নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক উপকমিটির সদস্য ছিলেন। সখ্য রয়েছে বড় বড় নেতার সঙ্গে। আছে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে ওঠাবসা। ক্লাব পার্টি আর ব্যবসা নিয়েই ব্যস্ত থাকেন। হঠাৎই আওয়ামী লীগের নামের সঙ্গে মিল রেখে নামসর্বস্ব সংগঠন ‘চাকরিজীবী লীগ’ নিয়োগ দেওয়ার পোস্টার তাঁর নামে ছড়িয়ে পড়ায় ‘এলোমেলো’ হয়ে যায় হেলেনা জাহাঙ্গীরের জীবন। ইতিমধ্যে দলীয় পদ হারানোর পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সম্মানহানি করার অপচেষ্টার অভিযোগে গত বৃহস্পতিবার র্যাব তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে।
গুলশান থানায় করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় হেলেনা জাহাঙ্গীরের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হেলেনার পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন করলে গতকাল শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গ্রেপ্তারের পর র্যাব বলছে, হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা হবে। তবে গতকাল শুক্রবার গুলশান থানায় তাঁর বিরুদ্ধে দুটি মামলা হয়েছে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলছেন, ‘অ্যাকশন শুরু হয়ে গেছে। সুযোগসন্ধানী দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ গতকাল রাজধানীর কুর্মিটোলায় র্যাব সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বাহিনীর লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, হেলেনা একজন উচ্চাভিলাষী নারী। র্যাবের সাইবার মনিটরিং টিম বেশ কিছুদিন ধরে তাঁকে নজরদারিতে রেখেছিল। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে মিথ্যাচার, অপপ্রচার ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা ও ব্যক্তিদের সম্মানহানি করার অপচেষ্টার অভিযোগে গুলশানের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বাসা থেকে বিদেশি মাদক, বন্য প্রাণীর চামড়া, ওয়াকিটকি, জুয়া (ক্যাসিনো) খেলার সরঞ্জামসহ বিদেশি মুদ্রা জব্দ করা হয়।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, হেলেনা জাহাঙ্গীরকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তিনি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের মানহানি ও সুনাম নষ্ট করেছেন। এ ছাড়া তিনি মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার করে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেন। খ্যাতি লাভের আশায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে ছবি তুলে তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে সম্মানিত ব্যক্তিদের বিব্রত করেন। অনৈতিক পন্থায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেকে খ্যাতনামা হিসেবে উপস্থাপন করতে চতুরতার আশ্রয় নেন।
আর এ কাজের হাতিয়ার হিসেবে হেলেনা ব্যবহার করেন নিজের অনুমোদনহীন জয়যাত্রা টেলিভিশন। অভিযোগ আছে, এখানেও কর্মী ও সাংবাদিক নিয়োগের নামে চাঁদাবাজি ও প্রতারণা করে আসছিলেন তিনি। জানা যায়, এই টিভির উপদেষ্টা হিসেবে আছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী।
জানতে চাইলে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, ‘দেশে অল্প কয়েকজন নারী উদ্যোক্তাদের মধ্যে তিনি একজন। আমার সঙ্গে দীর্ঘকাল ধরে পরিচয় আছে। উনি লিখিতভাবে বছর দু-এক আগে আমাকে জয়যাত্রা টেলিভিশনের উপদেষ্টা হওয়ার জন্য আবেদন করেন। আমি তাঁকে বলেছিলাম, প্রয়োজন হলে অনুমতির জন্য সহযোগিতা করব, কিন্তু আমি উপদেষ্টা হিসেবে এটার সঙ্গে সম্পৃক্ত না। টেলিভিশনটা কীভাবে চলে সেটা আমি জানি না।’
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, অনুমোদন না নিয়ে টেলিভিশন নামে অনলাইনে প্রচার চালানো ‘আইপিটিভি’র বিরুদ্ধে শিগ্গির ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
র্যাব বলছে, অপকৌশলের মাধ্যমে ‘মাদার তেরেসা’, ‘পল্লি মাতা’ ও ‘প্রবাসী মাতা’ হিসেবে পরিচিতি পেতে চেয়েছিলেন উচ্চাভিলাষী হেলেনা জাহাঙ্গীর। এ ছাড়া অস্ট্রিয়াপ্রবাসী আলোচিত সেফুদার সঙ্গে যোগাযোগ ও লেনদেন ছিল তাঁর।
হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ৫ মামলা: গতকাল বিকেলে হেলেনা জাহাঙ্গীরকে গুলশান থানায় হস্তান্তর করে র্যাব। ডিএমপির গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) সুদীপ্ত কুমার চক্রবর্তী বলেন, ‘হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা হয়েছে। এ ছাড়া বিশেষ ক্ষমতা আইন, বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ও টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইনের চারটি ধারায় আরও একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
তবে আওয়ামী লীগের এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এগুলো আসলেই কিছু হবে না। কয়েক দিন আলোচনা হবে। অন্য আলোচনা শুরু হলে এটা সবাই ভুলে যাবে। এ রকম দোকানদারেরা আবারও সক্রিয় হবে।’
কে এই হেলেনা জাহাঙ্গীর
হেলেনা জাহাঙ্গীর ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) সদস্য এবং নির্বাচিত পরিচালক। পোশাকশিল্পের মালিকদের দুই সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএরও সক্রিয় সদস্য তিনি। জয়যাত্রা নামে একটি আইপি টেলিভিশনেরও মালিক। আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক উপকমিটির সদস্য ছিলেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। সাম্প্রতিক ঘটনার পর তাঁকে ওই কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হয়। কুমিল্লা জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ছিলেন তিনি।
আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক উপকমিটির সদস্য ছিলেন। সখ্য রয়েছে বড় বড় নেতার সঙ্গে। আছে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে ওঠাবসা। ক্লাব পার্টি আর ব্যবসা নিয়েই ব্যস্ত থাকেন। হঠাৎই আওয়ামী লীগের নামের সঙ্গে মিল রেখে নামসর্বস্ব সংগঠন ‘চাকরিজীবী লীগ’ নিয়োগ দেওয়ার পোস্টার তাঁর নামে ছড়িয়ে পড়ায় ‘এলোমেলো’ হয়ে যায় হেলেনা জাহাঙ্গীরের জীবন। ইতিমধ্যে দলীয় পদ হারানোর পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সম্মানহানি করার অপচেষ্টার অভিযোগে গত বৃহস্পতিবার র্যাব তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে।
গুলশান থানায় করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় হেলেনা জাহাঙ্গীরের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হেলেনার পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন করলে গতকাল শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গ্রেপ্তারের পর র্যাব বলছে, হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা হবে। তবে গতকাল শুক্রবার গুলশান থানায় তাঁর বিরুদ্ধে দুটি মামলা হয়েছে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলছেন, ‘অ্যাকশন শুরু হয়ে গেছে। সুযোগসন্ধানী দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ গতকাল রাজধানীর কুর্মিটোলায় র্যাব সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বাহিনীর লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, হেলেনা একজন উচ্চাভিলাষী নারী। র্যাবের সাইবার মনিটরিং টিম বেশ কিছুদিন ধরে তাঁকে নজরদারিতে রেখেছিল। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে মিথ্যাচার, অপপ্রচার ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা ও ব্যক্তিদের সম্মানহানি করার অপচেষ্টার অভিযোগে গুলশানের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বাসা থেকে বিদেশি মাদক, বন্য প্রাণীর চামড়া, ওয়াকিটকি, জুয়া (ক্যাসিনো) খেলার সরঞ্জামসহ বিদেশি মুদ্রা জব্দ করা হয়।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, হেলেনা জাহাঙ্গীরকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তিনি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের মানহানি ও সুনাম নষ্ট করেছেন। এ ছাড়া তিনি মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার করে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেন। খ্যাতি লাভের আশায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে ছবি তুলে তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে সম্মানিত ব্যক্তিদের বিব্রত করেন। অনৈতিক পন্থায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেকে খ্যাতনামা হিসেবে উপস্থাপন করতে চতুরতার আশ্রয় নেন।
আর এ কাজের হাতিয়ার হিসেবে হেলেনা ব্যবহার করেন নিজের অনুমোদনহীন জয়যাত্রা টেলিভিশন। অভিযোগ আছে, এখানেও কর্মী ও সাংবাদিক নিয়োগের নামে চাঁদাবাজি ও প্রতারণা করে আসছিলেন তিনি। জানা যায়, এই টিভির উপদেষ্টা হিসেবে আছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী।
জানতে চাইলে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, ‘দেশে অল্প কয়েকজন নারী উদ্যোক্তাদের মধ্যে তিনি একজন। আমার সঙ্গে দীর্ঘকাল ধরে পরিচয় আছে। উনি লিখিতভাবে বছর দু-এক আগে আমাকে জয়যাত্রা টেলিভিশনের উপদেষ্টা হওয়ার জন্য আবেদন করেন। আমি তাঁকে বলেছিলাম, প্রয়োজন হলে অনুমতির জন্য সহযোগিতা করব, কিন্তু আমি উপদেষ্টা হিসেবে এটার সঙ্গে সম্পৃক্ত না। টেলিভিশনটা কীভাবে চলে সেটা আমি জানি না।’
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, অনুমোদন না নিয়ে টেলিভিশন নামে অনলাইনে প্রচার চালানো ‘আইপিটিভি’র বিরুদ্ধে শিগ্গির ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
র্যাব বলছে, অপকৌশলের মাধ্যমে ‘মাদার তেরেসা’, ‘পল্লি মাতা’ ও ‘প্রবাসী মাতা’ হিসেবে পরিচিতি পেতে চেয়েছিলেন উচ্চাভিলাষী হেলেনা জাহাঙ্গীর। এ ছাড়া অস্ট্রিয়াপ্রবাসী আলোচিত সেফুদার সঙ্গে যোগাযোগ ও লেনদেন ছিল তাঁর।
হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ৫ মামলা: গতকাল বিকেলে হেলেনা জাহাঙ্গীরকে গুলশান থানায় হস্তান্তর করে র্যাব। ডিএমপির গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) সুদীপ্ত কুমার চক্রবর্তী বলেন, ‘হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা হয়েছে। এ ছাড়া বিশেষ ক্ষমতা আইন, বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ও টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইনের চারটি ধারায় আরও একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
তবে আওয়ামী লীগের এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এগুলো আসলেই কিছু হবে না। কয়েক দিন আলোচনা হবে। অন্য আলোচনা শুরু হলে এটা সবাই ভুলে যাবে। এ রকম দোকানদারেরা আবারও সক্রিয় হবে।’
কে এই হেলেনা জাহাঙ্গীর
হেলেনা জাহাঙ্গীর ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) সদস্য এবং নির্বাচিত পরিচালক। পোশাকশিল্পের মালিকদের দুই সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএরও সক্রিয় সদস্য তিনি। জয়যাত্রা নামে একটি আইপি টেলিভিশনেরও মালিক। আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক উপকমিটির সদস্য ছিলেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। সাম্প্রতিক ঘটনার পর তাঁকে ওই কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হয়। কুমিল্লা জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ছিলেন তিনি।
চট্টগ্রাম নগরীর একটি কনভেনশন হলে ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফখরুল আনোয়ার আটক হয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর ভাতিজি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (সাবেক এমপি) আটক হয়েছেন বলে গুঞ্জন উঠলেও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
৫ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে পচা মিষ্টির রসের সঙ্গে ক্ষতিকর রং ও রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার সন্দেশ ও টফি; যা প্যাকেটজাত করে কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয় বিভিন্ন জেলায়। অর্থ লেনদেন হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় (পিইসি) জিপিএ-৫ না পেয়ে হতাশ হয়েছিলেন ইমা আক্তার। তারপর অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে বাকি সব পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এবার তিনি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহে পিকনিকে গিয়ে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি এলাকার শিশু কানন আদর্শ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোক। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী অহনা ইসলাম মৌ, ৪র্থ শ্রেণির আম্মার, উজান কর্মকার, ১ম শ্রেণির মায়াং
৬ ঘণ্টা আগে