
কারখানার নারী শ্রমিক মিনারা আক্তার বলেন, ‘অক্টোবর ও নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করে নাই। এক মাসের বেতন না পেলে আমাদের চলা খুবই কঠিন হয়। আমাদের নাওয়া-খাওয়া বন্ধ হয়। আর সেখানে কারখানা কর্তৃপক্ষ দুই মাসের বেতনভাতা বকেয়া রেখেছে। আজ সকালে শ্রমিকেরা জড়ো হলে তারা পালিয়ে যায়।’
মিন্টু নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘এই কারখানায় আমরা তিন বছর ধরে চাকরি করছি। আমাদের বেতনের বাইরে কোনো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে না। তবু পেটের দায়ে চাকরি করি। দুই মাসের বেতন বকেয়া। আমাদের তো পেট আছে, সন্তান-সংসার আছে। এক মাস দোকান বাকি পরিশোধ করতে না পারলে পরের মাসে আর দোকানি বাকি দেয় না। আমরা কী অবস্থায় আছি, একবার ভাবুন। বেতন পরিশোধ না করে তারা পালিয়ে গেছে।’

মেহেদী হাসান বলেন, ‘এত দিন ধরে ঋণ করে বলে-কয়ে দোকান থেকে বাকি নিয়ে চলছি। আর পারছি না। এখন দোকান বাকি দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। অক্টোবর মাসের বকেয়া বেতন নিয়ে কমপক্ষে ১০টি তারিখ দিছে। কিন্তু কারখানা কর্তৃপক্ষ বেতন পরিশোধ করেনি। শেষে আজ বেতন পরিশোধের কথা ছিল। কিন্তু তারা কারখানা ফটকে তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে।’
কারখানার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. বুলবুল হাসান বলেন, ‘ব্যাংকের সমস্যার কারণে বেতন-ভাতা পরিশোধ করা যাচ্ছে না। আশা করি, আজকের মধ্যে নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করতে পারব।’ বিনা নোটিশে কারখানার ফটক কেন তালাবদ্ধ? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমি বলতে পারব না।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আহমদ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে ক্যাটেক্স ফ্যাশন ক্লোথিং লিমিটেড কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
কারখানার নারী শ্রমিক মিনারা আক্তার বলেন, ‘অক্টোবর ও নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করে নাই। এক মাসের বেতন না পেলে আমাদের চলা খুবই কঠিন হয়। আমাদের নাওয়া-খাওয়া বন্ধ হয়। আর সেখানে কারখানা কর্তৃপক্ষ দুই মাসের বেতনভাতা বকেয়া রেখেছে। আজ সকালে শ্রমিকেরা জড়ো হলে তারা পালিয়ে যায়।’
মিন্টু নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘এই কারখানায় আমরা তিন বছর ধরে চাকরি করছি। আমাদের বেতনের বাইরে কোনো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে না। তবু পেটের দায়ে চাকরি করি। দুই মাসের বেতন বকেয়া। আমাদের তো পেট আছে, সন্তান-সংসার আছে। এক মাস দোকান বাকি পরিশোধ করতে না পারলে পরের মাসে আর দোকানি বাকি দেয় না। আমরা কী অবস্থায় আছি, একবার ভাবুন। বেতন পরিশোধ না করে তারা পালিয়ে গেছে।’

মেহেদী হাসান বলেন, ‘এত দিন ধরে ঋণ করে বলে-কয়ে দোকান থেকে বাকি নিয়ে চলছি। আর পারছি না। এখন দোকান বাকি দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। অক্টোবর মাসের বকেয়া বেতন নিয়ে কমপক্ষে ১০টি তারিখ দিছে। কিন্তু কারখানা কর্তৃপক্ষ বেতন পরিশোধ করেনি। শেষে আজ বেতন পরিশোধের কথা ছিল। কিন্তু তারা কারখানা ফটকে তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে।’
কারখানার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. বুলবুল হাসান বলেন, ‘ব্যাংকের সমস্যার কারণে বেতন-ভাতা পরিশোধ করা যাচ্ছে না। আশা করি, আজকের মধ্যে নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করতে পারব।’ বিনা নোটিশে কারখানার ফটক কেন তালাবদ্ধ? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমি বলতে পারব না।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আহমদ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

বড় কড়াইয়ে টগবগ করে ফুটছে তেল। তাতে ছেড়ে দেওয়া হলো বেসনে চুবানো বেগুন। হয়ে গেল বেগুনি। গরম তেলে ভেজে ওঠানো হয়েছে ডিম চপ, পেঁয়াজু, পাকোড়া। পাশেই তৈরি হচ্ছে কাবাব। তেল, মসলা আর মাংসের ঘ্রাণে পূর্ণ চকবাজার শাহি জামে মসজিদের সামনের গলি।
০৪ মার্চ ২০২৫
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
২৩ মিনিট আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
১ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
হস্তান্তর হওয়া মৎস্যজীবীরা কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার বাসিন্দা। তাঁরা হলেন আবুল হোসেনের ছেলে রাসেল মিয়া (৩৫), বাহাদুর মিয়ার ছেলে বিপ্লব মিয়া (৪৫), ইসহাক আলীর ছেলে মীর জাফর আলী (৪৫), ইছাক আলীর ছেলে বকুল মিয়া (৩২), ফকির আলীর ছেলে আমের আলী (৩৫), সলিমুদ্দিন ব্যাপারীর ছেলে চাঁন মিয়া (৬০)।
বিজিবি ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ নভেম্বর জিঞ্জিরাম নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ভুলক্রমে সীমান্ত অতিক্রম করে তাঁরা ভারতের ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় স্থানীয় পুলিশ ও বিএসএফ সদস্যরা তাঁদের আটক করে। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তাঁরা সেখানে প্রায় ১৩ মাস সাজা ভোগ করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সন্ধ্যায় শেরপুর ৩৯ বিজিবির দায়িত্বে থাকা এলাকার হাতিপাগার বিজিবি কোয়ার্টার মাস্টার মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে ভারতের কিল্লাপাড়া বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে বিএসএফ ছয় বাংলাদেশি নাগরিককে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে। এ সময় নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বলেন, আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর তাঁদেরকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
হস্তান্তর হওয়া মৎস্যজীবীরা কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার বাসিন্দা। তাঁরা হলেন আবুল হোসেনের ছেলে রাসেল মিয়া (৩৫), বাহাদুর মিয়ার ছেলে বিপ্লব মিয়া (৪৫), ইসহাক আলীর ছেলে মীর জাফর আলী (৪৫), ইছাক আলীর ছেলে বকুল মিয়া (৩২), ফকির আলীর ছেলে আমের আলী (৩৫), সলিমুদ্দিন ব্যাপারীর ছেলে চাঁন মিয়া (৬০)।
বিজিবি ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ নভেম্বর জিঞ্জিরাম নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ভুলক্রমে সীমান্ত অতিক্রম করে তাঁরা ভারতের ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় স্থানীয় পুলিশ ও বিএসএফ সদস্যরা তাঁদের আটক করে। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তাঁরা সেখানে প্রায় ১৩ মাস সাজা ভোগ করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সন্ধ্যায় শেরপুর ৩৯ বিজিবির দায়িত্বে থাকা এলাকার হাতিপাগার বিজিবি কোয়ার্টার মাস্টার মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে ভারতের কিল্লাপাড়া বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে বিএসএফ ছয় বাংলাদেশি নাগরিককে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে। এ সময় নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বলেন, আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর তাঁদেরকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

বড় কড়াইয়ে টগবগ করে ফুটছে তেল। তাতে ছেড়ে দেওয়া হলো বেসনে চুবানো বেগুন। হয়ে গেল বেগুনি। গরম তেলে ভেজে ওঠানো হয়েছে ডিম চপ, পেঁয়াজু, পাকোড়া। পাশেই তৈরি হচ্ছে কাবাব। তেল, মসলা আর মাংসের ঘ্রাণে পূর্ণ চকবাজার শাহি জামে মসজিদের সামনের গলি।
০৪ মার্চ ২০২৫
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
২৩ মিনিট আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
২ ঘণ্টা আগে