নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টানা বৃষ্টির মধ্যে রাজধানীর শাহবাগে আজ শুক্রবারও (১ আগস্ট) অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে এই সড়ক অবরুদ্ধ হয়ে রয়েছে। জুলাই সনদ ঘোষণা, বাস্তবায়ন ও তা স্থায়ী বিধানে অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে জুলাই যোদ্ধাদের এই অবস্থান কর্মসূচি।
জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত ব্যক্তিদের ব্যানারে সংগঠিত এই কর্মসূচির নেতৃত্ব দিচ্ছে ‘জুলাই যোদ্ধা সংসদ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম। প্ল্যাটফর্মটির দাবি, সরকারের পক্ষ থেকে জুলাই সনদ নিয়ে এখনো কোনো সুনির্দিষ্ট অগ্রগতি না হওয়ায় তাঁরা বাধ্য হয়ে রাজপথে নেমেছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, বৃষ্টির মধ্যে শাহবাগের মূল সড়কজুড়ে বসে রয়েছেন আন্দোলনে শহীদ পরিবারের স্বজন ও আহত ব্যক্তিরা। ব্যানার, ফেস্টুন হাতে তাঁরা একটানা স্লোগান দিয়ে যাচ্ছেন: ‘জুলাই সনদ দিতে হবে’, ‘টালবাহানা চলবে না’, ‘অন্তর্বর্তী সরকার জবাব দাও’। সড়কের চারপাশে আন্দোলনকারীরা ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছেন। এদিকে আজ দুপুরে সড়কের ওপর সারিবদ্ধ হয়ে কাতারে দাঁড়িয়ে জুমার নামাজ আদায় করেন তাঁরা।
অবরোধের কারণে শাহবাগ, মৎস্য ভবন, কাঁটাবন, ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়সহ পার্শ্ববর্তী অন্যান্য সড়কে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র যানজট। বিশেষ করে, হাসপাতালগামী রোগী ও স্বজনদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে দেখা গেছে।
শাহবাগ থানার সামনে অবস্থান করা পথচারী লিয়াকত বলেন, এক ঘণ্টার পথ এখন তিন ঘণ্টা লাগছে, এটা মেনে নেওয়া কঠিন।
জুলাই যোদ্ধা সংসদের সদস্যসচিব মাজহারুল ইসলাম আপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৬৪ জেলা থেকে শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধারা এসেছেন। প্রত্যেকে নিজের খাবার ও ওষুধ নিয়ে এসেছেন। আমরা এখানে যত দিন লাগুক, অবস্থান চালিয়ে যাব।’
আন্দোলনকারীদের দাবি করা ৮ দফার মধ্যে রয়েছে: জুলাই শহীদ ও যোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, শহীদ পরিবার ও আহত ব্যক্তিদের আজীবন সম্মান, চিকিৎসা, শিক্ষা, পুনর্বাসন ও কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা, রাষ্ট্রীয়ভাবে চিকিৎসা ও কল্যাণ ব্যয় বহন, সম্মানজনক আজীবন ভাতা, আইনগত সুরক্ষা ও সহায়তা কেন্দ্র, দমন-পীড়নের জন্য আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে বিচার, ‘স্বাধীন সত্য ও ন্যায় কমিশন’ গঠন ইত্যাদি।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বলেন, ‘বিক্ষোভকারীরা গতকাল রাতেও শাহবাগে অবস্থান করেছিলেন। আজও তাঁরা আছেন। আমরা এখনো ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করছি।’
টানা বৃষ্টির মধ্যে রাজধানীর শাহবাগে আজ শুক্রবারও (১ আগস্ট) অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে এই সড়ক অবরুদ্ধ হয়ে রয়েছে। জুলাই সনদ ঘোষণা, বাস্তবায়ন ও তা স্থায়ী বিধানে অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে জুলাই যোদ্ধাদের এই অবস্থান কর্মসূচি।
জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত ব্যক্তিদের ব্যানারে সংগঠিত এই কর্মসূচির নেতৃত্ব দিচ্ছে ‘জুলাই যোদ্ধা সংসদ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম। প্ল্যাটফর্মটির দাবি, সরকারের পক্ষ থেকে জুলাই সনদ নিয়ে এখনো কোনো সুনির্দিষ্ট অগ্রগতি না হওয়ায় তাঁরা বাধ্য হয়ে রাজপথে নেমেছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, বৃষ্টির মধ্যে শাহবাগের মূল সড়কজুড়ে বসে রয়েছেন আন্দোলনে শহীদ পরিবারের স্বজন ও আহত ব্যক্তিরা। ব্যানার, ফেস্টুন হাতে তাঁরা একটানা স্লোগান দিয়ে যাচ্ছেন: ‘জুলাই সনদ দিতে হবে’, ‘টালবাহানা চলবে না’, ‘অন্তর্বর্তী সরকার জবাব দাও’। সড়কের চারপাশে আন্দোলনকারীরা ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছেন। এদিকে আজ দুপুরে সড়কের ওপর সারিবদ্ধ হয়ে কাতারে দাঁড়িয়ে জুমার নামাজ আদায় করেন তাঁরা।
অবরোধের কারণে শাহবাগ, মৎস্য ভবন, কাঁটাবন, ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়সহ পার্শ্ববর্তী অন্যান্য সড়কে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র যানজট। বিশেষ করে, হাসপাতালগামী রোগী ও স্বজনদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে দেখা গেছে।
শাহবাগ থানার সামনে অবস্থান করা পথচারী লিয়াকত বলেন, এক ঘণ্টার পথ এখন তিন ঘণ্টা লাগছে, এটা মেনে নেওয়া কঠিন।
জুলাই যোদ্ধা সংসদের সদস্যসচিব মাজহারুল ইসলাম আপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৬৪ জেলা থেকে শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধারা এসেছেন। প্রত্যেকে নিজের খাবার ও ওষুধ নিয়ে এসেছেন। আমরা এখানে যত দিন লাগুক, অবস্থান চালিয়ে যাব।’
আন্দোলনকারীদের দাবি করা ৮ দফার মধ্যে রয়েছে: জুলাই শহীদ ও যোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, শহীদ পরিবার ও আহত ব্যক্তিদের আজীবন সম্মান, চিকিৎসা, শিক্ষা, পুনর্বাসন ও কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা, রাষ্ট্রীয়ভাবে চিকিৎসা ও কল্যাণ ব্যয় বহন, সম্মানজনক আজীবন ভাতা, আইনগত সুরক্ষা ও সহায়তা কেন্দ্র, দমন-পীড়নের জন্য আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে বিচার, ‘স্বাধীন সত্য ও ন্যায় কমিশন’ গঠন ইত্যাদি।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বলেন, ‘বিক্ষোভকারীরা গতকাল রাতেও শাহবাগে অবস্থান করেছিলেন। আজও তাঁরা আছেন। আমরা এখনো ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করছি।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
২ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৩ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৪ ঘণ্টা আগে