নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চাকরি ফিরে পাওয়ার দাবিতে ৪০তম ব্যাচের অব্যাহতি পাওয়া শিক্ষানবিশ (ক্যাডেট) উপপরিদর্শকেরা (এসআই) পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে মানববন্ধন করেছেন। আজ সোমবার সকাল থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত তাঁরা পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে অবস্থান করেন। তাঁরা জানিয়েছেন, আগামীকাল মঙ্গলবারও এই মানববন্ধন চালিয়ে যাবেন।
আজ সকালে রাজধানীর গুলিস্তানে পুলিশ সদর দপ্তরের সামনের সড়কের এক পাশে অব্যাহতি পাওয়া শিক্ষানবিশ এসআইরা মানববন্ধন শুরু করেন। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা বিভিন্ন স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড বহন করেন; যেমন ‘এক বছরের পরিশ্রম, বৃথা কেন জানতে চাই’; ‘দাবি মোদের একটাই, চাকরি পুনর্বহাল চাই’; ‘বেতন ছাড়া ৩৬৫ দিন, আমার চাকরি ফিরিয়ে দিন’।
অব্যাহতি পাওয়া শিক্ষানবিশ এসআই রাশেদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সবাই তাঁদের চাকরি ফিরে পাচ্ছেন, অথচ আমরা প্রশিক্ষণ নিয়েও দুই বছর ধরে ঘুরছি। চাকরি ফিরে পাচ্ছি না। আমরা পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) স্যারের কাছে স্মারকলিপি জমা দিয়েছিলাম। আমাদের বিষয়গুলো নাকি পুলিশের আইন শাখায় পাঠানো হয়েছে। কিন্তু আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত পাইনি।’
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া ব্যক্তিরা জানান, শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমিতে ৪০তম ব্যাচের প্রশিক্ষণ শেষ হওয়ার মাত্র কিছু দিন আগে চার ধাপে ৩২১ জনকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তাঁদের অভিযোগ, কোনো ধরনের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়েই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে তাঁরা কয়েক মাস ধরে আন্দোলন করে আসছেন এবং দুই দিন ধরে পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে মানববন্ধন করছেন।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া অব্যাহতি পাওয়া এসআই আতিয়া আক্তার আশা বলেন, ‘ছয় মাস ধরে মানববন্ধন, অনশনসহ বিভিন্নভাবে আমরা দাবি জানিয়ে আসছি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের আশ্বাস দেওয়ার পরও আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত জানানো হয়নি। তাই আইজিপি স্যারের কাছে আমাদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছি। কিন্তু পুলিশ সদর দপ্তর থেকেও কোনো কিছু জানানো হচ্ছে না। যত দিন পর্যন্ত চাকরি ফিরে না পাব, আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
উল্লেখ্য, রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমিতে প্রশিক্ষণ চলাকালে শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে ৪০তম ব্যাচের ৩২১ জন ক্যাডেট এসআইকে চার ধাপে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। কারণ হিসেবে নাশতা না খেয়ে হট্টগোল, প্রশিক্ষকের আদেশ না শোনা, অমনোযোগিতার মতো অভিযোগগুলো দেখানো হয়েছিল। অব্যাহতি পাওয়ার পর থেকেই তাঁরা চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন।
চাকরি ফিরে পাওয়ার দাবিতে ৪০তম ব্যাচের অব্যাহতি পাওয়া শিক্ষানবিশ (ক্যাডেট) উপপরিদর্শকেরা (এসআই) পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে মানববন্ধন করেছেন। আজ সোমবার সকাল থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত তাঁরা পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে অবস্থান করেন। তাঁরা জানিয়েছেন, আগামীকাল মঙ্গলবারও এই মানববন্ধন চালিয়ে যাবেন।
আজ সকালে রাজধানীর গুলিস্তানে পুলিশ সদর দপ্তরের সামনের সড়কের এক পাশে অব্যাহতি পাওয়া শিক্ষানবিশ এসআইরা মানববন্ধন শুরু করেন। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা বিভিন্ন স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড বহন করেন; যেমন ‘এক বছরের পরিশ্রম, বৃথা কেন জানতে চাই’; ‘দাবি মোদের একটাই, চাকরি পুনর্বহাল চাই’; ‘বেতন ছাড়া ৩৬৫ দিন, আমার চাকরি ফিরিয়ে দিন’।
অব্যাহতি পাওয়া শিক্ষানবিশ এসআই রাশেদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সবাই তাঁদের চাকরি ফিরে পাচ্ছেন, অথচ আমরা প্রশিক্ষণ নিয়েও দুই বছর ধরে ঘুরছি। চাকরি ফিরে পাচ্ছি না। আমরা পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) স্যারের কাছে স্মারকলিপি জমা দিয়েছিলাম। আমাদের বিষয়গুলো নাকি পুলিশের আইন শাখায় পাঠানো হয়েছে। কিন্তু আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত পাইনি।’
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া ব্যক্তিরা জানান, শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমিতে ৪০তম ব্যাচের প্রশিক্ষণ শেষ হওয়ার মাত্র কিছু দিন আগে চার ধাপে ৩২১ জনকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তাঁদের অভিযোগ, কোনো ধরনের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়েই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে তাঁরা কয়েক মাস ধরে আন্দোলন করে আসছেন এবং দুই দিন ধরে পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে মানববন্ধন করছেন।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া অব্যাহতি পাওয়া এসআই আতিয়া আক্তার আশা বলেন, ‘ছয় মাস ধরে মানববন্ধন, অনশনসহ বিভিন্নভাবে আমরা দাবি জানিয়ে আসছি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের আশ্বাস দেওয়ার পরও আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত জানানো হয়নি। তাই আইজিপি স্যারের কাছে আমাদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছি। কিন্তু পুলিশ সদর দপ্তর থেকেও কোনো কিছু জানানো হচ্ছে না। যত দিন পর্যন্ত চাকরি ফিরে না পাব, আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
উল্লেখ্য, রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমিতে প্রশিক্ষণ চলাকালে শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে ৪০তম ব্যাচের ৩২১ জন ক্যাডেট এসআইকে চার ধাপে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। কারণ হিসেবে নাশতা না খেয়ে হট্টগোল, প্রশিক্ষকের আদেশ না শোনা, অমনোযোগিতার মতো অভিযোগগুলো দেখানো হয়েছিল। অব্যাহতি পাওয়ার পর থেকেই তাঁরা চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন।
তখন ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিকের নেতৃত্বে শেখ রাসেল হলে হামলা চালিয়ে বিভিন্ন কক্ষের জানালার কাঁচ ভাঙচুর করা হয়। অন্য পক্ষ পাল্টা হামলা চালিয়ে এএসভিএম বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী নাহিদ ইসলাম এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ
৫ মিনিট আগেবাগেরহাটের একটি সংসদীয় আসন কমিয়ে দেওয়ার প্রস্তাবে জেলাবাসীর মধ্যে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন গতকাল বুধবার জেলার চারটি আসন কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব প্রকাশ করেছে। নির্বাচন কমিশনের এমন প্রস্তাবের খবর প্রকাশের পর জেলার রাজনৈতিক মহল এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক
১০ মিনিট আগে১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলো। ১৬ ডিসেম্বরের পর হঠাৎ একটা বাহিনীর আবির্ভাব ঘটল। আমরা সেটাকে বলতাম সিক্সটিন ডিভিশন। এবারও আপনাদের সামনে আরেকটি সংকট হচ্ছে ভুয়া সমন্বয়ক। এটাও সবাইকে সামাল দিতে হচ্ছে। আমার অফিসেও এভাবে ভুয়া সমন্বয়ক পেয়েছি। সমন্বয়ক ভুয়া আর প্রকৃত যেই হোক না কেন, তাকে অবৈধভাবে সুযোগ দেওয়ার কো
১৭ মিনিট আগেখুলনায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মো. রকমান (২৫) নামের একজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এ নিয়ে মাত্র ১০ দিনের ব্যবধানে খুলনায় চারজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
২৬ মিনিট আগে