ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর আজিমপুর সরকারি ডে কেয়ার সেন্টারে উম্মে আলিফা নামে ১১ মাসের এক মেয়ে শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের অভিযোগ মেয়েটিকে হত্যা করা হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় ওই শিশুকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
শিশুটির মা ইসমত আরা পরিবার পরিকল্পনার সিনিয়র স্টাফ নার্স। তিনি বলেন, তাদের বাসা লালবাগ কাজী রিয়াজ উদ্দিন রোডে। তিনি পরিবার পরিকল্পনায় সিনিয়র স্টাফ নার্স হিসেবে কর্মরত। তার এক ছেলে এক মেয়ে। গত ৬ মাস থেকে বড় ছেলে আল আরাভী ও মেয়ে আলিফাকে আজিমপুর ডে-কেয়ার সেন্টারে রেখে কাজে যান। আজকে দুপুড়ে মিম নামে এক শিক্ষিকা ফোন দিয়ে বলে ছোট মেয়ে অসুস্থ। তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পরে ঢাকা মেডিকেলে গিয়ে তাকে মৃত অবস্থায় পাই।
ইসমত আরা অভিযোগ করেন, ‘তার মেয়ের মাথায় ও দুই চোখের উপড়ে আঘাত রয়েছে। তাকে হত্যা করা হয়েছে।’
শিশুটির বাবা আল আমিন তালুকদার বলেন, ‘ঘটনার পর বড় ছেলে আরাভীকে আনতে আজিমপুরের ডে-কেয়ার সেন্টারে যাই। সেখানের কর্মকর্তারা জানায়, বাথরুমের বালতির পানিতে পরে গিয়েছিল। আবার বলে অসুস্থ হয়ে পরে ছিল। তাদের কথায় গড়মিল রয়েছে। আমার মেয়ের মৃত্যুর বিষয়ে আমাদের সন্দেহ রয়েছে।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘আজিমপুর থেকে এক শিশুকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আজিমপুর ডে কেয়ারের কর্মকর্তারা ওই শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে আসে। তারা জানিয়েছিল শিশুটি বালতির পানিতে পরে গিয়েছিল।’
লালবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘আজিমপুর মধ্যবিত্ত নামে ওই ডে কেয়ার সেন্টারে শিশুর মৃত্যুর বিস্তারিত ঘটনা জানার জন্য সেখানে অবস্থান করছি। তবে প্রাথমিকভাবে যতটুকু বোঝা যাচ্ছে অবহেলার কারণে শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সেখান থেকে জানতে পেরেছি বালতির পানিতে পড়ে গিয়েছিল। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’
রাজধানীর আজিমপুর সরকারি ডে কেয়ার সেন্টারে উম্মে আলিফা নামে ১১ মাসের এক মেয়ে শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের অভিযোগ মেয়েটিকে হত্যা করা হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় ওই শিশুকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
শিশুটির মা ইসমত আরা পরিবার পরিকল্পনার সিনিয়র স্টাফ নার্স। তিনি বলেন, তাদের বাসা লালবাগ কাজী রিয়াজ উদ্দিন রোডে। তিনি পরিবার পরিকল্পনায় সিনিয়র স্টাফ নার্স হিসেবে কর্মরত। তার এক ছেলে এক মেয়ে। গত ৬ মাস থেকে বড় ছেলে আল আরাভী ও মেয়ে আলিফাকে আজিমপুর ডে-কেয়ার সেন্টারে রেখে কাজে যান। আজকে দুপুড়ে মিম নামে এক শিক্ষিকা ফোন দিয়ে বলে ছোট মেয়ে অসুস্থ। তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পরে ঢাকা মেডিকেলে গিয়ে তাকে মৃত অবস্থায় পাই।
ইসমত আরা অভিযোগ করেন, ‘তার মেয়ের মাথায় ও দুই চোখের উপড়ে আঘাত রয়েছে। তাকে হত্যা করা হয়েছে।’
শিশুটির বাবা আল আমিন তালুকদার বলেন, ‘ঘটনার পর বড় ছেলে আরাভীকে আনতে আজিমপুরের ডে-কেয়ার সেন্টারে যাই। সেখানের কর্মকর্তারা জানায়, বাথরুমের বালতির পানিতে পরে গিয়েছিল। আবার বলে অসুস্থ হয়ে পরে ছিল। তাদের কথায় গড়মিল রয়েছে। আমার মেয়ের মৃত্যুর বিষয়ে আমাদের সন্দেহ রয়েছে।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘আজিমপুর থেকে এক শিশুকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আজিমপুর ডে কেয়ারের কর্মকর্তারা ওই শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে আসে। তারা জানিয়েছিল শিশুটি বালতির পানিতে পরে গিয়েছিল।’
লালবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘আজিমপুর মধ্যবিত্ত নামে ওই ডে কেয়ার সেন্টারে শিশুর মৃত্যুর বিস্তারিত ঘটনা জানার জন্য সেখানে অবস্থান করছি। তবে প্রাথমিকভাবে যতটুকু বোঝা যাচ্ছে অবহেলার কারণে শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সেখান থেকে জানতে পেরেছি বালতির পানিতে পড়ে গিয়েছিল। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৪ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে