মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুরে গতকাল বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পৃথক দুটি মামলায় জ্ঞাত-অজ্ঞাত প্রায় ১৭০০ জনের নামে মামলা করা হয়েছে।
পুলিশের ওপর হামলা, অস্ত্র লুটের চেষ্টা ও বিস্ফোরক দ্রব্য বিস্ফোরণের অভিযোগ এনে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সদর থানার উপপরিদর্শক মোহাম্মদ মাঈনউদ্দিন বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মহিউদ্দিনকে প্রধান আসামি করে ৩১৩ জনের নাম উল্লেখ এবং ১২০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
এদিকে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ এনে পঞ্চসার ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের সদস্য আব্দুল মালেক বাদী হয়ে ৫২ জনের নাম করে উল্লেখ এবং অজ্ঞাত ১৫০-২০০ জনের বিরুদ্ধে মুন্সিগঞ্জ সদর থানায় অপর একটি মামলা দায়ের করেন।
মুন্সিগঞ্জ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন দেব আজকের পত্রিকাকে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘গতকাল বুধবার পুলিশের ওপর হামলা, অস্ত্র লুটের চেষ্টা ও গাড়ি পুড়িয়ে ভাঙচুরের ঘটনাসহ নানা অভিযোগে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সেখানে যারা সংঘর্ষ করেছিল তাদের বিরুদ্ধেই মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় এই পর্যন্ত ২৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মুন্সিগঞ্জ আদালতে পাঠানো হবে। তাদের বিরুদ্ধে আদালতে রিমান্ড চাওয়া হবে। বাকিদের ধরতে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
এদিকে বিএনপি নেতাদের দাবি, সংঘর্ষের ঘটনার পর থেকে পুলিশ নেতা-কর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে অভিযান চালাচ্ছে। এতে করে নিজ বাড়ি ও এলাকা ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন নেতা-কর্মীরা।
মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপি আহ্বায়ক মো. মহিউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীরা তাঁদের বাড়িতে থাকতে পারছে না। পুলিশ বাড়িতে বাড়িতে অভিযান চালাচ্ছে। বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছে।’
গতকালের ঘটনায় জন্য পুলিশের উসকানিই দায়ী ছিল বলে অভিযোগ করে মহিউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীদের মিছিল থেকে পুলিশ ব্যানার ছিনিয়ে নিয়ে উসকানি দেয়। মিডিয়ায় প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজে প্রমাণ রয়েছে। গতকালের ঘটনায় শতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছে।’
উল্লেখ্য, গতকাল বুধবার বিকেলে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ, সাংবাদিক, বিএনপি নেতা-কর্মীসহ অন্তত ৮০ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। সংঘর্ষে পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুরে গতকাল বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পৃথক দুটি মামলায় জ্ঞাত-অজ্ঞাত প্রায় ১৭০০ জনের নামে মামলা করা হয়েছে।
পুলিশের ওপর হামলা, অস্ত্র লুটের চেষ্টা ও বিস্ফোরক দ্রব্য বিস্ফোরণের অভিযোগ এনে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সদর থানার উপপরিদর্শক মোহাম্মদ মাঈনউদ্দিন বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মহিউদ্দিনকে প্রধান আসামি করে ৩১৩ জনের নাম উল্লেখ এবং ১২০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
এদিকে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ এনে পঞ্চসার ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের সদস্য আব্দুল মালেক বাদী হয়ে ৫২ জনের নাম করে উল্লেখ এবং অজ্ঞাত ১৫০-২০০ জনের বিরুদ্ধে মুন্সিগঞ্জ সদর থানায় অপর একটি মামলা দায়ের করেন।
মুন্সিগঞ্জ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন দেব আজকের পত্রিকাকে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘গতকাল বুধবার পুলিশের ওপর হামলা, অস্ত্র লুটের চেষ্টা ও গাড়ি পুড়িয়ে ভাঙচুরের ঘটনাসহ নানা অভিযোগে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সেখানে যারা সংঘর্ষ করেছিল তাদের বিরুদ্ধেই মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় এই পর্যন্ত ২৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মুন্সিগঞ্জ আদালতে পাঠানো হবে। তাদের বিরুদ্ধে আদালতে রিমান্ড চাওয়া হবে। বাকিদের ধরতে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
এদিকে বিএনপি নেতাদের দাবি, সংঘর্ষের ঘটনার পর থেকে পুলিশ নেতা-কর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে অভিযান চালাচ্ছে। এতে করে নিজ বাড়ি ও এলাকা ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন নেতা-কর্মীরা।
মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপি আহ্বায়ক মো. মহিউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীরা তাঁদের বাড়িতে থাকতে পারছে না। পুলিশ বাড়িতে বাড়িতে অভিযান চালাচ্ছে। বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছে।’
গতকালের ঘটনায় জন্য পুলিশের উসকানিই দায়ী ছিল বলে অভিযোগ করে মহিউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীদের মিছিল থেকে পুলিশ ব্যানার ছিনিয়ে নিয়ে উসকানি দেয়। মিডিয়ায় প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজে প্রমাণ রয়েছে। গতকালের ঘটনায় শতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছে।’
উল্লেখ্য, গতকাল বুধবার বিকেলে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ, সাংবাদিক, বিএনপি নেতা-কর্মীসহ অন্তত ৮০ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। সংঘর্ষে পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
শাকিব খানের আলোচিত তাণ্ডব সিনেমার শো চলার সময় ময়মনসিংহ সদরের ছায়াবাণী হলে ভাঙচুর ও টাকা লুটের ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার বিকেলের এ ঘটনা ঘটে। কারিগরি ত্রুটিতে শো বিঘ্নিত হলে উত্তেজিত দর্শকরা এ কাণ্ড ঘটায়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের পর আবার শো চালু হয়।
১ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহায় জমে উঠেছে ঢাকা ও আশেপাশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টার পর থেকে ধীরে ধীরে পর্যটন কেন্দ্রে দর্শনার্থীরা আশা শুরু করে দিয়েছে। কোরবানি ঈদের দিনেই দর্শনার্থীদের সংখ্যাটা কম থাকলেও সন্ধ্যার পরে লোকসমাগম বেশি হবে বলে প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের। বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত এবং একই সঙ্গে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা নগরীর দামপাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কন্ট্রোল রুমে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এই ঘোষণার কথা জানান।
২ ঘণ্টা আগেশেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে