নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যৌন হয়রানি ও নিপীড়ন রোধে পৃথক আইনের দাবি জানিয়েছে নারী অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। আজ বুধবার ‘যৌন হয়রানি ও নিপীড়ন নিরোধ আইনের খসড়া প্রস্তাবনার সর্বশেষ অবস্থা ও করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় এ দাবি জানানো হয়। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় বক্তারা জানান, বর্তমানে দেশে প্রচলিত আইনে যৌন হয়রানি ও নিপীড়নের অনেক বিষয় অনুপস্থিত। প্রচলিত আইনে সীমাবদ্ধতার কারণে যৌন হয়রানি ও নিপীড়নের অনেক বিষয়ে প্রতিকারের ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয় না। এ ছাড়া প্রচলিত আইনী বিধি-বিধান প্রতিরোধমূলক নয়, শুধুই শাস্তিমূলক। সব দিক বিবেচনায় যৌন হয়রানি ও নিপীড়ন রোধে প্রতিরোধমূলক ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থাসহ পৃথক আইন প্রয়োজন।
সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাসুদা রেহানা বেগম। তিনি জানান, বিগত বছরগুলোতে উত্ত্যক্তকরণ, যৌন হয়রানি ও নিপীড়নের ঘটনার ভয়াবহতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বখাটেদের উৎপাতে তরুণী ও কন্যাশিশুদের আত্মহননের মতো ঘটনা ঘটছে। সাধারন জনগণ, নারী ও মানবাধিকার সংস্থা, রাজনৈতিক ব্যক্তি, প্রশাসনসহ সরকারের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বখাটেদের উৎপাত থেকে তাদের রক্ষা করা দূরূহ হয়ে পড়ছে। ফলে যৌন হয়রানি ও নিপীড়ন প্রতিরোধ এবং নির্মূলে একটি পৃথক আইনী কাঠামোর প্রয়োজন অনুভূত হচ্ছে।
সভায় জানানো হয়, ২০০৯ সালে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে আইন প্রনয়নে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা আসে। এরপর ২০১০ সালে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে আইনের খসড়া প্রস্তাবনা তৈরি করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোতে জমা দেয়। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পক্ষ থেকেও ২০২২ সালে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইনের খসড়া প্রস্তাবনা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হয়।
প্রধান অতিথি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ২০০২ সাল থেকে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ সংক্রান্ত আইন প্রনয়নের কথা বলা হচ্ছে। এ বিষয়ে আদালতের নির্দেশনাও রয়েছে ৷ আইনের খসড়াও হয়েছে। তারপরেও আইনটি প্রনয়নে এত দীর্ঘসূত্রিতা হওয়ার কথা নয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম ৷ তিনি বলেন, অনেকেই নারীকে মা, বোন, কন্যা উল্লেখ করে নারীর সম্মান মর্যাদার কথা বলেন। শুধু সম্মান মর্যাদা নয়, নারীর প্রাপ্য অধিকারটুকু দিতে হবে ৷ যতদিন পর্যন্ত সমতা প্রতিষ্ঠিত না হয়, ততদিন পর্যন্ত নারীর জন্য পৃথক আইন ও বিধিমালার প্রয়োজন আছে।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদা পারভীন, জাতীয় কন্যাশিশু এডভোকেসি ফোরামের সম্পাদক নাছিমা আক্তার জলি বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু প্রমুখ।
যৌন হয়রানি ও নিপীড়ন রোধে পৃথক আইনের দাবি জানিয়েছে নারী অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। আজ বুধবার ‘যৌন হয়রানি ও নিপীড়ন নিরোধ আইনের খসড়া প্রস্তাবনার সর্বশেষ অবস্থা ও করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় এ দাবি জানানো হয়। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় বক্তারা জানান, বর্তমানে দেশে প্রচলিত আইনে যৌন হয়রানি ও নিপীড়নের অনেক বিষয় অনুপস্থিত। প্রচলিত আইনে সীমাবদ্ধতার কারণে যৌন হয়রানি ও নিপীড়নের অনেক বিষয়ে প্রতিকারের ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয় না। এ ছাড়া প্রচলিত আইনী বিধি-বিধান প্রতিরোধমূলক নয়, শুধুই শাস্তিমূলক। সব দিক বিবেচনায় যৌন হয়রানি ও নিপীড়ন রোধে প্রতিরোধমূলক ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থাসহ পৃথক আইন প্রয়োজন।
সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাসুদা রেহানা বেগম। তিনি জানান, বিগত বছরগুলোতে উত্ত্যক্তকরণ, যৌন হয়রানি ও নিপীড়নের ঘটনার ভয়াবহতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বখাটেদের উৎপাতে তরুণী ও কন্যাশিশুদের আত্মহননের মতো ঘটনা ঘটছে। সাধারন জনগণ, নারী ও মানবাধিকার সংস্থা, রাজনৈতিক ব্যক্তি, প্রশাসনসহ সরকারের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বখাটেদের উৎপাত থেকে তাদের রক্ষা করা দূরূহ হয়ে পড়ছে। ফলে যৌন হয়রানি ও নিপীড়ন প্রতিরোধ এবং নির্মূলে একটি পৃথক আইনী কাঠামোর প্রয়োজন অনুভূত হচ্ছে।
সভায় জানানো হয়, ২০০৯ সালে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে আইন প্রনয়নে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা আসে। এরপর ২০১০ সালে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে আইনের খসড়া প্রস্তাবনা তৈরি করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোতে জমা দেয়। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পক্ষ থেকেও ২০২২ সালে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইনের খসড়া প্রস্তাবনা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হয়।
প্রধান অতিথি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ২০০২ সাল থেকে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ সংক্রান্ত আইন প্রনয়নের কথা বলা হচ্ছে। এ বিষয়ে আদালতের নির্দেশনাও রয়েছে ৷ আইনের খসড়াও হয়েছে। তারপরেও আইনটি প্রনয়নে এত দীর্ঘসূত্রিতা হওয়ার কথা নয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম ৷ তিনি বলেন, অনেকেই নারীকে মা, বোন, কন্যা উল্লেখ করে নারীর সম্মান মর্যাদার কথা বলেন। শুধু সম্মান মর্যাদা নয়, নারীর প্রাপ্য অধিকারটুকু দিতে হবে ৷ যতদিন পর্যন্ত সমতা প্রতিষ্ঠিত না হয়, ততদিন পর্যন্ত নারীর জন্য পৃথক আইন ও বিধিমালার প্রয়োজন আছে।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদা পারভীন, জাতীয় কন্যাশিশু এডভোকেসি ফোরামের সম্পাদক নাছিমা আক্তার জলি বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু প্রমুখ।
চট্টগ্রামের কালুরঘাট সেতুতে ঢাকাগামী একটি ট্রেনের সঙ্গে সিএনজি চালিত অটোরিকশার সংঘর্ষে অন্তত তিনজন নিহত ও পাঁচজন আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে একজনের পরিচয় জানা গেছে। তাঁর নাম তুষার, তিনি দুর্ঘটনাকবলিত অটোরিকশার চালক।
৪ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আগামীকাল শুক্রবার দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও আশপাশের জেলার শতাধিক গ্রামে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করা হবে। জেলার সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা হানাফি মাজহাবের অনুসরণ করে হজের পরের দিন ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন।
৮ ঘণ্টা আগেসভায় যোগ দিতে সরকারি গাড়িতেই রাজশাহী এসেছিলেন নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। সভা শেষ করে সোজা হাটে গিয়ে তিনি কোরবানির গরু কিনেছেন। তারপর সেই সরকারি গাড়িতেই তুলে নিয়ে গেছেন গরু। আজ বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা দেখা দিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পশুর হাট বসেছে। রাজধানীর ২১টি স্থানে ছড়িয়ে থাকা এসব পশুর হাটে আজ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে জমে উঠেছে বেচাকেনা। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকে হাটগুলোতে প্রচণ্ড ভিড় লক্ষ করা গেছে। অফিস-আদালতের ছুটি শুরু হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানের পশুর
৯ ঘণ্টা আগে