নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপিল বিভাগের স্থগিতাদেশ সত্ত্বেও ধর্ষণ মামলার আসামিকে জামিন দেওয়ার ঘটনায় ব্যাখ্যা দিতে আপিল বিভাগে হাজির হয়েছিলেন বিচারক কামরুন্নাহার। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তিনি এজলাসে প্রবেশ করেন। এর আগেই আপিল বিভাগের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে এজলাস কক্ষ থেকে বের করে দেওয়া হয়। শুনানির সময় প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি কোনো আইনজীবী এবং সাংবাদিকসহ কাউকেই।
জানা গেছে শুনানি ভার্চুয়ালি হয়েছে, তবে সেখানেও কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। বিচারক বের হয়ে যান ১১টার কিছু আগে। এর আগে গত ১৫ নভেম্বর আপিল বিভাগে মামলাটি আদেশের জন্য ছিল, তবে ওই দিন কি আদেশ হয়েছে সেটাও জানা যায়নি। আপিল বিভাগের স্থগিতাদেশ সত্ত্বেও ধর্ষণ মামলার আসামিকে জামিন দেওয়ার ঘটনায় ব্যাখ্যা দিতে গত বছরের ১২ মার্চ কামরুন্নাহারকে তলব করা হয়। নির্দেশ অনুযায়ী ২ এপ্রিল আপিল বিভাগে হাজির হয়ে তাঁর ব্যাখ্যা দেওয়ার কথা থাকলেও করোনার কারণে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেলে সেটা আর হয়নি।
২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর হাতিরঝিল থানায় ধর্ষণের অভিযোগে আসলাম সিকদারের বিরুদ্ধে মামলা হয়। ওই মামলায় ২০১৯ সালের ১৮ জুন হাইকোর্ট তাকে জামিন দেন। পরে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই বছরের ২৫শে জুন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত জামিন স্থগিত করেন। আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে জামিন স্থগিত থাকার পরও গত বছরের ২ মার্চ ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক কামরুন্নাহার তাকে জামিন দেন।
বিষয়টি আপিল বিভাগের নজরে আনেন তৎকালীন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। তিনি আদালতকে বলেন, সর্বোচ্চ আদালতের আদেশে স্থগিতাদেশ থাকার পরও আসামিকে নিম্ন আদালতের জামিন দেওয়া আদালত অবমাননার শামিল। এভাবে জামিন দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। পরে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ওই মামলার নথি তলব করেন। এরপরই আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার বদরুল আলম ভূঁইয়া ওই দিন তাৎক্ষণিক মামলার নথি নিয়ে আসেন। নথি পর্যালোচনা করে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ দেখেন, ট্রাইব্যুনালের আদেশে আপিল বিভাগের জামিন স্থগিতাদেশের বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে। এরপরই আপিল বিভাগ বিচারককে তলব করেন।
রাজধানীর বনানীতে রেইনট্রি হোটেলে দুই নারীকে ধর্ষণের মামলায় গত বৃহস্পতিবার পাঁচ আসামির সবাইকে খালাস দিয়ে রায় দেন কামরুন্নাহার। রায়ের পর্যবেক্ষণে তিনি বলেন, ৭২ ঘণ্টা পর মেডিকেল পরীক্ষা করা হলে ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায় না। ওই সময়ের পর ধর্ষণ মামলার এজাহার নিতে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয় পর্যবেক্ষণে। এই পর্যবেক্ষণের পর সারা দেশে সমালোচনার ঝড় উঠে। এরপরই আইনমন্ত্রীর আবেদনের প্রেক্ষিতে তাঁর বিচারিক ক্ষমতা কেড়ে নেয় সুপ্রিম কোর্ট।
আপিল বিভাগের স্থগিতাদেশ সত্ত্বেও ধর্ষণ মামলার আসামিকে জামিন দেওয়ার ঘটনায় ব্যাখ্যা দিতে আপিল বিভাগে হাজির হয়েছিলেন বিচারক কামরুন্নাহার। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তিনি এজলাসে প্রবেশ করেন। এর আগেই আপিল বিভাগের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে এজলাস কক্ষ থেকে বের করে দেওয়া হয়। শুনানির সময় প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি কোনো আইনজীবী এবং সাংবাদিকসহ কাউকেই।
জানা গেছে শুনানি ভার্চুয়ালি হয়েছে, তবে সেখানেও কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। বিচারক বের হয়ে যান ১১টার কিছু আগে। এর আগে গত ১৫ নভেম্বর আপিল বিভাগে মামলাটি আদেশের জন্য ছিল, তবে ওই দিন কি আদেশ হয়েছে সেটাও জানা যায়নি। আপিল বিভাগের স্থগিতাদেশ সত্ত্বেও ধর্ষণ মামলার আসামিকে জামিন দেওয়ার ঘটনায় ব্যাখ্যা দিতে গত বছরের ১২ মার্চ কামরুন্নাহারকে তলব করা হয়। নির্দেশ অনুযায়ী ২ এপ্রিল আপিল বিভাগে হাজির হয়ে তাঁর ব্যাখ্যা দেওয়ার কথা থাকলেও করোনার কারণে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেলে সেটা আর হয়নি।
২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর হাতিরঝিল থানায় ধর্ষণের অভিযোগে আসলাম সিকদারের বিরুদ্ধে মামলা হয়। ওই মামলায় ২০১৯ সালের ১৮ জুন হাইকোর্ট তাকে জামিন দেন। পরে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই বছরের ২৫শে জুন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত জামিন স্থগিত করেন। আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে জামিন স্থগিত থাকার পরও গত বছরের ২ মার্চ ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক কামরুন্নাহার তাকে জামিন দেন।
বিষয়টি আপিল বিভাগের নজরে আনেন তৎকালীন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। তিনি আদালতকে বলেন, সর্বোচ্চ আদালতের আদেশে স্থগিতাদেশ থাকার পরও আসামিকে নিম্ন আদালতের জামিন দেওয়া আদালত অবমাননার শামিল। এভাবে জামিন দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। পরে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ওই মামলার নথি তলব করেন। এরপরই আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার বদরুল আলম ভূঁইয়া ওই দিন তাৎক্ষণিক মামলার নথি নিয়ে আসেন। নথি পর্যালোচনা করে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ দেখেন, ট্রাইব্যুনালের আদেশে আপিল বিভাগের জামিন স্থগিতাদেশের বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে। এরপরই আপিল বিভাগ বিচারককে তলব করেন।
রাজধানীর বনানীতে রেইনট্রি হোটেলে দুই নারীকে ধর্ষণের মামলায় গত বৃহস্পতিবার পাঁচ আসামির সবাইকে খালাস দিয়ে রায় দেন কামরুন্নাহার। রায়ের পর্যবেক্ষণে তিনি বলেন, ৭২ ঘণ্টা পর মেডিকেল পরীক্ষা করা হলে ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায় না। ওই সময়ের পর ধর্ষণ মামলার এজাহার নিতে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয় পর্যবেক্ষণে। এই পর্যবেক্ষণের পর সারা দেশে সমালোচনার ঝড় উঠে। এরপরই আইনমন্ত্রীর আবেদনের প্রেক্ষিতে তাঁর বিচারিক ক্ষমতা কেড়ে নেয় সুপ্রিম কোর্ট।
কেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৯ মিনিট আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
১৪ মিনিট আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
১৮ মিনিট আগেজনগণের জানমালের রক্ষায় করণীয় সবকিছু করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক। তিনি বলেছেন, খারাপ প্রকৃতির কোনো মানুষকেই ছাড় দেওয়া হবে না। প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৩ মিনিট আগে