নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কল্যাণপুরে ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রুশ কিশোরীকে (১৫) যৌন হয়রানির মামলায় হাসপাতালের কাউকে এখনো জিজ্ঞাসাবাদ করেনি পুলিশ। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, ওই ঘটনায় হাসপাতালের গাফিলতি ছিল কি না, তা-ও দেখা হবে।
৮ ফেব্রুয়ারি ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যাওয়া এক রুশ কিশোরীকে (১৫) যৌন হয়রানির অভিযোগে তার মা ১৩ ফেব্রুয়ারি মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন। মামলার আসামি ওই হাসপাতালের কর্মচারী আবুল কাশেমকে গ্রেপ্তারের পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ভুক্তভোগীর রুশ মা বাংলাদেশে একটি প্রকল্পে কর্মরত।
তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র গতকাল বুধবার বলেছে, পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে কাশেম রুশ কিশোরীকে যৌন হয়রানি করার কথা স্বীকার করেছেন। অসৎ উদ্দেশ্যে তিনি পুরো সময় চিকিৎসকের ছদ্মবেশ ধরেছিলেন।
পুলিশ বলেছে, তদন্তে নেমে তাঁরা কিছু তথ্য পেয়েছেন। তবে এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট কাউকে এখনো জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নাসির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলার মূল অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে এখনো ঘটনার সাক্ষীদের বক্তব্য নেওয়া হয়নি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। যদি হাসপাতালের গাফিলতি থাকে, সেটাও দেখা হবে।
ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইনচার্জ গত সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, হাসপাতালের এক কর্মচারী ওই কাজ করেছেন। তাঁর ব্যক্তিগত ঘটনার দায় হাসপাতালের নয়।
মামলা সূত্রে জানা যায়, রুশ ওই কিশোরীর বগলে ফোড়া হওয়ায় অস্ত্রোপচারের জন্য কল্যাণপুরের ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান তার মা। হাসপাতালের কর্মচারী কাশেম ফোড়া দেখার অজুহাতে তার শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন। শেষবার তার মাকে কেবিন থেকে বেরিয়ে যেতে বললে তাঁর সন্দেহ হয় এবং তিনি চিৎকার করে সবাইকে ডেকে আনেন। পরে মেয়েকে তিনি অন্য হাসপাতালে নিয়ে অস্ত্রোপচার করান।
রাজধানীর কল্যাণপুরে ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রুশ কিশোরীকে (১৫) যৌন হয়রানির মামলায় হাসপাতালের কাউকে এখনো জিজ্ঞাসাবাদ করেনি পুলিশ। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, ওই ঘটনায় হাসপাতালের গাফিলতি ছিল কি না, তা-ও দেখা হবে।
৮ ফেব্রুয়ারি ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যাওয়া এক রুশ কিশোরীকে (১৫) যৌন হয়রানির অভিযোগে তার মা ১৩ ফেব্রুয়ারি মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন। মামলার আসামি ওই হাসপাতালের কর্মচারী আবুল কাশেমকে গ্রেপ্তারের পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ভুক্তভোগীর রুশ মা বাংলাদেশে একটি প্রকল্পে কর্মরত।
তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র গতকাল বুধবার বলেছে, পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে কাশেম রুশ কিশোরীকে যৌন হয়রানি করার কথা স্বীকার করেছেন। অসৎ উদ্দেশ্যে তিনি পুরো সময় চিকিৎসকের ছদ্মবেশ ধরেছিলেন।
পুলিশ বলেছে, তদন্তে নেমে তাঁরা কিছু তথ্য পেয়েছেন। তবে এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট কাউকে এখনো জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নাসির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলার মূল অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে এখনো ঘটনার সাক্ষীদের বক্তব্য নেওয়া হয়নি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। যদি হাসপাতালের গাফিলতি থাকে, সেটাও দেখা হবে।
ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইনচার্জ গত সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, হাসপাতালের এক কর্মচারী ওই কাজ করেছেন। তাঁর ব্যক্তিগত ঘটনার দায় হাসপাতালের নয়।
মামলা সূত্রে জানা যায়, রুশ ওই কিশোরীর বগলে ফোড়া হওয়ায় অস্ত্রোপচারের জন্য কল্যাণপুরের ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান তার মা। হাসপাতালের কর্মচারী কাশেম ফোড়া দেখার অজুহাতে তার শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন। শেষবার তার মাকে কেবিন থেকে বেরিয়ে যেতে বললে তাঁর সন্দেহ হয় এবং তিনি চিৎকার করে সবাইকে ডেকে আনেন। পরে মেয়েকে তিনি অন্য হাসপাতালে নিয়ে অস্ত্রোপচার করান।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) চলমান সংকট নিরসনে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা আলোচনায় বসেছেন। আজ সোমবার দুপুরে এই আলোচনা শুরু হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আক্তার এর আগে আমরণ অনশনের আগে শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় বসে সমস্যা...
৪ মিনিট আগেগুলশান সোসাইটিতে ব্যাটারিচালিত রিকশা প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় বনানী ১১ নম্বর রোডে বিক্ষোভে নামেন রিকশাচালকেরা। ছবি তুলতে গেলে কয়েকজনকে মারধর করা হয়। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়।
১৫ মিনিট আগে৬ দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার ইনস্টিটিউটের প্রধান ফটকসহ ছয়টি দপ্তরে তালা দেন তাঁরা।
১৬ মিনিট আগেকুমিল্লায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার মামলায় আসামি ছয় আইনজীবীর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। পরে তাঁদের মধ্যে চারজনকে কারাগারে নিয়ে যাওয়ার সময় আদালত প্রাঙ্গণে ডিম ছুড়ে মারা হয়। আজ সোমবার মামলার আসামি ২৪ আইনজীবী জামিন শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন।
৩৪ মিনিট আগে