মোস্তফা ইউসুফ, ঢাকা
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সড়ক ট্রাফিক পুলিশ শূন্য হয়ে পড়ে। পরের দিন থেকে সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে দায়িত্ব হাতে তুলে নেয় শিক্ষার্থীরা। অনভিজ্ঞতায় শুরুর দিকে কিছুটা বিশৃঙ্খলা থাকলেও সেটি ধীরে ধীরে কাটিয়ে উঠছে তারা।
দৈনিক সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে শিক্ষার্থীরা দায়িত্ব পালনের জন্য জড়ো হচ্ছে। কেউ কেউ নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য এলাকাভিত্তিক ফেসবুক গ্রুপ খুলেছে। অধিকাংশ শিক্ষার্থীই দায়িত্ব পালনের জন্য স্বতঃস্ফূর্তভাবে সড়কে নেমে পড়ছে।
শৃঙ্খলা ফেরাতে শুরুর দিকে অনেকে একসঙ্গে দায়িত্ব পালন করলেও সেটি এখন কমিয়ে আনা হয়েছে। পথচারীদের ফুটপাত, ওভারব্রিজ ব্যবহারে উৎসাহিত করতেও শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন টিম কাজ করছে।
রাজধানীর ফার্মগেট, কারওয়ানবাজার, মগবাজার, হাতিরঝিল, রামপুরা, ইসিবি চত্বর ও মিরপুরে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। বিভিন্ন পয়েন্টে মাদ্রাসা শিক্ষার্থী, বাংলাদেশ স্কাউটস ও রেড ক্রিসেন্টের স্বেচ্ছাসেবীদেরও দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে।
সাধারণ মানুষের কাছ থেকে দূর থেকে দৃশ্যমান ভেস্ট, ছাতা, খাবার, ফল, পানি পাচ্ছে বলে জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা। খাবার না পেলে দুপুরে চা–বিস্কুট খেয়ে দায়িত্ব পালন করছে অনেকে।
রাজধানীর ইসিবি চত্বরে দায়িত্ব পালন করা সাউথ–ইস্ট ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী মো. রাকিবুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রায় ১৫০ জন শিক্ষার্থী পুরো ইসিবি ও মাটিকাটা এলাকার ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত আছি।’
নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য ফেসবুক গ্রুপ খুলেছেন জানিয়ে রাকিব বলেন, ‘আমরা আগের রাতেই ঠিক করে নিই কে কোথায় দায়িত্ব পালন করবে। আমরা যারা ইসিবি ও মাটিকাটা এলাকায় আন্দোলন করেছি, তারাই মূলত এখানে দায়িত্ব পালন করছি। এটার জন্য কোনো সেন্ট্রাল কমান্ড নাই।’
পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. এম শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথম কয়েক দিন বিশৃঙ্খলা থাকলেও এখন উন্নতি হয়েছে। আজকে আমি দেখলাম সিগন্যালে তারা একসঙ্গে দুই লেনের গাড়ি ছেড়ে দিচ্ছে, যেটা খুবই ভালো দিক, এটা ক্যান্টনমেন্টে দেখা যায়। ফলে, গাড়ি ডিসচার্জ হয় বেশি, যানজটও কমে আসে।’
তিনি বলেন, ‘যে ভ্যাকুয়াম (ট্রাফিক পুলিশ না থাকায়) তৈরি হয়েছিল সেটার একটা অ্যাডহক (সমূহ) সমাধান দরকার ছিল। শিক্ষার্থীরা এগিয়ে আসছে। হতে পারে তাদের কোনো অভিজ্ঞতা নেই, হতে পারে ভুল হয়। বিজয়ের পরের পরিস্থিতিও তারা সামাল দিচ্ছে। শিক্ষার্থীরা একটা মানদণ্ড রেখে গেছে যে আনাড়ি, অনভিজ্ঞ হয়ে তারা যদি এভাবে আনম্যানেজেবল সিস্টেম যেখানে রিকশা, মোটরসাইকেল এগুলো আছে তারা যদি সামাল দিতে পারে, তাহলে পুলিশেরও সেটা পারা উচিত।’
ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় আপনাদের কোনো প্রশিক্ষণ নাই, তাহলে কীভাবে দায়িত্ব পালন করছেন—এমন প্রশ্নে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘শুরুর দিকে কিছু বিশৃঙ্খলা ছিল। ধীরে ধীরে আমরা ইউটিউব থেকে শিখেছি কীভাবে ট্রাফিক কন্ট্রোল করতে হয়। পাশাপাশি নিজেদের কাণ্ডজ্ঞান কাজে লাগিয়ে দায়িত্ব পালন করছি।’
যেসব শিক্ষার্থী দায়িত্ব পালন করছে তাদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখতে বলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন রোববার গণমাধ্যমে বলেছেন, যেসব শিক্ষার্থী সড়কে দায়িত্ব পালন করছে তাদের প্রশংসাপত্র দেবে সরকার।
কারওয়ানবাজারে দায়িত্ব পালন করা মিরপুর কলেজের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী তানভির আহমেদ রাব্বি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুপুর ১টায় এখানে এসেছি দ্বিতীয় শিফটে জয়েন করতে। আমার বন্ধুরা সকাল থেকে প্রথম শিফটে দায়িত্ব পালন করেছে।’
রাব্বি বলেন, ‘পথচারীদের পথ পারাপারে আগে বিশৃঙ্খলা ছিল। অ্যাম্বুলেন্স যেন কোনো বাধা ছাড়াই চলতে পারে সেটা সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিচ্ছি। গত পরশু ইসলামী ব্যাংক দুপুরের খাবার ও ছাতা দিয়ে গেছে। কেউ কেউ রেইনকোট দিয়ে গেল। ব্যক্তি উদ্যোগে অনেকে পানি, জুস, বিস্কুটের প্যাকেট দিয়ে যাচ্ছে।’
কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট এলাকায় যারা দায়িত্ব পালন করছেন তাঁরা নিজে থেকেই সকাল ৮টার দিকে স্পটে চলে আসেন। তাদের কোনো টিম লিডার নেই। সবাই একত্রিত হওয়ার পর নিজেদের মধ্যে দায়িত্ব ভাগ করে নেন বলে জানিয়েছেন ধানমন্ডি থেকে আসা স্বেচ্ছাসেবী ইসমাম ফারাবি জাসিয়া।
তিনি বলেন, ‘পথচারীদের ফুটওভার ব্রিজ, সড়কে না হেঁটে ফুটপাত ধরে হাঁটার জন্য উৎসাহিত করছি। অধিকাংশ মানুষই কথা শুনছে। কেউ কেউ অভ্যাসবশত এখনো ট্রাফিক আইন ভাঙে। আশা করছি সবকিছু একটা সিস্টেমের মধ্যে চলে আসবে।’
হাতিরঝিল এলাকায় দায়িত্ব পালন করতে আসা বায়তুল আমান মাদ্রাসার শিক্ষার্থী মো. রায়হান বলেন, ‘দুপুরে পরীক্ষা দিয়ে বিকেল থেকে দায়িত্ব পালন করতে আসছি। বন্ধুরাসহ প্রতিদিন এসব জায়গায় দায়িত্ব পালন করছি। হুজুররা উৎসাহ দিচ্ছেন।’
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সড়ক ট্রাফিক পুলিশ শূন্য হয়ে পড়ে। পরের দিন থেকে সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে দায়িত্ব হাতে তুলে নেয় শিক্ষার্থীরা। অনভিজ্ঞতায় শুরুর দিকে কিছুটা বিশৃঙ্খলা থাকলেও সেটি ধীরে ধীরে কাটিয়ে উঠছে তারা।
দৈনিক সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে শিক্ষার্থীরা দায়িত্ব পালনের জন্য জড়ো হচ্ছে। কেউ কেউ নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য এলাকাভিত্তিক ফেসবুক গ্রুপ খুলেছে। অধিকাংশ শিক্ষার্থীই দায়িত্ব পালনের জন্য স্বতঃস্ফূর্তভাবে সড়কে নেমে পড়ছে।
শৃঙ্খলা ফেরাতে শুরুর দিকে অনেকে একসঙ্গে দায়িত্ব পালন করলেও সেটি এখন কমিয়ে আনা হয়েছে। পথচারীদের ফুটপাত, ওভারব্রিজ ব্যবহারে উৎসাহিত করতেও শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন টিম কাজ করছে।
রাজধানীর ফার্মগেট, কারওয়ানবাজার, মগবাজার, হাতিরঝিল, রামপুরা, ইসিবি চত্বর ও মিরপুরে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। বিভিন্ন পয়েন্টে মাদ্রাসা শিক্ষার্থী, বাংলাদেশ স্কাউটস ও রেড ক্রিসেন্টের স্বেচ্ছাসেবীদেরও দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে।
সাধারণ মানুষের কাছ থেকে দূর থেকে দৃশ্যমান ভেস্ট, ছাতা, খাবার, ফল, পানি পাচ্ছে বলে জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা। খাবার না পেলে দুপুরে চা–বিস্কুট খেয়ে দায়িত্ব পালন করছে অনেকে।
রাজধানীর ইসিবি চত্বরে দায়িত্ব পালন করা সাউথ–ইস্ট ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী মো. রাকিবুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রায় ১৫০ জন শিক্ষার্থী পুরো ইসিবি ও মাটিকাটা এলাকার ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত আছি।’
নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য ফেসবুক গ্রুপ খুলেছেন জানিয়ে রাকিব বলেন, ‘আমরা আগের রাতেই ঠিক করে নিই কে কোথায় দায়িত্ব পালন করবে। আমরা যারা ইসিবি ও মাটিকাটা এলাকায় আন্দোলন করেছি, তারাই মূলত এখানে দায়িত্ব পালন করছি। এটার জন্য কোনো সেন্ট্রাল কমান্ড নাই।’
পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. এম শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথম কয়েক দিন বিশৃঙ্খলা থাকলেও এখন উন্নতি হয়েছে। আজকে আমি দেখলাম সিগন্যালে তারা একসঙ্গে দুই লেনের গাড়ি ছেড়ে দিচ্ছে, যেটা খুবই ভালো দিক, এটা ক্যান্টনমেন্টে দেখা যায়। ফলে, গাড়ি ডিসচার্জ হয় বেশি, যানজটও কমে আসে।’
তিনি বলেন, ‘যে ভ্যাকুয়াম (ট্রাফিক পুলিশ না থাকায়) তৈরি হয়েছিল সেটার একটা অ্যাডহক (সমূহ) সমাধান দরকার ছিল। শিক্ষার্থীরা এগিয়ে আসছে। হতে পারে তাদের কোনো অভিজ্ঞতা নেই, হতে পারে ভুল হয়। বিজয়ের পরের পরিস্থিতিও তারা সামাল দিচ্ছে। শিক্ষার্থীরা একটা মানদণ্ড রেখে গেছে যে আনাড়ি, অনভিজ্ঞ হয়ে তারা যদি এভাবে আনম্যানেজেবল সিস্টেম যেখানে রিকশা, মোটরসাইকেল এগুলো আছে তারা যদি সামাল দিতে পারে, তাহলে পুলিশেরও সেটা পারা উচিত।’
ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় আপনাদের কোনো প্রশিক্ষণ নাই, তাহলে কীভাবে দায়িত্ব পালন করছেন—এমন প্রশ্নে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘শুরুর দিকে কিছু বিশৃঙ্খলা ছিল। ধীরে ধীরে আমরা ইউটিউব থেকে শিখেছি কীভাবে ট্রাফিক কন্ট্রোল করতে হয়। পাশাপাশি নিজেদের কাণ্ডজ্ঞান কাজে লাগিয়ে দায়িত্ব পালন করছি।’
যেসব শিক্ষার্থী দায়িত্ব পালন করছে তাদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখতে বলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন রোববার গণমাধ্যমে বলেছেন, যেসব শিক্ষার্থী সড়কে দায়িত্ব পালন করছে তাদের প্রশংসাপত্র দেবে সরকার।
কারওয়ানবাজারে দায়িত্ব পালন করা মিরপুর কলেজের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী তানভির আহমেদ রাব্বি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুপুর ১টায় এখানে এসেছি দ্বিতীয় শিফটে জয়েন করতে। আমার বন্ধুরা সকাল থেকে প্রথম শিফটে দায়িত্ব পালন করেছে।’
রাব্বি বলেন, ‘পথচারীদের পথ পারাপারে আগে বিশৃঙ্খলা ছিল। অ্যাম্বুলেন্স যেন কোনো বাধা ছাড়াই চলতে পারে সেটা সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিচ্ছি। গত পরশু ইসলামী ব্যাংক দুপুরের খাবার ও ছাতা দিয়ে গেছে। কেউ কেউ রেইনকোট দিয়ে গেল। ব্যক্তি উদ্যোগে অনেকে পানি, জুস, বিস্কুটের প্যাকেট দিয়ে যাচ্ছে।’
কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট এলাকায় যারা দায়িত্ব পালন করছেন তাঁরা নিজে থেকেই সকাল ৮টার দিকে স্পটে চলে আসেন। তাদের কোনো টিম লিডার নেই। সবাই একত্রিত হওয়ার পর নিজেদের মধ্যে দায়িত্ব ভাগ করে নেন বলে জানিয়েছেন ধানমন্ডি থেকে আসা স্বেচ্ছাসেবী ইসমাম ফারাবি জাসিয়া।
তিনি বলেন, ‘পথচারীদের ফুটওভার ব্রিজ, সড়কে না হেঁটে ফুটপাত ধরে হাঁটার জন্য উৎসাহিত করছি। অধিকাংশ মানুষই কথা শুনছে। কেউ কেউ অভ্যাসবশত এখনো ট্রাফিক আইন ভাঙে। আশা করছি সবকিছু একটা সিস্টেমের মধ্যে চলে আসবে।’
হাতিরঝিল এলাকায় দায়িত্ব পালন করতে আসা বায়তুল আমান মাদ্রাসার শিক্ষার্থী মো. রায়হান বলেন, ‘দুপুরে পরীক্ষা দিয়ে বিকেল থেকে দায়িত্ব পালন করতে আসছি। বন্ধুরাসহ প্রতিদিন এসব জায়গায় দায়িত্ব পালন করছি। হুজুররা উৎসাহ দিচ্ছেন।’
বগুড়া-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য রাগেবুল আহসান রিপু ও তাঁর স্ত্রী জোবাইদা আহসান জবার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ইব্রাহিম মিয়া নিষেধাজ্ঞা জারির এই আদেশ দেন।
৩৯ মিনিট আগেআব্দুল্লাহ আল নোমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দলান্ধ। নির্বাচন নিয়ে আমরা আমাদের দাবিদাওয়া জানাব। প্রশাসন যদি সেগুলো না মানে, তাহলে আমরা নির্বাচনে যাব কি না, ভেবে দেখব এবং পরে বসে সিদ্ধান্ত নেব। তবে আমরা লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিয়ে সন্দিহান।’
১ ঘণ্টা আগেমুষলধারে বৃষ্টিতে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের অভ্যন্তরীণ টার্মিনালের সামনে কোমরপানি জমেছে। যার কারণে বিদেশগামী যাত্রী ও আগত প্রবাসীদের যানজটের কারণে দুর্ভোগ ও ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা নগরীর আট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পদে রদবদল করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) কমিশনার মো. জুলফিকার আলী হায়দার স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বিষয়টি জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে