নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, সন্ত্রাস দমন আইনে নিষিদ্ধ হচ্ছে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ নামে সংগঠনটি। আজ বুধবার সন্ধ্যায় সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছিলেন, বুধবারের মধ্যে নির্বাহী আদেশে জামায়াত নিষিদ্ধ হচ্ছে। জামায়াত নিষিদ্ধ হওয়ার বিষয়ে প্রজ্ঞাপন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালের সন্ত্রাস বিরোধী আইনের ১৮ অনুচ্ছেদে এমন একটি সুযোগ রয়েছে। কাজ চলছে, যে কোনো সময় সিদ্ধান্ত এলে আমরা ঘোষণা দেব। আইনের ১৮ অনুচ্ছেদের (১) উপধারায় বলা আছে, এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকার, কোনো ব্যক্তি বা সত্তা সন্ত্রাসী কার্যের সহিত জড়িত রয়েছে মর্মে যুক্তিসংগত কারণের ভিত্তিতে, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, উক্ত ব্যক্তিকে তফসিলে তালিকাভুক্ত করতে পারবে বা সত্তাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা ও তফসিলে তালিকাভুক্ত করতে পারবে। আজকের মধ্যে জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ হবে কিনা-এই প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক কিছু হতে পারে, তবে এখনো আমি বলব এটা প্রক্রিয়াধীন।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জামায়াত-শিবিরই তো এই অবস্থা তৈরি করে রেখেছে। এই অবস্থা তৈরি করার পেছনে তাদের যথেষ্ট যোগসাজশ রয়েছে। কোটা আন্দোলনের সবকিছু মেনে নেওয়ার পরেও আন্দোলন থামছে না, সহিংসতায় রূপ নিয়েছে।
জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধে নতুন করে দেশে অশান্তি হবে কিনা জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘পরামর্শদাতারা পরামর্শ না দিলে ছাত্ররা ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড ঘটাতো না। এই যে এত মানুষ হতাহত হয়েছে, সবই কী পুলিশের গুলিতে হয়েছে? আমরাও প্রকাশ করব, কার গুলিতে কতজন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে। সবই আমরা প্রকাশ করব। এসব কিছু ছাত্ররা করেনি। ছাত্রদের পেছন থেকে জামায়াত-বিএনপি ও অন্য জঙ্গি সংগঠনগুলোও সম্পৃক্ত ছিল।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, অনেকদিন ধরে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করার যে দাবি ছিল, সেটার বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চলছে। এই পরিস্থিতির অবনতির জন্য যারা রয়েছেন, তাদেরও আইনের সামনে আনার জন্য প্রক্রিয়া চলছে। যারা এগুলো করছেন, জনগণকে সে সম্পর্কে জানাতে হবে।
জামায়াত-শিবিরের নিষিদ্ধের প্রক্রিয়া কী এবং কোন পর্যায়ে রয়েছে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যখন জামায়াত-শিবির আগেই নিষিদ্ধ ছিল। জিয়াউর রহমান এসে তাদের দল করার রাজনৈতিক অধিকার দিয়েছে। এ দেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দলগুলো এবং সুশীল সমাজও জামায়াত নিষিদ্ধের কথা বলে এসেছে। এটা জনগণেরও দাবি।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, গত সোমবার প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ১৪ দলের সঙ্গে বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে সবাই এ দলটিকে নিষিদ্ধ করার জন্য পরামর্শ দিয়েছে। কোটা আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় ঘটনায় পেছন থেকে পরামর্শ না দিলে এত ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড ঘটতো না।
মন্ত্রী বলেন, ‘সব হতাহতই কী পুলিশের গুলিতে হয়েছে? আমরাও প্রকাশ করব কার গুলিতে কতজন হতাহত হয়েছে।’
জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ওই বৈঠকে কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, তারা জিজ্ঞাসা করেছেন আর কতদিনের মধ্যে অবস্থা দেশের স্বাভাবিক হবে। তাঁকে বলা হয়েছে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে। অল্পসময়ের মধ্যেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। কারফিউ তুলে নেওয়া সম্ভব হবে এবং সামরিক বাহিনী ব্যারাকে ফিরে যাবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুই-একজন কিশোর নিহত হওয়ার কথা তারা জানতে চেয়েছিলেন। এই কিশোর যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল। তার ভিডিও অন্যান্য যে কথোপকথন প্রকাশ করা হয়েছে, তাতেই তাকে শনাক্ত করা হয়েছে। সে তো পুলিশ হত্যা করেছেই, পরে তাকে দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে রেখেছে। এই কাজ শেষ করে সে যার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত, তাকে ফোন করে জানিয়েছে যে পুলিশ হত্যা করতে পেরেছি, তাকে ঝুলিয়ে দিয়েছি। অপরপ্রান্ত থেকে তাকে শাবাশ দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এই কিশোরকে আমরা কোথায় নেব? তার কাছেই প্রশ্ন রেখেছি। তাকে কিশোর সংশোধনাগারে রাখা হয়েছে, আইন অনুসারে তার ব্যবস্থা হচ্ছে। প্রাণহানির বিষয়ে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন, তাদের দেখতে গিয়েছেন, তাদেরকে কিছু নগদ টাকা সাহায্য করেছেন। এই ঘটনা পুলিশ বা নিরাপত্তা বাহিনী ইচ্ছা করে কিংবা কারও প্ররোচনায় করেনি। তারা জানমাল ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষায় গুলি চালাতে বাধ্য হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শিশু-কিশোরদের সামনে রেখে তাদের পেছনে ছিল আসল ব্যক্তিরা। তারা আগুন ধরিয়েছে, মানুষ হত্যা করেছে। চরম ধৈর্যের সঙ্গে আমাদের পুলিশ বাহিনী তাদের মোকাবিলা করেছে।
সেনাবাহিনী জাতিসংঘ লেখা এপিসি ভেহিকল ব্যবহার করার বিষয়ে জানতে চেয়েছে। তাকে বলা হয়েছে এটা জাতিসংঘ থেকে ফেরত এনেছে, সেনাবাহিনী তাড়াহুড়ো করে সেটা বের করেছে। যখন দৃশ্যমান হয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
বর্তমান তদন্তের আগ্রহের বিষয়ে জানতে চেয়েছে কিনা-এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, একজন সদস্যের একটি বিচারবিভাগীয় তদন্ত কমিশন ছিল। সংখ্যা বাড়িয়ে আরও শক্তিশালী করা হচ্ছে। তদন্ত শুধু তাদেরই না, পুলিশেরও তদন্ত হবে। কেন পুলিশ গুলি করতে বাধ্য হল, সেই তদন্ত হবে। কেউ ভুল করে থাকলে সেটাও দেখা হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, সন্ত্রাস দমন আইনে নিষিদ্ধ হচ্ছে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ নামে সংগঠনটি। আজ বুধবার সন্ধ্যায় সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছিলেন, বুধবারের মধ্যে নির্বাহী আদেশে জামায়াত নিষিদ্ধ হচ্ছে। জামায়াত নিষিদ্ধ হওয়ার বিষয়ে প্রজ্ঞাপন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালের সন্ত্রাস বিরোধী আইনের ১৮ অনুচ্ছেদে এমন একটি সুযোগ রয়েছে। কাজ চলছে, যে কোনো সময় সিদ্ধান্ত এলে আমরা ঘোষণা দেব। আইনের ১৮ অনুচ্ছেদের (১) উপধারায় বলা আছে, এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকার, কোনো ব্যক্তি বা সত্তা সন্ত্রাসী কার্যের সহিত জড়িত রয়েছে মর্মে যুক্তিসংগত কারণের ভিত্তিতে, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, উক্ত ব্যক্তিকে তফসিলে তালিকাভুক্ত করতে পারবে বা সত্তাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা ও তফসিলে তালিকাভুক্ত করতে পারবে। আজকের মধ্যে জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ হবে কিনা-এই প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক কিছু হতে পারে, তবে এখনো আমি বলব এটা প্রক্রিয়াধীন।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জামায়াত-শিবিরই তো এই অবস্থা তৈরি করে রেখেছে। এই অবস্থা তৈরি করার পেছনে তাদের যথেষ্ট যোগসাজশ রয়েছে। কোটা আন্দোলনের সবকিছু মেনে নেওয়ার পরেও আন্দোলন থামছে না, সহিংসতায় রূপ নিয়েছে।
জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধে নতুন করে দেশে অশান্তি হবে কিনা জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘পরামর্শদাতারা পরামর্শ না দিলে ছাত্ররা ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড ঘটাতো না। এই যে এত মানুষ হতাহত হয়েছে, সবই কী পুলিশের গুলিতে হয়েছে? আমরাও প্রকাশ করব, কার গুলিতে কতজন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে। সবই আমরা প্রকাশ করব। এসব কিছু ছাত্ররা করেনি। ছাত্রদের পেছন থেকে জামায়াত-বিএনপি ও অন্য জঙ্গি সংগঠনগুলোও সম্পৃক্ত ছিল।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, অনেকদিন ধরে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করার যে দাবি ছিল, সেটার বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চলছে। এই পরিস্থিতির অবনতির জন্য যারা রয়েছেন, তাদেরও আইনের সামনে আনার জন্য প্রক্রিয়া চলছে। যারা এগুলো করছেন, জনগণকে সে সম্পর্কে জানাতে হবে।
জামায়াত-শিবিরের নিষিদ্ধের প্রক্রিয়া কী এবং কোন পর্যায়ে রয়েছে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যখন জামায়াত-শিবির আগেই নিষিদ্ধ ছিল। জিয়াউর রহমান এসে তাদের দল করার রাজনৈতিক অধিকার দিয়েছে। এ দেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দলগুলো এবং সুশীল সমাজও জামায়াত নিষিদ্ধের কথা বলে এসেছে। এটা জনগণেরও দাবি।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, গত সোমবার প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ১৪ দলের সঙ্গে বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে সবাই এ দলটিকে নিষিদ্ধ করার জন্য পরামর্শ দিয়েছে। কোটা আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় ঘটনায় পেছন থেকে পরামর্শ না দিলে এত ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড ঘটতো না।
মন্ত্রী বলেন, ‘সব হতাহতই কী পুলিশের গুলিতে হয়েছে? আমরাও প্রকাশ করব কার গুলিতে কতজন হতাহত হয়েছে।’
জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ওই বৈঠকে কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, তারা জিজ্ঞাসা করেছেন আর কতদিনের মধ্যে অবস্থা দেশের স্বাভাবিক হবে। তাঁকে বলা হয়েছে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে। অল্পসময়ের মধ্যেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। কারফিউ তুলে নেওয়া সম্ভব হবে এবং সামরিক বাহিনী ব্যারাকে ফিরে যাবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুই-একজন কিশোর নিহত হওয়ার কথা তারা জানতে চেয়েছিলেন। এই কিশোর যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল। তার ভিডিও অন্যান্য যে কথোপকথন প্রকাশ করা হয়েছে, তাতেই তাকে শনাক্ত করা হয়েছে। সে তো পুলিশ হত্যা করেছেই, পরে তাকে দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে রেখেছে। এই কাজ শেষ করে সে যার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত, তাকে ফোন করে জানিয়েছে যে পুলিশ হত্যা করতে পেরেছি, তাকে ঝুলিয়ে দিয়েছি। অপরপ্রান্ত থেকে তাকে শাবাশ দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এই কিশোরকে আমরা কোথায় নেব? তার কাছেই প্রশ্ন রেখেছি। তাকে কিশোর সংশোধনাগারে রাখা হয়েছে, আইন অনুসারে তার ব্যবস্থা হচ্ছে। প্রাণহানির বিষয়ে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন, তাদের দেখতে গিয়েছেন, তাদেরকে কিছু নগদ টাকা সাহায্য করেছেন। এই ঘটনা পুলিশ বা নিরাপত্তা বাহিনী ইচ্ছা করে কিংবা কারও প্ররোচনায় করেনি। তারা জানমাল ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষায় গুলি চালাতে বাধ্য হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শিশু-কিশোরদের সামনে রেখে তাদের পেছনে ছিল আসল ব্যক্তিরা। তারা আগুন ধরিয়েছে, মানুষ হত্যা করেছে। চরম ধৈর্যের সঙ্গে আমাদের পুলিশ বাহিনী তাদের মোকাবিলা করেছে।
সেনাবাহিনী জাতিসংঘ লেখা এপিসি ভেহিকল ব্যবহার করার বিষয়ে জানতে চেয়েছে। তাকে বলা হয়েছে এটা জাতিসংঘ থেকে ফেরত এনেছে, সেনাবাহিনী তাড়াহুড়ো করে সেটা বের করেছে। যখন দৃশ্যমান হয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
বর্তমান তদন্তের আগ্রহের বিষয়ে জানতে চেয়েছে কিনা-এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, একজন সদস্যের একটি বিচারবিভাগীয় তদন্ত কমিশন ছিল। সংখ্যা বাড়িয়ে আরও শক্তিশালী করা হচ্ছে। তদন্ত শুধু তাদেরই না, পুলিশেরও তদন্ত হবে। কেন পুলিশ গুলি করতে বাধ্য হল, সেই তদন্ত হবে। কেউ ভুল করে থাকলে সেটাও দেখা হবে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৩ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৪ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৫ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৫ ঘণ্টা আগে